সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ : বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগের কারিগর

Daily Inqilab ফজিলা ফয়েজ

০৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৩ এএম | আপডেট: ০৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৩ এএম

সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহের শাসনকাল বাংলার ইতিহাসে বিশেষ করে সাহিত্যের ক্ষেত্রে (১৪৯৩-১৫৩৮) এই সময়কালের সুলতানদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এর মধ্যে আলাউদ্দিন হোসেন শাহের আমল সাহিত্যের নানা বৈশিষ্ট্যে ঐতিহাসিক মর্যাদা পেয়েছে। এই শাসনাধীনে বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগকে সত্যিকার অর্থে বোঝার জন্য তাঁর রাজত্বকালের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অনুসন্ধান করা জরুরি।

আলাউদ্দিন হোসেন শাহ ১৪৯৪ সালে সিংহাসন আরোহণ করেন। তিনি ছিলেন মধ্যযুগে বাংলার স্বাধীন সুলতান। তিনি হোসেন শাহি রাজবংশের পত্তন করেন। হাবশি সুলতান শামসউদ্দিন মোজাফফর শাহ নিহত হওয়ার পর তিনি বাংলার সুলতান হন। ইতঃপূর্বে তিনি মোজাফফর শাহের উজির ছিলেন। তার শাসনামল কে বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগ বলে অভিহিত করা হয়। এ সময় বাংলা আপেক্ষিক স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির সময়কাল অনুভব করেছিল। সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ শিল্পকলার পৃষ্ঠপোষকতা এবং প-িত ও কবিদের প্রতি তাঁর সমর্থনের জন্য পরিচিত ছিলেন। তিনি তার রাজদরবারের কবি সাহিত্যিকদের বিশেষ মর্যাদা ও উচ্চপদে নিযুক্ত করেন। সংস্কৃতি ও শিল্পকলার প্রতি গভীর উপলব্ধি সহ তিনি নিজে একজন শিক্ষিত ও সংস্কৃতিমনা শাসক ছিলেন।

তাঁর শাসনামলে সাহিত্যের বিকাশে অবদান রাখার অন্যতম প্রধান কারণ ছিল তাঁর দরবারে প্রতিভাবান কবি ও লেখকদের উপস্থিতি। কনস্টান্ট্রি নোপালের পতনের পর বহু গ্রিক মনীষী ইউরোপের নানা স্থানে আশ্রয় গ্রহণ করেন। হোসেন শাহ তার রাজ্যে পরাজিত কবিদের আশ্রয় দেন। কুতবন ও যশোধর নামক দুজন হিন্দি কবির পরিচয় পাওয়া যায় । কুতবন এর গ্রন্থের নাম “মৃগবতী” যা রোমান্টিক প্রণয়কাহিনী এ কাব্যের বিষয়বস্তু। এই সাহিত্যিক ব্যক্তিবর্গ, যাদের অনেকেরই পৃষ্ঠপোষকতা সুলতান নিজেই করেছিলেন এবং এই সময়কালে বাংলার সাহিত্যিক ভূ-প্রকৃতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

তার নীতি বা ধর্মীয় সহনশীলতা এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের উপর জোর দিয়েছিল। বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে যেখানে কবি এবং লেখকদের ধারণা বিনিময় করতে সহযোগিতা করেছিল।

অনেক প্রতিভাবান কবি ও লেখকদের সাহিত্য চর্চার জন্য আর্থিক সহায়তা, প্রতিপত্তি এবং স্বীকৃতি প্রদান করেছিলেন।

সাহিত্যে সুলতানের পৃষ্ঠপোষকতা কেবল কবিতা ও গদ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তিনি সংস্কৃত গ্রন্থের বাংলায় অনুবাদের পৃষ্ঠপোষকতাও করেছিলেন। যার ফলে এই বাংলায় সাহিত্য ঐতিহ্য সমৃদ্ধির মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত সাহিত্য সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে যা আজও বাংলা সাহিত্যকে প্রভাবিত করে চলেছে।

আলাউদ্দিন হোসেন শাহের জন্মভূমি আরব দেশে। এছাড়া ফারসি রাজসভা ছিল ফলে এ সকল ভাষায়ও সাহিত্য রচনা দেখা যায়।

মোহাম্মদ বুদই - উর্ফ ‘হিদয়ত অন্যায়ী’ নামে ধমুবিদ্যা সংক্রান্ত একটি গ্রন্থ লেখেন। গ্রন্থখানি হোসেন শাহের নামে উৎসর্গকৃত।

মোহাম্মদ বিন ইয়াজদান বক্ স সহীহ আল বুখারী গ্রন্থের তিন খন্ডে অনুবাদ সমাপ্ত করেন।

বিদ্যাসুন্দর কাহিনীর আদি কবি কঙ্ক হোসেন শাহের আমলে আবির্ভূত হয়। সত্যপীরের মহিমা প্রচার এর উদ্দেশ্যে কাব্য খানি রচিত হয়। একজন পীরের আদর্শে রচনা করেন।

সুলতান শাহের সুশাসনে জনগণের জীবনবোধে যে গভীর আস্থা সঞ্চারিত হয়েছিল তাতে দেশের শিক্ষা সংস্কৃতির বিকাশে নতুন নতুন দ্বার উন্মোচিত হয়েছিল তা এ রচনা থেকে উপলব্ধি করা যায়।
শ্রীচৈতন্যের আবির্ভাব এবং বৈষ্ণব ধর্মের প্রচার হোসেন শাহের রাজত্বকালে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চৈতন্যদের ধর্মমত ব্যাখ্যা ও প্রসারের মাধ্যম হিসেবে বাংলা ভাষাকে বেছে নিয়েছিল।

বৌদ্ধ ধর্মের আশ্রয়ে একসময় সর্বভারতীয় পালি ভাষা। যে উন্নতি ও সংস্কৃতি মর্যাদা লাভ করেছিল। বাংলা ভাষা এর সময়ে উৎকণ্ঠা ও গৌরব লাভ করেছিল। এক্ষেত্রে হোসেন শাহ শ্রী চৈতন্যের ধর্ম মতো প্রচারকে বাধা মুক্ত করেছিলেন।

হোসেন শাহ হিন্দু ধর্মীয় বিভিন্ন গ্রন্থ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী ছিলেন বলে মনে হয় তার সময়ে হিন্দু ধর্মীয় বিভিন্ন গ্রন্থ সংস্কৃত থেকে বাংলায় অনুদিত হতে থাকে।

অনেক সংস্কৃত গ্রন্থের বাংলায় অনুবাদের দায়িত্বও দিয়েছিলেন। এই গ্রন্থগুলিকে স্থানীয় ভাষায় উপলব্ধ করার মাধ্যমে, সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ জ্ঞানকে গণতন্ত্রীকরণে সাংস্কৃতিক অন্বেষণের নতুন পথ উন্মোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। পরাগল খানের পৃষ্ঠপোষকতায় কবীন্দ্র পরমেশ্বর মহাভারতের অনুবাদ করেন। এছাড়া ‘মনসা বিজয় ’ ‘বৈষ্ণবপদ’ বিজয়গুপ্ত ‘মনসামঙ্গল’ প্রভৃতি গ্রন্থ এ সময় রচিত হয়।

আদি কবি রচিত ‘মহাভারত’ মহাকাব্য পুরোপুরি রাজকাহিনী। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব রাজ্যের উত্থানপতন পরাক্রান্ত দুটি রাজশক্তির সংগ্রাম সমরক্ষেত্র অসির ঝংকার আর বীরত্বের হুংকারে মহাকাব্যের প্রতিটি পাতা মুখরিত।

স্থাপত্য শিল্পের ক্ষেত্রে হোসেন শাহি যুগে নতুন কোন ধারার বিকাশ ঘটে নি। তবে বিগত শিল্পধারার উৎকর্ষতা দানে এযুগ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এসময় নির্মিত বিভিন্ন মসজিদ, মিনার, মাদ্রাসা, দুর্গ, তোরণ, বিদ্যাভবন প্রভৃতি হোসেন শাহি যুগের স্থাপত্য কীর্তির পরিচয় বহন করেছিল। গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ তাঁর সময়ে নির্মাণ করা হয় ।

বাংলার ইতিহাসে তিনি একমাত্র সুলতান যিনি স্বাধীন সুলতানির প্রবর্তনের পাশাপাশি স্বতন্ত্র এক ধারার জন্ম দেন। এ নব ধারা হল হোসেন শাহি ধারা। তিনি শাসনক্ষেত্রে যেমন সফল হন তেমনি শিক্ষা সংস্কৃতির ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্বের সূচনা করেন। ধর্মীয় ক্ষেত্রেও তিনি এক নব দৃষ্টান্তের সূচনা করেন। তাঁর শাসনামলে বৈষ্ণব ধর্মের বিকাশ সাধিত হয়েছিল। বিজ্ঞ পন্ডিত ও জ্ঞানীদের লেখনীতে বাংলা সাহিত্যের জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ হয়েছিল। তাঁর কৃতিত্বের জন্য মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে তাকে নৃপতি-তিলক, কৃষ্ণের অবতার ও জগৎভূষণ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে। এছাড়া শিল্প স্থাপত্যের জন্যও তিনি শ্রেষ্টত্বের দাবিদার গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ তারই প্রমাণ।

মধ্যযুগের অন্যতম বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব শ্রেষ্ঠ কবি ও প-িত আলাওল। মুসলমান কবিদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বিবেচনা করা হয়। আলাওল আরাকান রাজসভার অন্যতম কবি হিসাবে আবির্ভূত হলেও মধ্যযুগের সমগ্র বাঙালি কবির মধ্যে ‘শিরোমণি আলাওল’ রূপে শীর্ষস্থান অধিকারী। তিনি আরবি, ফার্সি, হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষায় সুপ-িত ছিলেন। ব্রজবুলি ও মঘী ভাষাও তার আয়ত্তে ছিল। প্রাকৃতপৈঙ্গল, যোগশাস্ত্র, কামশাস্ত্র, অধ্যাত্মবিদ্যা, ইসলাম ও হিন্দু ধর্মশাস্ত্রীয় ক্রিয়াপদ্ধতি, যুদ্ধবিদ্যা, নৌকা ও অশ্ব চালনা প্রভৃতিতে বিশেষ পারদর্শী হয়ে আলাওল মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে এক অনন্য প্রতিভার পরিচয় দেন। তার রচনাগুলি আধ্যাত্মিকতা এবং রোমান্টিকতার এক অনন্য মিশ্রণ প্রদর্শন করে। তাঁর মহাকাব্য, “পদ্মাবতী”, বাংলা সাহিত্যে একটি চিরন্তন ক্লাসিক হিসেবে রয়ে গেছে যা পাঠকদের এখনো মুগ্ধ করে।

মধ্যযুগের চতুর্দশ শতকের বাঙালি কবিদের মধ্যে অন্যতম কবি চ-ীদাস। তিনি চৈতন্য-পূর্ব বাংলা সাহিত্যে বৈষ্ণব পদাবলী রচয়িতা হিসেবে বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। চৈতন্যের জন্মের আগে থেকেই চ-ীদাসের নামোল্লেখিত বহু গীতিপদ মানুষের মুখে মুখে ফিরত। চৈতন্য নিজে তাঁর পদ আস্বাদন করতেন।

স্বর্ণযুগের আরেক প্রধান সাহিত্যিক ছিলেন পঞ্চদশ শতকের মৈথিলি কবি। মৈথিলির সবচেয়ে বিখ্যাত সাহিত্যিক ব্যক্তিত্ব হলেন কবি বিদ্যাপতি (১৩৫০-১৪৫০), যিনি তাঁর কবিতা লিখেছেন গণমানুষের ভাষায়, অর্থাৎ মৈথিলী ভাষায়, এমন সময়ে যখন রাজ্যের সরকারী ভাষা ছিল সংস্কৃত এবং সংস্কৃতকেই সাহিত্যের ভাষা হিসেবে বিবেচনা করা হতো। তার প্রচলিত পদাবলীর ভাষা ব্রজবুলি। কথিত আছে যে পরমপুরুষ শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু প্রতিদিন তার রচিত পদ গাইতে ভালবাসতেন। বাঙালিরা চর্যাগীতির ভাষা থেকে এই ব্রজবুলীকে অনেক সহজে বুঝতে পারেন। বিদ্যাপতিকে বাঙালি কবিদের অন্যতম হিসেবে গণ্য করা হয়। বিদ্যাপতিকে কোন কোন কবি দেহবাদি কবি বলে আখ্যায়িত করেছেন।

প্রখ্যাত কবি দৌলত কাজীও এই সময়কালে বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদান রেখে গেছেন। আরাকানরাজ শ্রীসুধর্মার (থিরি-থু-ধম্ম, ১৬২২-১৬৩৮) সমরসচিব আশরফ খানের পৃষ্ঠপোষকতা ও নির্দেশে দৌলত কাজী সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী কাব্য রচনা করেন। তিনি হিন্দি কবি মিঁয়া সাধনের মৈনাসৎ ও মোল্লা দাউদের চান্দাইন কাব্য অনুসরণ করেন বলে ধারণা করা হয়। কাব্যটির দুই-তৃতীয়াংশ রচনার পর কবির মৃত্যু হলে আলাওল বাকি অংশ সমাপ্ত করেন (১৬৫৯)। তাঁর বাকপটু শ্লোক এবং গভীর দার্শনিক সঙ্গীতের জন্য পরিচিত ছিল।

এই প্রখ্যাত কবিদের পাশাপাশি, বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগে সৈয়দ সুলতানের মতো প্রতিভাবান লেখকের উত্থান ঘটেছিল। তার শ্রেষ্ঠ রচনা , নবীবংশা (১৫৮৪) এর জন্য সর্বাধিক পরিচিত, যা ছিল বাংলা ভাষায় কিসাস আল-আম্বিয়ার প্রথম অনুবাদগুলির মধ্যে একটি। তাঁর সাহিত্যকর্মগুলি বাংলাদেশের স্কুল স্তর, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাহিত্যের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একজন দক্ষ গল্পকার যার প্রেম এবং আবেগের গল্প সারা বাংলার দর্শকদের মুগ্ধ করেছিল। তার প্রাণবন্ত বর্ণনা এবং আকর্ষক আখ্যান বাঙালি সংস্কৃতির সমৃদ্ধ টেপেস্ট্রিকে জীবন্ত করে তুলেছে।

ষোড়শ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধ এর চ-ীমঙ্গল কাব্যের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি হলেন কবিকঙ্কণ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী। “চ-ীমঙ্গল” এর জন্য খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। লোককাহিনী এবং পৌরাণিক কাহিনীর এক মনোমুগ্ধকর রচনা যা আজও পাঠকদের অনুপ্রাণিত করে চলেছে।

রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র রায় (১৭১২-১৭৬০): অষ্টাদশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ও মঙ্গলকাব্যের সর্বশেষ শক্তিমান কবি। হাওড়া জেলার পেড়ো-বসন্তপুরে জন্ম । পরবর্তী জীবনে তিনি নদিয়ার কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের আশ্রয় গ্রহণ করেন। নদিয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় অন্নদামঙ্গল কাব্যের স্বীকৃতিতে তাঁকে ‘রায়গুণাকর’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

পরিশেষে বলা যায়, বাংলা সাহিত্যে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহের অবদান ছিল অপরিসীম ও সুদূরপ্রসারী।

তার শাসনামলে বাংলায় সাহিত্য সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। লেখক ও শিল্পীদের প্রতি তাঁর পৃষ্ঠপোষকতা এবং সমর্থন বাংলা সাহিত্যের একটি স্বর্ণযুগ তৈরি করতে সাহায্য করেছিল যা আজও স্মরণীয় হয়ে আছে। সৃজনশীলতা সাধনা উৎসাহের মাধ্যমে, সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ সাহিত্যে দীর্ঘস্থায়ী উত্তরাধিকার রেখে গেছেন যা বাংলার সাহিত্যের ইতিহাসে স্বর্ণযুগের কারিগর হিসাবে মর্যাদা লাভ করেন।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কবিতা
বাঙালি চিন্তা ধারার অনন্য বৈশিষ্ট্য
আলেমার ত্যাগ
বাংলা নববর্ষ এবং মুসলিম হিজরী সনের যোগসূত্র
কবিতা
আরও
X

আরও পড়ুন

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়   বিশেষ দোয়া মাহফিল

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়  বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক  : মঞ্জু

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো