ভূমিকম্প ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
০৮ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
যদি ভূমিকম্প হয় তখন কী কী ঘটবে এ নিয়ে জনমনে আছে অজানা ভয়-আতঙ্ক। ভীতির তুলনায় জনসচেতনতা, সতর্কতা ও প্রাক-প্রস্তুতির অপরিহার্যতা দেশের সব পর্যায়ে প্রায় অনুপস্থিত। নামেমাত্র আছে কিছু কাগুজে তৎপরতা। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ ড. আলী আকবর মল্লিক বলেন, ভূমিকম্প সরাসরি ‘কিলার’ নয়! ভূকম্পন চলাকালে বাড়িঘর, আসবাবপত্র, কাঠামো ইত্যাদি ভেঙে বা ধসে পড়লে সেগুলোই ‘ঘাতক’, অর্থাৎ জীবনের প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। ভূকম্পন চলাকালীন স্বল্পতম সময়ে ধীরস্থির ও উপস্থিত বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে মানুষ নিজে ও পরিবারকে রক্ষা করতে পারে। অস্থির ছোটাছুটিতে বাড়বে বিপদ। ভূকম্পনের সময় দৌড়ঝাঁপ, উঁচু ভবন থেকে বের হওয়ার হুড়োহুড়ি ও আতঙ্কে পিষ্ট হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। সর্বোপরি আবাসন, যে কোন ভবন নির্মাণসহ নগরায়ন ব্যবস্থা পরিকল্পিত, সমন্বিত ও ভূমিকম্প সহনীয় করেই গড়ে তোলা জরুরি। তাহলে ভূমিকম্পে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো, অন্তত অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব।
ভূমিকম্প হরেক প্রাকৃতিক দুর্যোগেরই আরেক রূপ। তবে সেই সঙ্গে মানুষের নানামুখী অপরিণামদর্শী ও আত্মঘাতি কর্মকা-ের কারণে ভূমিকম্প ডেকে আনে বাড়তি বিপদ, জনদুর্ভোগ ও দুর্গতি। যাকে বলা হচ্ছে প্রকৃতির অনিবার্য প্রতিশোধ! যেমন- মানুষ নির্বিচারে পাহাড়-পর্বত, টিলাভূমি, বন-জঙ্গল ধ্বংস, নদ-নদী, খাল-জলাশয় যথেচ্ছ বেদখল ও ভরাটের পরিণামে পরিবেশ ও ভূ-প্রাকৃতিক ভারসাম্যের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটছে। পৃথিবীর স্থিতিশীলতা হচ্ছে বিপন্ন। পবিত্র কোরআনে সূরা আন-নাবা’য় (৭৮:৭) মহান আল্লাহতায়ালা এর গুরুত্ব উল্লেখ করেন: “আর, পাহাড়-পর্বতমালাকে (পৃথিবীর) পেরেক রূপে সৃষ্টি করি নাই?” ভূতত্ত্ববিদ ও বিশেষজ্ঞগণ বাংলাদেশেকে অন্তত তিন কারণে ভূমিকম্পে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করেন। তারা বলছেন বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ ও এর আশপাশ অঞ্চল। অথচ ভূমিকম্পের ঝুঁকির বিপরীতে সতর্কীকরণ, জনসচেতনতা ও পূর্ব-প্রস্তুতি ব্যবস্থা চরম অবহেলিত। এক) সুপ্ত অর্থাৎ নীরব হলেও পৃথিবীর অন্যতম সক্রিয় ভূমিকম্প-প্রবণ বলয়ে বাংলাদেশ ও প্রতিবেশী বিরাট অঞ্চলের অবস্থান। ভূমিকম্প-প্রবণ জোনে অবস্থান এবং ভূ-পাটাতনের নিচে অবিরাম যে পরিমাণ শক্তি জমা হচ্ছে তা বেরিয়ে এলে বাংলাদেশে শক্তিশালী মাত্রায় ভূমিকম্পের আশঙ্কা আছে।
দুই) পঞ্চাশ, একশ’-দেড়শ’ বছর থেকে সাত-আটশ’ বছর পূর্বকালে বাংলাদেশের এই অঞ্চলে শক্তিশালী এমনকি প্রলয়ংকরী মাত্রায় ভূমিকম্পের ইতিহাস পর্যায়ক্রমিক রেকর্ড রয়েছে। সাধারণত একই অঞ্চলে দুইটি বড় আকারের ভূমিকম্পের মধ্যে দীর্ঘ সময়ের (শত বছর) ব্যবধানে শক্তিশালী মাত্রায় ভূকম্পনের পুনরাবৃত্তি ঘটে থাকে। এবং তিন) সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ছোট ছোট ও মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হচ্ছে ঘন ঘন। যা বিশেষজ্ঞরা ‘চোখ-কান খুলে দেয়ার জন্য যথেষ্ট’ বলছেন। তারা মাঝেমধ্যে ছোট, মাঝারি ভূকম্পনগুলো ব্যাপক ধরনের আপদ আসার আগেই সজাগ হওয়ার জন্য ইশারা।
ছোট ছোট কিংবা মাঝারি ধরনের ভূকম্পনের ধারাবাহিকতায় অদূর ভবিষ্যতে প্রবল ভূমিকম্প বিস্তীর্ণ অঞ্চল কাঁপিয়ে তুলতে পারে। বাংলাদেশে গত ৩ মাসে ৬ দফায় ছোট, মাঝারি ভূকম্পন হয়েছে। এর মধ্যে গেল সেপ্টেম্বরে তিনটি, আগস্টে দুইটি। ছয়টি ভূমিকম্পের মধ্যে দুইটিরই উৎপত্তিস্থল সিলেট লাগোয়া ‘ডাউকি’ ভূ-ফল্ট বা চ্যুতি। ডাউকি ফল্টে ঘন ঘন ভূকম্পন-প্রবণতা অদূর ভবিষ্যতে প্রবল ভূমিকম্পের অশনি সঙ্কেত দিচ্ছে। ডাউকি ছাড়াও দেশের অভ্যন্তরে ভূমিকম্পের অন্তত ৫টি উৎপত্তিস্থল রয়েছে। যেমন- গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় যে ভূমিকম্প (৪ দশমিক ২) অনুভূত হয়, এর উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে মাত্র ৫৯ কি.মি. উত্তর-পশ্চিমে টাঙ্গাইলে। গত ১৪ ও ২৯ আগস্ট দেশে অনুভূত দুইটি ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেটের কানাইঘাট ও ডাউকি ফল্ট।
সুদীর্ঘ অতীতের ব্যবধানে পুনরাবৃত্তি হতে পারে শক্তিশালী মাত্রায় ভূমিকম্প। মরাক্কোতে গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। যেটি কাঁপিয়ে তোলে স্পেন, পর্তুগালও। ভূমিকম্পটির বিশেষত্ব সম্পর্কে মার্কিন ভূ-তত্ত্ব বিভাগসহ (ইউএসজিএস) বিদেশি সংস্থাগুলো জানায়, মরক্কোর রাজধানী রাবাত ও মারাকাশসহ আশপাশ অঞ্চলে পাঁচশ’ বছরের মধ্যে এত প্রবল ভূমিকম্প হয়নি। দূরবর্তী অনেক এলাকায়ও ১৯০০ সালের পর এত বড় ভূমিকম্প হয়নি। যার মানে দাঁড়ায় একই এলাকায় শক্তিশালী মাত্রার দুইটি ভূমিকম্পের মাঝখানে শতবর্ষ পার হয়েও পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।
বাংলাদেশ ও এর আশপাশে নেপাল, আসাম-মেঘালয়সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের ভূমিকম্প-প্রবণ অঞ্চলে বিগত ১৫৫ বছরের (১৮৬৯ ইং সাল থেকে পরবর্তী) মধ্যে রিখটার স্কেলে ৭ থেকে এমনকি ৮ দশমিক ৭ মাত্রার সাতটি প্রলয়ংকরী শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। যা ‘দ্য গ্রেট সেভেন আর্থকোয়েক’ নামে পরিচিত। এরমধ্যে ২টি ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল বর্তমান বাংলাদেশ ভূখ-ের ভেতরেই। সাতটির মধ্যে পাঁচটি ভূমিকম্পের উৎস ছিল রাজধানী ঢাকা থেকে মাত্র ২৫০ কিলোমিটার ব্যবধানে। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা শঙ্কা ব্যক্ত করেন, একই এলাকায় ৫০, একশ’, দেড়শ’, দুইশ’, তিনশ’ এমনকি পাঁচশ’ থেকে ৮শ’ বছরের ব্যবধানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে। বাংলাদেশ ও আশপাশ অঞ্চলের বৃহত্তর সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় ১৫৪৮, ১৬৪২, ১৬৬৩, ১৭৬২, ১৭৬৫, ১৮১২, ১৮১৮, ১৮২২, ১৮৬৫ সালে ভূমিকম্প এবং সুনামি সংঘটিত হয় বলে দুর্যোগ-ক্রমে জানা যায়।
প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম
ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের (রুয়েট) ভিসি প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে, এর কাছাকাছি ভারত এবং মিয়ানমার সংলগ্ন ভূ-স্তরের সংযোগস্থলে ভূমিকম্পের পাঁচটি উৎপত্তিস্থল রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি বাংলাদেশ ও মিয়ানমার এবং ভারতের সীমান্তের কাছাকাছি (টেকটোনিক প্লেট- ১, ২ ও ৩)। বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বে বার্মিজ টেকটোনিক প্লেট (ভূ-পাটাতন) এবং ইন্ডিয়ান প্লেট সক্রিয়। ইন্ডিয়ান প্লেট প্রতিবছর ৬ সেন্টিমিটার এবং বার্মিজ প্লেট দুই সে.মি. হারে ভূ-স্তরের দিকে গতিশীল ও সরে যাচ্ছে। উভয় প্লেটে ঘর্ষণ বড়সড় হলেই শক্তি বেরিয়ে এসে প্রবল ভূমিকম্পের আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যায়না।
দেশের উত্তরে অবস্থান ইউরেশিয়ান প্লেটের। দেশের ভেতরে ১৩টি ফল্ট বা ভূ-চ্যুতি রয়েছে। এর মধ্যে ময়মনসিংহের কাছে মধুপুর ফল্ট ঢাকা অঞ্চলের জন্য ভূমিকম্পে ঝুঁকির বড় কারণ। সিলেটের কাছে অধিক সক্রিয় ডাউকি ফল্ট আরেক বড়সড় ঝুঁকি।
ভূমিকম্প প্রকৌশল ইনস্টিটিউটের (আইইইআর) প্রতিষ্ঠাতা ও চুয়েটের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ইন্দো-বার্মিজ প্লেট সক্রিয় থাকার কারণে যদি শত বছর অতীতে সংঘটিত শক্তিশালী ভূমিকম্পের পুনরাবৃত্তি ঘটে তাহলে বৃহত্তর চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলে সর্বোচ্চ ৮ দশমিক ৫ মাত্রা পর্যন্ত প্রবল ও ভয়াবহ ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে পর্যটন শহর কক্সবাজার, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরসহ মেগা প্রকল্পগুলোসহ বৃহত্তর চট্টগ্রামে বড়সড় নির্মাণাধীন অবকাঠামোসমূহ নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করেই নিশ্চিতভাবে ভূমিকম্প সহনীয় করা প্রয়োজন। সিলেট অঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৫ পর্যন্ত উঠতে পারে। মধুপুর ফল্ট তথা ময়মনসিংহ-ঢাকা বেল্টে ৭ মাত্রার বড়সড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা আছে। একশ’ দেড়শ’ বছরের মধ্যে এ অঞ্চলে অতীতে রেকর্ডকৃত শক্তিশালী মাত্রার ভূমিকম্প হয়নি।
স্থপতি আশিক ইমরান
বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট (আইএবি) চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান স্থপতি আশিক ইমরান ইনকিলাবকে বলেন, ভূমিকম্প নিয়ে সচেতনতা কিছুটা থাকলেও ভূমিকম্পের ঝুঁকি ও বিপদ মোকাবিলায় আমাদের দেশে প্রাক-প্রস্তুতি ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থা খুবই দুর্বল। শহর-নগরে বাড়িঘর নির্মাণের জন্য স্থপতির সাহায্যে কারিগরি নকশা, প্ল্যান তৈরি এবং যথাযথ প্রকৌশলীর তত্ত্বাবধানে কাঠামোগত নির্মাণ কাজ করা হয় না। তৈরি হচ্ছে না ভূমিকম্প সহনশীল ভবন। রাজউক কিংবা সিডিএ থেকে অনেকেই প্ল্যান পাস করার গরজ বোধ করছে না।
আবার তা আনলেও যথাযথ নিয়ম-নীতি পালন করছে না অনেকেই। ন্যূনতম খোলা জায়গা রাখার শর্তও মানা হয় না। একটি ভবনের সাথে আরেকটি ভবন নির্মাণে যৎসামান্য দূরত্বও রাখা হয় না। রাস্তাঘাট, অলিগলি সঙ্কীর্ণ হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে। এর ফলেই অপরিকল্পিত নগরায়নে নানাবিধ সমস্যা-সঙ্কট তৈরি হচ্ছে। ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ বাড়িঘর তৈরি হচ্ছে। দুর্যোগ ঘটলে উদ্ধারকারী যানবাহন, অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ঢোকার উপায় নেই।
বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম এবং স্থপতি আশিক ইমরান উভয়েই অভিমত দিয়েছেন, ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেটসহ দেশের শহর-নগরে ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো উপযুক্ত বিশেষজ্ঞদলের মাধ্যমে সরেজমিনে যাচাই ও চিহ্নিত করা প্রয়োজন। প্রকৌশলগত উপায়েই এসব ভবন ভূমিকম্প সহনীয় করতে শক্তিবৃদ্ধিকরণ (রেট্রোফিটিং) সম্ভব। সেই পদক্ষেপ নিতে হবে। বাড়িঘর, আবাসিক কিংবা বাণিজ্যিক নির্মাণের ক্ষেত্রে অনেকেই ‘ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড-২০২০)’ মানছেন না। এটি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। বিশেষ করে সরকারি স্থাপনাসমূহ, স্কুল-কলেজ, মাদরাসা, হাসপাতালগুলোর ভূমিকম্পে ঝুঁকি যাচাই করতে হবে। ভূমিকম্প দুর্যোগে জনসচেতনতা, সতর্কীকরণ ও প্রাক-প্রস্তুতি জোরালো করতে হবে দেশে প্রতিটি স্তরে। #
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সালথা উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক নাসির উদ্দিন বহিষ্কার
হোক না সবার সুপারনিউমেরারি পদোন্নতি, কর্মক্ষেত্রে আসুক গতি
জামিনে এসে হত্যা মামলার সাক্ষীসহ ৫ জনকে কুপিয়েছে প্রধান আসামি
সীমান্তে ভারত উত্তেজনা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে: ইসলামী আন্দোলন
কলম্বিয়ায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৬০
প্রতিযোগিতায় যারা টিকে থাকবে তারাই গ্রহণযোগ্য সাংবাদিক হবে
কাঁটাতার পেরিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে কুড়িগ্রামে ভারতীয় গৃহবধূ
জাতির সংকট উত্তরণে সর্বদা মানুষের আস্থা ও ভরসাস্থল জিয়া পরিবার : মীর হেলাল
স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে বিএনপি সবকিছু নতুনভাবে শুরু করতে চায়: আমিনুল হক
গুলি করা পুলিশের শাস্তি নয়, চিকিৎসকের গ্রেফতার ফ্যাসিবাদের উদাহরণ - ডা. রফিকুল
ফেনীতে সিক্সার্স ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনালে ছাগলনাইয়া উপজেলা দল চ্যাম্পিয়ন
দৌলতপুর সরকারি প্রমোদা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জে সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করণে জেলা প্রশাসকের ব্যতিক্রম আয়োজন
সৈয়দপুরে শহিদ জিয়াউর রহমানের জন্মদিন পালন
বিশ্বনাথের চাউলধনী হাওরে সীমানা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত
স্বভাবী চোরের শাস্তি ইসলামেই নির্ধারিত - পীর সাহেব চরমোনাই
‘সীমান্তে গন্ডগোল শুরু হয়েছে, জীবন বিপন্ন হলেও দেশের সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রাখবো’
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী: সরকারের নতুন পদক্ষেপে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ সম্ভাবনাময়
আলজেরিয়ায় কুরআন প্রতিযোগিতায় হাফেজ তাওহিদুলের দেশত্যাগ
লামায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষীকি পালিত