ইউক্রেনে শান্তি স্থাপন ন্যায্য দাবি

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক

১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৫৭ পিএম | আপডেট: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিশ্ব নেতারা ঐকমত্য প্রকাশ করেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এই সম্মেলনকে সত্যিকারের অর্থপূর্ণ অর্জন বলে অভিহিত করে বলেছেন, সদস্য দেশগুলি এই বছর ভারতের নেতৃত্বে একমত হতে পেরেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, তার দেশ জি-৭ এবং জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফলাফল বাস্তবায়নে তার অভিপ্রায় রয়েছে। তিনি বলেন, হিরোশিমা সম্মেলনে জাপান জি-৭ সম্মেলনের ফলাফল জি-২০ সম্মেলনে পাঠানোর জন্য কাজ করছিলো। এবং জাপান জি-২০ সম্মেলন থেকে প্রাপ্ত ফলাফলগুলো অনুসরন করে অন্যান্য বিশ্ব নেতাদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী। কিশিদা আরও বলেন, গত পাঁচ দিনে আমি জাকার্তায় আসিয়ান-সম্পর্কিত শীর্ষ সম্মেলনে এবং জি-২০ নয়া দিল্লি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছি। প্রথমে আমি ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই। শীর্ষ সম্মেলনের সভাপতি এবং উভয় সরকারের সদস্যদের অসামান্য নেতৃত্বে জন্য ভারত সরকারকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। জাপান অবিলম্বে রাশিয়ান সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য চাপ দিয়েছে। কিশিদা বলেন, ইউক্রেনে শান্তি স্থাপন করা একবারে ন্যায্য দাবী। আমরা আমাদের অবস্থানের ওপর জোর দিয়েছি। রাশিয়ার পারমাণবিক হুমকি এবং পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার একেবারেই অগ্রহণযোগ্য বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। আমি পৃথিবীর দুর্বল জনগোষ্ঠীর জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের সহায়তার গুরুত্বও তুলে ধরেছি বলে তিনি জানান। পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার বা ব্যবহারের হুমকি অগ্রহণযোগ্য, জি-২০ দেশগুলি শনিবার ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যপারে নয়া দিল্লির নেতাদের ঘোষণাপত্রে একথা বলেছে। এএনআই।


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

এফএ কাপে সিটির গোল উৎসব

এফএ কাপে সিটির গোল উৎসব

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার