কবিতায় বিষয় ও শব্দের বহুমাত্রিকতা

Daily Inqilab কামরুল ফারুকী

১৭ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১০ এএম | আপডেট: ১৭ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১০ এএম

শস্য,রক্ত ও ঘাম--এ তিন থেকে শিল্প যত দূরে সরে তত তা কৃত্রিম হয়।টানা তার বাদ্যযন্ত্রের দুইপ্রান্তে বাঁধা থাকে বলেই তারগুলোর মাঝবরাবর আঘাত করলে নানা সুর পাওয়া যায়।সৃষ্টিশীল মানুষের চেতনাও এরকম একদিকে অতীত ও অন্যদিকে ভবিষ্যতে বিস্তৃত থাকে,ফলে মধ্যবর্তী বর্তমানের আঘাতে তার চেতনায় নানা শৈল্পিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। শিল্পী হতে গেলে তাই ইতিহাস বিষয়ে যেমন সুস্পষ্ট জ্ঞান থাকা জরুরি,তেমনি প্রাজ্ঞ দৃষ্টি থাকা জরুরি দূর ভবিষ্যতের দিকেও।সেইসাথে জরুরি বর্তমানের আঘাতে প্রতিক্রিয়া দেয় এমন সংবেদী এক হৃদয়। কু-লী পাকানো তার বহু মূল্যবান হলেও তা ন্যূনতম সুর সৃষ্টি করতে পারে না।

জীবন সংগ্রামের অংশ হিসেবে শিল্প-সাহিত্যের জন্ম। প্রাচীনকালের মানুষেরা তাদের ট্যাবু বিশ্বাস থেকে গুহার দেয়ালে শিকারের ছবি এঁকে,ফসল বুনে ও বৃষ্টির প্রত্যাশায় নেচে-গেয়ে তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে চাইত। তারা ভাবত তাদের এই নাচকে নকল করে ফসলও দোলতে দোলতে বেড়ে উঠবে,বৃষ্টিও অনুসরণ করবে একই পথ।ঠিক তেমনি গুহায় আঁকা ছবির মত বাস্তবেও একইভাবে তীরবিদ্ধ হবে হৃষ্টপুষ্ট হরিণ।

আধুনিক যুগে শিল্প-সাহিত্য জীবন বাস্তবতার সাথে সাথে ব্যক্তি কল্পনাকেও স্থান দিয়েছে,ফলে তার পরিসর বেড়েছে।তবে এই যে কল্পনা,তারও একটা শৃঙ্খলা আছে।জীবন থেকেই তা উদ্ভূত অথবা জীবনের দিকে ধাবিত,কোন কষ্টকল্পনা বা জগাখিচুড়ি নয়।

জীবন থেকে রস না পাওয়া ভারসাম্যহীন শিল্পকর্ম নান্দনিক হলেও তা সময়ের উত্তম আবর্জনা হিসেবে বিবেচিত হয়।জীবন যাকে কবি করেনি,কবিতা তাকে কবি করবে না।

যেহেতু ভাষাই কবিতার মূল উপাদান তাই ভাষার ধারাবাহিক বিবর্তন প্রক্রিয়ার উপর তার প্রতিষ্ঠা অনেকটা নির্ভর করে। যে কোন ভাষার যখন কথ্য ও লিখিত রূপে মুখ্য পরিবর্তন হয়, পরিবর্তীত নতুন আঙ্গিকে দক্ষ হতে সে সময়ের শিল্পীদের যেমন বেগ পেতে হয়, তেমনি তারা কিছু বাড়তি সুবিধাও তখন পেয়ে থাকেন।নতুন জমিতে অল্প নিড়ানিতেই ফলন যেমন ভাল হয়,নতুন ভাষায় শিল্পীদের শব্দ ব্যবহার অল্পতেই পাঠকের মনে অনেক বেশি ব্যঞ্জনা তৈরি করে।

রবীন্দ্র-নজরুলের পর চলিত ভাষা প্রয়োগ ও শব্দ ব্যবহারে শহুরে জীবনের যে ছাপ পড়ে,তিরিশের কবিরা যার সার্থক অগ্রদূত-সেই ভাষাটাই এখনও কবিতায় প্রধান ভূমিকা পালন করছে।কয়েক দশকের নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ব্যবহারের ফলে এখন তার অনেক টুলস পাঠকের মনে অভ্যস্ততা তৈরি করে ফেলেছে।

এই সময়ের কবিদের জন্য তাই ভাষায় নান্দনিকতা সৃষ্টি এক বাড়তি চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। ‘বর্ষা’ শব্দ ব্যবহার করতে গিয়ে প্রথমেই ভাবতে হচ্ছে রাবিন্দ্রীক টোনটা কীভাবে এই শব্দ থেকে দূর করা যায়। ‘হেমন্ত সন্ধ্যা’ ইত্যাদি শব্দ ব্যবহারে কড়া সতর্ক থাকতে হচ্ছে জীবনানন্দীয় মেজাজ এড়িয়ে যেতে। এখনতো কবিরা চাঁদ-তারা,গোলাপ-জুঁই ইত্যাদি শব্দের পাশ দিয়েও হাঁটতে চান না! এমন আরও অনেক বিষয় আছে যেখানে ভাষায় এত সতর্ক থাকতে গিয়ে কবিতা অনেকাংশেই হচ্ছে নীরস ও কৃত্রিম,আবার অনেকের হাতে কাব্যভাষা পাচ্ছে নতুন মাত্রা।

শব্দকে নিরপেক্ষ করতে,পিটিয়ে নতুন চেহারা দিতে আর প্রায় শতাব্দীকাল ব্যবহারের চিহ্ন মুছে তাকে নিজের মত করে উপস্থাপন করতেই কবিদের এখন সবচেয়ে বেশি শক্তি ক্ষয় হচ্ছে।বাক্যে শব্দের কম্বিনেসন এমনভাবে করতে হচ্ছে যাতে তা থেকে নতুন কোন টোন পাওয়া যায়।শুধু জীবন-চেতনা নয়,আমি মনে করি ভাষায় নতুনত্ব সৃষ্টির এই চেষ্টাও শূন্য ও দ্বিতীয় দশকের কবিতায় বিষয়ে এত সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম হওয়ার অন্যতম কারণ।

আবার কবিতার এই বহুমাত্রিকতার সুযোগ নিয়ে অনেক অর্বাচীন টুকরো টুকরো বিচ্ছিন্ন চিন্তা ও শব্দের পালিশ করা অবয়বকে কবিতা বলে চালিয়ে দেয়ার প্রয়াস পেয়েছে।আশার কথা হল সব কবিতার ভেতরেই এমন কিছু থাকে যাতে বিদগ্ধ পাঠক প্রকৃত কবি ও অর্বাচীনকে চিনে নিতে পারে।কাগজের ফুল আর বনের ফুল চিনতে মানুষ এখনও সক্ষম।

কবিতাকে নতুন রূপ দিতে গিয়ে,উপাদানে ভিন্নতা আনতে গিয়ে ইদানীং শব্দ ও চিত্রকল্পের ব্যবহারে প্রচুর পাশ্চাত্যমুখীতা দেখা যায়।

লাইনে লাইনে ইউরোপীয় মিথের চরিত্র ঢুকিয়ে দিলেই কবিতা আধুনিক হয় না। আবার কথার ফাঁকে-ফাঁকে রোদ-বৃষ্টি ঢুকিয়ে দিলেই তা অনুভূতিপ্রবণ হয় না।সকল উপস্থাপনের একটা সঙ্গতিপূর্ণ কাঠামো থাকা চাই।চিত্রকল্পের তালিকাই কবিতা নয়,তাদের সমন্বয়ে সৃষ্ট আলোড়নই কবিতা।

হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের সহাবস্থানই পানি নয়।যখন তারা উপযুক্ত পরিবেশে ক্রিয়া-বিক্রিয়া সম্পন্ন করে পানের উপযুক্ত হয়,তখনই তা পানি।হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন থেকে যা সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র। যা উপস্থাপন করা হয়েছে,তাকে অতিক্রম করতে না পারলে তা কবিতা নয়।

বাংলা কবিতায় বাঁকবদলের ইতিহাস সুদীর্ঘ নয়।

কবিতায় মধ্যযুগের ঈশ্বরবন্দনা,গতানুগতিক প্রেম উপাখ্যান, মাইকেলের বীর্যবান শব্দসম্ভার, ঈশ্বর গুপ্তের মৃদু আধুনিকায়ন, বিহারীলালের আধুনিক গীতি কবিতার পথনির্মাণ ইত্যাদি বর্ণীল দ্বীপ ও নদী-নালার পর রবীন্দ্রনাথ এক সমুদ্রতুল্য শক্তির আবির্ভাব। তার জন্য প্রস্তুতই ছিল না বাংলা কবিতা। সরু পথে যেতে যেতে এ এক বিরাট বিস্ফোরণ। ফলে তার ভাবময়তার অসীম বিস্তারে তন্ময় হয়ে যায় চারদিক।ভাবের কথা বলতে গেলেই তখন দেখা যেত তা রবীন্দ্রনাথে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। মূলত তিনি ভাবের এত বিস্তৃত পথে হেঁটেছিলেন যে সেই সময়ে তার বাইরে গিয়ে চিন্তা করার মত শক্তি সমাজে ছিল না।

তিরিশের কবিরা কবিতায় নতুনত্ব আনতে গিয়ে পড়েন এই বিপাকে।তাই তারা যা কিছু রাবিন্দ্রীক সবই নিষিদ্ধ করেন তাদের লেখায়। প্রকৃতি ও জীবনের শুভবিশ্বাসের পরিবর্তে তাদের অবলম্বন হয় অবিশ্বাস, হতাশা ও ক্লান্তি।কিছুটা আধুনিক শিক্ষা,কিছুটা সংকল্প আর কিছুটা পাশ্চ্যাত্য মানসিকতা তাদের এই পথে সহায় হয়। তার আগে তাদের জন্য রবীন্দ্রবলয় থেকে বের হয়ে আসা সহজ করে দিয়ে যান নজরুল।বুদ্ধদেব বসু নিজেই তার ‘রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক’ প্রবন্ধে তার উল্লেখ করেছেন।নজরুলই প্রথম রবীন্দ্রনাথের গীতল ভাষাভঙ্গি থেকে বেরিয়ে এসে তার প্রস্তরধর্মী ভাষাভঙ্গি নির্মাণ করেন।ভাবের দিক থেকে নতুনত্ব না আনলেও কবিতায় তিনি নতুন রক্ত সঞ্চালন করলেন।তার ‘বিদ্রোহী’ কবিতা বাংলা কবিতার বাঁকবদলের অন্যতম নিয়ামক।এই এক কবিতাই রবীন্দ্রোত্তর বাংলা কবিতার বাঁকবদলের প্রথম স্টেশন।
সরাসরি মুখের ভাষাভঙ্গি প্রয়োগ আর বিস্তৃতভাবে সাহিত্যে সম্ভব নয়।স্বদেশি বা বিদেশি যে বাহনে চড়েই আসি,যতটুকু পথ এসেছি তাকে অস্বীকার করে আর পেছনে ফিরে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।যাইতাছে,খাইতাছে,মারতাছে,ধরতাছে ইত্যাদি কথ্যভাষার ক্রিয়াপদগুলো কাহিনী ও বিষয়ের প্রয়োজনে সীমিত ব্যবহার করা গেলেও,সামগ্রিকভাবে এসবের ব্যবহার আর নতুন কোন ব্যঞ্জনা দেবে না।আমরা বরং কথ্য ও আঞ্চলিক ভাষা থেকে বিশেষ্য,বিশেষণ ও সমার্থক শব্দ নিয়ে লেখাকে অধিক বাস্তবমুখী ও নান্দনিক করে তুলতে পারি। সেইসাথে বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কথ্য ও আঞ্চলিক ভাষার কিছু টোন ব্যবহার করা যেতে পারে লেখায়।

চন্দ্রকুমার দে’র মত পথে-ঘাটে,অলিতে-গলিতে ঘুরেই শব্দ আহরণের এই কাজ করতে হবে।অভিধান তাতে কিছু সহায়তা করতে পারে, কিন্তু শব্দের উপযুক্ত প্রয়োগ বুঝতে যেতে হবে সেই মানুষের কাছেই।গত ৭০-৮০ বছরে ভাষায় যে তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তন ও শব্দের যে গ্রহণ-বর্জন হয়েছে,তা উপলব্ধি করেই সাহিত্যে বাঁক বদল সম্ভব।অযথা ধোঁয়াশা সৃষ্টি,ইংরেজি ব্যবহারিক ও প্রযুক্তিগত শব্দের অতিপ্রয়োগ এ ক্ষেত্রে কোন সমাধান নয়।সামাজিক পরিবর্তন ও তার প্রভাবই সাহিত্যে পরিবর্তন আনে,চিরকাল এভাবেই সাহিত্যে নতুন যুগ এসেছে।তাই গত ৭০-৮০ বছরে ভাষা,চিন্তা ও মূল্যবোধে সমাজে কী কী পরিবর্তন এসেছে তা বুঝেই সাহিত্যে নতুন কিছু করা সম্ভব।অফিসঘরের বদ্ধ হাওয়া ও পুনরাবৃত্তিমূলক একঘেয়ে জীবন থেকে একটু দূরে সরে না গেলে,পরিবর্তনের এ দৃশ্য চোখে পড়বে না,সাহিত্য অবিরতভাবে শুধু কূটকল্পনা ও নান্দনিক শিল্পজটার সমষ্টিই হবে।বিচিত্র জীবন ও ঘনিষ্ঠ ভাষা যার নেই,গন্তব্যমুখী সাহিত্যও তার নেই।

অনিবার্য শব্দ প্রয়োগ কবিতায় এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।চাইলেই এই অনিবার্য শব্দ প্রয়োগ করা যায় না,ধ্যান করেও মাঝে মাঝে তাকে পাওয়া যায় না। অনিবার্য শব্দ বিশেষ কোন নতুন শব্দ নয়,একটি নির্দিষ্ট ভাব নির্দিষ্ট ব্যঞ্জনায় প্রকাশের সবচেয়ে উপযুক্ত বাহন।কোন একটা ভাব যখন মনে উথলে ওঠে,তখন আপনা আপনিই সেই ভাব তার অনিবার্য শব্দে আরোহন করে কবির হৃদয়ে আসে। তখন তাকে ঘষামাজা করে শুধু আরেকটু উজ্জ্বলতা দিতে হয়।

অনিবার্য শব্দ প্রয়োগ সহজেই নির্দেশ করে কবিতা সৃষ্টির সময় কবির কী অনুভূতি কাজ করছিল মনে।তখন সহজেই কবির অনুভূতির কাছাকাছি হতে পারে পাঠক। যেমন---
আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টগবগিয়ে খুন হাসে
আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে। (অসমাপ্ত)


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ফায়ার সার্ভিস ও আবহাওয়া অধিদপ্তরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ স্থায়ী কমিটির

ফায়ার সার্ভিস ও আবহাওয়া অধিদপ্তরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ স্থায়ী কমিটির

বিএনপি তাদের শাসনামলে পাকিস্তানের দালাল হয়ে জনগণকে শোষন ও অত্যাচার করত-আইনমন্ত্রী

বিএনপি তাদের শাসনামলে পাকিস্তানের দালাল হয়ে জনগণকে শোষন ও অত্যাচার করত-আইনমন্ত্রী

সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

আখাউড়ায় শঙ্কায় থাকা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর আকুতি

আখাউড়ায় শঙ্কায় থাকা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর আকুতি

বসুন্ধরায় নান্দনিক বানিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

বসুন্ধরায় নান্দনিক বানিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় ফিল ফোডেন

প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় ফিল ফোডেন

স্মার্ট দেশ উপহার দিতে নিরন্তর কাজ করছে সরকার : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

স্মার্ট দেশ উপহার দিতে নিরন্তর কাজ করছে সরকার : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

যে কোন মূল্যে জীবন দিয়ে দেশ বিরোধী অপশক্তিকে মোকাবেলা করবো : নাছিম

যে কোন মূল্যে জীবন দিয়ে দেশ বিরোধী অপশক্তিকে মোকাবেলা করবো : নাছিম

দালালীকে পেশা হিসাবে নেওয়া প্রসঙ্গে।

দালালীকে পেশা হিসাবে নেওয়া প্রসঙ্গে।

ইসলামী আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের দাফন সম্পন্ন

ইসলামী আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের দাফন সম্পন্ন

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

যক্ষা রোগ প্রতিরোধে ওয়ার্ডভিত্তিক প্রচারণা

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

ভালুকার সেই শিশু দত্তক নিতে ৪ আবেদন, সিদ্ধান্ত রোববার

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপি ভোট বর্জন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে : শামসুজ্জামান দুদু

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

বড় পরিসরে আর. কে. মিশন রোডে ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

স্যানিটেশন কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা দিতে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন সমঝোতা

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

প্রোটিন উদ্ভাবনে নতুন উদ্যোক্তাদের সুযোগ দিচ্ছে ইউএসএসইসি-এর পিচ-টু-ফর্ক

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে

বর্তমান সরকার নাগরিক সুবিধা সম্পন্ন টেকসই নগরায়নে বদ্ধপরিকর : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

বর্তমান সরকার নাগরিক সুবিধা সম্পন্ন টেকসই নগরায়নে বদ্ধপরিকর : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

পরিবেশ নৈতিকতা চর্চা না হলে পরিবেশের  মূল্যবান উপাদানগুলো হারিয়ে যাবে সেমিনারে বক্তারা

পরিবেশ নৈতিকতা চর্চা না হলে পরিবেশের মূল্যবান উপাদানগুলো হারিয়ে যাবে সেমিনারে বক্তারা