সাবেক দুই সেনা কর্মকর্তার বক্তব্য পিলখানা হত্যাকা-ের মাস্টারমাইন্ড তারিক আহমেদ সিদ্দিক
২৭ আগস্ট ২০২৪, ০৮:২১ পিএম | আপডেট: ২৭ আগস্ট ২০২৪, ০৮:২১ পিএম
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার ঘটনা ছিল ‘পরিকল্পিত গণহত্যা’। এই ঘটনার সঙ্গে কতিপয় সামরিক, বেসামরিক ও রাজনৈতিক দলের নেতা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। এই দুই সাবেক সামরিক কর্মকর্তার জবানিতে ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলাকালে এবং এর আগে-পরের ঘটনাপ্রবাহের পর্বে-পর্বে নানা ভূমিকায় উঠে এসেছে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে পদত্যাগী শেখ হাসিনা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষা বিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক; সাবেক তিন জন সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদ, আজিজ আহমেদ ও ইকবাল করিম ভূঁইয়া; বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সাবেক মহাপরিচালক মইনুল ইসলাম, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আকবর হোসেন, সামরিক বাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত ও বর্তমানে পুলিশের রিমান্ডে থাকা জিয়াউল আহসান, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম এবং সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল কাহার আকন্দসহ অনেকের নাম। গত শনিবার রাতে বেসরকারি টিভি চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত ‘তৃতীয়মাত্রা’ অনুষ্ঠানে মেজর (অব.) রেজাউল করিম ও ক্যাপ্টেন (অব.) ড. খান সুবায়েল বিন রফিক পিলখানা ট্র্যাজেডির ঘটনাপ্রবাহ বর্ণনা করেন। ক্যাপ্টেন (অব.) ড. খান সুবায়েল বিন রফিক বলেন, ‘পুরো ঘটনার মাস্টার মাইন্ড ছিলেন তারিক আহমেদ সিদ্দিক’।
তিনি বলেন, এটাকে আমি বিডিআর বিদ্রোহ বলতে চাই না। এটা ছিল পরিকল্পিত হত্যাকা-। কতিপয় সামরিক, বেসামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঘটনার সময় আমি এমআইএসটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ি। ২৫ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমাকে প্রথমে পিলখানা থেকে ফোন করে ক্যাপ্টেন তানভীর (যিনি পরে শহিদ হয়েছেন) বললেন, উই আর ইন ট্রাবল, জুনায়েদকে (যিনি তৎকালীন সেনাপ্রধান মইনের এডিসি হিসেবে কর্মরত ছিলেন) বিষয়টি জানাও। আমি তাকে (জুনায়েদ) বার্তাটি পাঠাই। জুনায়েদ আমাকে বললেন, সেনাপ্রধান বিষয়টি অবহিত। এরপর এমআইএসটি থেকে আমরা ১০-১৫ জন ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেডে চলে যাই। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেখানে যাওয়ার পর তৎকালীন মেজর জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া (যিনি পরে সেনাপ্রধান হন) আমাদেরকে বাধা দেন। এরপর আমরা সাত-আট জন সেনা অফিসার অস্ত্রসহ আমাদের ব্রাদার-অফিসার ও তাদের পরিবারকে বাঁচানোর জন্য আবাহনী মাঠের দিকে রওনা হই। কয়েকটি গণমাধ্যমে তখন এই ছবি প্রচারও হয়েছিল। আমাদের ওপর কয়েক জন বিডিআর সদস্য গুলি ছুড়তে শুরু করে। এ অবস্থায় আমাদের রিইনফোর্সমেন্ট দরকার ছিল। এজন্য আমি এমআইএসটির তখনকার কমান্ডার মে. জে. ওয়াদুদকে ফোন করি, উনি আমাকে প্রচ- গালাগাল করেন। উনি বরং পাঁচ মিনিটের মধ্যে আমাকে সেখান থেকে চলে আসতে বলেন।
ক্যাপ্টেন (অব.) ড. খান সুবায়েল বিন রফিক বলেন, সেদিন সেনাবাহিনী পিলখানায় ঢুকতে পারলে এই গণহত্যা হতো না। ২৭ ঘণ্টা পর ঢুকেছিল সেনাবাহিনী। এর আগেই সেনা অফিসারদের হত্যা করা হয়। ট্র্যাক করে করে পিলখানায় সেনা অফিসারদের অবস্থানের তথ্য দেওয়া হয়েছিল, সে অনুযায়ী তাদেরকে হত্যা করা হয়েছিল।’ তিনি বলেন, ঘটনার চার মাস পর বিডিআরে আমার পোস্টিং হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে বিচারের লক্ষ্যে একাধিক তদন্ত চলতে থাকে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে করা তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন বর্তমানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে. (অব.) জাহাঙ্গীর আলম। র্যাবের পক্ষ থেকেও তদন্ত চলে। পুলিশের পক্ষ থেকে চলা তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন আবদুল কাহার আকন্দ ও মনিরুল ইসলাম। আর বিডিআরের অভ্যন্তরীণ তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন আজিজ আহমেদ (সাবেক সেনাপ্রধান)। আর আমার দায়িত্ব ছিল সবগুলো তদন্ত কমিটির মধ্যে সমন্বয় করা। সে হিসেবে আমার কাছে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ, রিপোর্ট চলে আসে। সুষ্ঠু তদন্তের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্টভাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে।
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, প্রাপ্ত রিপোর্টসমূহে দেখতে পাই ঘটনার পরিকল্পনা হয় ২০০৮ সালের ডিসেম্বর থেকে। এরপর তিন মাস ধরে (২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত) বিডিআরের ৫০ জনের মতো সদস্য বিভিন্ন রাজনৈতিক ও বেসামরিক ব্যক্তির সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেছেন। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এসব তথ্য জানতে পারেনি এটা সম্পূর্ণ অসত্য। জেনেও তারা গোপন করেছিল। আওয়ামী লীগের একজন সাবেক এমপি প্রতি শুক্রবার পিলখানা মসজিদে জুমা পড়তে যেতেন। নামাজের পর তিনি সেখানে এক-দেড় ঘণ্টা বিডিআরের সৈনিকদের সঙ্গে মিটিং করতেন। পরে তার বাসায়ও একাধিক মিটিং হয়। সেসব মিটিংয়ে আওয়ামী লীগের আরেক জন সাবেক এমপি থাকতেন। মিটিংয়ে বিডিআরের সৈনিকদের উদ্দেশে সাবেক এক এমপি বলেছিলেন, বেশি মারার দরকার নেই, দুই-তিন জন অফিসার মেরে ফেললেই হয়, বাকিটা আমরা দেখব। এই দুই সাবেক এমপি হলেন ফজলে নূর তাপস ও জাহাঙ্গীর কবির নানক।
ঘটনাবলীর বর্ণনায় ক্যাপ্টেন (অব.) ড. খান সুবায়েল বিন রফিক বলেন, তদন্তকাজে মইনুল ইসলাম ও আজিজ আহমেদ সহযোগিতা করতেন না। বরং সুনির্দিষ্টভাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। এখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে চাই- ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে বিডিআরের তিন জন পিলখানার ভেতরে আত্মহত্যা করেন। তবে আদৌ তারা আত্মহত্যা করেছিলেন কিনা, সেটি তদন্ত হয়নি। এই তিন জন ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী ছিলেন। ২০০৯ সালের ১৪ অক্টোবর বিডিআরের তৎকালীন ডিজি মইনুল ইসলাম ও আমাকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ে ডাকেন। আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে তদন্তের রিপোর্ট পেশ করি। উনি রিপোর্টটি ছুড়ে ফেলে বলেন, কী আবোল-তাবোল রিপোর্ট, যেভাবে ইনস্ট্রাকশন দেওয়া হয়েছে সেভাবে কাজ করতে হবে। তখন মইনুল ইসলাম আমাকে বলেন, রিপোর্টে যেন কোনো রাজনৈতিক নেতার নাম না আসে, পুলিশের রিপোর্টের ভিত্তিতেই সবকিছু করতে হবে, সেনাবাহিনী ও র্যাবের রিপোর্টের ভিত্তিতে কিছু করা যাবে না। এরপর আবারও আমাদের দুই জনকে প্রধানমন্ত্রী ডাকেন। সেদিনও আমি রিপোর্ট পরিবর্তন করিনি। আমি বলেছিলাম, আমার ভাইয়ের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারব না। এরপর আমাকে পিলখানা থেকে তুলে নেওয়া হয়। ৩৬১ দিন ডিজিএফআইতে রাখা হয় আমাকে। সেখান থেকেই এই আয়নাঘরের শুরু। পাঁচ বছর আমি অন্তরীণ থাকি। এরপর ছাড়া পেলেও আর দেশে থাকতে পারিনি। আজিজ, মইনুল, আকবর, জিয়াউল আহসান এদের সবার হাত সে সময়ের রক্তে রঞ্জিত।
আরেক সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) রেজাউল করিম বলেন, জিয়াউল আহসান ছিলেন র্যাব-২ এর টোয়াইসি। পিলখানার ঘটনার বিচারকাজ চলাকালে তার নেতৃত্বে একটি ইন্টারোগেশন সেল করা হয়। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদের নামে ৪৩ জন বিডিআর সদস্যকে হত্যা করেন এই জিয়া। পিলখানার ঘটনার সময়ে একটি ভিডিও আমাদের কাছে আসে, যেখানে দেখা যাচ্ছিল পিলখানার ভেতরে সেনা কর্মকর্তা গুলজারকে একটি কবর খুঁড়তে বাধ্য করা হয়। পরে সেই কবরের পাশেই তাকে গুলি করে হত্যা করে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছিল। এই ভিডিও নিয়ে নেন জিয়াউল আহসান। ক্যাপ্টেন ফুয়াদ এর সাক্ষী। এই জিয়ার কোনো যোগ্যতাই ছিল না, অথচ এসব অপকর্মের কারণে তাকে কয়েক দফায় পদোন্নতি দেওয়া হয়।
পিলখানা ট্র্যাজেডির পর সেনানিবাসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার সঙ্গে মতবিনিময়ের ঘটনার বর্ণনায় রেজাউল করিম বলেন, ঘটনার পর আমরা শুধু একুটু দাবি করেছিলাম প্রধানমন্ত্রী এখানে আসতে ভয় পাচ্ছেন কেন? তার এসে ঘটনার ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত। আমরা আমাদের দাবি তুলে ধরতে চেয়েছি, বলতে চেয়েছি এই ঘটনার প্রমাণ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে বলতে চেয়েছি শুধু আমাদের অনুমতি দিন জড়িতদের জিজ্ঞাসা করি, এটার সুষ্ঠু তদন্ত হোক। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর সামনে আমরা যে কয়জন কথা বলেছি সবার নামের তালিকা করা হয়। পরবর্তী সময়ে নানাভাবে তাদেরকে হেনস্তা করা হয়েছিল। এই তালিকাটা অনেক বড়। সুনিতা পালকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে সজীব ওয়াজেদ জয় (শেখ হাসিনার পুত্র) বলেছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ৩৫ শতাংশ ইসলামী উগ্রবাদীদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এরপর ২০০৯ সালের ৩ নভেম্বর পিলখানার ভেতর থেকে আমাকে চোখ বেঁধে তুলে নেওয়া হয়। সাত-আট দিন জানতাম না আমি কোথায় আছি। চোখ খোলার পর দেখি আমি ডিজিএফআইয়ের কার্যালয়ে। আমার সামনে বসা কর্নেল সালেহ ও ব্রি. জে. ইমরুল কায়েসকে (মিজারুল কায়েসের ছোট ভাই)। আমাকেও ইসলামী উগ্রবাদী বানানো হলো।
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় আমি নাকি ব্যারিস্টার তাপসের অফিসে বোমা মেরেছি। অথচ সেখানে কোনো হতাহতের ঘটনাই ঘটেনি। জেনেছি সেখানে এসির কম্প্রেসার বিস্ফোরিত হয়েছিল। এক পর্যায়ে আমার স্ত্রীকেও তুলে আনা হয়। ৪৬ ব্রিগেডের সাবেক কমান্ডার রেজানুর খান আমার বাবার সঙ্গেও অত্যন্ত খারাপ ব্যবহার করেন। এরপর ২০১০ সালের ৪ অক্টোবর আমাকে জেলে পাঠানো হয়। কিন্তু, তাপসের অফিসে বোমা হামলার অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। এ কারণে, আমার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে উদ্ধ্যত আচরণের অভিযোগ আনা হয়। ২০১৪ সালের এপ্রিলে আমি মুক্তি পাই। এরপর কোনো চাকরি পাইনি, কোনো ব্যবসাও করতে দেওয়া হয়নি। উবার চালিয়ে ও রাজমিস্ত্রির কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেছি।
মেজর (অব.) রেজাউল করিম বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি আমি র্যাব-৩-এ কর্মরত ছিলাম। র্যাব-৩ কে পিলখানার হাসপাতাল গেট বলে পরিচিত নিউ মার্কেট এলাকায় মোতায়েন করা হয়। আমিও সেখানে ছিলাম। যখন দেখছি বিডিআরের সদস্যরা গুলি করছে তখন আমি র্যাব-৩-এর কমান্ডার কর্নেল জাকির ও র্যাবের এডিজি রেজানুর খানকে ফোন করে সব খুলে বলি। জাকির খুব ক্ষিপ্ত হন। রেজানুর খান ফোন করে আমাকে তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে প্রত্যাহার করে নেন। সেখান থেকে চলে আসার পর বেলা ৩টার দিকে আমরা আবাহনী মাঠে জড়ো হই। আমাদের একটাই দাবি ছিল পিলখানায় যেন সেনা অপারেশন চালানো হয়। ৪৬ ব্রিগেডের ব্রি. জে. হাকিম সেখানে সবাইকে বললেন, অপারেশন হবে, তবে এখনো অনুমতি আসেনি। এক পর্যায়ে হাকিম পালিয়ে যান। পরে আমরা সেনানিবাসে চলে আসি। সন্ধ্যায় শুনি কামরাঙ্গীরচর এলাকায় সেনা কর্মকর্তাদের লাশ পাওয়া যাচ্ছে। সন্ধ্যায় সেখানে গিয়ে প্রথমে ক্যাপ্টেন মাজহারের লাশ গ্রহণ করি। এরপর কর্নেল জাহিদের (তৎকালীন আইজিপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের জামাতা) লাশ পাই। ঘটনা ঘটার সময় আইজিপি নূর মোহাম্মদও র্যাবকে অনুমতি দেননি। অথচ, পুরো পিলখানা নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার মতো সক্ষমতা র্যাবের ছিল।
বিভাগ : মহানগর
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত
অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে
দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল
গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১
নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে
অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন
ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের
পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ
মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি
রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী
বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের
আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া
ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী
সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির
রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান
সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার
উন্মুক্ত মঞ্চে তরুণদের উচ্ছ্বাস