ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪ | ১৬ কার্তিক ১৪৩১

চাঁদের জমি নিয়ে কাড়াকাড়ি, আসল মালিকানা কার?

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

১১ জুন ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ১১ জুন ২০২৪, ১২:০৮ এএম

 

 

 

মানুষ এখন চাঁদের উপর আধিপত্য বিস্তারের তোরজোড়ের মধ্যে রয়েছে। এরইমধ্যে অনেক দেশ ও সংস্থা চাঁদের প্রাকৃতিক সম্পদ এবং মহাকাশের আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতায় শামিল হয়েছে। আমরা তাহলে চন্দ্র অভিযানের এই নতুন যুগের জন্য প্রস্তুত?

 

এই সপ্তাহে, চাঁদের পৃষ্ঠে উড়ানো চীনা পতাকার ছবি পৃথিবীতে এসে পৌঁছেছে। এ নিয়ে দেশটি চতুর্থবারের মতো চাঁদে অবতরণ করেছে। সেই সাথে, এটি এমন এক অনুসন্ধান অভিযান যেখানে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো মহাকাশযান চাঁদের সুদূরে পৌঁছেছে এবং সেখান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে নিয়ে এসেছে

 

গত ১২ মাসে, ভারত এবং জাপানের মহাকাশযানও চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করেছে। ফেব্রুয়ারি মাসে, আমেরিকান কোম্পানি ‘ইনটুইটিভ মেশিনস’ চাঁদে ল্যান্ডার স্থাপনের ক্ষেত্রে প্রথম বেসরকারি কোম্পানি হয়ে ওঠে। আরও অন্যান্য কোম্পানি এই তালিকায় জায়গা করার অপেক্ষায় আছে। এদিকে, নাসা চাঁদে মানুষ পাঠাতে চায়। আর্টেমিস প্রকল্পের মহাকাশচারীরা ২০২৬ সালের মধ্যে চাঁদে অবতরণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

 

চীন বলেছে যে তারা ২০৩০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাবে। তবে তারা ক্ষণস্থায়ী সফরের পরিবর্তে চাঁদে স্থায়ী ঘাঁটি তৈরির পরিকল্পনা করছে। কিন্তু নতুন মহা-শক্তির রাজনীতির যুগে, মহাকাশে আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতা কি পৃথিবীতে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে এবং সেই দ্বন্দ্ব চাঁদ পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে?

 

কানসাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতাত্ত্বিক জাস্টিন হলকম্ব, সতর্ক করে বলেছেন, "চাঁদের সাথে আমাদের সম্পর্ক খুব শীঘ্রই মৌলিকভাবে পরিবর্তিত হতে চলেছে।" তিনি বলেছেন, "মহাকাশ অনুসন্ধানের গতি এখন আমাদের নির্ধারিত আইনকে ছাড়িয়ে গিয়েছে।"

 

১৯৬৭ সালে জাতিসংঘের একটি চুক্তিতে বলা হয়েছে যে কোনো জাতি চাঁদের মালিক হতে পারে না। আউটার স্পেস নামের একটি চুক্তিতে বলা হয়েছে যে চাঁদ সবার জন্য এবং চাঁদে যেকোনো অভিযান সমস্ত মানবজাতির কল্যাণের জন্য এবং মানব জাতির স্বার্থে পরিচালনা করা উচিত।

 

আউটার স্পেস চুক্তিটি বেশ শান্তিপূর্ণ এবং সহযোগিতামূলক মনে হলেও এর উদ্দেশ্য সহযোগিতামূলক ছিল না। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল স্নায়ুযুদ্ধের সময় রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা করা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকে।

 

সে সময়, মহাকাশও এই দুই দেশের একটি সামরিক যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দেয়। এ কারণে আউটার স্পেস চুক্তির মূল অংশ জুড়ে ছিল কোনো পারমাণবিক অস্ত্র মহাকাশে পাঠানো যাবে না। এতে ১০০টিরও বেশি দেশ সই করে সম্মতি জানায়। তবে বর্তমান মহাকাশ যুগটি তখনকার মহাকাশ যুগের চাইতে আলাদা ছিল।

 

এরমধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য হলো চাঁদে মিশন পাঠানো এখন আর জাতীয় প্রকল্পের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, বরং এটি কোম্পানিগুলোর জন্যও একটি প্রতিযোগিতার খাতে পরিণত হয়েছে।

 

জানুয়ারিতে, পেরেগ্রিন নামে একটি মার্কিন বাণিজ্যিক মিশন ঘোষণা দিয়েছিল যে তারা চাঁদে মানুষের ছাই, ডিএনএ-এর নমুনা এবং ব্র্যান্ডিংসহ একটি স্পোর্টস ড্রিংক নিয়ে যাবে।

 

কিন্তু জ্বালানির ট্যাংক ফুটো হয়ে যাওয়ায় সেই অভিযান তার অভীষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি। কিন্তু এসব জিনিস মহাকাশে নেয়ার সাথে আদৌ মানবতার সেবার কোনো সম্পর্ক আছে কি না অর্থাৎ অভিযানটি আউটার স্পেস চুক্তির বিধানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল কি না তা নিয়ে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

 

মহাকাশ বিষয়ক আইনজীবী এবং ফর অল মুনকাইন্ডের প্রতিষ্ঠাতা মিশেল হ্যানলন বলেছেন, “আমরা চাঁদে জিনিসপত্র পাঠাতে শুরু করেছি কারণ আমরা এটি করতে পারি, এর পেছনে আর কোনো কারণ নেই,” ফর অল মুনকাইন্ড সংস্থা মূলত অ্যাপোলো অবতরণ সাইটগুলিকে রক্ষায় কাজ করছে।

 

মিশেল হ্যানলন আরও বলেন, "এখন চাঁদ আমাদের নাগালের মধ্যে চলে আসছে এবং এখন আমরা একে অপব্যবহার করতে শুরু করেছি।"

 

বেসরকারিভাবে মহাকাশ কর্মসূচি বৃদ্ধি পাওয়া সত্ত্বেও, হাতে গোনা কয়েকটি দেশ এর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

 

লন্ডনের ইন্সটিটিউট অফ স্পেস পলিসি অ্যান্ড ল-এর পরিচালক প্রফেসর সাইদ মোস্তেহসার বলেছেন, কোনো কোম্পানি যদি মহাকাশে যেতে চায় তাহলে অবশ্যই কোনো রাষ্ট্রের অনুমোদন নিতে হবে, যা আন্তর্জাতিক চুক্তি দ্বারা নির্ধারিত হয়।

 

চাঁদের পৃষ্ঠে পৌঁছে যাওয়া দেশের অভিজাত ক্লাবে যোগ দেয়াও বেশ মর্যাদার ব্যাপার।

 

ভারত এবং জাপান মহাকাশ অভিযানে সাফল্য পেলে তারাও, বিশ্বব্যাপী মহাকাশচারীদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার দাবি করতে পারে।

 

কোনো দেশ মহাকাশ শিল্পে সফল হতে পারলে তাদের অর্থনীতিতে উদ্দীপনা দেখা দেয়। কেননা এর ফলে উদ্ভাবনের জগত প্রসারিত হয়, চাকরির বাজার তৈরি হয়। কিন্তু চন্দ্রাভিযান এর চাইতেও বড় কিছু দিতে পারে- এর প্রাকৃতিক সম্পদ।

 

চাঁদকে ওপর থেকে রুক্ষ আর অনুর্বর দেখালেও, এর ভেতরটা খনিজ সম্পদে ঠাসা। যার মধ্যে বিরল জাতের মাটি, লোহা, টাইটানিয়ামের মতো ধাতু এবং হিলিয়াম রয়েছে, যা সুপারকন্ডাক্টার থেকে চিকিৎসা সরঞ্জাম পর্যন্ত সবকিছুতে ব্যবহৃত হয়।

 

এই সব সম্পদের মূল্য আনুমানিক শত শত কোটি ডলার থেকে লাখ লাখ কোটি ডলারের মতো। এ থেকে সহজেই ধারণা করা যায় যে কেন কেউ কেউ চাঁদকে প্রচুর অর্থ উপার্জনের জায়গা হিসেবে দেখে। তবে এটাও ঠিক যে এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ।

 

তবে চাঁদের এই প্রাকৃতিক সম্পদগুলো আহরণ করতে মানুষের যে সক্ষমতা দরকার তা থেকে মানুষ এখনও অনেক দূরে রয়েছে। ১৯৭৯ সালে, একটি আন্তর্জাতিক চুক্তিতে ঘোষণা করা হয়েছিল যে কোনো রাষ্ট্র বা সংস্থা চাঁদের সম্পদের মালিকানা দাবি করতে পারবে না।

 

কিন্তু এই ঘোষণা তেমন জনপ্রিয় হয়নি- শুধুমাত্র ১৭টি দেশ এতে অংশ নেয়। যেসব দেশ চাঁদে পৌঁছানোর দাবি করেছে. যেমন- যুক্তরাষ্ট্র. তারা ওই ১৭ দেশের মধ্যে ছিল না। প্রকৃতপক্ষে, যুক্তরাষ্ট্র ২০১৫ সালে একটি আইন পাস করে যেখানে তারা তাদের নাগরিক এবং শিল্পকে যেকোনো মহাকাশ সামগ্রী নিষ্কাশন, ব্যবহার এবং বিক্রি করার অনুমতি দিয়েছে।

 

এ নিয়ে মিশেল হ্যানলন বলেছেন, "এটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচণ্ড আতঙ্কের সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে, অন্যান্য দেশ যুক্তরাষ্ট্রের দেখাদেখি একই ধরনের আইন প্রণয়ন করতে শুরু করে।" "লাক্সেমবার্গ, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জাপান এবং ভারত অনুরূপ জাতীয় আইন জারি করে।" আশ্চর্যজনকভাবে, যে সম্পদটির চাহিদা সবচেয়ে বেশি হতে পারে বলে ভাবা হয়েছে তা হলো: পানি।

 

ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের গ্রহ বিজ্ঞানের অধ্যাপক সারা রাসেল ব্যাখ্যা করেন, "যখন অ্যাপোলো মহাকাশচারীদের আনা চাঁদের প্রথম শিলাগুলি বিশ্লেষণ করা হয়, তখন সেগুলো সম্পূর্ণ শুষ্ক হবে বলে মনে হয়েছিল।"

 

"তবে প্রায় ১০ বছর আগে এক ধরনের বিপ্লব ঘটে এবং আমরা জানতে পারি যে তারা ফসফেট স্ফটিকের মধ্যে আটকে থাকা পানির সামান্য অস্তিত্ব পেয়েছে," তিনি বলেন।

 

চাঁদের এমন আরও অনেক কিছুই আছে- চাঁদের মেরুতে বিভিন্ন গর্তে হিমায়িত জমাট বাঁধা পানির মজুদ রয়েছে, এসব গর্তগুলোয় সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে না।

 

ভবিষ্যৎ দর্শনার্থীরা পান করার জন্য চাঁদের এই পানি ব্যবহার করতে পারে, এই পানি অক্সিজেন তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

এমনকি মহাকাশচারীরা অক্সিজেন থেকে হাইড্রোজেনকে আলাদা করে রকেটের জ্বালানি তৈরি করতে এটি ব্যবহার করতে পারে।

 

এভাবে তারা তাদের চাঁদ থেকে মঙ্গল গ্রহে এবং তার বাইরেও ভ্রমণ করতে পারবে।

 

যুক্তরাষ্ট্র এখন চন্দ্রাভিযান এবং চাঁদকে শোষণ করার কিছু নতুন গাইডিং নীতি প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে৷

 

আর্টেমিস অ্যাকর্ডসের মতে, চাঁদে সম্পদ আহরণ এবং ব্যবহার করা উচিত।

 

"তবে সেটা এমনভাবে করা উচিত যাতে মহাকাশের চুক্তির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয়। এজন্য কিছু নতুন নিয়মের প্রয়োজন হতে পারে," বলেও তারা জানায়।

 

৪০টিরও বেশি দেশ এখন পর্যন্ত এই অ-বাধ্যতামূলক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে, তবে চীন এই তালিকায় নেই।

 

কারো কারো মতে চন্দ্রাভিযানের নতুন নিয়মগুলো কোনো নির্দিষ্ট দেশের একার দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত নয়।

 

এ নিয়ে সাইদ মোস্তেহসার বলেছেন, "এসব বিধিমালা অবশ্যই জাতিসংঘের মাধ্যমে করা উচিত কারণ এটি সমস্ত দেশকে প্রভাবিত করবে।"

 

কিন্তু সম্পদের ওপর প্রবেশাধিকার থাকার বিষয়টি আরেকটি সংঘর্ষের দিকে ঠেলে দিতে পারে।

 

চাঁদে প্রচুর জায়গা থাকলেও, বরফ ভরা গর্তের কাছাকাছি অঞ্চলগুলোই প্রধানত চন্দ্রের রিয়েল এস্টেট বা মূল আবাসন।

 

এখন সবাই যদি একই জায়গার দিকে তাকিয়ে থাকে, ভবিষ্যতে একই স্থানে ঘাঁটি স্থাপন করতে চায় তাহলে কী হবে?

 

যদি কোনো দেশ একটি নির্দিষ্ট স্থানে ঘাঁটি স্থাপন করে, তাহলে কি তারা অন্য দেশকে তার আশেপাশে ঘাঁটি স্থাপনে বাধা দেবে?

 

লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের মহাকাশ নীতি ও আইন গবেষক জিল স্টুয়ার্ট বলেছেন, "আমি মনে করি পৃথিবীর অ্যান্টার্কটিক মহাদেশের সাথে চাঁদের একটি মিল রয়েছে। আমরা অ্যান্টার্কটিকের মতো চাঁদেও সম্ভবত গবেষণা ঘাঁটি স্থাপন হতে দেখবো।"

 

তবে চাঁদে ঘাঁটি গড়ার প্রসঙ্গ আসলে কয়েকটি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যেমন: এটি কি কয়েক বর্গকিলোমিটার জুড়ে হবে নাকি বা কয়েকশত বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে হবে। প্রথমে যারা চাঁদে পৌঁছাবে তাদের জন্য এই সিদ্ধান্ত প্রযোজ্য হবে।

 

জিল স্টুয়ার্ট বলেছেন, "অবশ্যই যারা প্রথমে সেখানে যাবে, তাদের বাড়তি কিছু সুবিধা হবে।"

 

"সুতরাং আপনি যদি প্রথমে সেখানে যেতে পারেন এবং ঘাঁটি স্থাপন করতে পারেন, তাহলে আপনি আপনার অঞ্চল নির্ধারণ করতে পারবেন।"

 

"এর অর্থ এই নয় যে আপনি সেই জমির মালিক হয়ে যাবেন, তবে হ্যাঁ, আপনি সেই জায়গায় বসতে পারবেন।"

 

এই মুহূর্তে, প্রথম বসতি স্থাপনকারী সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র বা চীন হতে পারে। এই দুই দেশের সম্পর্কে ইতোমধ্যেই উত্তেজনা চলছে।

 

তার সাথে যদি মহাকাশ অভিযান যুক্ত হয় তাহলে সম্পর্কের রেষারেষির নতুন দিক সামনে আসবে।

 

প্রথমে যারা যাবে, তারা সম্ভবত মান নির্ধারণ করবে অর্থাৎ তারা বিভিন্ন নিয়মনীতি প্রণয়ন করবে। দিন শেষে দেখা যাবে তারাই চাঁদের কর্তৃত্ব নিয়ে নেবে এবং ধীরে ধীরে তা প্রতিষ্ঠা করবে।

 

মহাকাশ বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ মনে করেন, আরেকটি বড় আন্তর্জাতিক মহাকাশ চুক্তি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

 

তবে চন্দ্রাভিযানে কী করা যাবে, কী করা যাবে না এ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক বা নতুন আচরণবিধি প্রণয়নের সম্ভাবনা রয়েছে।

 

এখন অনেক কিছু ঝুঁকিতে আছে। চাঁদ আমাদের নিরন্তর সঙ্গী, আমরা একে নানা রূপে আকাশে উজ্জ্বল হয়ে জ্বলতে দেখি।

 

কিন্তু এই নতুন মহাকাশ প্রতিযোগিতার শুরু হওয়ায় আমাদের চিন্তা করতে হবে যে আমরা একে কেমন রূপে দেখতে চাই এবং এতে পার্থিব প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না। সূত্র: বিবিসি।


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করায় টেইলর সুইফটকে চড়া মূল্য দিতে হবে

কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করায় টেইলর সুইফটকে চড়া মূল্য দিতে হবে

বিচারের কাঠগড়ায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, হতে পারে ২০ বছরের কারাদণ্ড

বিচারের কাঠগড়ায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, হতে পারে ২০ বছরের কারাদণ্ড

অবশেষে মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

অবশেষে মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের আগেই ইসরাইলকে জবাব দেবে ইরান !

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের আগেই ইসরাইলকে জবাব দেবে ইরান !

নির্বাচন কমিশন গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি

নির্বাচন কমিশন গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

মুমিনুল-তাইজুল জুটিতে বাংলাদেশের লড়াই

মুমিনুল-তাইজুল জুটিতে বাংলাদেশের লড়াই

প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার আগেই গাজা যুদ্ধের অবসান চান ট্রাম্প

প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার আগেই গাজা যুদ্ধের অবসান চান ট্রাম্প

তুরস্কে কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশের মুয়াজ

তুরস্কে কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশের মুয়াজ

ড. ইউনূসকে নিয়ে সজীব ওয়াজেদের উদ্ভট মন্তব্য

ড. ইউনূসকে নিয়ে সজীব ওয়াজেদের উদ্ভট মন্তব্য

ভৈরবে দুই নারীর ঝগড়ার জের : একজনকে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪

ভৈরবে দুই নারীর ঝগড়ার জের : একজনকে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪

সুস্থ আছে পরিমণির ছেলে তাই ভালো আছেন মা পরি

সুস্থ আছে পরিমণির ছেলে তাই ভালো আছেন মা পরি

কচুক্ষেতে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সেনা-পুলিশের গাড়িতে আগুন

কচুক্ষেতে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সেনা-পুলিশের গাড়িতে আগুন

ইরান যদি পুনরায় হামলা চালায় তবে ইসরাইলকে সমর্থন দিবে যুক্তরাষ্ট্র

ইরান যদি পুনরায় হামলা চালায় তবে ইসরাইলকে সমর্থন দিবে যুক্তরাষ্ট্র

ছাত্র জনতার বিপ্লবের স্পিরিটে রুয়েটকে গড়ে তোলা হবে -রুয়েট ভিসি

ছাত্র জনতার বিপ্লবের স্পিরিটে রুয়েটকে গড়ে তোলা হবে -রুয়েট ভিসি

যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে পিটিয়ে বাড়িছাড়া করলেন স্বামী

যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে পিটিয়ে বাড়িছাড়া করলেন স্বামী

নরওয়েতে ট্রাম লাইনচুত্য হয়ে ঢুকলো অ্যাপলের শোরুমে

নরওয়েতে ট্রাম লাইনচুত্য হয়ে ঢুকলো অ্যাপলের শোরুমে

উত্তরায় ব্যবসায়ীর অফিসে ঢুকে লুটপাটের অভিযোগ

উত্তরায় ব্যবসায়ীর অফিসে ঢুকে লুটপাটের অভিযোগ

দুপুর থেকে গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

দুপুর থেকে গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

আশুলিয়ায় ৪৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে পুলিশ কর্মকর্তা শহিদুল

আশুলিয়ায় ৪৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে পুলিশ কর্মকর্তা শহিদুল