বাংলা কবিতায় ঈদের আনন্দ ও বিষাদ

Daily Inqilab জসীম উদ্দীন মুহম্মদ

২৮ মার্চ ২০২৫, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৮ মার্চ ২০২৫, ১২:০৪ এএম

বাংলা সাহিত্যের প্রায় সকল শাখায় মুসলমানদের প্রধান দুটি ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহা নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে এবং হচ্ছে। তাই বলে আমাদের সাহিত্য ঈদ নির্ভর এটা বলার কোনো সুযোগ নেই। তবে ঈদ সহ অন্যান্য উৎসব, জাতীয় দিবস এবং পর্বগুলো আমাদের লেখালেখির অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়। যে বিষয়টা আমাকে সবচেয়ে বেশি আনন্দ দেয় এবং উদ্দীপ্ত করে তা হল উৎসব এলেই আমাদের কোনো জাতিভেদ থাকে না। ধর্মের দেয়াল থাকে না। হিন্দু কবি সাহিত্যিকরা যেমন ঈদ নিয়ে দেদারসে লিখেন; তেমনি মুসলিমরাও পুজা-পার্বণ নিয়ে বিস্তর লিখেন। আর এটাই হল আমাদের প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, শেকড় এবং সাম্প্রদায়িক মেলবন্ধনের প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

বাংলা সাহিত্যে ঈদের আবহ বারবার উঠে এসেছে কবিতা ও কথাসাহিত্যের মাধ্যমে। ঈদের আনন্দ, মানুষের মিলন, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য, পারিবারিক সম্পর্ক—সবকিছুই কবি-সাহিত্যিকদের লেখায় ফুটে উঠেছে। প্রথম কবে ঈদ ভিত্তিক লেখা সাহিত্যে স্থান পেয়েছে তা বলা মুশকিল। ১৯০৩ সালের ডিসেম্বরে মাসিক ‘নবনূর‘ এর ঈদ সংখ্যায় সৈয়দ এমদাদ আলীর ‘ঈদ‘ কবিতা প্রকাশিত হয়। ধারণা করা হয় যে, ঈদ নিয়ে এটাই কোনো মুসলিম কবির প্রথম কবিতা। কবিতাটির প্রথম দুটি স্তবক ছিলো: “কুহেলি তিমির সরায়ে দূরে/ তরুণ অরুণ উঠিছে ধীরে/ রাঙিয়া প্রতি তরুর শিরে/ আজ কি হর্ষ ভরে।/আজি প্রভাতের মৃদুল বায়/রঙে নাচিয়া যেন কয়ে যায়/ মুসলিম জাহান আজি একতায়/ দেখ কত বল ধরে?”

মাসিক নবনূরের পৌষ ১৩১১ সংখ্যায় মহাকবি কায়কোবাদও ঈদ বিষয়ক কবিতা লিখেছিলেন। এছাড়াও পৌষ ১৩১২ সংখ্যায় ঈদ সম্পর্কিত তিনটি লিখা প্রকাশিত হয়েছিল। সৈয়দ এমদাদ আলীর ‘ঈদ‘ কবিতা, জীবেন্দু কুমার দত্তের ‘ঈদ সম্মিলন‘ কবিতা, এবং বেগম রোকেয়ার ‘ঈদ সম্মিলন‘ প্রবন্ধ। মুসলিম জাগরণের কামনা করে, ‘ঈদ আবাহন‘ নামে দুটি কবিতা লিখেছেন মহাকবি কায়কোবাদ। একটি তার ‘অশ্রুমালা‘ কাব্যগ্রন্থে এবং অন্যটি ‘অমিয়ধারা‘ কাব্যে। তাছাড়া মান্দাকিনী ধারা কাব্যগ্রন্থে ঈদ নিয়ে ছোটদের কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল।

“বিশ্বনবী’ খ্যাত কবি গোলাম মোস্তফার ‘ঈদ উৎসব’ নামক একটি গীতিময় কবিতা মাসিক ‘সওগাত’-এর ভাদ্র ১৩২৬ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। তিনি লিখেছেন, ‘আজই সকল ধরা মাঝে বিরাট মানবতা/ মানবতা মূরতি লোভিয়াছে হর্ষে। আজিকে প্রাণে প্রাণে যে ভাব জাগিয়েছে, রাখতে হবে সারা বর্ষে/ এই ঈদ হোক আজ সফল ধন্য নিখিল মানবের মিলনের জন্য/ শুভচ্ছা জেগে থাক, অশুভ দূরে যাক/ খোদার শুভাশিষ পর্শে।’

তবে একটি বিষয় একেবারে দিবালোকের মত স্পষ্ট যে, ঈদ নিয়ে সবচেয়ে বেশি লিখেছেন আমাদের জাতীয় কবি, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা নিয়ে তিনি সৃষ্টি করেছেন অসংখ্য কবিতা, গান, নাটক। যা আজও বাঙালি মুসলমানকে উজ্জীবিত করে। ধারণা করা হয়, বাংলা কবিতায় নজরুলের আবির্ভাব ১৯১৯ সালে। ১৯২০ সালে তিনি ঈদুল আযহা নিয়ে বিস্ময়কর কবিতা ‘কোরবানি‘। অবশ্য লিখেছিলেন তরিকুল আলম নামের একজনের একটি উদ্দেশ্যমূলক প্রবন্ধের জবাবে। তরিকুল সাহেব তার প্রবন্ধে অনুযোগ করেছিলেন, কুরবানিতে পশু জবাই একটি অনুচিত কাজ। তার এই গর্হিত এবং নেক্কারজনক কথার জবাবে গর্জে ওঠেন কবি নজরুল। তিনি লিখেন ‘ওরে হত্যা নয় আজ ‘সত্যাগ্রহ‘ শক্তির উদ্বোধন/ দুর্বল! ভীরু! চুপ রহো, ওহো খামখা ক্ষুব্ধ মন।’

ঈদের আনন্দ নিয়ে বাঙলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কবিতা সঙ্গীতের মালিক কাজী নজরুল ইসলাম। তিনি
তাঁর ‘ঈদ মোবারক’ কবিতায় লিখেছেন: “ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ/ তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।”

কবির আরও অনেক লেখায় ঈদুল ফিতরের কবিতা-সঙ্গীতে ফুটে উঠেছে, অসহায় গরিবদের জন্য তার সহানুভূতি। নিচে এর আরও কিছু উদাহরণ দেওয়া হল, ‘জীবনে যাদের হররোজ রোজা ক্ষুধায় আসে না নিদ/ মুমূর্ষু সেই কৃষকের ঘরে এসেছে কি আজ ঈদ?’ (কবিতা-কৃষকের ঈদ)। ‘প্রজারাই রোজা রাখিয়াছে আজীবন উপবাসী/ তাহাদেরই তরে এই রহমত, ঈদের চাঁদের হাসি।’ (কবিতা-ঈদের চাঁদ)

তার ঈদুল আজহা নিয়ে লেখা কবিতায় যেমন ঘটিয়েছেন অপূর্ব সব অলঙ্কারের সমাবেশ, তেমনি প্রকাশ ঘটিয়েছেন মুসলিম জাতীয় চেতনার। সেইসাথে অবলীলায় বাজিয়েছেন জাগরণের বীণ। যেমন:

‘শহিদান’দের ঈদ এল বকরীদ!/ অন্তরে চির-নওজোয়ান যে তারই তরে এই ঈদ।/ উমরে, খালেদে, মুসা ও তারেকে বকরীদে মনে কর/ শুধু সালওয়ার পরিয়ো না, ধরো হাতে তলোয়ার ধরো! (বকরীদ)। তিনি তার শহীদী ঈদ কবিতায় বলেছেন,
‘মনের পশুরে কর জবাই/ পশুরাও বাঁচে, বাঁচে সবাই।/
কশাই-এর আবার কোরবানী!/আমাদের নয়, তাদের ঈদ/ বীর-সুত যারা হ’ল শহীদ/ অমর যাদের বীরবাণী।’
কবি আশরাফ আলী খানের ‘ঈদ’ শীর্ষক কবিতাটি এককালে বহুল প্রশংসিত হয়েছিল। কবিতাটি নি¤œরূপ- ‘সাঁঝের আকাশে দেখা যায় চাঁদ/ ঘরে ঘরে লাগে ধুম/ সারারাত ধরে চলে উৎসব কারো চোখে নাই ঘুম। মওলোভী কন আল্লাহর সান/ ঈদে হয় তাজা সকলের প্রাণ।’ কবি তালিম হোসেন তার ‘ঈদ মোবারক’ কবিতা লিখেছেন- ‘ঈদ মোবারক হে বন্ধু খুসির দিন/ নূতন সজ্জা, নব আনন্দ, নয়ালী চিন/প্রাণে ভবনে উৎসব করে তৃপ্তি মুখ/ আজি জাগরণে নতুন দিনের ক্ষুন্নিহীন ...।’ সাওয়ালের চাঁদকে নিয়ে সিরাজুল ইসলাম লিখেছেন- ‘সাওয়ালের চাঁদ খুসির খবর নিয়ে দুনিয়ায়/ জান্নাতী সুধা ঝরে যেন তার অপরূপ জোছনায়/ নতুন ছন্দে সে খুসির বাণী/ আকাশে-বাতাসে করে কানাকানি/ ব্যথীত ধরণী খুসিতে আবার/ ঈদের মহিমায়।’

কবি সৈয়দ আলী আহসান এই ঈদের দিনকে নিয়ে লিখেছেন- ‘এসেছে নতুন দিন/ ভয় নাই প্রিয়, দ্বারে কর করাঘাত/ সংখ্যা হরণ অভয় মন্ত্র শোন শোন কান পাতি/ বনভূমি আজ চকিত হাসিতে হঠাৎ পেয়েছে সাড়া/ সুর্মা মেখেছে আঁখির কোনায় কণ্ঠে তুলেছে গান/পঙ্গু আহত বিমর্ষ দিন হঠাৎ পেয়েছে প্রাণ।’ কবি বেগম সুফিয়া কামালের ঈদের কবিতায় ইসলামী সাম্যের আদর্শ প্রতিফলিত হয়েছে এভাবে- ‘কাল ঈদগাহে ধনী-দরিদ্র মিলবে যে বুকে বুকে/ কাল ঈদগাহে ধনীর ধনের দীনও হবে ভাগীদার/পুরাতে হইব কত দিবসের খালি অঞ্জলি তার।’
তাছাড়াও কাজী আব্দুল ওদুদ ও মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলীর বহুমাত্রিক ভাবনায় এসেছে ঈদ প্রসঙ্গ। ‘ঈদুল ফিতর‘ ও ‘ঈদুজ্জোহা‘ দুই শিরোনামে প্রবন্ধ লিখেছেন আব্দুল ওদুদ। তিরিশ দশকের অনেক কবিরাও ঈদের কবিতা লিখেছেন। বেগম সুফিয়া কামালের ‘ঈদ‘ কবিতার প্রথম চার লাইন সবিশেষ উল্লেখযোগ্য। তিনি লিখেছেন, “আমার নিশীথের আধার সিন্ধু পাড়ি দিয়ে এল তরী/ ফিরদৌস হতে সওগাত লয়ে গগন কিনার ভরি/ কত উৎসুক মানব মনের শান্তি কামনা লয়ে/দ্বিতীয়ার চাঁদ অস্ত গগনে পাবক প্রতীক হয়ে।“

পরবর্তীতে ঈদ নিয়ে অনেক কবিতা এবং গান লিখেছেন কবি ফররুখ আহমদ, আহসান হাবীব, সিকান্দার আবু জাফর, আবুল হোসেন, তালিম হোসেন, সানাউল হক, আজিজুর রহমান, আশরাফ সিদ্দিকী, মনোমোহন বর্মন, মুফাখখারুল ইসলাম, আল মাহমুদ, মুসা আল হাফিজ প্রমুখ। কবি ফররুখ আহমদ তার ‘ঈদের স্বপ্ন‘ কবিতায় যেন স্বপ্নরাজ্যে চলে গিয়েছিলেন: “আকাশের বাঁক ঘুরে চাঁদ এলো ছবিত মতন/ নতুন কিশতি বুঝি এলো ঘুরে অজানা সাগর/ নাবিকের শ্রান্ত মনে পৃথিবী কি পাঠালো খবর/ আজ এ স্বপ্নের মাঠে রাঙা মেঘ হল ঘন বন!”
কবি ফররুখ আহমদ দুনিয়াকে ঈদগাহের সাথে তুলনা করে ‘ঈদগাহ হবে দুনিয়াটাই‘ নামে লিখেছেন কবিতা। কবি লিখেছেন “আজকে এলো খুশির দিন/ দেখনা চেয়ে খুশির চিন/ দেখ না চেয়ে আজ রঙিন/ খুশির ঝলক ঈদগাহেৃ।“ ঈদ আসে, ঈদ যায় কিন্তু গরিব-দুঃখিদের দুঃখ-কষ্ট দূর হয় না। তাদের মনের আকুলতা ফুটে উঠেছে কবি তালিম হুসেনের ‘ঈদের ফরিয়াদ‘ কবিতায়–“ঈদ মোবারক, সালাম বন্ধু, আজি এই খুশরোজে/ দাওয়াত কবুল করো মানুষের বেদনার মহাভোজে।“

সমাজের সব শ্রেণি পেশার মানুষের ঈদের আনন্দ ফুটিয়ে তুলেছেন কবি আ.ন.ম বজলুর রশিদ তার ‘ঈদ আসে‘ কবিতায় “ঈদ আসে হাসি-খুশি/তোমাদের আমাদের সকলের ঘরে অনেক আনন্দ নিয়ে/কিছুক্ষণ ভুলে যাই দুঃখ জ্বালা যত/ আজ শুধু মেলামেশা অন্তরঙ্গ হয়ে থাকা/ অবিরত আল্লাহর প্রশংসায় গান
তার দয়া দাক্ষিণ্যের অমৃত ঝরে।” আসলেই তাই। ঈদ কেবল ধনিক শ্রেণির নয়। ধনী এবং গরীব সকলের। হয়ত কেউ ঈদের দিন কোর্মা, পোলাও, ফিরনি, পায়েস খায় আর কেউ হয়ত এসব খেতে পারে না। অন্যান্য দিনের মত স্বাভাবিক খাবার খায়। কিন্তু ঈদের আনন্দ এবং ঈদের প্রতি হৃদয়ের অনুরাগ তাদেরও কম নয়।
অত্যন্ত আফসোসের সাথে বলতে হয়, ইসলামের দিকনির্দেশনা অনুসরণ না করায় অনেক মানুষকে ঈদের দিনেও ক্ষুধা-অনাহারে কাটাতে হয়। এই বিশেষ দিকটি ফুটে উঠেছে কবি শাহাদত হুসেনের ‘বাংলার ঈদ‘ কবিতায় “বাংলার মুসলমান শুধু চেয়ে রয়/মৌন ম্লান ক্লিষ্ট মুখ নির্বাক নিশ্চল/ফিতরার খুশি কোথায় তার?/ কি দান সে দিবে ক্ষুধিতেরে?/ নিজেই কাঙ্গাল রিক্ত/ ভিক্ষা মাগি ফিরে দ্বারে দ্বারে।“

বাংলা সাহিত্যের অত্যন্ত জনপ্রিয় কবি আল মাহমুদ শিশুদের জন্য ঈদের কবিতায় লিখেছেন,. সব খুশিরই গন্ধ আছে/ ঈদের খুশিরও/ ঈদের খুশির গন্ধটা ভাই/ ঘিয়ে ডোবানো। ... ছোট্ট এই ছড়াটির কী অসাধারণ সুগন্ধি! শুধু এখানেই শেষ নয়। এই অল্প কটি চরণে আমাদের বাঙালি মুসলিম জাতির ঐতিহ্য এবং শেকড়ের স্বরুপ উন্মোচিত হয়েছে। কেননা সাধারণত আমাদের বাঙালি মুসলিম জাতির ঈদের জন্য কেনাকাটা শুরু হয় পুরো মাস জুড়ে এবং শেষের একটি সপ্তাহ চলে কেবল খাবারের নানারকম ব্যঞ্জনের আয়োজন। আর এই যে বিশেষ পরিস্থিতি এটাকেই কবি কব্জি ডুবিয়েই খাওয়ার সাথে তুলনা করেছেন। কী অসাধারণ অথচ চরম বাস্তবিক উচ্চারণ!

বাংলা কবিতা ও কথাসাহিত্যে ঈদুল ফিতর শুধু এক দিনের আনন্দ নয়, বরং এটি মানুষের জীবনের গভীর অনুভূতি, সমাজের বাস্তবতা ও মানবিক মূল্যবোধের প্রতিচিত্র হয়ে উঠেছে। কখনো এটি খুশির বার্তা দেয়, কখনো মানুষের দুঃখ-কষ্টের কথা মনে করিয়ে দেয়। ঈদের মাধ্যমে সাহিত্যিকরা সমাজের বিভিন্ন রূপ ও সম্পর্ককে তাদের লেখায় অঙ্কন করেছেন, যা বাংলা সাহিত্যের অনন্য সংযোজন।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কবিতা
বাঙালি চিন্তা ধারার অনন্য বৈশিষ্ট্য
আলেমার ত্যাগ
বাংলা নববর্ষ এবং মুসলিম হিজরী সনের যোগসূত্র
কবিতা
আরও
X

আরও পড়ুন

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়   বিশেষ দোয়া মাহফিল

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়  বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক  : মঞ্জু

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো