দুঃস্বপ্নের এই সুটকেস
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০১ এএম
বাজান খাও
ঠোঙা ছিঁড়ে সামনে মেলে ধরে শিউলি।
গরম পুরি ধোঁয়া উঠছে। ভাজাপোড়াটা পছন্দ করে করিম বক্স একটা পুরি তুলে নেয় হাতে কড়াইর গরম তেলের স্পর্শ। কামড় বসায় প্রথমে মচমচে উষ্ণতা তারপর মনে হয় এক টুকরা অঙ্গার দ্রুত ডান-বাম করে জিভের লালায় ভিজিয়ে গিলে ফেলে সাথে সাথে টের পায় গলনালী দিয়ে নামছে গনগনে অঙ্গার পানি এসে যায় চোখে তারপরও পুরি খাওয়ার এই উষ্ণ স্বাদ বেশ উপভোগ করে করিম বক্স।
কোনমতে সামলে নিয়ে বলে, তুই খাবি না মা?
শিউলি কলসি থেকে স্টীলের গ্লাসে পানি ভরে সামনে রাখতে রাখতে বলে, না বাজান, আমি নাশতা করছি একটু আগে। তুমি খাও গরম গরম খাইয়া নেও। চ্যারম্যান বাড়ির পুরি তোমারে খাওয়াইতে পারলাম না ফেক্টরি বন্ধ। নাইলে নিয়া যাইতাম তোমারে। হেই পুরি একবার খাইলে জীবনে ভুলবার পারতা না।
করিম বক্স তৃতীয় পুরিতে কামড় বসিয়ে জিজ্ঞেস করে, গারমেন বন্ধ ক্যানরে মা? শিউলি ছড়িয়ে পড়া একরাশ চুল খোঁপা করতে করতে বলে, আর কইও না বাজান! আমরিকা কোটা বসাইচে বাংলাদেশের গারমেনের ওপর। তাই রপ্তানি বন্ধ পুডাকশন দিয়া কী অনব!
করিম বক্স চিন্তিত, তাইলে ত বহুত ভাবনার কতা। কিন্তুক আমরিকা অত দূরথনে কোটা বসাইল ক্যামনে?
শিউলি বলে ঐডা তুমি বুঝবা না। এই গারমেনে বহুত ফ্যাকরা আছে আমগর বড় বড় সাবেরাই বুঝবার পারে না তুমি বুঝবা ক্যামনে?
করিম বক্স ঢক ঢক করে পুরা এক গ্লাস পানি খেয়ে গামছার কোণা চেপে চেপে মুখ মোছে। দলা-মোচড়া করে ঠোঙাটা রেখে দেয় একপাশে। পুরির মচমচে গরমে পেটটা এখন ঠান্ডা। পকেট থেকে বিড়ি বের করে ধরিয়ে এক গাল ধোঁয়া ছেড়ে হাসে।
হাসতে হাসতে বলে, কি যে কস বেটি আমি বুঝবার না পারলে কেডা পারব। তর এই বাপেরে গেরামে মানুষে বিটিশ কয় কয় না?
শিউলিও হাসে হেসে বলে, হ কয়।
করিম বক্সের গম্ভীর কণ্ঠ ক্যান কয় জানস? কয় বুদ্ধির লাগি। হরমুজ বেপারি বাজারে বাজারে গামছা বেচত অহন মমিসিং টাউনে দুইখান কাপড়ের দোকান। কার বুদ্ধিতে? এই তোর বাপের বুদ্ধিতে। চানু মেম্বর গরু গাড়িতে পাল পাড়ায় মাটির খ্যাপ মারত অহন দুইতলা দালান বানাইচে হেও তর বাপের বুদ্ধিতে। আর কত কইতাম
কথা বলতে বলতে হঠাৎ থেমে যায় করিম বক্স। বুদ্ধির কথা আর কত বলবে? গ্রামের কেউ কেউ আজকাল চোখের ওপরই বলে, বিটিশের কী বুদ্ধি! মেয়েরে দিয়া কী সোন্দর ট্যাকা কামাইতাচে! আর আমরা মেয়ে বিয়া দিবার লাগি ঘরবাড়ি বন্ধক দিয়া ট্যাকা যোগাড় করতাচি।
কথাটার ভেতর চিকন খোঁচা তাকে বিরক্ত করে তোলে। তাকে দেখলেই গ্রামের লোকেরা কানাকানি করে মুখে বিদ্রুপের হাসি ফোটায় সবার মাঝখানে থেকেও সে আলাদা। এবার ভেবে চিন্তেই এসেছে নিয়ে যাবে শিউলিকে। মেয়ের বয়স হয়েছে যে করেই হোক বিয়ে দেবে। বাপ-দাদার মুখে শুনেছে মেয়ে বার পার হইলে বিবাহ দিতে না পারলে হর বছর একটা করে খুনের পাপ কাঁধে চাপে বাপের। এই হিসাবে অন্ততঃ ছয়-ছয়টা খুন করে বসে আছে করিম বক্স
তার কন্ঠে তাড়া, সিজিল হইয়া নে মা গাড়ি তিনটায়।
শিউলি চমকে তাকায় বাপের চোখে।
করিম বক্স বলে, হ মা চল আর থাইক্যা কাম নাই বাড়ি চল।
শিউলি বিস্মিত, বাড়ি!
করিম বক্স তাকায় মেয়ের মুখে এ মুখ কি শিউলির? এক বছর আগে যে শিউলিকে সে রেখে গিয়েছিল বাড্ডায় এই ঘরে তাদের পাশের গ্রামের জরিমনের সাথে সে কী এই শিউলি! লাল সবুজ ডোরাকাটা পাবনাই শাড়ির আবরণে জুবুথবু শিউলি কান্নায় ভেঙে পড়ে তাকে জড়িয়ে ধরেছিল বাজান, তুমি সামনের মাসেই আমারে বাড়ি নিয়া যাইও মারে কইয়ো য্যান চিন্তা না করে আমি জরিমন বু’র লগে তার লাহান থাকবাম
করিম বক্সের মুখে কথা যোগায় না। চোখ বন্ধ করে ছোট্ট ফুটফুটে শিউলি তার সাথে মাঠে যাবেই। ওর মা বলছে ছিঃ নয়নমনি মাঠে যায় পোলারা মাইয়া মানুষ মাঠে যায় না। শুরু হয় কান্না থামাতে কোলে তুলে নেয় করিম বক্স। কিছুতেই নামে না আর। মাঠে ছাতিয়ান গাছের তলায় বসিয়ে এক পাক হাল ঘুরাতেই আবার কান্না বাজান আমি বাড়ি যাইবাম আমারে বাড়ি নিয়া যাও
সেই শিউলি বাড়ির কথা শুনে অবাক চোখ খুলতে পারে না করিম বক্স!
বাইরে জরিমনের গলা, কিরে মাগি শ্রীদেবী ঘুমাস নাই হারা রাইত যে জাগতে অইব খেয়াল আছে?
ঘরে ঢুকেই জিভে কামড় দেয়, আরে কান্ড! চাচা কহন আইলেন?
করিম বক্স চোখ খোলে। জরিমন ভ্যানেটি ব্যাগটা বেড়ায় ঝুলায়। মাথায় ঠেকিয়ে রাখা খয়েরি রঙের গোল গগলস খুলে রাখে উপরে টাঙান তক্তায়।
একটু বেশি সময় নিয়ে জবাব দেয় করিম বক্স, এই আইলাম মা
জরিমন স্যান্ডেল জোড়া এক কোণায় রাখে করিম বক্স দেখে বেশ দামী স্যান্ডেল জরির কাজ করা। পাশে একই রকম আরেক জোড়া নিশ্চয়ই শিউলির। কী সুন্দর স্যান্ডেল পায়ে দেয় তার শিউলি একেবারে বিবিসাবদের মত!
জরিমন দড়ি থেকে তোয়ালে টেনে নিয়ে গলায় ঘাম মুছতে মুছতে বলে, খুব ভালা করছেন। আমরা সামনের মাসে পয়লা তারিখ ঘর বদল করবাম। ধরতে গেলে চাচা এইটা তো বস্তিই এইখানে থাকুন যায় না
করিম বক্সের বিস্মিত কণ্ঠ, হুনলাম গারমেন বন্ধ! ঘর বদলাইবা-বস্তি ছাইড়া যাইবা বেশি ট্যাকা ভাড়া লাগব না?
জরিমন হাসে, চাচার যে কতা গারমেন বন্ধ তো কি অইচে এক চাকরি গেলে আরেক চাকরি ধরবাম। ঢাকার শহরে কোন কিছুর অভাব নাই। এইডা হইল রাজধানী চাচা দেশের সব ট্যাকা-পয়সা এইখানে। এইখানে ট্যাকায় গুটিবাড়ি খেলে চাচা। হে আপনে বুঝবার পারতেন না।
থেমে শিউলিরে জিজ্ঞেস করে, কিরে শীলু চাচারে নাশতা-পানি কিছু খাওয়াইচস।
জবাব দেয় করিম বক্স, হ মা নাশতা করচি। তয় অহন আমি কইছিলাম কি
থামিয়ে দেয় জরিমন, চাচা আপনে চুপ কইর্যা বসেন। এই শীলু দেখ নান্টুরে পাওয়া যায় কি না। চাচা বুড়া মানুষ বাড়িত কি না কি খায় আবুর হোটেল থনে বিরাণী আনাই। আমরা চাচা রান্ধাবাড়া করি না হোটেলতে আনাইয়া নেই ঝামেলা নাই। দেখ শীলু ছ্যামড়াটারে
বিষণœ শিউলি বেরিয়ে যায়। শীলু ডাকটা জরিমনের গলায় কী সুন্দর! মনে হয় কোন বড়লোকের মেয়েকে ডাকছে তার বড় বোন। করিম বক্স প্রথম দিনই বুঝেছে জরিমনের কাছে শিউলি নিরাপদ এক বছর নিশ্চিন্তে থাকতে পেরেছে সে। বড় ভাল মেয়ে জরিমন ওকে সব বলা যায় খুলে বলা যায়।
করিম বক্স মুখ খোলে, মা জরিমন একটু বস তোমার লগে একটা বুঝ-পরামর্শ করি। গেরামে ত মা আর থাকবার পারি না লোকে নানান কতা কয়
ভ্রু কুচকে উঠে জরিমনের, কি কথা চাচা?
করিম বক্স বলে, এই শিউলির বিষয়ে। কয় জোয়ান মেয়ে বিয়া দিতাচি না মেয়েরে দিয়া কামাই করতাচি
জরিমনের নির্লিপ্ত জবাব, তাতে কি অইচে?
জরিমনের কন্ঠের সতেজতায় অসহায় বোধ করে করিম বক্স।
বলে, কিন্তুক মা গেরামে ত সমাজ লইয়া বসত করতে অয়
সমাজ! বিদ্রƒপের হাসিতে চ্যাপ্টা হয়ে আসে জরিমনের কন্ঠ।
বলে, সমাজের কথা কইয়েন না চাচা। আমি গত তিন বছরে তিন বিঘা জমি কিইন্যা দিচি কামলা রাইখ্যা দিচি একটা সমাজ কি দিচে? সমাজ বাজানরে সরকার বাড়ির কামলা বানাইচিল কি বানাইচিল না?
করিম বক্স একেবার অসহায় গত এক বছরে হরমুজ বেপারির কাছে বন্ধক দেয়া একটা ক্ষেত ছাড়িয়েছে শিউলির পাঠান টাকায় হাইস্কুলে ভর্তি করেছে ছেলেটাকে। তারপরও লোকে যখন বলে, বিটিশ কী সুন্দর মেয়েরে দিয়া কামাই করাইতাচে তখন
করিম বক্স সবটুকু জোর গলায় ঢেলে দেয়, কিন্তুক মা জরিমন অহন তো গারমেন বন্ধ
জরিমন বলে, চাচা আপনে কি ভাবতাচেন পাঁচ বছরে আপনেগর জরিমনের কোনই ক্ষমতা হয় নাই ঢাকার শহরে? আপনে জানেন না চাচা এই যে ফরেন থনে বড় বড় সাবেরা আসে আমগর গারমেনে সাবেরাও হেগরে অনেক সময় সামাল দিবার পারে না। তহন ডাক পড়ে এই জরিমনের। সাবেরাও অবাক হইয়া যায়। কী কয় জানেন? কয় জরিমন তুমি যদি মেট্রিকটা পাস করতা ইংরেজিটা যুতসই কইতা তাইলে তোমারেই আমরা বিদেশ পাঠাইতাম। আচ্ছা চাচা আপনেই কন পেকটিকেল নলেজের লগে স্কুলের লেখাপড়া পারে? তয় আপনে চিন্তা কইরেন না শীলুরেও অহন আমি সাথে রাখি শিখাইবার লাগচি। চাচা যুগ পাল্টাইয়া গেচেগা এইটা লেখাপড়ার যুগ না। আচ্ছা চাচা আপনেই কন একটু হাসলে যদি কাম হয় তাইলে বেহুদা প্যাঁচাল পারে কেডা?
করিম বক্স অবাক জরিমনকে তার মনে হয় এক অচেনা জগতের যাদুকন্যা যে জগতে তাদের ফুলপুরের মানুষজন নেই সমাজ নেই। তার মুখে আর কথা যোগায় না। জরিমন তার চোখ বাঁচিয়ে আড়চোখে তাকিয়ে দেখে তাকে।
শিউলি ঢোকে ঘরে।
জরিমন জিজ্ঞেস করে, কিরে নান্টুরে পাইলি।
সংক্ষিপ্ত গম্ভীর জবাব শিউলির, হ।
কৌতুকের স্বর জরিমনের, কিরে শীলু চাচা যে তোরে বাড়ি নিয়া যাবার চায় যাইবি?
এবারও সংক্ষিপ্ত গম্ভীর জবাব শিউলির হ
আকাশ থেকে পড়ে জরিমন, কস কি শিউলি হাছাই যাইবি?
শিউলি নিশ্চুপ করিম বক্সের চোখ-মুখ অসহায়ত্ব কাটিয়ে এক লহমায় জীবন্ত হয়ে ওঠে।
বিরক্তি ও অস্থিরতা মেশান কন্ঠ জরিমনের, আইজ রাইতে শেরাটনে পাট্টি ফরেনাররা রাজি হইলে কালই ফেক্টরী খুলব মনে আচে?
শিউলির কণ্ঠ পরিষ্কার, আচে।
জরিমনের অস্থির প্রশ্ন, ত যাইবি ক্যান? আজ রাইতের পাট্টিতে তোর ডিউটি করব কেডা?
শিউলি নিরুত্তর হাসে জরিমন দুঃখ পাওয়া এলোমেলো হাসি।
বলে, তা যাইবি যা কেডা ফিরাইব তোরে যা
সবাই নিশ্চুপ। শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ পর্যন্ত দ্বিধান্বিত সংকুচিত।
নিঃশব্দে রিকশায় চেপে বাপ-বেটি পৌঁছে কমলাপুর স্টেশনে। ফুলতোলা টিনের সুটকেসটা করিম বক্সের হাতে। এক বছর আগে এখানেই ট্রেন থেকে নেমে এই বাক্স হাতেই বাইরে বেরিয়ে এসেছিল তার জামার খুঁট ধরে ছিল জবুথুবু শিউলি পায়ে পা জড়িয়ে যাচ্ছিল তার। আজ স্বচ্ছন্দ পা ফেলছে স্যান্ডেলের খুট খুট আওয়াজে সাবলীলতা ছড়িয়ে পড়ছে।
করিম বক্স খুশি তবু বাড়ি ফিরছে শিউলি।
আর শিউলি? স্বপ্নের বোঁটা-ছেঁড়া একটা কলি। গা-ছাড়া পা ফেলা পা তোলা প্রাণ ফেলে রেখে দেহ হাঁটছে এলোমেলো উদাসীন। শিউলির ভেতর থেকে যে শীলু পাখা মেলেছিল তার ছায়া মাড়িয়ে হাঁটছে শিউলি ফুলপুর গ্রামের করিম বক্সের মেয়ে।
করিম বক্স টিনের সুটকেসটা দেয়ালের কাছে ঠেস দিয়ে রাখে। টিকেট কাউন্টারে দীর্ঘলাইন। সেদিক থেকে চোখ ঘুরিয়ে এনে শিউলিকে দেখেÑ মুখ তার আনমনা বিষণ্ন। ভাবে করিম বক্স বাড়ি গেলেই ঠিক হয়ে যাবে।
বলে, এইখানে খাড়া মা আমি টিকেট কিইন্যা আনি সুটকেস খেয়াল রাখবি।
করিম বক্স লাইনে গিয়ে দাঁড়ায় ভিড় বাড়ছে টিকেট কাউন্টারের সামনে। শিউলির চোখের সামনে এখন শুধু ভিড়। অচেনা-অজানা মানুষজনের আড়ালে এখন করিম বক্স তার বাপ।
আজ রাইতের পার্টিতে তোর ডিউটি করব কেডা?...
জরিমনের কণ্ঠ দ্রুততালে হাতুড়ির ক্রমাগত আঘাতে-আঘাতে তার কানে ঘা মারছে ভেতরে ঢুকছে। এই প্রথমবার শিউলির মনে হয়Ñ তার দেহমনে ব্যাপ্ত আয়-উপার্জন-স্বস্তি নিয়ে বাঁচার স্বপ্নকে সংযত করার সাধ্য তার নেই
টিনের ওই ফুলতোলা সুটকেসটাকেও এখন তার ভয় অসহ্য এক দুঃস্বপ্নের প্রতীক এই সুটকেস।
সে একপা-দুপা করে সরে আসে সুটকেস আর তার মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে। ভিড় এড়িয়ে দ্রুত পা চালায় সে। তার আর সুটকেসের মধ্যে তার আর করিম বক্সের মধ্যে দূরত্ব যত বাড়ছে তার জমাট শ্বাস-প্রশ্বাস তত সহজ স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। বাঁচার জন্য সবটুকু অসহায়ত্ব ঝেড়ে ফেলছে শিউলি ফুলের নামের এই কৈশোরোত্তীর্ণ মেয়েটি...।
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
অতিসত্বর নির্বাচন হওয়ার দরকার : আমীর খসরু
দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে : মেজর হাফিজ
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার
ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের
শেখ হাসিনাসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
অভিযানের খবরে পালাল শ্রাবণধারা কারখানার পরিচালক-ম্যানেজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নেই আশানুরূপ সাড়া
একতাই পারবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে
তিতাস গ্যাস টি.এন্ড ডি. পিএলসি’র ৫% নগদ লভ্যাংশ অনুমোদিত
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা সাজিদুর নির্বাহী সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ
‘আপনারা আমার খালেদকে ফেরত এনে দেন’ : নিখোঁজ সহ-সমন্বয়কের বাবা লুৎফর
২৮ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের অধিবেশন প্রেস ব্রিফিংয়ে নেতৃবৃন্দ
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
ইনসেপ্টার বিক্রয় প্রতিনিধির ২২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পিকে হালদারের পাঁচ সহযোগীর ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের নির্দেশ
ভূমধ্যসাগরে ৮ বাংলাদেশি নিহত
মুক্তি পেলেন ভারতের সমুদ্রসীমায় গ্রেফতার ১২ বাংলাদেশি
আ.লীগকে পুনর্বাসনকারীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়বে গণঅধিকার পরিষদ
অন্তর্বর্তী এ সরকারের মধ্যে দুটি সরকার রয়েছে : মাহমুদুর রহমান মান্না
হাসিনার নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনঃতদন্ত শুরু