বাংলা কবিতার বাঁক বদল ভরত চন্দ্র ও মধুসূদন

Daily Inqilab জসীম উদ্দীন মুহম্মদ

০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩২ এএম | আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩২ এএম

বাংলা কবিতা হাজারো বছরের ঐতিহ্যে লালিত। যা বহতা নদীর মতোন বয়ে চলেছে, বয়ে চলবে নিরন্তর। বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন চর্যাপদ থেকে শুরু করে অদ্যাবধি সময়কাল পর্যন্ত কবিতা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলা কবিতা যুগে যুগে দিক বদল করেছে। বাঁক পরিবর্তন করেছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উত্থাপন করা যেতে পারে যে, কেন এই বাঁক বদলের গল্প! এর উত্তরও অত্যন্ত সহজভাবেই অনুধাবন যোগ্য। কারণ কবিতাসহ সাহিত্যের যে কোনো শাখা মূলত ভাষা নির্ভর। কবি বা লেখকের মন, মনন, মানস, চিন্তা-চেতনা, ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং সমকালীন পরিবেশ থেকে প্রতিবেশের উপর নির্ভরশীল। তাই যুগে যুগে আমাদের ভাষারীতি এবং আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সাথে, সমসাময়িক সময়ের সাথে অভিযোজিত হওয়ার জন্যই মূলত এই বাঁক বদলের খেলা। তাই বলা যায়, কবিতা তথা সাহিত্য অঙ্গনের যে কোনো ধারায় বাঁক বদল একটি অত্যন্ত স্বাভাবিক প্রক্রিয়া মাত্র।

বাংলা কবিতার বাঁক বদলের আজকের আলোচনাটি তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মূল আলোচনায় যাওয়ার পূর্বে আমরা কবি ভারত চন্দ্র রায় গুণাকর এবং মাইকেল মধুসূদন দত্ত সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে জানার চেষ্টা করব। কেননা আমার গভীর বিশ্বাস তাদের সম্পর্কে কিছুটা আলোচনা ছাড়াই মূল বিষয়বস্তুর আলোকপাত করলে আজকের আলোচনাটি অসম্পূর্ণ থেকে যাবে এবং তাদের প্রতি অবিচার করা হবে। প্রিয় পাঠক, আসুন শুরুতেই ভারত চন্দ্র রায় গুণাকর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা যাক। ভারতচন্দ্র রায় (১৭১২-১৭৬০) অষ্টাদশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ও মঙ্গলকাব্যের সর্বশেষ শক্তিমান কবি। ভারতের হাওড়া জেলার পেড়ো-বসন্তপুরে তার জন্ম। পরবর্তী জীবনে তিনি নদিয়ার কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের আশ্রয় গ্রহণ করেন। নদিয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় অন্নদামঙ্গল কাব্যের স্বীকৃতিতে তাঁকে ‘রায়গুণাকর’ উপাধিতে ভূষিত করেন। অন্নদামঙ্গল ও এই কাব্যের দ্বিতীয় অংশ বিদ্যাসুন্দর তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি। সংস্কৃত, আরবি, ফারসি ও হিন্দুস্তানি ভাষার মিশ্রণে আশ্চর্য নতুন এক বাগভঙ্গি ও প্রাচীন সংস্কৃত ছন্দের অনুকরণে বাংলা কবিতায় নিপুণ ছন্দপ্রয়োগ ছিল তাঁর কাব্যের বৈশিষ্ট্য। তাঁর কাব্যের অনেক পঙ্খক্তি আজও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে প্রবচনতুল্য। যথাযথভাবেই রবীন্দ্রনাথ তাঁর কাব্যকে তুলনা করেন “রাজকণ্ঠের মণিমালা”-র সঙ্গে। তাঁর আর একটি বিখ্যাত কাব্য সত্যনারায়ণ পাঁচালী বা সত্যপীরের পাঁচালি। কবি ভারতচন্দ্র ১৭৬০ সালে মৃত্যুবরণ করেন এবং তাঁর মৃত্যুর সাথে সাথে বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের সমাপ্তি হয়।

এবার আসুন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা যাক। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দ বর্তমান বাংলাদেশের যশোর জেলায় সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি, নাট্যকার ও প্রহসন রচয়িতা। তাকে বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব হিসাবে গণ্য করা হয়। ঐতিহ্যের অনুবর্তিতা অমান্য করে নব্যরীতি প্রবর্তনের কারণে তাকে আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী কবি হিসেবেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। ব্রিটিশ ভারতের যশোর জেলার এক সম্ভ্রান্ত কায়স্থ বংশে জন্ম হলেও মধুসূদন যৌবনে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করে মাইকেল মধুসূদন নাম গ্রহণ করেন এবং পাশ্চাত্য সাহিত্যের দুর্নিবার আকর্ষণবশত ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। অত:পর জীবনের দ্বিতীয় পর্বে মধুসূদন নিজ মাতৃভাষায় সাহিত্য চর্চায় প্রতি মনোযোগ দেন। এ পর্বে তিনি বাংলায় নাটক, প্রহসন ও কাব্যরচনা করেন। মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট তথা অমিত্রাক্ষর ছন্দের সফল প্রবর্তক। তার সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত বিখ্যাত ‘মেঘনাদবধ’ কাব্য নামক মহাকাব্য। যা তাকে খ্যাতির শীর্ষে আরোহন করায়। কবি মধুসূদনের ব্যক্তিগত জীবন ছিল অত্যন্ত নাটকীয় এবং বেদনাঘন। ২৯ জুন ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দ মাত্র ৪৯ বছর বয়সে এক শোকাবহ অবস্থার মধ্য দিয়ে কলকাতায় এই মহাকবির মৃত্যু হয়।

‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’..অন্নদামঙ্গল কাব্যটির প্রধান চরিত্র ‘ঈশ্বরী পাটনী’। ঈশ্বরী পাটনীর মুখে উচ্চারিত সেই প্রার্থনাটি যেন আজও প্রতিটি বাঙালি পিতা-মাতার হৃদয়ের অন্তস্থলের এক চিরন্তন প্রার্থনা। প্রিয় পাঠক, আসুন ভারত চন্দ্র রায় এর ‘আমার সন্তান’ কবিতাটি একটিবার পাঠ করা যাক।

কবিতা: আমার সন্তান/ভারত চন্দ্র রায় /অন্নপূর্ণা উত্তরিলা গাঙ্গিনীর তীরে/পার কর বলিয়া ডাকিলা পাটুনীরে।/ সেই ঘাটে খেয়া দেয় ঈশ্বরী পাটুনী/

ত্বরায় আনিল নৌকা বামাস্বর শুনি।/ঈশ্বরীরে জিজ্ঞাসিল ঈশ্বরী পাটুনী/ একা দেখি কুলবধূ কে বট আপনি।/পরিচয় না দিলে করিতে নারি পার।/ ভয় করি কি জানি কে দিবে ফেরফার।/ঈশ্বরীরে পরিচয় কহেন ঈশ্বরী।/ বুঝহ ঈশ্বরী আমি পরিচয় করি।/ বিশেষণে সবিশেষ কহিবারে পারি।/ জানহ স্বামীর নাম নাহি ধরে নারী।..... কবিতাটির অংশবিশেষ কেমন লাগলো পাঠকবন্ধুগণ? তবে আপনার কাছে ভালো কিংবা মন্দ যেমনই লাগুক... তাতে কোনো সমস্যা নেই। তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে এটি মধ্যযুগের সর্বশেষ কবির কবিতা। যিনি মঙ্গলকাব্য ধারার অন্যতম প্রধান কবি। মধ্যযুগের কবিদের লেখায় স্বাভাবিকভাবে যেসব গুণ, বৈশিষ্ট্য থাকে, থাকার কথা তারচেয়ে আলোচ্য কবিতাটি গুণে-মানে, শব্দচয়নে, ভাষার অলংকরণে অনেকখানি অগ্রসরমান। পরিচিত ছন্দ এবং অন্তমিল যেমন বিদ্যমান তেমনি ভিনদেশীর শব্দের কিংবা অতিআঞ্চলিক শব্দের ব্যবহারও তুলনামূলক কম। বলা বাহুল্য যে, মধ্যযুগের প্রথম সারিদের কবিদের লেখা প্রায় সব কবিতাই এখন আমাদের যথেষ্ট কষ্ট করে অনুধাবন যোগ্য করে তুলতে হয়। বিশেষ করে আমাদের নতুন প্রজন্ম তো এইসব কবিতার কিছুই বুঝতে পারবে না। মধ্যযুগের প্রথম কবির কবিতা থেকে শুরু করে সর্বশেষ কবির কবিতা পাঠ করলে কবিতার বাঁক বদলের একটি মৌলিক চিত্র আপনার চোখের সামনে স্পষ্ট হয়ে উঠবে। সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে কবিতার এই বাঁক বদল একটি চলমান প্রক্রিয়া। ইহা কোনোদিন থেমে থাকেনি; থেমে থাকবেও না।

এবার মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত এর কবিতা প্রসঙ্গে কিছু কথা বলা যাক। প্রথমত: মাইকেলের বিখ্যাত ‘মেঘনাদ বধ’ কাব্য গ্রন্থের কথাই ধরা যাক। সনেট জাতীয় এই কাব্যগ্রন্থটিতেও মধ্যযুগের লেখার যথেষ্ট প্রভাব বিদ্যমান। এই যেমন ‘মেঘনাদ বধ’ কাব্যের অন্তর্ভুক্ত সমুদ্রের প্রতি রাবণ কবিতার অংশবিশেষের উদ্ধৃতি দেয়া যাক। কবি লিখেছেন, উঠিলা রাক্ষসপতি প্রাসাদ শিখরে/কনক উদ্যাচলে দিনমণি যেন অংশুমালী/ চারদিকে শোভিল কাঞ্চন সৌধ কিরীটিনী লঙ্কা মনোহরাপুরী!..... উদ্ধৃত কয়েকটি চরণ থেকে অতি সহজেই পুরো কাব্যের একটা অতিসাধারণ চিত্র আমাদের সামনে প্রতিভাত হয়। পুরো গ্রন্থটিতেই এমনই শব্দচয়ন এবং বাক্য বিন্যাস রয়েছে। যাতে প্রচুর পরিমাণে হিন্দি এবং সংস্কৃত শব্দের ব্যাপক প্রাধান্য লক্ষ করা যায়। বাক্যের প্রকাশভঙ্গিতে সরাসরি মধ্যযুগের সাথে মিল না থাকলে কিছুটা সামঞ্জস্য রয়েছে।

কিন্তু পরবর্তী কালে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার কাব্য রচনার এই ধারা থেকে সফলভাবে বের হয়ে আসেন। যাকে আমরা আধুনিক বাংলা কবিতার সাথে তুলনা করলেও অত্যুক্তি হবে না। এই যেমন: মাইকেলের বিখ্যাত কবিতা ‘কপোতাক্ষ নদ’। শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত কপোতাক্ষ নদের উদ্দেশ্যে অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় কবির নিবেদন-কবিতা-কপোতাক্ষ নদ/মাইকেল মধুসূদন দত্ত

সতত, হে নদ তুমি পড় মোর মনে/ সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে।/সতত যেমনি লোক নিশার স্বপনে/
শোনে মায়া যন্ত্র ধ্বনি তব কলকলে/ জুড়াই এ কান আমি ভ্রান্তির ছলনে।/বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ দলে। কিন্তু এ স্নেহের তৃষ্ণা মেটে কার জলে/ দুগ্ধস্রোতরূপি তুমি মাতৃভূমি স্তনে।/আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে/ প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে/বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে/ বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে।/নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে।...... কী অসাধারণ স্মৃতিচারণ এবং সেই সঙ্গে কবির দেশপ্রেম! তবে আমি এও অস্বীকার করছি না যে, এই কবিতায় মধ্যযুগের কবিতার প্রভাব সামান্য হলেও বিদ্যমান রয়েছে। তবুও একথা অনস্বীকার্য যে, বাংলা কবিতার বাঁক বদলের এ এক প্রকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। উল্লেখ্য যে, ভারত চন্দ্র রায় তথা মধ্যযুগের লেখায় যতিচিহ্নের ব্যবহার তেমন একটা লক্ষ করা যায় না। তখন যতিচিহ্ন বলতে কেবল প্রশ্নবোধক চিহ্ন এবং দাড়ি’র ব্যবহার ছিল। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে তখন একটির বদলে দুটি দাড়ি ব্যবহৃত হত। বিশেষ করে তখন কমা, কোলন, সেমিকোলন, ড্যাশ, কোলনড্যাশ এবং বিস্ময় চিহ্নের ব্যবহার নেই বললেই চলে। কিন্তু মধ্যযুগের পরের কবিতায় যতিচিহ্নের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বৃদ্ধি পায়। মাইকেল মধুসূদন দত্তের কবিতায়ও প্রচুর পরিমাণে যতিচিহ্নের ব্যবহার লক্ষণীয়। যদিও বর্তমান কালে এসে অনেক কবি-ই কবিতায় বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করার পক্ষে নন। আবার অনেকে কবিতার সাবলীল ভাব প্রকাশের অনুসঙ্গ হিসাবে বিরামচিহ্ন ব্যবহার করার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করছেন। এ ক্ষেত্রে আমার নিজস্ব মতামত হল, কবিতায় বিরামচিহ্ন ব্যবহার করার বিষয়টি কবির একান্তই ব্যক্তিগত। কবি যদি বিরামচিহ্ন ব্যবহার না করেই কবিতার বিষয়বস্তু যথার্থভাবে পাঠকের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন, তাহলে বিরামচিহ্নের প্রয়োজন নেই। কিন্তু কবি যদি মনে করেন, বাক্যের গাঠনিক কাঠামো যথার্থতা, অলংকরণ এবং কবিতাকে পাঠকের বোধসীমার মধ্যে রাখার জন্য যতিচিহ্ন প্রয়োজন, তাহলে তিনি তা ব্যবহার করবেন। সবশেষে বলতে চাই, বাংলা কবিতার বাঁক বদলের ইতিবৃত্ত এখানেই শেষ নয়। যতদিন বাংলা ভাষা ও সাহিত্য থাকবে, ততদিন বাঁক বদলের এই প্রক্রিয়া চলতে থাকবে কারণ ভাষা সর্বদা স্থিতিশীল নয়। কালের পরিক্রমায় ভাষাও তার রুপ বদল করে। ফলশ্রুতিতে ভাষা এবং কবি- লেখকদের ধ্যান-ধারণার সাথে পথ চলতে গিয়ে কবিতাও বারবার দিক পরিবর্তন করবে। এটাই নিতান্ত স্বাভাবিক তবে আমরা চাই, সকল পরিবর্তন, পরিমার্জন, সংশোধন হোক মানুষের সার্বিক কল্যাণের হাতিয়ার স্বরুপ। কবিতা হোক মানুষের জন্য। সমস্ত অকল্যাণ এবং অশুচি দূর করার জন্য। কবিতায় বাঁক বদলের জয় হোক। কবিতায় নতুন ধারার জয় হোক।


বিভাগ : সাহিত্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কবিতা
নষ্ট সময়
সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ : বাংলা সাহিত্যের স্বর্ণযুগের কারিগর
কবিতা
বাসের টিকিট ও মফিজের ভাবনা
আরও
X

আরও পড়ুন

সালথায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৪০

সালথায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৪০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডিপি ওয়ার্ল্ডের সিইও’র সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডিপি ওয়ার্ল্ডের সিইও’র সাক্ষাৎ

ড. ইউনূসের অনুরোধ রাখলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

ড. ইউনূসের অনুরোধ রাখলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

চীন ছাড়া সব দেশের ওপর আরোপিত নতুন শুল্ক স্থগিত করলেন ট্রাম্প

চীন ছাড়া সব দেশের ওপর আরোপিত নতুন শুল্ক স্থগিত করলেন ট্রাম্প

ট্রাম্পের শুল্কে বাংলাদেশে কমবে প্রবৃদ্ধি, বাড়বে শঙ্কা-অনিশ্চয়তা

ট্রাম্পের শুল্কে বাংলাদেশে কমবে প্রবৃদ্ধি, বাড়বে শঙ্কা-অনিশ্চয়তা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে শীর্ষে সউদী

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে শীর্ষে সউদী

দাঁত ভাঙ্গা জবাব চীনের

দাঁত ভাঙ্গা জবাব চীনের

সেনাবাহিনীতে আরও রোবট নিয়োগ করছে রাশিয়া

সেনাবাহিনীতে আরও রোবট নিয়োগ করছে রাশিয়া

ইমরান খানের সমর্থকদের বিক্ষোভ

ইমরান খানের সমর্থকদের বিক্ষোভ

ইনভেস্টমেন্ট সামিটে টেকসই অর্থনীতির ধারণা উপস্থাপন জামায়াতের

ইনভেস্টমেন্ট সামিটে টেকসই অর্থনীতির ধারণা উপস্থাপন জামায়াতের

বাংলাদেশে সউদী আরবের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সউদী রাষ্ট্রদূত

বাংলাদেশে সউদী আরবের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সউদী রাষ্ট্রদূত

ট্রাম্প ও ওবামার মধ্যে জনপ্রিয়তায় কে এগিয়ে?

ট্রাম্প ও ওবামার মধ্যে জনপ্রিয়তায় কে এগিয়ে?

জাতিসংঘ-ওআইসির নিশ্চুপ ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন এনপিপির

জাতিসংঘ-ওআইসির নিশ্চুপ ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন এনপিপির

তানজির ফাহিম জুম্মার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

তানজির ফাহিম জুম্মার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিকিউরিটি গার্ড আহত

ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিকিউরিটি গার্ড আহত

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বর্বরতার নিন্দায় লেজিসলেটিভ অ্যাসোসিয়েশন

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বর্বরতার নিন্দায় লেজিসলেটিভ অ্যাসোসিয়েশন

পহেলা বৈশাখে ব্যাপক নিরাপত্তার পরিকল্পনা ডিএমপি কমিশনার

পহেলা বৈশাখে ব্যাপক নিরাপত্তার পরিকল্পনা ডিএমপি কমিশনার

ডাকাতির পর হত্যা : ১০ আসামির ১০ বছর করে কারাদণ্ড

ডাকাতির পর হত্যা : ১০ আসামির ১০ বছর করে কারাদণ্ড

আশুলিয়ায় সাব-রেজিস্ট্রারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার মানববন্ধন

আশুলিয়ায় সাব-রেজিস্ট্রারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার মানববন্ধন

সড়কের মৃত্যুদূত মোটরসাইকেল

সড়কের মৃত্যুদূত মোটরসাইকেল