ইসরাইলে ঢুকে পড়েছে হামাস যোদ্ধারা ফিলিস্তিনিদের নজিরবিহীন প্রতিরোধ
০৮ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
প্রতিদিন দখলদার ইসরাইলি হামলা, উচ্ছেদ ও নির্মম হত্যাকা-ে অতিষ্ঠ ফিলিস্তিনিরা প্রতিরোধ শুরু করেছে। ‘অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড’ নামে ফিলিস্তিনিদের দিক থেকে আকস্মিক এবং নজিরবিহীন অভিযানে শতাধিক ইসরাইলি নিহত হয়েছে। এছাড়া কমপক্ষে আরো ৭৪০ জন আহত হয়েছে বলে জানাচ্ছে ইসরাইলের গণমাধ্যম। অন্যদিকে ইসরাইলি বাহিনীর ভয়াবহ ও মুহুর্মুহু বিমান হামলায় গাজায় কমপক্ষে ১৯৮ জন শাহাদাতবরণ করেছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে অন্তত ১ হাজার ৬শ’ মানুষ আহত হয়েছেন বলেও জানা যাচ্ছে। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তার দেশ ‘যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে’। ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের দিক থেকে আকস্মিক আক্রমণ শুরুর পর ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী এক বক্তব্য দিয়েছেন।
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের বেশ কিছু অস্ত্রধারী দক্ষিণ ইসরাইলে ঢুকে পড়েছে। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা থেকে ইসরাইলে হাজার হাজার রকেট নিক্ষেপের পর এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা যুদ্ধের মধ্যে আছি, এটা কোনো অভিযান নয়, কোনো উত্তেজনা নয়, এটা যুদ্ধ’। হামাস নেতা মোহাম্মদ দেইফ বলেছেন, ‘আমরা বলতে চাই, যথেষ্ট হয়েছে’ তিনি যার যার অবস্থান থেকে দখলদার ইহুদিদের আগ্রাসন রোখার সর্বচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার জন্য মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। দেইফ এক অডিও বার্তায় বলেন, ‘পৃথিবীতে শেষ দখলদারিত্বের অবসান ঘটানোর জন্য এটাই সবচেয়ে বড় যুদ্ধের দিন’। অন্যদিকে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, দখলদার সৈন্য এবং সেটলাররা যে আতঙ্ক তৈরি করেছে সেখান থেকে ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকার রয়েছে নিজেদের রক্ষা করার।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনি প্রায় ২৫০০ রকেট ছুঁড়েছে ইসরাইলে। এছাড়া সমুদ্র, স্থলপথ এবং প্যারাগ্লাইড করে অস্ত্রধারীরা ইসরাইলে ঢুকে পড়েছে। রকেট হামলার জবাবে ইসরাইল হামাসের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে। ইসরাইলের দাবি, তারা হামাসের ১৭টি সেনা কম্পাউন্ডে হামলা করেছে। ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্স আইডিএফ তাদের নিজস্ব সামাজিকমাধ্যম এক্সে জানিয়েছে তারা এখন পর্যন্ত ১৭টি সেনা কম্পাউন্ড আর হামাসের অপারেশনের চারটি হেডকোয়ার্টারে হামলা করেছে তারা। তবে তাদের এ দাবির সত্যতা যাচাই করা যায়নি।
রকেট হামলার পর ইসরাইল হাজার হাজার সংরক্ষিত সেনাকে তলব করেছে। ইসরাইলের গণমাধ্যম বলছেন, দক্ষিণ ইসরাইলের বিভিন্ন জায়গায় ফিলিস্তিনী বন্দুকধারীদের লড়াই হচ্ছে। হামাস দাবি করেছে, তারা অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলিকে বন্দি করেছে। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে ইসরাইলের সামরিক মুখপাত্র কোনো মন্তব্য করেননি।
ইসরাইলি মিডিয়া জানিয়েছে যে, ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা দক্ষিণ ইসরাইলের সেডেরট শহরে পথচারীদের ওপর গুলি চালিয়েছে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ইউনিফর্ম পরা ফিলিস্তিনিরা সীমান্ত এলাকায় সংঘর্ষে লিপ্ত রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় আরেকটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি জ্বলন্ত ইসরাইলি ট্যাঙ্ক উল্লসিত ফিলিস্তিনিরা ঘিরে রেখেছে।
গতকাল সকালের শেষের দিকে, ইসরাইলি যুদ্ধবিমানগুলো গাজায় অবস্থানগুলোকে গুলি করতে শুরু করে, যাকে সামরিক বাহিনী ‘অপারেশন আয়রন সোর্ডস’ বলছে এবং ইসরাইলি সৈন্যরা অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলের চারপাশে বেশ কয়েকটি স্থানে স্থল যুদ্ধে নিযুক্ত ছিল।
ইসরাইলি বাহিনী এবং ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মধ্যে বড় লড়াইয়ের প্রাদুর্ভাবটি গাজার সাথে ইসরাইলের অস্থির সীমান্তে কয়েক সপ্তাহের উত্তেজনা এবং ইস্রায়েল-অধিকৃত পশ্চিম তীরে কয়েক মাস ধরে মারাত্মক সংঘর্ষের পরে আসে। এ বছর এ পর্যন্ত ইসরাইলি বাহিনীর হাতে অন্তত ২৪৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, আর আগের ফিলিস্তিনি হামলায় ৩২ জন ইসরাইলি এবং দুই বিদেশি নাগরিক নিহত হয়েছে।
ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, তাদের ওপর আক্রমণ করে হামাস ‘অনেক বড়’ ভুল করেছে। ‘প্রতিটি জায়গায় ইসরাইলি সৈন্যরা তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে এবং ইসরাইল রাষ্ট্র এতে জয়ী হবে’, বলেন ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
গাজা উপত্যকা থেকে এক আকস্মিক হামলা চালানোর পর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের কয়েক ডজন বন্দুকধারী দক্ষিণ ইসরাইলের ঢুকে এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র যোদ্ধারা ইসরাইলের শহর সদেরতের রাস্তায় গুলি বর্ষণ করছে। এছাড়া অনলাইনে আরেক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সদেরতের রাস্তায় একদল সশস্ত্র ফিলিস্তিনি নিজেদের কালো পোশাকে ঢেকে পিকআপ ট্রাকে করে যাচ্ছে। এছাড়া তাদের ইসরাইলি সৈন্যের সাথেও গুলি বিনিময় করতে দেখা যায়। গাজা থেকে এ শহরের দূরত্ব মাত্র এক মাইল।
ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্স আইডিএফ জানিয়েছে, তারা এখন যুদ্ধাবস্থায় রয়েছে এবং কয়েক ডজন যুদ্ধ বিমান গাজায় হামাসের অবস্থান লক্ষ্য করে আকাশ পথে হামলা চালাতে যাচ্ছে। ইহুদীদের বিশেষ ধর্মীয় অনুষ্ঠান সুকত শেষ হবার পরপরই গতকাল ভোর থেকে হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজা অঞ্চল থেকে রকেট হামলা শুরু হয়। হামাস মিডিয়ার মাধ্যমে এক সিনিয়র সেনা কমান্ডার ইসরাইলের বিরুদ্ধে এ অপারেশন শুরুর ঘোষণা দেন, তিনি প্রত্যেক ফিলিস্তিনিকে সবখানে থেকে যুদ্ধে নামার আহবান জানান।
রয়টার্স জানিয়েছে, ইসরাইলি টিভি চ্যানেল রেশেত থার্টিন প্রতিবেদন করেছে যে, ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা দক্ষিণের শহর ওফাকিমে ইসরাইলিদের বন্দি করে রেখেছে। সামাজিক মাধ্যমে এ খবর আগেই ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। অসমর্থিত কিছু ভিডিওতে দেখা যায়, ফিলিস্তিনিরা ইসরাইলের বেসামরিক নাগরিকদের ধরে মোটর বাইকে করে গাজার দিকে বন্দি অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে। তবে হামাসের এক মুখপাত্র আল জাজিরাকে জানান, ‘তারা হোস্টেজ নয় বরং যুদ্ধবন্দি’। ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে এখনো কোন মন্তব্য করেনি।
বিবিসি নিরাপত্তা বিষয়ক প্রতিবেদক ফ্রাঙ্ক গার্ডনার মনে করেন, ইসরাইলের সামনে এখন দুটি উপায় খোলা রয়েছে: একটা বিশেষ উদ্ধার আভিযানে নামা অথবা অপেক্ষা করা এবং সমঝোতায় আসা। কিন্তু দুই দিকেই ঝুঁকি রয়েছে।
এরইমধ্যে হামাসের সামরিক অংশ, দ্য কাসিম ব্রিগেড একটা ভিডিও প্রকাশ করেছে, যাতে দেখা যাচ্ছে অন্তত তিনজন ইসরাইলিকে বেসামরিক পোশাকে বন্দি অবস্থায় রেখেছে তারা এবং দাবি করা হয়েছে এ তিনজন ইসরাইলি সৈন্য। অন্যদিকে গাজায় সক্রিয় ইসলামিক জিহাদ গ্রুপও দাবি করেছে, তারা ‘অসংখ্য’ ইসরাইলি সৈন্যকে বন্দি করেছে।
এরইমধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে। সংস্থার কূটনীতি প্রধান জোসেপ বোরেল এটাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে বন্দিদের মুক্তি দাবি করেছেন।
ইসরাইলের গোয়েন্দা ব্যর্থতা?
নিরাপত্তা বিষয়ক বিবিসি সংবাদদাতা ফ্রাঙ্ক গার্ডনার বলেছেন, এটা ইসরাইলি গোয়েন্দা ব্যর্থতা। এরইমধ্যে গোয়েন্দা সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্তও শুরু করেছে ইসরাইলি সরকার, যে কীভাবে হামাসের এত বড় পরিকল্পিত হামলা তাদের নজর এড়িয়ে গেল। ইসরাইলের গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে বড় এবং দক্ষ। তারা দেশের ভেতরে এবং বাইরে কাজ করে। ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গ্রুপগুলোর ভেতরেই ইসরাইলি গোয়েন্দারা রয়েছে। এছাড়া সশস্ত্র গ্রুপগুলোর সাথে মিশে আছে। এছাড়া লেবানন, সিরিয়া এবং অন্যান্য জায়গায়ও ইসরাইলি গোয়েন্দারা সক্রিয়।
অতীতে বিভিন্ন সময় সুনির্দিষ্ট ড্রোন হামলা এবং মোবাইল ফোন ট্র্যাকিং-এর মাধ্যমে ফিলিস্তিনী যোদ্ধাদের নেতাদের হত্যা করেছিল ইসরাইল। এটা সম্ভব হয়েছিল গোয়েন্দা তথ্যের কারণে।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইরানের সমর্থন এবং অন্য বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
বিভিন্ন রিপোর্ট সূত্রে জানা গেছে যে, ইরান ফিলিস্তিনি হামলার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। ইরানের সংবাদ সংস্থা আইএসএনএ-র খবর দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনির উপদেষ্টা ইসরাইলের ওপর ফিলিস্তিনি হামলার পক্ষে কথা বলেছেন। রহিম সাফাভি বলেছেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের অভিনন্দন জানাই, যতক্ষণ ফিলিস্তিন ও জেরুজালেমের স্বাধীনতা না আসে আমরা ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের পাশে থাকবো’ -আইএসএনএ-এমনটি লিখেছে।
শনিবারের আগে টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপে পোস্ট করা একটি বিবৃতিতে, হামাস ‘পশ্চিম তীরে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের’ পাশাপাশি ‘আমাদের আরব এবং ইসলামিক দেশগুলিকে’ অব্যাহত লড়াইয়ে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। একজন নির্বাসিত হামাস নেতা সালেহ আল-আরৌরি বলেছেন, ‘অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড’ হচ্চে ‘দখলদারী অপরাধের’ প্রতিক্রিয়া এবং ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমে তাদের পবিত্র স্থান রক্ষা করছে। লেবাননের হিজবুল্লাহ আন্দোলন, যা ১৯৮২ সালে দক্ষিণ লেবাননে ইসরাইলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, একটি বিবৃতিতে বলেছে যে, এটি গাজার ঘটনাগুলো ঘনিষ্ঠভাবে অনুসরণ করছে এবং ‘ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের নেতৃত্বের সাথে সরাসরি যোগাযোগ’ করছে।
তবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ইসরাইলের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছে। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেন, ‘আমি সকাল বেলা ইসরাইলি নাগরিকদের ওপর হামাস গোষ্ঠীর হামলার খবরে মর্মাহত। ইসরাইলের তাদের নিজেদের রক্ষা করার সবরকম অধিকার আছে’।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ তীব্র ভাষায় এ হামলার সমালোচনা করে বলেছেন, ‘আমি ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের প্রতি আমার পূর্ণ সমবেদনা জানাই’।
জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘নিরীহ বেসামরিক লোকদের ওপর সহিংসতা ও রকেট হামলা এখনি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন’। তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে ইউরোপিয়ান কমিশনও। সংস্থাটির প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েন এ হামলাকে ‘জঘন্য সন্ত্রাসী হামলা’ বলে বর্ণনা করেছেন। রাশিয়ার ডেপুটি পররাষ্ট্র মন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া হল, ‘আমরা সবসময় সবার সংযত আচরণ আশা করি’। আর যুক্তরাষ্ট্র এ হামলার নিন্দা জানিয়ে দুই পক্ষকেই সহিংসতা বন্ধের আহবান জানিয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্য শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য জাতিসংঘের বিশেষ সমন্বয়কারী টর ওয়েন্সল্যান্ড, গাজার কাছে ইসরাইলি শহর ও শহরগুলোর বিরুদ্ধে ‘মাল্টি-ফ্রন্ট হামলার’ নিন্দা করেছেন, যাকে তিনি ‘বেসামরিকদের লক্ষ্য করে জঘন্য হামলা’ বলে অভিহিত করেছেন।
‘এসব ঘটনার ফলে সহিংসতার ভয়ঙ্কর দৃশ্য এবং অনেক ইসরাইলি প্রাণহানি ও আহত হয়েছে, যাদের অনেককে স্ট্রিপের ভিতরে অপহরণ করা হয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। এগুলো বেসামরিক মানুষকে লক্ষ্য করে জঘন্য হামলা এবং অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত’ -ওয়েনসল্যান্ড একটি বিবৃতিতে বলেছে। সূত্র : আল-জাজিরা, বিবিসি, রয়টার্স ও এএফপি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
হোক না সবার সুপারনিউমেরারি পদোন্নতি, কর্মক্ষেত্রে আসুক গতি
জামিনে এসে হত্যা মামলার সাক্ষীসহ ৫ জনকে কুপিয়েছে প্রধান আসামি
সীমান্তে ভারত উত্তেজনা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে: ইসলামী আন্দোলন
কলম্বিয়ায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৬০
প্রতিযোগিতায় যারা টিকে থাকবে তারাই গ্রহণযোগ্য সাংবাদিক হবে
কাঁটাতার পেরিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে কুড়িগ্রামে ভারতীয় গৃহবধূ
জাতির সংকট উত্তরণে সর্বদা মানুষের আস্থা ও ভরসাস্থল জিয়া পরিবার : মীর হেলাল
স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে বিএনপি সবকিছু নতুনভাবে শুরু করতে চায়: আমিনুল হক
গুলি করা পুলিশের শাস্তি নয়, চিকিৎসকের গ্রেফতার ফ্যাসিবাদের উদাহরণ - ডা. রফিকুল
ফেনীতে সিক্সার্স ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনালে ছাগলনাইয়া উপজেলা দল চ্যাম্পিয়ন
দৌলতপুর সরকারি প্রমোদা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জে সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করণে জেলা প্রশাসকের ব্যতিক্রম আয়োজন
সৈয়দপুরে শহিদ জিয়াউর রহমানের জন্মদিন পালন
বিশ্বনাথের চাউলধনী হাওরে সীমানা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত
স্বভাবী চোরের শাস্তি ইসলামেই নির্ধারিত - পীর সাহেব চরমোনাই
‘সীমান্তে গন্ডগোল শুরু হয়েছে, জীবন বিপন্ন হলেও দেশের সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রাখবো’
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী: সরকারের নতুন পদক্ষেপে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ সম্ভাবনাময়
আলজেরিয়ায় কুরআন প্রতিযোগিতায় হাফেজ তাওহিদুলের দেশত্যাগ
লামায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষীকি পালিত
নতুন দেশ গঠনে আনসার ভিডিপির প্রশিক্ষিত তরুণরা বড় শক্তি : আদিলুর রহমান