ভিসানীতির পর তৃণমূলকে চাঙ্গা রাখছে আওয়ামী লীগ
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে তাতে আগামী নির্বাচনসহ বিভিন্ন কর্মকান্ডে কোন সমস্যার সৃষ্টি হবে না বলেই মনে করছে ক্ষসতাশীন দল আওয়ামী লীগ। দলটির নেতারা ওই নীতির পর ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেও একই সঙ্গে বলছেন, ওই ভিসা নীতি আওয়ামী লীগ পরোয়া করে না। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ওই ভিসা নীতির ফলে সরকার কোন চাপ অনুভব করবে না বলেই মত দলটির নেতাদের। এর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আছে কী না নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। আওয়ামী লীগ নেতারা অনেকে মনে করেন, আগামী নির্বাচন করার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরী হলো। তবে এখনই এ বিষয়ে নিয়ে চিন্তিত হওয়ার মত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি। নির্বাচন করা গেলে এ বিষয়টি খুব মূখ্য বিষয় হবে না। আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, ওই ভিসা নীতির ফলে আগামী নির্বাচনের আগে এর ধরনের চাপ অনুভব করছে আওয়ামী লীগ। যদিও তা মুখে স্বীকার করছেন না দলটির নেতারা। ওই নীতির পর আওয়ামী লীগ ও সরকারের নীতি নির্ধারনী পর্যায়ের নেতাদের অনেকে একে স্বাগত জানালেও ওই একটি স্বাধীন দেশের ওপর আরেকটি দেশের এমন নীতি কেন চাপিয়ে দেওয়া হয়ে তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন। দলের অনেক নেতা এই নীতির সঙ্গে বিএনপির যোগ থাকতে পারে বলেও মনে করছেন।
বাংলাদেশে সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণা করে গত ২৪ মে। ওই ঘোষণার চার মাসের মাথায় গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়, ওই নীতি এখন কার্যকর করতে শুরু করেছে দেশটি। গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যারাপ বাধা দিতে পারে এমন ব্যক্তি ওই ভিসা বিধিনিষেধ আত্ত্বত্বায় পরবে। ওই বিধি নিষেধের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকারি রাজনৈতিক দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যও পরবেন। এর আগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে বাংলাদেশের র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা মনে করেন, মার্কিন ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হওয়া এবং আগামী নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে পর্যবেক্ষক না পাঠানোর যে ঘোষণা দিয়েছে তা তাদের ধারনার মধ্যেই ছিল। এখন যদি নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশ্ব থেকে নতুন আর কোনো নিষেধাজ্ঞা না দেয় তাহলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কষ্টসাধ্য হবে না। নির্বাচনের আগে বড় আকারের আর কোনো নিষেধাজ্ঞা এলে পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করতে পারে।
আওয়ামী লীগের একাধিক নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা জানিয়েছেন, এখন এমন পরিস্থিতিতে তারা দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন। দলীয় প্রধান জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। এর পর তাঁর যুক্তরাজ্যে সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে। তিনি দেশে ফিরলে আওয়ামী লীগ এ বিষয়ে একটি সিদ্ধান্তে যাবে। তবে দলীয় প্রধান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে ধরে নেয়া যায় এই নীতি আওয়ামী লীগের সরকারের জন্য অপমানজনক এই ধারনাই দিয়েছেন তিনি। ওই ভিসা নীতি নীতি কার্যকরের ঘোষণার পর আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা যিনি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে তিনি সেখানে এই ভিসানীতি নিয়ে ভয় পাওয়া কিছু নেই বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আওয়ামী লীগেরও চাওয়া। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী যদি বাংলাদেশের বাইরে থেকে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে এই দেশের জনগণ ওই ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) দেবে। তিনি বলেন, মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগের ঘোষণায় বিরোধীদের কথাও বলা হয়েছে। এবার বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও করতে পারবে না। এতে জনগণের জীবন বাঁচবে।
আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, এখন আওয়ামী লীগের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। এবার নির্বাচন সুষ্ঠু হবে সেটাও বলছেন দলটির নেতারা। এই সময়ে বিএনপি যেভাবে নির্বাচনের আগে আন্দোলন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এমন পরিস্থিতিতে কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা রাখার জন্য ভিসা নীতি নিয়ে আবেগ প্রসূত বক্তব্য দলটির অনেক নেতা দিচ্ছেন। তবে এ বিষয়টিকে রাজনৈতিক বাগারম্বড় বলেই মনে করেন আওয়ামী লীগের কেউ কেউ।
গতকাল মঙ্গলবার আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলের এক সমাবেশে বলেন, বাংলাদেশ চলবে সংবিধান অনুযায়ী। কোন দেশের নিষেধাজ্ঞা মানে না। একাত্তরে আমাদের হারাতে পারেনি, আজও নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শেখ হাসিনাকে থামানো যাবে না। আমরা কারো নিষেধাজ্ঞা পরোয়া করি না।
আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, দল হিসেবে আওয়ামী লীগ মার্কিন ভিসা নীতির পর তৃণমূলের মনোবল চাঙ্গা রাখার জন্য ইতিমধ্যেই কাজ করে যাচ্ছে। দলীয়ভাবে বিএনপিকে রাজপথ ছেড়ে না দেওয়াও দলের আরেকটি সিদ্ধান্ত। দলটির সেই নেতারা মনে করেন, এখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যোগাযোগের মতই সঙ্গে রাজপথে বিরোধী দলকে মোকাবেলা করারও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সামনেই নির্বাচন। আওয়ামী লীগ নেতারা মনে করেন, সময়মতো নির্বাচন করা গেলে ভিসা নীতির প্রয়োগ এবং বিরোধী দলের নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা, যা কিছুই হোক, তা রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে না দলের সকল পর্যায়ে এমন একটি বার্তা দিয়েই আগামীর জন্য এগিয়ে যেতে চায় দল। দলটির নেতারা মনে করছেন, নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হলে ধীরে ধীরে ভিসা নীতির মত বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিষয়গুলো সামাল দেওয়া সম্ভব হবে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, ভিসা নীতির একটি মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব রয়েছে। যার ফলে এর বিষয়টি যেন দলের তৃণমূলে কোন প্রভাব না ফেলতে পারে সে ধরনের বার্তাই দলের কেন্দ্র থেকে দেওয়া হচ্ছে। কারা কারা ভিসা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছেন এমন কোন তালিকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেওয়া হয় নি। এতে বিষয়টি নিয়ে বিএনপি থেকে দল ও সরকারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের সামনে আসার চেষ্টা হবে, তেমনি আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচনে বাধা দিতে আসলে বিএনপি নেতারা ভিসা নীতিতে পরবে সে বিষয়টিকে সামনে আনবে।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল সূত্র জানিয়েছে, দলের কোন কোন নেতা ভিসা নিষেধাজ্ঞায় পরতে যাচ্ছেন এ নিয়ে দলের তৃণমূল নেতারাও চিন্তিত। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি দলের ২য় সারির নেতারাও এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। তবে দলের পক্ষ নির্বাচনে বাধাঁ দান করতে গিয়ে বিএনপি ওই নীতির স্বীকার হবে এমনইটাই মনে করছেন দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
আওয়ামী লীগ ও সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের অনেকে মনে করেন, ভিসা নীতির মত পরিস্থিতিতে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাই দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সহায়ক হবে। এমন পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে আরো প্রচারণায় নিয়ে আসবে। দলীয় প্রধানের সারা পৃথিবীতে যে গ্রহযোগ্যতা সৃষ্টি হয়েছে এ বিষয়টি এখন দলের জন্য আরো সহায়কের ভূমিকায় থাকবে। গতকাল মঙ্গলবার আলোচনা সভায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, উনারা (আমেরিকা) এখন কী বলে এটা সেটা, ভিসা নীতির কথা। আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারী এবং আদর্শের উত্তরাধিকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাপের বেটি, যোগ্য পিতার যোগ্য কন্যা। কী কইছে? তুমি (আমেরিকা) সেংশন দিলে আমিও সেংশন দেব, আমার জনগণ দেবে। এরপর আর কোন কথা থাকে?
আওয়ামী লীগ নেতারা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতির আওতা বাড়াবে, এমনকি নতুন নিষেধাজ্ঞাও দিতে পারে। তবে দেশটি যা ই করুক না কেন, ভোটের আগে রাজনৈতিকভাবে বিএনপির সঙ্গে সমঝোতার তেমন সুযোগ দেখা যাচ্ছে না। তবে যদি আওয়ামী লীগ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সৃষ্টির পরিবেশ তৈরী করে যুক্তরাষ্ট্রকে বোঝাতে সক্ষম হয় যে তারা ভাল নির্বাচন করতে যাচ্ছে, তাহলে হয়তো তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) কথায় বিএনপি নির্বাচনে আসতে পারে।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এক কেন্দ্রীয় নেতা ইনকিলাবকে বলেন, তত্ত্বাবধয়ক সরকারে ফিরে যাওয়ার আর কোন সুযোগ নেই। তবে এবার সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, যার পরিবেশ আমাদের তৈরী করতে হবে। এ বিষয়টি বুঝতে পারলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়তো নতুন করে আর নির্বাচনের আগে কোন নিষেধাজ্ঞা দেবে না।
আওয়ামী লীগ নেতারা এ বিষয়টিও স্বীকার করেছেন, নির্বাচনের আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে জনমত সৃষ্টি করতে যাওয়ার তেমন সুযোগ পাবে না দল। এ ধরনের অনেক সীমাবদ্ধতা নির্বাচনের আগে সৃষ্টি হতে পারে আওয়ামী লীগের জন্য। তবে কৌশলী হলে এমন পরিস্থিতি উৎপাতে বেগ পেতে হবে না।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এক কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, নির্বাচনের আগে হয়তো আমাদের যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে জনমত তৈরী করার সুযোগই পাব না। এটা সময়ের অভাবে। কিন্তু এটাও তো সত্যি আমরা তো কোন অন্য রাষ্ট্র দখল করি নি, এদেশে কোন জাতিগত দাঙ্গাও লাগে নি। তাহলে এমন নিষেধাঙ্গা হয়তো নির্বাচনের আগে আর নাও হতে পারে।
গতকাল মঙ্গলবার কেরানীগঞ্জে দলের এক সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, কীভাবে একটি সফল নির্বাচন করতে হয়, আওয়ামী লীগ জানে। শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আগামী নির্বাচনেও দেশের জনগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করে আওয়ামী লীগকে জয়যুক্ত করবে।
একই সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, মহাশক্তিধর রাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। এ ভিসা দেশের কতজনের প্রয়োজন আছে? মানুষ কী এ ভিসানীতির পরোয়া করে? আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আওয়ামী লীগ সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে বদ্ধ পরিকর। তাহলে কিসের ভিসা নীতি। আপনারা (যুক্তরাষ্ট্র) যদি সত্যিকারে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চান তাহলে যারা নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার চক্রান্ত করছে, নাশকতার হুমকি দিচ্ছে তাদের বলুন আন্দোলন-আন্দোলন খেলা বাদ দিয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে। তাহলে তো আর ভিসানীতি, স্যাংশনের প্রয়োজন পড়ে না।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা
মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার
ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ
গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন
অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ
ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান
সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ
দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড
বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই
শেখ পরিবারের রক্তের জন্যই দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন টিউলিপ -রিজভী
নামাজ মু’মিনের জন্য মেরাজস্বরূপ
ক্রেডিট কার্ডে বিদেশে বাংলাদেশিদের লেনদেন কমেছে
স্বনির্ভর অর্থনীতির পথে দেশ
বগুড়ার বিমানবন্দর দ্রুত চালুর দাবি
আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে হবে : হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
হাজারীবাগের ট্যানারির গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র দেওয়া জরুরি : নুরুল হক নুর
গণঅভ্যুত্থানের ইশতেহারে বিএনপির ভূমিকা লিখতে হবে : জয়নুল আবদিন
নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের পরিবেশ রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিতে হবে