তাইওয়ানকে একীভূত করতে চাপ প্রয়োগ বৃদ্ধি করবে চীন
১২ মার্চ ২০২৩, ১০:০৪ এএম | আপডেট: ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৮:৫২ পিএম

চীনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শি জিনপিং তৃতীয় মেয়াদ শুরুর পর থেকেই তাইওয়ানকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত করতে চাপ প্রয়োগও অব্যাহত রাখছে বেইজিং। এ ছাড়া এই অঞ্চলে মার্কিন প্রভাব কমানোর চেষ্টা করবে চীন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার বার্ষিক প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে উত্থাপিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়, তাইওয়ানকে নিজেদের সঙ্গে একীভূত করার পাশাপাশি এই অঞ্চলে মার্কিন প্রভাব কমানো, ওয়াশিংটন ও তার অংশীদার মধ্যে সম্পর্কে ফাটল তৈরি এবং নিজেদের কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থার পক্ষে আরও কিছু নিয়ম চালু করবে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি (সিসিপি) সরকার।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বেইজিং মার্কিন-চীন সম্পর্ককে ‘যুগান্তকারীভূ-রাজনৈতিক পরিবর্তনের’ অংশ হিসেবে দেখে এবং বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের পদক্ষেপগুলোকে চীনের উত্থান রোধ এবং দেশটিতে সিসিপির শাসনকে দুর্বল করার একটি বৃহত্তর মার্কিন প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে দেখে চীন।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালকের কার্যালয় বলেছে, চীন তার ক্রমবর্ধমান সামরিক শক্তিকে তার অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত এবং কূটনৈতিক প্রভাবের সঙ্গে মিলিয়ে সিসিপি শাসনকে শক্তিশালী করছে এবং তার আঞ্চলিক দাবিগুলিকে সুরক্ষিত এবং বিশ্বব্যাপী প্রভাবকে অনুসরণ করছে।
এ ছাড়া প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন সরকার সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করে প্রতিবেশীদের বাধ্য করছে তাদের দাবি সমূহ মেনে নিতে। স্থল, সমুদ্র ও আকাশসীমায় নিজেদের দাবিসহ তাইওয়ানের ওপর চীনের সার্বভৌমত্বের দাবি মেনে নিতে বাধ্য করছে সিসিপি।
মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যে বলা হয়, এ বছর তাইওয়ানকে নিজেদের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত করতে চাপ প্রয়োগ অব্যাহত রাখবে বেইজিং। সেইসঙ্গে মার্কিন-তাইওয়ান সম্পৃক্ততার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
তাইওয়ানের ওপর নিয়ন্ত্রণে বেইজিং যদি তার লক্ষ্য অর্জনে সফল হয়, তাহলে সেমিকন্ডাক্টর চিপসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাপ্লাই চেইনে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। কারণ বিশ্বে অত্যাধুনিক চিপ উৎপাদনে প্রভাব রয়েছে তাইওয়ানের।
এ ছাড়া দক্ষিণ চীন সাগরে বিমান ও নৌ কোস্টগার্ডসহ বিপুল সামরিক বাহিনী নিয়োগ করবে চীন। সেইসঙ্গে বিরোধপূর্ণ অঞ্চলগুলোতে চীনের একচ্ছত্র আধিপত্যের বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করবে বেইজিং। একইভাবে পূর্ব চীন সাগরে জাপানকে চাপ দিয়ে যাচ্ছে চীন।
মার্কিন গোয়েন্দাদের এই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভবিষ্যত উপকূলীয় সংকটে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ বন্ধের লক্ষ্য নিয়েও কাজ করবে বেইজিং। প্রযুক্তিখাতেও যুক্তরাষ্ট্রের মূল প্রতিযোগী থাকবে চীন। সূত্র : এএনআই
বিভাগ : আন্তর্জাতিক
আরও পড়ুন

পুরো ঢাকায় ঘুরবে মেট্রোর চাকা

দেশি ফলেই ইফতারি

নিজের পাতা ফাঁদেই আটকেছে যুক্তরাষ্ট্র

কালো আইন প্রয়োগ করে সাংবাদিকদের ওপর নিপীড়ন চালাচ্ছে সরকার

সুন্দরগঞ্জে তিস্তার চরাঞ্চলে গমের বাম্পার ফলন

পাকোড়া ছাড়া ইফতারই হয় না পাকিস্তানে

বাছুরের গায়ে স্মাইলি ইমোজি

সত্তর বছর পর

আধা ঘণ্টার পরিচয়ে কিডনিদান

প্রথম আলোর ভিত্তিহীন সংবাদের নিন্দা বাংলাদেশ সম্পাদক ফোরামের

হলিউড শীর্ষ পাঁচ

হকি ঢাকা ইউনাইটেড ও ব্যাচেলর্সের জয়

এশিয়ান কাপ বাছাই খেলতে সিঙ্গাপুরে যাবে কিশোরীরা

মতলবে ৩ প্রতিষ্ঠান কে ২৪ হাজার টাকা জরিমানা

এবার পুরুষ সাফে দক্ষিণ এশিয়ার বাইরের দেশ!

দানব’ ব্ল্যাক হোলের সন্ধানে বিস্মিত বিজ্ঞানীরা গিলে নিতে পারে ৩,৩০০ কোটি সূর্যকে

স্বাধীনতার উপর আঘাত আসলে ব্যবস্থা নেয়া সরকারের দায়িত্ব : হানিফ

গণমাধ্যম স্বাধীন আছে, অপসাংবাদিকতা কেউ সমর্থন করে না : তথ্যমন্ত্রী

করাচিতে পদদলিত হয়ে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু

মোদী হটাও, দেশ বাঁচাও’ ভারতজুড়ে ১১ ভাষায় পোস্টার, গ্রেফতার ৮