আধুনিক কবিতা ও নতুন ধারার কবিতা
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৩ এএম | আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৩ এএম
কালের পরিক্রমায় নিত্য নতুন রূপ ধারণ করেছে হাজার বছরের পুরনো বাংলা সাহিত্য। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদের কাল হতে বর্তমান কাল পর্যন্ত বিস্তৃত যে সমৃদ্ধ সাহিত্য আমরা পেয়েছি যা যুগে যুগে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, ভৌগোলিক, ধর্মীয় কারণেও বিদেশি সাহিত্যের প্রভাবে পরিবর্তিত ও সমৃদ্ধ হয়েছে। ফলে এই নিরবিচ্ছিন্ন সাহিত্য ধারাকে সুষ্ঠুভাবে ও অনায়াসে আলোচনার জন্য এর যুগবিভাগ অপরিহার্য। বাংলা সাহিত্যের ঐতিহাসিক বিবর্তনের ধারা অনুসরণ করে একে বিভিন্ন যুগে ভাগ করা হয়েছে। কিন্তু বাংলা সাহিত্যের অতীত ইতিহাস সম্পর্কে যথেষ্ট তথ্যের অভাবে এ যুগ বিভাজন নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবাদ রয়েছে। ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এর মতে চর্যাপদের রচনাকাল ৬৫০-১২০০ খ্রি. আর ড.সুনীতিকুমার চট্টপাধ্যায়ের মতে ৯৫০-১২০০খ্রি.পর্যন্ত। সর্বোপরি বাংলা সাহিত্যের উৎপত্তিকাল সম্পর্কে মতবাদ থাকলেও বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন হিসেবে চর্যাপদকে স্বীকার করেছেন।
তবে বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগকে দু’টি পর্যায়ে বিভক্ত করা হয়। প্রথম পর্যায় ১৮০০-১৮৬০সাল এবং দ্বিতীয় পর্যায় ১৮৬০ সাল থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত। দ্বিতীয় পর্যায় দেড়শ বছর বিশেষত ১৯৪৭ সালের দেশবিভাগ এবং ১৯৭১ সালে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ফলে বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন রূপ পরিলক্ষিত হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে কেউ কেউ বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগকে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমল হিসেবে বিভাগোত্তর, স্বাধীনতা উত্তর যুগ হিসেবে ভাগ করেছেন।
আধুনিক কবিতা:
আধুনিক শব্দটি ‘অধুনা’ শব্দ থেকে এসেছে। যার অর্থ সম্প্রতি বা আজকাল। আধুনিক কবিতার উল্লেখযোগ্য একটি বৈশিষ্ট্য হলো: আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানান বিষয়কে যথাবিহীত শব্দবিন্যাসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে উপস্থাপন করে থাকে। আর বাংলা সাহিত্যে মাইকেল মধুসূদন দত্তকে আধুনিক কবি বলা হয়। মূলত ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ ও ‘চতুর্দশপদী’ কবিতা লিখে তিনি বিখ্যাত হোন। তাই বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস শুধু বাংলা কবিতার ইতিহাস বটে! আর জীবনানন্দের মাধ্যমেই আধুনিক কবিতা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে এবং দারুণ প্রসিদ্ধি লাভ করে। ইতিহাস সাক্ষ্য দিচ্ছে- রবীন্দ্রনাথ জীবিত থাকা অবস্থায় ত্রিশের কবিরা কবিতাকে বদলে দিয়েছেন। কবিতার পরিধি, গঠনশৈলী ও আবৃত্তির কারণে দশকে দশকে এক অভিনবত্ব ধারায় পৌঁছেছে এবং ব্যাপক উন্নতি হচ্ছে। ষাট, সত্তর ও আশি’র দশক বা এর পরবর্তী কবিরা কবিতায় ভিন্নমাত্রা যোগ করেছেন এবং ক্রমান্বয়ে কবিতায় এনেছে নতুনত্ব। যেখানে কবির সৃষ্টিশীল রচনা সময়ের দাবিতে, মানবতার চেতনায় অভিনব সাড়া জাগিয়েছে।
উদাহরণ স্বরূপ আধুনিক কবিদের কয়েকটি কবিতা উদ্ধৃতি করা যাক:
১. কে সৃজিলা এ সুবিশ্বে,জিজ্ঞাসিব কারে/ এ রহস্য কথা, বিশ্বে, আমি মন্দমতি?/ পার যদি, তুমি দাসে কহ, বসুমতি;/ দেহ মহা-দীক্ষা, দেবি, ভিক্ষা, চিনিবােের/ তাঁহায়, প্রসাদে যাঁর তুমি,রূপবতি,/ ভ্রম অসম্ভ্রমে শূন্যে!কহ, হে আমারে...(সৃষ্টিকর্ত্তা- মাইকেল মধুসূদন দত্ত)
২. হাজার বছর ধ’রে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,/ সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে/ অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে/ সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;/ আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন...(বনলতা সেন- জীবনানন্দ দাশ)
৩. দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার।/ পুড়ছে দোকান-পাট, কাঠ,/ লোহা-লক্কড়ের স্তূপ, মসজিদ এবং মন্দির।/ দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার।/ বিষম পুড়ছে চতুর্দিকে ঘর-বাড়ি।/ পুড়ছে টিয়ের খাঁচা, রবীন্দ্র রচনাবলি, মিষ্টান্ন ভা-ার,/ মানচিত্র, পুরনো দলিল...(তুমি বলেছিলে- শামসুর রাহমান)
৪. মালবিকা স্তন দাও, দুই স্তনে মাখামাখি করি।/ যেভাবে পর্বতশীর্ষে টেনে আনি বুকের পাঁজরে/ সেইভাবে নদী আনি গহ্বরে বুকের,/ মালবিকা দেহ দাও আলিঙ্গন করি,/ যেভাবে পর্বত-নদী করি আলিঙ্গন,/সেইভাবে, মালবিকা বৃদ্ধে সুখ দাও...(প্রেম দিতে থাকো- শক্তি চট্টোপাধ্যায় )
৫. ক’বার তাড়িয়ে দিই, কিন্তু ঠিক নির্ভুল রীতিতে/ আবার সে ফিরে আসে ঘড়ির কাঁটার মতো ঘুরে/ তার সেই মুখখানি কুটিল আয়না হয়ে যায়/ নিজেকে বিম্বিত দেখি যেন সেই মুহূর্তেমুকুরে...(বিষয়ী দর্পণে আমি- আল মাহমুদ)
৬. কোথায় চলেছো? এদিকে এসো না! দুটো কথা শোনা দিকি/ এই নাও- এই চকচকে ছোটো, নুতন রূপোর সিকি/ ছোকানুর কাছে দুটো আনি আছে, তোমারে দেবো গো তা-ও,/ আমাদের যদি তোমার সঙ্গে নৌকায় তুলে নাও।/ নৌকা তোমার ঘাটে বাঁধা আছে- যাবে কি অনেক দূরে?...(নদী স্বপ্ন- বুদ্ধদেব বসু)।
নতুন ধারার কবিতা: নতুন ধারা বাংলা সাহিত্যে লেটেস্ট ধারা হিসেবে পরিচিত। শত বছরের সাহিত্যের পালাবদলে নতুন ধারা সৃষ্টি। এজন্য নতুন ধারা এক অভিনব ইতিহাস তৈরি করে ইস্তেহার ঘোষণার মাধ্যমে, ২০২১ সালে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়- মূলত বড় কবিরাই অবিনব ইস্তেহার তৈরি করেছে এবং পৃথিবীর কবিতাকে সমৃদ্ধ করেছে। যেমন: কবি শালনবোদলেয়ার, কবি আদ্রেবেতো...। গৌণ কবিদের দিয়ে কখনো ইস্তেহার তৈরি করা সম্ভব হয়নি। ইদানিং নতুন ধারার কবিতায় বহু ভাষিকতা থাকার কারণে সমাজে সর্বস্তরের মানুষের কাছে জনপ্রিয়তার স্বর্ণশেখরে পৌঁছে যাচ্ছে। এই নতুন ধারার মূল উপজীব্য হলো: সমাজের প্রান্তিক মানুষ, স্বজন-বন্ধু, সম্পর্কবাচক শব্দ, গ্রামবাংলার প্রকৃতি, চিত্রকল্প, ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রগতি, দর্শন নির্ভরতা ও ধ্বনিতে সাংগীতিক বিন্যাসসহ প্রভৃতি বিরাজমান থাকে। তাছাড়া নতুন ধারায় নাস্তিক, ধর্ম, অধর্ম, বাস্তব, অলৌকিক যোগ করা হয়েছে। যা কোনো আধুনিক কবিতার ধারের কাছেও নেই। মূলত ২০ থেকে ৩০ ভাগ লোকাল শব্দ থাকলে তার সঙ্গে প্রমিত শব্দ ৭০ ভাগ থাকলে তখন নতুন ধারা মানান সই হবে। ফলে নতুন ধারা একটি পূর্নাঙ্গ সার্থকতা লাভ করবে।
উদাহরণ স্বরূপ নতুন ধারার কয়েকটি কবিতা উদ্ধৃতি করা যাক:
১. বড় আপুর বিয়ে অচিন্তপুর, সুরাসুর / লড়াই লাইগা থাকে।/ বাঁকে। ঝাঁকে। ইশ্/ বালিশ লইয়া হুইয়া চুপ। / এরা রহস্যময় হয়ে ওঠে।/ ঠোঁটে বগুড়ার লংকা শংকা।ঝাঁঝ! / মরছিনা বাঁচছি কিছুই জানিনা।/ সাহিনা বু ছুটে এসে এসব থামায়/নিরোপায় কিন্তু আমি। পালের বড় বউ...(মাইয়া কোন্দল- ফাহিম ফিরোজ)
২. মুখোমুখি বসে চাঁদ আজ চাঁদে/ যন্ত্র চালিত যানে/ শিরোনামে দেশ/ বুক ঠোকে জাতি/ কিছু ইতিহাস, বিজ্ঞান বড়!/ সময়ের অভিধানে/বড় খোকা আজ, বুড়া খালু হল/ বুড়ি কয় চাঁদনীরে/অবনীর মাঠে মিয়া হাল চাষে...(চান্দের পোলা- উত্তম কুমার দাশ)
৩. উত্তম-সবুজ আমরা- কার লিগা করি অপেক্ষা?/ আরেকদফা মুষলধারায় বৃষ্টি পড়ছে; / পলিখিন ঠোঙ্গা চা কফির কাপ জুস ও পানি’র বোতল ড্রেন অভিমুখী করতিছে যাত্রা--/পাবলিকের চুল হালায়/ নাকে তেল দিয়া ঘুমায় ঢাকা ওয়াশা...(বহুরুপী আগুন- কবির আহাম্মদ রুমী)
৪. বাগে, য্যান এক অটোমেটিক গ্রিনহাউস।/ হের লগে মাঠের পর মাঠ ভাঙে,/ রাতের পর রাত জাগে, দোয়া মাগে মান্নত করে ফকির...(বশির শেখ ম্যাঘ ধরততে চায়- কিংকর দাস)
৫. আকাশ-মাটির মাঝে ঝুলে থাকা কলা আমার/ চাপামুখ খুইলে দিছে; যখন আমরা চারজন!/ দু’হাজার আট, বারো, সতেরো আর বিশ/ সর্বোপরি নিজ্জলা পবিত্র কলঙ্ক/ কনটেন্ট ক্রিয়েটর স্টিফেন মুলার দেশের হয়ে/ আমাকে গায়েবী নিমন্ত্রণপত্র পাঠায়/ সেন্টপল এর উল কাহিনী এবং জর্জিয়ার তাপ...(এমজি একটা দুঃস্বপ্ন-রেশম লতা)
৬. তোর্ষার ঘাটে রোজ খেয়া বায় মধুরানাথ দাস/ তবুও তার ঘরপোড়া মনডা পইড়া থাকে সেই/ টোক নয়ানবাজারেরং পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের ঘাটে/ সাত পুরুষের ইজারার ঘাট ছাইড়া আইছে কবে/ তবুও মনে আছে কাশেম চাচা, সালেমার কথা...(খেয়া ঘাটে ওঠে গান-উৎপলেন্দু পাল)
৭. সময় হাঁটে না, দৌড়েও যায়না, লাফায়।/ লাফাইয়্যা লাফাইয়্যা চলে,/ গাড়ি গতিতে সময় গেলে সময়ের দুর্নাম হয়/ সবুর মিয়া কয়- সময়ডা বাংলা নারে বেঢা...(ক্যাঙ্গারু সময়- মান্নান নূর)
৮. মাইয়া, আইজ আমার আস্ত মনটারে ভাঙা হইসে, / যে যার মত কইরা এক একটা টুকরা খুইলা লইয়া যাইতাছে ঘরে.../ কেউ কেউ লইছে আমার স্মৃতি আবার কেউ লইয়া গেছে আমার কল্পনা/ আমার মেজ বউ, আমার আবেগ লইয়া ছিনিমিনি খেলিতেছে...(আস্ত মনটারে- সঞ্জয় সাহা)
৯. আশ্বিনেও বৃষ্টি নামে কাশফুল ভিজ্যা যায়/ সিটি- শহরের ম্যানহোল-ড্রেনের ঢাকনা খুইল্যা যায় উন্নাকালে/ ফুলে ফেঁপে ওঠে নগর উন্নয়ন, বাতি ঘরে বাতি নাই গো সেলিনা বু কাঁদে-/ এইকালে এহন শরৎকাল...(সব সময়- নূর মোহাম্মদ দীন)।
আমরা জগত ও জিবন সম্পর্কিত আত্মউপলব্ধিকে সাহিত্য বলতে পারি, কিন্তু প্রশ্ন একটাই? আধুনিক কবিতা নিয়ে সাধারণ পাঠক মহলে নানা কল্পনা-জল্পনার শেষ কোথায়? আধুনিক কবিতার দুর্বোধ্যতা পাঠকের কাছে অপছন্দের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর দুর্বোধ্য শব্দের সমাহারে দুর্বোধ্য বিষয়ে ঘোলাটে কবিতা, অজস্র মাথা ঘামানোর পরেও যার অর্থ উপলব্ধি করা যায়না। ইতিহাস সাক্ষ্য দিচ্ছে- আধুনিক কবিরা খুব কমসংখ্যক নতুন শব্দ নিয়ে খেলা করেছে। তা হাতে গোনা কয়েকজন কবি মাত্র।
তাছাড়া মাইকেল মধুসূদন দত্ত একজন পালাবদল কবি বটে! কিন্তু সাধারণ পাঠকের হৃদয়ে সাহিত্যের জয়জয়ন্তি ফুটে তুলতে পারেননি। কারণ, তার দলে ছিলো উচ্চবিত্ত গোষ্ঠী। তার সমূদয় সাহিত্য বিদেশ থেকে ধার করা মাত্র। এজন্য তিনি ততোখানি মৌলিক নন। কিন্তু নতুন ধারা এই প্রথম বাঙালীদের সৃষ্টি। এটা আমাদের সম্পদ। যা বিদেশ থেকে কোনো কিছু ধার করা হয়নি।
বহুরৈখিকতা কবিতার অনুষঙ্গ, একারণে নতুন ধারার কাঁচামালের একটু ভিন্নতা রয়েছে। সেখানে শুধু প্রান্তিক মানুষ বা বন্ধু-স্বজনের মধ্যে আল্লাপচারিত ঘনিষ্ঠতা শব্দ গুলো যেভাবে প্রাধান্য দেওয়া হয় তা আধুনিক কবিতায় খুঁজে পাওয়া যায় না। উদাহরণ স্বরূপ- চা বিক্রেতা রমিজ বলছে, ও পাড়ার নাফিসার মা হাসছে...। নতুন ধারার ইস্তেহার এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে তা একক ভাবে মূল স্বত্ত্বায় নির্ভর যোগ্য হবে। আর সেখান থেকে কেউ কোনো পয়েন্ট চুরি বা কপি করলে খুব সহজেই পাঠকের দৃষ্টি অগোচরে মুহূর্তে ধরা পড়বে।
কাজেই নতুন ধারার কবিতায় কোনো জটিলতা নেই, একদম সরল ও সোজা। এখানে ডান-বাম সকলের অংশ গ্রহনের কথা বলা হয়েছে।আমাদের দেশের টিভি নাটকের ভাষা কোলকাতার দর্শকরা ভালো ভাবে বুঝতে পারে। এজন্য নতুন ধারার ভাষা সে রকম বোধগম্য হবে। এ যাবত আমাদের ভারতবর্ষে সাহিত্যের যত ইস্তেহার ঘোষণা করা হয়েছে, তা সবই যেন বিদেশ থেকে ধার করা সম্পদ। কিন্তু নতুন ধারা কোনো ধার করা নয়, এটা আমাদের সম্পদ। এই সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ করা দায়িত্ব আমাদের সবার ঘাড়ে পড়ে। তাই নতুন শতকে নতুন ভাবে সর্বজনীন সাড়া জাগানো ইস্তেহার আমাদের সামনে হাজির হয়েছে। উপযুক্ত সময় এসেছে নতুন কে জাগিয়ে তোলার এবং পুরনোকে পরিহার করা। তদুপরি নতুন ধারার কবিদের দায়িত্ব যেমন পাঠককে কাছে টেনে নেওয়া, তেমনি পাঠকেরও দায়িত্ব কবিকে উৎসাহিত করা।
বিভাগ : সাহিত্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস
শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া
ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল
‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’
প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের
প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া
মুসলিম চিকিৎসক
শীর্ষে দিল্লি
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান