একের পর এক পরাজয়, বন্ধুহীন হয়ে পড়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক

২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৮ এএম | আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৯ এএম

জান্তাপন্থী ডেমোক্রেটিক কারেন বৌদ্ধ সেনা মিলিশিয়া সদস্যদের সাথে পাও কো তাও

মিয়ানমারের জনপ্রিয় পার্বত্য শহর পাইন ও লুইন এর ছোট প্রধান চত্বরে কয়েকশো লোকের জমায়েত হয়েছিলো গত মঙ্গলবার। চশমা পরা এক বৌদ্ধ ভিক্ষুর চমকপ্রদ বক্তৃতা শুনতে জড়ো হয়েছিলো তারা। ‘দেশের সামরিক শাসক মিন অং হ্লাইং এর সরে দাঁড়ানো উচিত এবং তার ডেপুটি জেনারেল সো উইন এর দায়িত্ব নেয়া উচিত’, বললেন তিনি।

 

ইনি সেই ব্যক্তি যিনি, ২০২১ সালে অং সান সুচির নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, একটা বিপর্যয়কর গৃহযুদ্ধকে উস্কে দিয়েছিলেন, এবং ব্যাপক আন্তর্জাতিক নিন্দার মুখোমুখি হয়েছেন। মিয়ানমারের জনগণের একটা বড় অংশ তাকে ঘৃণা করে। যদিও এই সমালোচনা অস্বাভাবিক। কারণ কট্টর সামরিক জান্তাকে সমর্থন করে এমন বৌদ্ধদের এক অতি জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠীর অংশ এই ভিক্ষু পাও কো তাও। কিন্তু সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে জাতিগত বিদ্রোহীদের হাতে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক পরাজয় মিন অং হ্লাইংয়ের একসময়ের সমর্থকদের নিজেদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করেছে।

 

কে এই কট্টর ভিক্ষু

‘সো উইনের মুখের দিকে তাকান’, জনতার উদ্দেশে বলছিলেন পাও কো তাও। ‘এটা একজন সত্যিকারের সৈনিকের মুখ। মিন অং হ্লাইং আর পারছেন না, তার বেসামরিক ভূমিকায় চলে যাওয়া উচিত’। এটা পরিষ্কার না যে সেনাবাহিনীর কী ধরনের সমর্থন পাচ্ছেন পাও কো তাও। কিন্তু তার মন্তব্য অন্যান্য জান্তা সমর্থকদেরই প্রতিধ্বনি, যারা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়াতে ব্যর্থ মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বের ওপর ক্রমাগত হতাশ হয়ে পড়েছেন।

 

বিবিসি বার্মিজ সার্ভিসকে ইন্টারভিউ দিতে রাজি হননি পাও কো তাও। তিনি পাইন ও লুইনকে বক্তৃতার জায়গা হিসেবে বেছে নিয়েছেন যাতে এতে বাড়তি মাত্রা যোগ করা যায়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সময়ের চিহ্নবহনকারী এই হিল স্টেশন এখন মর্যাদাপূর্ণ ডিফেন্স সার্ভিস একাডেমি, যেখানে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এটি যে এক ধরণের প্রচ্ছন্ন সতর্কতা - সামরিক কর্মকর্তাদের না বোঝার কথা নয়- যে তারা বন্ধুহীন হয়ে পড়েছে।

 

দেশটির সামরিক বাহিনী এবং বৌদ্ধ ভিক্ষু বা সন্ন্যাসীদের মধ্যে সম্পর্ক নতুন কিছু নয়। ১৯৩০ সালের ঔপনিবেশিক বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৮৮ এবং ২০০৭ সালে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন- বার্মিজ বৌদ্ধ ভিক্ষুদের রাজনীতি, কর্তৃপক্ষ বিরোধী তৎপরতার দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। অনেকে ২০২১ সালের অভ্যুত্থানের বিরোধিতা করেছিলেন, কেউ কেউ জান্তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিতে নিজেদের গেরুয়া পোশাক পরিত্যাগ করেছিলেন।

 

কিন্তু এদের কেউ কেউ সামরিক জেনারেলদের সাথে কাজ করেছেন, কারণ তারা মনে করেন বৌদ্ধ মতাদর্শ এবং বার্মিজ সংস্কৃতি উভয়কেই বাইরের প্রভাব থেকে রক্ষা করা জরুরি। ২০১২ সালে রাখাইন রাজ্যে স্থানীয় বৌদ্ধ ও মুসলিম রোহিঙ্গাদের মধ্যে যে সহিংস সংঘর্ষ হয়, সেখানে জাতি ও ধর্ম রক্ষায় উইরাথু নামের একজন উগ্র বৌদ্ধ ভিক্ষু আন্দোলন গড়ে তোলেন যা 'মা বা থা' নামে পরিচিত ছিল।

 

এই আন্দোলন থেকে মুসলিম মালিকানাধীন ব্যবসা বর্জনের ডাক দেয়া হয়। তাদের বক্তব্য ছিল, যে বার্মিজ বৌদ্ধরা মুসলিমদের কারণে ঝুঁকিতে রয়েছে। যদিও এই মুসলিমরা মিয়ানমারের জনসংখ্যার মাত্র আট শতাংশ। ২০১৭ সালে এই আন্দোলন আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দেয়া হয় কিন্তু তারা ঠিকই সামরিক সমর্থন পেয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগে জাতিগত বিদ্বেষ উস্কে দেয়ার জন্য উইরাথু কারাভোগ করেছেন। ২০২০ সালেও তিনি একবার কারাভোগ করেছেন। কিন্তু এক বছরের কম সময়ের ভেতর সামরিক বাহিনী তাকে মুক্ত করে দেয়। এবং মিন অং হ্লাইং তাকে সম্মাননা ও নগদ অর্থ দেন।

 

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিন অং হ্লাইং এর অভ্যুত্থান জনগণের মাঝে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্‌টি করে। গণতান্ত্রিক শাসন প্রত্যাবর্তনের দাবিতে বড় ধরনের আন্দোলন গড়ে তোলা হয়, যা নির্মমভাবে দমন করা হয়েছিল। ৬৭ বছর বয়সী বৃদ্ধ জেনারেল তখন থেকেই নিজেকে বৌদ্ধ মতাদর্শের রক্ষক হিসেবে উপস্থাপন করে নিজের বৈধতা জোরদার করার চেষ্টা করছেন।

 

রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে অনবরত সংবাদ প্রকাশ করা হয় যে, এই ক্ষুদ্র স্বৈরশাসক মন্দিরে উপহার দিয়ে যাচ্ছে এবং জ্যেষ্ঠ মঠপ্রধানের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় কফিন বহনে সহায়তা করছেন। সামরিক প্রশাসনের অর্থায়নে রাজধানী নেপিডোতে বিশ্বের অন্যতম সুউচ্চ বৌদ্ধমূর্তি স্থাপন করতেও দেখা গেছে তাকে। মিয়ানমারের শীর্ষ ধর্মীয় সংস্থা, বৌদ্ধ কাউন্সিল বা স্টেট সংঘ এই অভ্যুত্থান সম্পর্ক প্রকাশ্যে খুব কম কথা বলেছে।

 

এর কিছু সদস্য নীরবে জেনারেলদের ওপর সংযম প্রদর্শনের আহ্বান করেছে বলে মনে করা হয়। কিন্তু সংঘের একজন জ্যেষ্ঠ ভিক্ষু সিতাগু সায়াদোউ প্রকাশ্যে সামরিক বাহিনীকে সমর্থন করেছিলেন। জেনারেল মিন অং হ্লাইংয়ের সাথে রাশিয়ায় অস্ত্র কেনার সফরে যেতেও দেখা গেছে তাকে। উইরাথুর একজন অনুসারী, ওয়াথাওয়া তার নিজের রাজ্য জাগাইংয়ে সশস্ত্র মিলিশিয়া গ্রুপ গঠনে সাহায্য করেছে; যার উদ্দেশ্য ছিল সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরা সেখানকার স্বেচ্ছাসেবী বাহিনীকে দমন করা।

 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা ছবিতে দেখা গেছে জাফরান পরিহিত সন্ন্যাসীরা কীভাবে রাইফেলে গুলি করতে হয় সেটি দেখাচ্ছেন। একজন পৌরাণিক বার্মিজ রাজা পাইউইএসএটি এর নামে নামকরণ করা মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা জোরপূর্বক স্থানীয় পুরুষদের নিয়োগ দিচ্ছে এবং বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে একাধিক নৃশংস ঘটনা ঘটিয়েছে।

 

২০২২ সালে যে এলাকায় ওয়াথাওয়া ঘোরাঘুরি করতো সেখানে বিবিসি থেকে একজন সংবাদদাতা তার সাথে যোগাযোগ করেছিলো। ওয়াথাওয়া বলেছিলেন, প্রতি গ্রাম থেকে তিনি মাত্র ১০ থেকে ১৫ জন পুরুষ নিয়োগ করতে পেরেছিলেন। এবং তারপর থেকে তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। তিনি বলেছেন, নিয়োগ পাওয়া অনেকেই পালিয়ে গিয়েছিলো এবং অন্যান্য গ্রামবাসীরা তাকে ওয়াথাওয়া এবং তার বন্দুকধারী ভিক্ষুদের থেকে লুকিয়ে রাখতে সাহায্য করেছিল।

 

পিছিয়ে যাওয়া সেনাবাহিনী

জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সাথে সাম্প্রতিক যুদ্ধে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে এর সমর্থকদের মনে সন্দেহ দানা বেঁধেছে। একজন বিখ্যাত ব্লগার সম্প্রতি মিন অং হ্লাইং কে ‘অযোগ্য’ বলে অভিহিত করেছেন। বলেছেন যে, তার অধীনে দেশ ক্ষতি এবং ঐতিহাসিক অপূরণীয় লজ্জার মুখোমুখি হবে। যার জন্য তাকে মূল্য দিতে হবে এবং তাকে পদত্যাগ করতে হবে।

 

তিনি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের বিদ্রোহীদের দ্বারা উত্তর শান রাজ্যের বিশাল এলাকা দখলের কথা উল্লেখ করছিলেন। অ্যালায়েন্সের তিনটি জাতিগত সশস্ত্র বাহিনী এখন চীনের সাথে সীমান্তের বেশিরভাগ নিয়ন্ত্রণ করে। গত বছরের অক্টোবরে তারা মিয়ানমার সেনাবাহিনী অভিযান শুরু করেছিলো, যার চূড়ান্ত পর্যায়ে হাজার হাজার সৈন্য তাদের সরঞ্জাম নিয়ে আত্মসমর্পণ করে।

 

শত শত স্বেচ্ছাসেবক দল জাতিগত বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দেয়। তাদের সাথে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীর রক্তক্ষয়ী সংর্ঘষে দুই বছরের একটি আপাত অচলাবস্থার সমাপ্তি ঘটে। মিয়ানমার সেনাবাহিনী চলতি বছরের প্রথম সপ্তাহগুলোতে পশ্চাদপসরণ অব্যাহত রেখেছে। দেশটির অপর প্রান্তে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে 'থ্রি গ্রুপ অ্যালায়েন্স' এর একটি আরাকান আর্মি অনেকগুলো সামরিক ঘাঁটি দখল করে চিন এবং রাখাইন রাজ্যের বিশাল এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয়।

 

রাস্তায় অতর্কিত হামলা থামাতে ব্যর্থ সামরিক বাহিনী তার সীমিত সংখ্যক হেলিকপ্টারের উপর নির্ভর করে ঘাঁটিগুলােতে রসদ পাঠাতে। আত্মরক্ষায় তারা বিমান হামলা চালায় যার ফলে ব্যাপক বেসামরিক হতাহতের ঘটনা ঘটে। কাচিন রাজ্যের বিদ্রোহীরা বলেছে যে এই মাসে তারা একটি হেলিকপ্টার এবং একটি যুদ্ধ বিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছে। সেনাসদস্যদের অনেকেই পরিবারসহ ছাউনিতে বসবাস করছিল যার অর্থ তারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ছিল না।

 

শত শত সৈন্য সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়াকে বেছে নিয়েছে। যুদ্ধ না করেই হাজার হাজার সৈন্য আত্মসমর্পণ করেছে। শান রাজ্যে পরাজিত ছয় জেনারেলকে তাদের অপহরণকারীদের সাথে পানীয় পান করতে দেখা যায় এবং অপমানবোধের চেয়ে স্বস্তিতেই দেখা যাচ্ছিলো তাদের। সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করার পরে এদের মধ্যে তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং বাকি তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। অন্যদের হাল ছেড়ে দেয়া থেকে বিরত রাখতেই সম্ভবত এটা করা হয়েছিলো। বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানের ৭৫ বছরের দীর্ঘ ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা নজিরবিহীন। সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে পড়েছে। এই অবস্থায় নতুন সদস্য সংগ্রহের কাজটি বেশ কঠিন।

 

মিত্ররা কি শত্রু হয়ে গেল?

গত সপ্তাহে মঞ্চ থেকে পাও কো তাও এর সাহসী সমালোচনা সেনাবাহিনীর স্নায়ুতে আঘাত করেছে। পরে তাকে সৈন্যরা আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও দ্রুত মুক্তি দেয়। এই ঘটনা নির্দেশ করছে তার বেশ শক্তিশালী খুঁটির জোর আছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে তার সমাবেশের খবর প্রকাশিত হলেও মিন অং হ্লাইং সম্পর্কে করা তার মন্তব্যের উল্লেখ ছিল না। পাও কো তাও যাকে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব নেয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন সেই জেনারেল সো উইন সেনাসদস্যদের দুর্বল কর্মক্ষমতার জন্য অসন্তুষ্ট বলে জানা গেছে।

 

কিন্তু তিনি এখনও এমন কোনো লক্ষণ প্রকাশ করেননি যাতে মনে হয় তিনি তার বসের ভূমিকার দখল নিতে প্রস্তুত। এই মুহূর্তে পট পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। মিন অং হ্লাইং সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের আলোচনায় এনে আবার দূরে সরিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রেও পারদর্শী। গত সেপ্টেম্বরে একবার তার সম্ভাব্য উত্তরসূরি বলে মনে করা হয় মো মিন্ট টুনকে। কিন্তু হঠাৎ করেই তিনি গ্রেফতার হন এবং পরে দুর্নীতির দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।

 

সামরিক জান্তার প্রবল অনুরাগীদের স্বপ্ন, চকচকে বর্মধারী একজন নাইট তাদের মনোবল পুনরুদ্ধার করতে আসছেন, কিন্তু আসলে কোনো উত্তরসূরি নেই। এমনকি যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজয়ের এমন প্রেক্ষাপটেও মিন অং হ্লাইং সরকারি অনুষ্ঠানে এমনভাবে সভাপতিত্ব করে চলেছেন যেন তিনি সামরিক শাসক নন, বরং একজন রাজা। এটা তার আত্মবিশ্বাসের জন্য নাকি বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্নতার জন্য সেটি স্পষ্ট নয়। কিন্তু গত তিন মাসের ক্ষয়ক্ষতির প্রেক্ষাপটে সামরিক বাহিনী নতুন কোনো ক্ষতির বোঝা বহন করতে প্রস্তুত নয়।

 

উত্তরে শান রাজ্যের প্রধান শহর লাশিওতে জান্তা বাহিনীর পতন, পশ্চিমে রাখাইন রাজ্য অথবা থাইল্যান্ডের সীমান্তে কারেননি রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ হারানো, যেখানে বিদ্রোহীরা রাজ্যের রাজধানী লোইকাও দখলের কাছাকাছি রয়েছে, সামরিক মনোবলে ব্যাপক চিড় ধরাতে পারে এবং সেনাশাসনের চূড়ান্ত বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। সূত্র: বিবিসি।

 


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন ৯ মে পর্যন্ত চলবে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন ৯ মে পর্যন্ত চলবে

আগামীতে পলিশ বিহীন চাল বাজারজাত করতে মিলারদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে : খাদ্যমন্ত্রী

আগামীতে পলিশ বিহীন চাল বাজারজাত করতে মিলারদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে : খাদ্যমন্ত্রী

সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে স্কাউট শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম

সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে স্কাউট শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

উদ্বৃত্ত উৎপাদন সত্ত্বেও সংরক্ষণাগারের অভাবে পেঁয়াজ আমদানি করতে হয় : কৃষিমন্ত্রী

উদ্বৃত্ত উৎপাদন সত্ত্বেও সংরক্ষণাগারের অভাবে পেঁয়াজ আমদানি করতে হয় : কৃষিমন্ত্রী

শেরপুরে ৪২৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

শেরপুরে ৪২৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন

নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন

রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

বজ্রপাতে একদিনে প্রাণ গেলো ৯ জনের

বজ্রপাতে একদিনে প্রাণ গেলো ৯ জনের

মাওলানা মামুনুল হককে রিসিপ করতে কাশিমপুর কারাগারের গেইটে হেফাজত নেতাদের ভিড়

মাওলানা মামুনুল হককে রিসিপ করতে কাশিমপুর কারাগারের গেইটে হেফাজত নেতাদের ভিড়

এখন জনগণ বিশ্ব দরবারে মর্যাদা নিয়ে চলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী

এখন জনগণ বিশ্ব দরবারে মর্যাদা নিয়ে চলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী

শিগগিরই উন্মুক্ত কারাগার তৈরির কাজ শুরু হবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

শিগগিরই উন্মুক্ত কারাগার তৈরির কাজ শুরু হবে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

‘প্রবাসী আতঙ্ক’ই আঘাত হানছে ভারত-চীনের অর্থনীতিতে: বাইডেন

‘প্রবাসী আতঙ্ক’ই আঘাত হানছে ভারত-চীনের অর্থনীতিতে: বাইডেন

৩০ বছর বাদে সোজা হলেন বিশ্বের কোঁচকানো ব্যাক্তি

৩০ বছর বাদে সোজা হলেন বিশ্বের কোঁচকানো ব্যাক্তি

মার্কিন ও ব্রিটিশ ১৫ ব্যক্তি ও ১০ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ইরানের

মার্কিন ও ব্রিটিশ ১৫ ব্যক্তি ও ১০ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ইরানের

কালীগঞ্জে বিএনপির পক্ষ থেকে ছাতা পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ

কালীগঞ্জে বিএনপির পক্ষ থেকে ছাতা পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশে ক্যাস্পারস্কি’র নতুন ফ্ল্যাগশিপ প্রোডাক্ট লাইন ‘ক্যাস্পারস্কি নেক্সট’

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশে ক্যাস্পারস্কি’র নতুন ফ্ল্যাগশিপ প্রোডাক্ট লাইন ‘ক্যাস্পারস্কি নেক্সট’

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে মোবাইল ফোন ও মোটর সাইকেল নিয়ে প্রবেশ নিষেধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে মোবাইল ফোন ও মোটর সাইকেল নিয়ে প্রবেশ নিষেধ

অতি ডান-অতি বামের কথা বলে শেখ হাসিনা জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়: প্রিন্স

অতি ডান-অতি বামের কথা বলে শেখ হাসিনা জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়: প্রিন্স

জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ কাল

জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ কাল