আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
২১ জুন ২০২৪, ১২:২০ এএম | আপডেট: ২১ জুন ২০২৪, ১২:২০ এএম
(পূর্বে প্রকাশের পর)
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক চেতনার প্রথম উদ্ভব শহরতলি (প্রথম পর্ব-১৯৪০, দ্বিতীয় পর্ব-১৯৪১) উপন্যাসে। ‘এই উপন্যাসেই মানিক প্রথম রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পটভূমিকায় জীবনের সমস্যাকে বিচার করতে চেয়েছেন। এখান থেকেই যেন তিনি বুঝতে পারলেন যৌনবৃত্তিই মানুষের নিয়তি নয়। আবিষ্কার করলেন যৌনবৃত্তির চেয়েও শক্তিশালী মানুষের অর্থনৈতিক জীবন।’ আর সেই সত্যই এ উপন্যাসে শিল্পরূপ লাভ করেছে।
শহরতলি উপন্যাসে কাহিনিচিত্র এবং কয়েকটি চরিত্র জীবন্ত ও প্রাণবন্ত। ‘শহরতলী উপন্যাসটি নানাদিক দিয়ে উল্লেখযোগ্য ও শিল্পোত্তীর্ণ। শ্রমিক-মালিক সংঘর্ষের যে চমৎকার বিবরণ এ বইয়ে আছে তার তুলনা বাংলাসাহিত্যে বিরল। যশোদা এবং শ্রমিকদের চরিত্র জীবন্ত, বাস্তব, কৌতূহলোদ্দীপক এবং অতিরঞ্জনবর্জিত। এই বইয়ের মূলবক্তব্য রাজনৈতিক কর্মীদের জীবনের একটা সত্য ট্র্যাজেডি।’ উপন্যাসে শ্রমিক শ্রেণির প্রতিনিধি হিসেবে মতি, সুধীর, জগৎ, ধনঞ্জয়, কালো, চাঁপা প্রমুখ চরিত্রগুলি উপস্থাপিত হয়েছে। উপন্যাসের কাহিনির গতিময়তা সৃষ্টিতে যশোদা ছাড়াও আরও কয়েকটি নারী চরিত্রের সন্নিবেশ ঘটিয়েছেন লেখক। তাদের মধ্যে যশোদার সখি কুমুদিনী, সুবর্ণ, অপরাজিতা, কালো, চাঁপা প্রমুখ অন্যতম। বিষয় ও চরিত্র পরিকল্পনার দিক থেকে উপন্যাসটিতে মানিকের মৌলিকতা ও স্বাতন্ত্র্যতা লক্ষণীয়। সাধারণত উপন্যাসে প্রচলিত যে সকল নর-নারীর চরিত্র চিত্রায়ন করা হয়, এখানে সে সকল মানুষের জীবনেতিহাস অনুল্লিখিত। তথাকথিত ভদ্রলোকদের জীবন-যাত্রায় লোক দেখানোর জন্য জাঁক-জমকপূর্ণভাবে নিজেকে উপস্থাপন করার যে একটা প্রাণান্তকর চেষ্টা থাকে, শ্রমিকশ্রেণির জীবন-যাত্রার মধ্যে তা একেবারেই অনুপস্থিত। ধুলো-মাটিমাখা জীবনই তাদের নিত্যসঙ্গী। শ্রম ও সরলতাই এদের জীবনের একমাত্র পরিচয়।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অহিংসা (১৯৪১) সমকালীন সমালোচনা সাহিত্যে বিতর্কের ঝড় তুলেছিল। বাংলা সমালোচনা সাহিত্যের ধারায় মানিকের পুতুলনাচের ইতিকথা, পদ্মানদীর মাঝি ইত্যাদি উপন্যাস নিয়ে যতটা আলোচনা হয়েছে অহিংসা উপন্যাস নিয়ে ততটা আলোচনা-সমালোচনা হয়নি। অহিংসা রচনার প্রাক্কালে দেশে অহিংস নীতিতে আন্দোলন চললেও রাজনৈতিক আদর্শ নয় বরং সাধারণ মানুষের ভিতরে হিংসার সঙ্গে অহিংসাও যে বিদ্যমান ছিল তারই প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
উপন্যাসের নামকরণ নিয়ে সে সময় যথেষ্ঠ বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। কারণ গান্ধীর নেতৃত্বে তখন ইংরেজ বিরোধী অহিংস আন্দোলন চলছিলো। ফলে অনেকেই সমকালীন আন্দোলনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বিবেচনায় নানা ধরনের মন্তব্য উপস্থাপন করেছিলো। এই বিতর্কের অবসান ঘটানোর জন্য মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে অহিংসার দু’বছর পর প্রকাশিত প্রতিবিম্ব (১৯৪৩) উপন্যাসের ভূমিকায় লেখকের বক্তব্যে অহিংসা উপন্যাস সম্পর্কে বলেছেন।
উপন্যাসটির রহস্য ভেদ করা অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয়নি বলে এটি লেখকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস হওয়া সত্ত্বে¡ও বিশেষ সমাদৃত হয়নি। এর রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কে লেখকের জোর আপত্তি থাকলেও অনেক সমালোচক তা মানতে চাননি। আবার কোন কোন সমালোচক অহিংসাকে কোনভাবেই রাজনৈতিক উপন্যাস বলতে নারাজ। তাদের মতে, এ উপন্যাসের কাহিনির সঙ্গে গান্ধীজীর ‘অহিংস আন্দোলন’ সম্পর্কযুক্ত নয় Ñ এ উপন্যাস সাধারণ মানুষের অহিংসাকে নিয়ে লেখা। সমালোচক আবদুল মান্নান সৈয়দ এ উপন্যাস সম্পর্কে বলেছেন : ‘অহিংসা’ কোনো অর্থেই রাজনৈতিক উপন্যাস নয়। এ সত্যি ‘সাধারণ অহিংসাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষ নিয়ে’ লেখা একটি উপন্যাস। মহাত্মা গান্ধীর অহিংস আন্দোলনের সঙ্গে এই উপন্যাসের কোন সম্পর্ক নেই।
মানিক নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে সমাজের বাস্তবধর্মী নারী-পুরুষের চরিত্র অঙ্কন করেছেন। এখানেই লেখকের সার্থকতা। নামকরণের দিক দিয়ে উপন্যাসটি একটি বিশেষ সময়কালের প্রতি উঙ্গিত করলেও সে বিষয়টি উপন্যাসে প্রাধান্য পায় নি। লেখক এ উপন্যাসের কাঠামোগত সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে এক বিশেষ সামজিক সামগ্রিতকতায় উত্তরণে সার্থকতার পরিচয় দিয়েছেন।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যতিক্রমী উপন্যাস চতুষ্কোণ (১৯৪২)। যৌনতত্ত্ব বিশ্লেষণের বিবেচনায় উপন্যাসটির উৎকর্ষতা সর্বজনস্বীকৃত। ‘চতুষ্কোণ উপন্যাস নিয়ে এক সময়ে প্রবল বিতর্ক দেখা দেয়, তবে মানিক সম্ভবত চতুষ্কোণ উপন্যাসটি খারিজ করেননি, তাহলে ১৯৫০ সালে বসুমতী সাহিত্যমন্দির প্রকাশিত মানিক গ্রন্থাবলীতে উপন্যাসটি স্থান পেত না।’ মনস্তত্ত্বপ্রধান এ উপন্যাসে ফ্রয়েডীয় মনোঃসমীক্ষণ তত্ত্বের অন্তর্বয়নে নর-নারী মনের অন্ধকারের স্বরূপ উন্মোচনই লেখকের অন্বিষ্ট। সমাজ জীবনের নৈতিক অনুশাসনের বেড়াজাল ছিন্ন করে মানুষ যে মনের অবদমিত শক্তির বহুমাত্রিক অর্চনায় রত Ñ তারই ভাষারূপ পেয়েছে এ উপন্যাসে।
চতুষ্কোণ উপন্যাসের শেষে দেখা যায়, রাজকুমার তার বিকারের জগৎ থেকে মুক্তি পেতে চায়। এই মুক্তির কথা সরাসরি লেখা না থাকলেও তার অর্ন্তজ্জ্বালা ও আচরণের মধ্যে তা স্পষ্ট। প্রথম থেকে বিকারগ্রস্ততাকে তুচ্ছ আত্মতৃপ্তির বাহন হিসেবে গ্রহণ করলেও উপন্যাস শেষে রাজকুমারকে মানসিক যন্ত্রণাদগ্ধ হতে দেখা যায়। আর এর মধ্যেই লুকিয়ে আছে জীবন সম্পর্কে মানিকের ক্রমিক উত্তরণের গোপন ইতিহাস।
চতুষ্কোণ উপন্যাসে প্রায় প্রতিটি পুরুষ ও নারী চরিত্রই অস্বাভাবিকতার অন্ধকারে নিমজ্জিত। অনেকে মনে করেন এই চারজন নারীর কারণে এ উপন্যাসের নামকরণ করা হয়েছে চতুষ্কোণ। এ উপন্যাসে মানিক শুধু নারীর নয় সেইসঙ্গে পুরুষের অস্বাভাবিক মনোজাগতিক অর্ন্তলোকেও পরিভ্রমণ করেছেন। এরকারণ শুধু লিবিডো নয়Ñমানিকের শিল্পিসত্তারও অবিচ্ছেদ্য অংশ। মানিক ‘মার্কসীয় সমাজতত্ত্বের আলোকে যখন মানুষের জীবন ও আর্থ-সামাজিক পটভূমি রূপায়ণ করেছেন তখনো মনোবিশ্লেষণে তাঁর আগ্রহে এতটুকু কার্পণ্য ঘটেনি। মনোজগতের স্বরূপ উন্মোচনের শিল্পি হিসেবে এখানেই তাঁর অনন্যতা।’ আর এ অনন্যতাকে লেখক আরো গতিময় করেছেন উপন্যাসে জীবনমুখী প্রবাহ চিত্রিত করে।
ধরা-বাঁধা জীবন (১৯৪১) মানিকের আকৃতিতে ছোট উপন্যাস। উপন্যাসে গভীর কোন সামাজিক বা রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা না থাকলেও বিষয়ে ও বক্তব্যে মধ্যবিত্ত জীবনের বাস্তবতা অন্বেষণ সুস্পষ্ট। ধরা-বাঁধা জীবন উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র ভূপেনের স্ত্রী-পুত্র নিয়ে সুখের সংসার। এই সংসারে সে হঠাৎ একাকী ও নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে যখন মাত্র দু’ঘন্টার ব্যবধানে তার স্ত্রী সরমা ও দু’বছর বয়সী ছেলে নন্তু মারা যায়। মাসখানেক আগে টাইফয়েড আক্রান্ত ছেলের দিনরাত সেবা ও দুশ্চিন্তায় অসুস্থ হয় সরমা। অবশেষে আরেকটি মৃত মেয়েকে জন্ম দিতে গিয়ে তার করুণ মৃত্যু হয়। ভূপেনের স্ত্রী-পুত্র মৃত্যুবরণ করলেও সে কাঁদে না। স্ত্রীর প্রতি ভূপেনের প্রেম ছিল তার বৈচিত্র্যহীন জীবনের একটি নির্দিষ্ট অভ্যাসের মতো। স্ত্রী ও পুত্রের মৃত্যুর পরে যে, ‘মুক্তির একটা অবাধ্য অনুভূতি’ তার হয়েছিল, তার ফলেই তার ‘মুক্তির প্রথম প্রতিক্রিয়া’ ভেসে ওঠে। তার একটি প্রভার কাছে বিবাহের প্রস্তাব, অপরটি মদ ও নারীসঙ্গ। দ্বিতীয়টিতে ভূপেন ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই অস্বস্তিবোধ করে। আর প্রথমটিতে খানিকটা নিজের ও খানিকটা প্রভার নিস্পৃহতায় ব্যর্থ হয়। অবশেষে ভূপেন ধরা-বাঁধা জীবনের বাইরে গিয়েই স্বস্তি খুঁজে পায়। মানিকের মহত্ব এখানে যে, তাঁর সব উপন্যাসের শেষেই একটি মুক্তির আভাস লক্ষ্য করা যায়। আর এই মুক্তি উপন্যাসে চলিষ্ণু জীবনের প্রতিরূপ হিসেবে আসে। সেদিক থেকে ধরা-বাঁধা জীবন উপন্যাসে ভূপেনের স্ত্রী-পুত্রহীন প্রেম প্রত্যাখ্যাত জীবনের পরেও ‘আজও অনেক কিছু আছে জীবনে’Ñ এটা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের আকাঙ্খারই প্রতিচ্ছবি। মানিক এ উপন্যাসে জীবনের বাস্তব উপলব্ধি নিখুঁতভাবে চিত্রিত করেছেন।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক উপন্যাস দর্পণ (১৯৪৫)। উপন্যাসটি রচনার প্রাক্কালে ‘তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্যাসিস্তবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘে যোগ দেন ১৯৪৩ সালের গোড়ার দিকে।...১৯৪৫ সালের মার্চ মাসে মহম্মদ আলি পার্কে যখন চতুর্থ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় (এখানেই সর্বভারতীয় সংঘের সঙ্গে নাম মিলিয়েনামরকণ হল ‘প্রগতি লেখক সংঘ’)। তখন মানিকবাবু সভাপতিম-লীর একজন সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর থেকে সংঘ যতদিন সক্রিয় ছিল ততদিনই মানিকবাবু তার নায়কতা করেছেন।’ এই সময় পরিসরে রচিত দর্পণ উপন্যাসের প্রতিটি স্তরে মানিক মার্কসবাদী চেতনায় শোষণপীড়িত সমাজের অনবদ্য চিত্র উপস্থাপন করেছেন।
দর্পণ উপন্যাসটি মানিক সমাজের দর্পণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। ‘উপন্যাসটির নাম দর্পণ। শ্রেণিবিভক্ত সমাজের দর্পণ। একদিকে লোকনাথ, উমাপদ, হেরম্ব, হীরেন, শশাঙ্ক, দিগম্বরী আর অন্যদিকে কৃষ্ণেন্দু, রম্ভা, বীরেশ্বর, মহীউদ্দিন ও শম্ভুর দর্পণ। অত্যাচারী ধনী হেরম্বদের বিরুদ্ধে অত্যাচারিত ঝুমুরিয়া গ্রামবাসীর বিক্ষোভের দর্পণ। এককালে আদর্শবাদী, হতাশায় ম্রিয়মান ঘুষখোর দারোগা শৈলেন দাসের দর্পণ। বস্তিজীবনের, বাºীপাড়ার, দেহ বেচা রূপজীবী অশিক্ষিত নি¤œস্তরের মানুষদের দর্পণ।’ এ উপন্যাসে লেখকের মার্কসবাদী দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এ উপন্যাসের মাধ্যমে কৃষক-শ্রমিক আন্দোলনকে একীভূত করেছেন। শহরের শ্রমিকশ্রেণির সঙ্গে গ্রামের কৃষকসমাজের মেলবন্ধনে যে আন্দোলনকে পরিপূর্ণ রূপ দেওয়া যায় Ñ তা লেখক সার্থকভাবে চিত্রিত করেছেন। দর্পণ উপন্যাসে সাম্যবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠা দেখানো না হলেও এ ধরনের সমাজব্যবস্থার বীজ রোপণ করেছেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। (চলবে)
বিভাগ : সাহিত্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এক সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল
নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা
আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি
দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন
'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
দেশের বাজারে ফের বাড়ল সোনার দাম
সবচেয়ে কম মূল্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিচ্ছে নেপাল: নেপাল রাষ্ট্রদূত