আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের গল্প

Daily Inqilab ড. মাহবুব হাসান

০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৮ এএম | আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৮ এএম

(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এই গল্পের দ্বিতীয় অংশ অনেকটাই সমতল। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বরের মতো দুনিয়া কাঁপানো বিজয়ও লালমিয়ার কাছে তেমন কোনো আলোড়ন তোলে না। কারণ, পাকিস্তানি মিলিটারিরা দেশটাকে ধ্বংস্তূপ বানালেও লাল মিয়ার সামাজিক রূপ যেমন পাল্টোয় না, তেমনি ১৬ ডিসেম্বরের বিজয়ও তার অবস্থানের কোনো বিবর্তন ঘটায় না। কারণ তার সামাজিক অবস্থানের কোনো পরিবর্তন নেই মানে গণমানুষের অবস্থার কোনো পরিবর্তন আনেনি এই স্বাধীনতা। যে লক্ষ্য নিয়ে বাঙালিরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো, সেই লক্ষ্য তো অর্জিত হয়নি। গণমানুষের অর্থনৈতিক পরিবর্তন ও কথা বলার স্বাধীনতা যেমন হয়নি, তেমনি বুলেটদের জীবনেও আনেনি তেমন কোনো আশার পতাকা। কারণ হিসেবে আমরা এই গল্পে দেখতে পাই নাজির আলীদের মতো পাকিস্তানি বিশ্বাসীরাই সমাজে আবারো পুনর্বাসিত হয়েছে। নাজির আলি এখানে প্রতীকী চরিত্র। যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলো তারাই নানা কায়দা-কৌশলে, ক্ষমতাসীনদের প্ররোচনা দিয়ে, লোভে ফেলে, তাদের আশ্রয় ও প্রশ্রয় দিয়ে সমাজে পুনর্বাসিত করেছে। বুলেট শিশু বয়েসেই বিছানায় হিসি করতো, গল্পের শেষেও সেই রোগটিতে সে পুনর্বাসিত হয়, যা মূলত প্রতীকী উদ্ভাসন বলে মনে হয়েছে আমার। ওই যুবকের মতো কোটি কোটি মানুষের জীবনযাপনের কোনো উত্তরণ ঘটেনি বলেই বুলেট এক প্রতীকী সত্য হয়ে ফুটে উঠেছে।

ভাষার বৈচিত্র্য
একজন লেখকের গল্প, উপন্যাসের ভাষিক প্যাটার্ন তাকে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ করে তোলে। তার গল্পের শব্দসম্ভার ও শব্দের সামাজিক ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির সহাবস্থানই প্রমাণ দেয়, লেখকের মানসিক প্যাটার্ন কেমন। যারা তারাবিবির মরদ পোলা পড়েছেন, কিন্তু খোয়ারি পড়েননি বা উৎসব পড়েননি তাদের কাছে ঢাকাইয়া ডায়লেক্টের তারা বিবির মরদ পেলার ভাষিক রূপটাই জ্বল জ্বল করবে। তাই, অন্তত যে কটি গল্পের কথা উল্লেখ করেছি আমি, সেগুলোর মধ্যে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ভাষার করোটিতে কি কি খেলা করেছে, তা সম্যক না হলেও কিছুটা উপলব্ধি করা যাবে। বিশেষ করে গল্পকারের ভাবনাজাল ও চরিত্রের ভেতরে বইয়ে দেবার যে চেতনা¯্রােত, তার বর্ণনা লেখকের মানসিক ও সামাজিক অবস্থান অনেকটাই ফুল্ল করে তোলে। প্রকৃতপক্ষে লেখকের সার্বিক চেতনাও ধরা পড়ে গল্পের চরিত্রের কর্মকাহিনী ও সামাজিকতার ভেতর দিয়ে। যেমন তারাবিবির মরদ পোলার সামাজিক এলাকা পুরান ঢাকার। আবার খোঁয়ারির সমাজ গোটা ঢাকারই ছবি দেখায় আমাদের। সংলাপে যতটা না ঢাকাইয়া বুলি আছে তার চেয়ে ৭৪/৭৫ সালের সদ্য স্বাধীন দেশের রাজনীতি ও শাসক দলের ক্ষমতাভোগের নানামাত্রার ঘটনাপ্রবাহের সামান্য কিছু দৃশ্য দেখায়, যা জেগে ওঠা তরুণ স্বপ্নবাজদেরই রাজনৈতিক ছলাকলাকে নির্মাণ করেছে। গল্পকারের বয়ান স্ট্যান্ডার্ড কলোক্যাল ও আঞ্চলিক ডায়লেক্টে সাজানো। নিত্যদিন ব্যবহৃত শব্দে গেঁথে তোলা হয়েছে চরিত্রের ভেতরের ডায়লেক্ট। অর্থাৎ মিশ্র একটি ভাষার বাতাস খেলা করে এই গল্পে। বিভিন্ন গল্পের কিছু অংশ তুলে দিলেই বোঝা ও চেনা যাবে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের মননশীলতার সঙ্গে সামাজিক জীবনের মেলবন্ধন কেমন। তারাবিবি দিয়েই শুরু করা যাক। শীতের সন্ধ্যায় ঘুম-দিয়ে-ওঠা টাটকা চোখ-মুখ আবার কবে পাওয়া যায় কে জানে। ঘুমভাঙা মুখে কড়া-সেঁকা দুটো শিক কাবাব খেয়ে বেশ আয়েশ করে চা খাচ্ছে, দোকানে ঢুকলো আসাদউল্লা। পিরিচে চা ঢেলে ঠোঁটের কাছে পিরিচ তুলে আসাদুল্লা বলে, জলদি খা, তরে আমি বিচরাইয়া মরি। চল মুন সিনেমায় যাই। মুন সিনেমা থেকে বেরোবার সময় গোলজার আলি একবারে পূর্ণ শরীর নিয়ে পা ফেললো। এরকম ছবি সে অনেকদিন দ্যাখেনি।ৃৃ.. একেকটা ব্লো দ্যাখো, হাজার টাকা, লক্ষ টাকা দাম। নিজে সে মারামারিতে পটু নয়, কিন্তু যাদের সঙ্গে দিনরাত তার ওঠা-বসা তারা প্রায় সবাই ঐ লাইনের। হাঁটতে হাঁটতে বড়ো রাস্তায় পা দিয়ে আসাদুল্লা বলে, ল, গঙ্গাজলিটার মইদ্যে একটা পাক দিয়া যাই। আউজক্া তরে বউনি করাইয়া দেই।’
‘না, ওস্তাদ।’
‘তে চল,এ্যাম্বে বইয়া থাকবি, এক বোতল মাল টানবি, আমি কাম সাইরা বারাইয়া আহুম চল।’
‘না ওস্তাদ।’
‘যা, ঘরে গিয়া বৌয়ের বুনি চোষ গিয়া।’ আসাদুল্লা চটে যায়। তরে মানুষ করতে পারলাম না গোলজার!’
এই গল্পের দ্বিতীয় আরেকটি উদ্ধৃতি দিলেই তারাবিবি নামের চরিত্রের রূপ চেনা, জানা যাবে।
তুমি কব্বরের মড়া পইড়া রইছো, কব্বরের মইদ্যেই থাকো। তুমি কি বুঝবা? তিরিশ বছ্ছর হইলো তোমার ঘর করি, একদিন তোমারে সিধা হইয়া হাঁটবার ভি দ্যাখলাম না। আর এই জমানার জুয়ান পুলাগো বদ খাসলৎ তুমি কি বুঝো?
রমজান আলির কাশির সঙ্গতে তারাবিবির সংলাপ বাপ ও ছেলের জন্য ধ্কিআর বাজাতে থাকে। তারাবিবি তার অনেক দেখে-পাকা চোখজোড়া দিয়ে গোলজারকে ভিঁধে ফেলতে চায়, “ আমি কই ঝুটা কথা? তরে জিগাই বিনয়ের বইনের বিয়া হইছে হিন্দুস্থান, আর বচ্ছরের আষ্টটা মাস উই পইড়া থাকে বাপের বাড়ি, ক্যালায়? তরে জিগাই ক্যালায়?
কয়েকবার ঢোক গিলে গলার তারটার পজিটিভ-নেগেটিভ সব ঠিক করে গোলজার বলে ‘তুমি কার লগে কি লাগাও? হেইটা তো তিন চাইর বৎসর পার হইয়া গেছে। পাসপোট-উসপোটের কি ঘাপলা আছিলো, বহুত দিন যাইতে পারে নাই।’

‘পাচকোট!’ দীপালির পাসপোর্টের ব্যাপারটা তারাবিবি লুফে নেয়। ‘আরে পাচকোট তো আছিলো। পাচকোটের নাম কইরাতর এই ঘরের মইদ্যে দুইটা ঘন্টা বইসা গেছে না? এইগুলি বুঝি না, না?’
এই বাড়িতে দীপালি এসেছিলো একবারই সে তো চার বৎসর হতে চললো। দীপালী এখানে এলে তারাবিবিই তাকে সঙ্গে করে গোলজারের ঘরে পৌছে দেয়। ‘অ গোলজার দ্যাখ বিনয়ের বইনে আইছে।’

তারাবিবি চরিত্র কেবল সন্দেহপ্রবণই নয়, নিজের ছেলের বিরুদ্ধেও সে তার দৃঢ় মত আরোপ করে। সে যে গোলজারের মা, সেটাও তার ধর্তব্যের মধ্যে থাকে না। তার কারণ তার বৃত্তাবদ্ধ জীবনচক্র। পুরান ঢাকার সামান্য একট অংশের মধ্যেই তার বসবাস ও চলনবলন। ফলে তার দুনিয়া খুবই খাটো মাপের এলাকা।

মানুষের সামাজিক জীবনে এই রকম বোধাক্রান্ত মানুষই বিপুল পরিমাণে পাওয়া যাবে। যারা ঢাকার কলতাবাজার এলাকার মানুষ তারা হয়তো ফুলবাড়িয়ার উত্তর পাশের এলাকায় কখনোই আসেনি। আবার আরো দূরের শান্নিগর, শাহজাহানপুর, তিলপাপাড়া রামপুরা, মেরুল বাড্ডা, বাড্ডা, উত্তর বাড্ডা, কুড়িল ইত্যাদি নামের সঙ্গেই তার পরিচয় নেই। একট ছোটো উঠেন আর তিন কামড়ার পুরোনো ভাঙাপ্রায় ঘিন্ছি বাসার আকাশটুকুই তার ভবিনা-চিন্তার এলাকা। ফলে তার তিনি ভাবতেই পারেন না যে একটি যুবতী মেয়ে তাও সেই মেয়ে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, কোনো কাজের উদ্দেশেই এসেছিলো। তিনি ভাবতে শিখেছেন যে একটি যুবকের কাছে একটি যুবতী আসে কেবল যৌবনেরই টানে, ভালো লাগার টানে।

চরিত্র নির্মাণে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের দক্ষতা, পুরানা ঢাকার টপোগ্রাফী, প্রতিবেশ বিশ্ব এতোটাই মনোলগের ওপর ভর করে নির্মিত যে তাকে চিরকালীন ঢাকাইয়া বলেই মনে হয়। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন জগন্নাথ কলেজের অধ্যাপক ( তখনো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় হয়নি ও ই কলেজকে কেন্দ্র করে।) তার যাতায়াতের বেশিরভাগই ছিলো ওই এলাকায়, তেব তিনি ঢাকার নিউ মার্কেটে বা আজিমপুরে মহম্মদপুরে বা গুলশান আসেননি, এমন নয়। তার বহু গল্পেই ঢাকার নতুন কলোক্যাল ডায়লেক্টে সাজানো। তার চিলে কোঠার সেপাই উপন্যাসে ঢাকাইয়া ডায়লেক্ট ও নতুন ঢাকার আধুনিক ও প্রমিত বাংলার রূপায়ণ আমরা দেখেছি। মানব চরিত্রের অনরবগত কল্পনাশক্তিকে তিনি নতুন চিন্তার আকরণে নির্মাণ করেছেন।

কয়েকটি গল্প থেকে উদ্ধৃতি দেয়া যাক।
আজ অনেকদিন পর কামালউদ্দিনের শরীরের প্রায় গোটাটাই শিরশির করে কাঁপে। এর মানে কী? নিজে নিজে পাশ ফিরে শুতে পারে না আজ ৫ বছরের ওপর, তা তো হবেই, আকবরের মে তা মারাই গেছে সাড়ে ৩ বছর, আকবরের মা পুরো ২টি বছর তার গুমুত টানলো,----তাহলে এই আধখানা গতর নিয়ে বেঁচে থাকা কি ৫ বছরের বেশি না কম? তা সেই মানুষ কি-না বালিশে বাম হাত ঠেকিয়ে একা একা উঠে বসতে চেষ্টা করেছিলো। সুবিধা করতে না পেরে নিজের ডান হাতটাকে আকবরের মায়ের ডান বা বাম যে-কোনো হাত ঠাউরে সেটাই আঁকড়ে ধরে। কিন্তু ১. হাতটি প্রকৃতপক্ষে তার নিজের, ২. এই হাতটি তার অচল ডান সাইডের আধ গজ টুকরা এবং ৩. রাত্রিবেলা আকবরের মা এখানে এসে ঘুর ঘুর করলেও সে তার স্পর্শের বাইরেই রয়ে যায়----- এই তিনটে প্রধান বিষয় তার মনে পড়ায় অন্ধকার মশারির ভেতর ফের ঘুমাবার জন্য কামালউদ্দিন তার এখন পর্য়ন্ত চালু বামদিকটা শিথিল করার উদ্যোগ নেয়। কিন্তু এখন তার ঘুম আসার কথা নয়, এখন আসবার কথা আকবরের মায়ের। তার কেমন ভয় ভয় করে।’ দোজখের ওম গল্পের সূচনা পাঠ করলেই কামালউদ্দিন নামের চরিত্রের অবস্থা কি তা আমরা বুঝতে পারবো। (সমাপ্ত)


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কবিতা
নষ্ট সময়
সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ : বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগের কারিগর
কবিতা
বাসের টিকিট ও মফিজের ভাবনা
আরও
X

আরও পড়ুন

রামুতে সা,কা চৌধুরীর বিরোদ্ধে মানবতা বিরোধী সাজানো মামলায় স্বাক্ষ্যদানকারী আটক

রামুতে সা,কা চৌধুরীর বিরোদ্ধে মানবতা বিরোধী সাজানো মামলায় স্বাক্ষ্যদানকারী আটক

রাজবাড়ীতে ছেলে-পুত্রবধূর নির্যাতন ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে মায়ের আত্মহননের চেষ্টা

রাজবাড়ীতে ছেলে-পুত্রবধূর নির্যাতন ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে মায়ের আত্মহননের চেষ্টা

পাঁচবিবিতে ১লা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের প্রস্তুতি সভা

পাঁচবিবিতে ১লা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের প্রস্তুতি সভা

দাউদকান্দিতে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২

দাউদকান্দিতে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২

ড. ইউনূস এর অনুরোধেই কি ট্রাম্প ৯০ দিন পেছালো শুল্ক আরোপ!

ড. ইউনূস এর অনুরোধেই কি ট্রাম্প ৯০ দিন পেছালো শুল্ক আরোপ!

মেঘবালিকা'য় দর্শক মুগ্ধ,ভিউ সাড়ে ছয় মিলিয়ন

মেঘবালিকা'য় দর্শক মুগ্ধ,ভিউ সাড়ে ছয় মিলিয়ন

রায়পুরে দু'গ্রুপের সংঘর্ষ-হত্যার ঘটনায় মামলা, বিএনপির ১৫ নেতাকর্মী বহিষ্কার

রায়পুরে দু'গ্রুপের সংঘর্ষ-হত্যার ঘটনায় মামলা, বিএনপির ১৫ নেতাকর্মী বহিষ্কার

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনায় ৮শ' জনকে আসামী করে মামলা

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনায় ৮শ' জনকে আসামী করে মামলা

সারা দেশের ন্যায় কলাপাড়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু

সারা দেশের ন্যায় কলাপাড়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু

ভারতের মত অন্য কোনও দেশ বাংলাদেশের এতটা মঙ্গল চায় না : জয়শঙ্কর

ভারতের মত অন্য কোনও দেশ বাংলাদেশের এতটা মঙ্গল চায় না : জয়শঙ্কর

সাভারে চাঁদা না পেয়ে গুলি ছুড়ে খেয়া ঘাটের নৌকা লুট, অস্ত্র হাতে ভিডিও ভাইরাল

সাভারে চাঁদা না পেয়ে গুলি ছুড়ে খেয়া ঘাটের নৌকা লুট, অস্ত্র হাতে ভিডিও ভাইরাল

আনোয়ারায় এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৫ হাজার ৩শ পরীক্ষার্থী

আনোয়ারায় এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৫ হাজার ৩শ পরীক্ষার্থী

কিশোরগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের উদাসীনতায় এসএসসি পরীক্ষায় বসতে পারেনি ১০ শিক্ষার্থী

কিশোরগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের উদাসীনতায় এসএসসি পরীক্ষায় বসতে পারেনি ১০ শিক্ষার্থী

ওয়াকফ আইন বাতিলের দাবিতে ভারতজুড়ে সহিংস বিক্ষোভ, বন্ধ ইন্টারনেট

ওয়াকফ আইন বাতিলের দাবিতে ভারতজুড়ে সহিংস বিক্ষোভ, বন্ধ ইন্টারনেট

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করল চীন

যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করল চীন

‘খুব ভালো চুক্তি’র ভবিষ্যদ্বাণী, চীনা প্রেসিডেন্টের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

‘খুব ভালো চুক্তি’র ভবিষ্যদ্বাণী, চীনা প্রেসিডেন্টের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে মারা গেলেন গায়ক রুবিও, নিহত বেড়ে ১৮৪

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে মারা গেলেন গায়ক রুবিও, নিহত বেড়ে ১৮৪

যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি দূতাবাস অভিমুখে মার্চ ফর প্যালেস্টাইনে জবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি দূতাবাস অভিমুখে মার্চ ফর প্যালেস্টাইনে জবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

সড়কে ছিল না যানজট, পরীক্ষার্থীদের মুখে ছিল স্বস্তির হাসি

সড়কে ছিল না যানজট, পরীক্ষার্থীদের মুখে ছিল স্বস্তির হাসি