জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে ঢাবি সাদা দলের শুভেচ্ছা

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম- এর ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা বাণী দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়ক প্রফেসর ড. আব্দুস সালাম এবং প্রফেসর আবুল কালাম সরকার শনিবার (১৮ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে বলেন, ১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি বগুড়া জেলার গাবতলীতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।

 

জিয়াউর রহমানের ডাক নাম কমল। যিনি ছিলেন একজন ক্ষণজন্মা পুরুষ। যখনই বাংলাদেশ ক্রান্তিলগ্নে পড়েছে তখনই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে দেশ ও জনগণের জন্য অপরিসীম ভূমিকা রেখেছেন। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর তিনি বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। জিয়াউর রহমান ছিলেন স্বাধীনতাযুদ্ধের একজন অগ্রগণ্য সেনানায়ক। তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ১১ জন সেক্টর কমান্ডারের একজন ছিলেন। ৪৯ জন যুদ্ধফেরত মুক্তিযোদ্ধাকে ১৯৭২ সালে তৎকালিন সরকার সর্বোচ্চ বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করে। তিনি তাদের একজন ছিলেন। কিন্তু তিনি সেক্টর কমান্ডার ও বীর উত্তম খেতাবধারীদের মধ্যেও অনন্য ছিলেন স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে। তার স্বাধীনতার ঘোষণায় দেশবাসী উজ্জীবিত হয়ে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জীবনবাজি রেখে প্রাণপনে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বিশ^ মানচিত্রে জাতি পেয়েছে লাল-সবুজের এক পতাকা সম্বলতি বাংলাদেশ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য নেতৃত্বহীন জাতির দিশারি হয়ে শহিদ জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন এবং যুদ্ধে অসীম বীরত্বের পরিচয় দেন। স্বাধীনতা-উত্তর দুঃসহ স্বৈরাচারী দুঃশাসনে চরম হতাশায় দেশ যখন নিপতিত, জাতি হিসাবে আমাদের এগিয়ে যাওয়া যখন বাধাগ্রস্ত হয় ঠিক সেই সংকটের এক পর্যায়ে জিয়াউর রহমান জনগণের নেতৃত্বভার গ্রহণ করেন। মিথ্যা প্রতিশ্রুতির অপরাজনীতি দ্বারা জনগণকে প্রতারিত করে স্বাধীনতা-উত্তর ক্ষমতাসীন মহল যখন মানুষের বাক, ব্যক্তিস্বাধীনতাকে হরণ করে গণতন্ত্রকে মাটিচাপা দিয়েছিল, দেশকে ঠেলে দিয়েছিল দুর্ভিক্ষের করালগ্রাসে, বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ির আন্তর্জাতিক খেতাবপ্রাপ্ত হতে হয়, জাতির এ রকম এক চরম দু:সময়ে ৭ নভেম্বর সৈনিক-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবে শহিদ জিয়া ক্ষমতার হাল ধরেন। ক্ষমতায় এসেই তিনি বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পুন:প্রতিষ্ঠা করেন। শহিদ জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শনই বাংলাদেশি জাতিসত্তার সঠিক স্বরূপটি ফুটে ওঠে, যা আমাদের ভৌগোলিক জাতিসত্তার সুনির্দিষ্ট পরিচয় দান করে। বিশ্বমানচিত্রে আমাদের আত্মপরিচয় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে।

তারা আরও বলেন, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন সংযোজন। একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিপরীতে একটি জাতির সম্মিলিত স্লোগান। যার মধ্য দিয়ে ফিরে আসে হারানো স্বাধীনতা। পুনরুজ্জীবন লাভ করে গণতন্ত্র। মুখ দিয়ে প্রকাশিত হতে থাকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মানুষের বুকের ভেতর পুষে রাখা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শ্লোক। স্বান্তনা খুঁজে পায় যন্ত্রণাকাতর জনগণ। এর মধ্য দিয়ে বিপথে যাওয়া বাংলাদেশের তার নিজ কক্ষপথে ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। যেই পথ দেখিয়ে গেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। মাত্র চার বছরের শাসনামলে তিনি যে বাংলাদেশের বুনিয়াদ গড়ে দিয়েছিলেন সেটিই ছিলো আধুনিক বাংলাদেশের আসল পথ। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আবার তার কাঙ্খিত গন্তব্যে পা বাড়াবে সেটি এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।

বাংলাদেশ যখন তার এই পরিবর্তিত রূপে আবির্ভুত হয়েছে তখন অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে সামনে এসেছে রণাঙ্গণের বীর যোদ্ধা ভিশনারি লিডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামটি। কেননা জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেভাবে এদেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে একটি ছাতার নিচে এনেছিলো, যে নির্মোহ দেশপ্রেমের চেতনায় জাগিয়ে তুলেছিলো এদেশের আবাল-বৃদ্ধ-বণিতাকে সেটি ছিলো শহীদ জিয়ারই দর্শন। পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার পর তিনি এমন বাংলাদেশই গড়তে চেয়েছিলেন। রাষ্ট্র পুনর্গঠনে তিনি কোনো দল-মত কিংবা ধর্ম-বর্ণকে আলাদা করে না দেখে দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। ‘এক দেশ-এক জাতি’ ধারণা থেকে তিনি প্রবর্তন করেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। যেই তত্ত্বের মূল প্রতিপাদ্য ছিলো ধর্ম-গোত্র-বর্ণ কিংবা শ্রেণির ভেদাভেদ নয়, পাহাড় থেকে সমতল আর কৃষক থেকে কুলীণ সবার পরিচয় হবে একটাই সেটি হলো আমরা সবাই বাংলাদেশি।

শহীদ জিয়ার ভাষায়- ‘আমরা ধর্মে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান; ভাষায় বাঙালি, কিন্তু একত্রে আমরা বাংলাদেশি’। তার এই বৃহৎ ও ইনক্লুসিভ দর্শনই মূলত অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশকে বিশে^র বুকে একটি স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দেয়। তার সাদাসিঁধে কিন্তু স্মার্ট জীবন-যাপন এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় অসামান্য প্রজ্ঞা সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব অল্প দিনেই গভীর প্রভাব ফেলে। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তাকে পরিচিত করে ভিশনারি লিডার হিসেবে। দেশ নিয়ে তার পরিকল্পনা, দেশের প্রতি মমত্ববোধ এবং দেশের উন্নয়নে বিরামহীন ছুটে চলা তাকে বাংলার মানুষের কাছে পরিচিত করা রাখাল রাজা হিসেবে। ব্যক্তি জীবনে বিনয়ী, ভদ্র ও নিরহঙ্কার জিয়া ছিলেন স্বল্পভাষী। খুবই মিতব্যয়ী ছিলেন তিনি। পরিবার থেকে রাষ্ট্রীয় দপ্তর, সবখানে যৌক্তিক এবং সাশ্রীয় কিন্তু রুচিশীল বিষয়টিকেই তিনি বেছে নিতেন। কোনোমতেই তিনি বিলাসিতা পছন্দ করতেন না।

 

তার ভাষায়, ‘আমার দেশের মানুষ গরীব, জনগণ গরীব; তাদের অর্থে আমার বিলাসিতা করা উচিত নয়, সরকারি অর্থ মানেই জনগণের অর্থ।’ মোট কথা প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের বাইরে কোনো কিছুই চিন্তা করেননি। সময় এবং পরিস্থিতি তাকে সেই সুযোগ দেয়নি। কেননা তিনি যুদ্ধ পরবর্তী একটি ভঙ্গুর দেশে যখন হাল ধরেন তখন মানুষের মধ্যে ছিলো বুক ভরা স্বপ্ন। পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিলো। শেখ মুজিবের সময়ের লাগামহীন দুর্নীতি এবং শোষণের হাত থেকে মানুষ মুক্তির আশায় মানুষ পাগলপ্রায় ছিলো। সেনাবাহিনী থেকে উঠে এলেও জিয়াউর রহমান এদেশের গণমানুষের মনের সেই ভাষা সহজেই বুঝতে পেরেছিলেন। তাইতো রাষ্ট্র গঠনের কাজে নিজেকে সঁপে দেন। হাতে নেন রাষ্ট্র সংস্কারের ১৯ দফা। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি কৃষি-শিল্প, শিক্ষা-স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিসহ দেশের প্রচলিত প্রতিটি বিভাগের পাশাপাশি নতুন নতুন খাত সৃষ্টি করে দেশ গঠনের কাজে নেমে পড়েন। সেইসঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণকে আহ্বান জানান, যার যার অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে।

ফলে কৃষক তার কৃষিকে এগিয়ে নিতে দিনরাত পরিশ্রম করেন। মজুর তার পরিশ্রমে আনেন আন্তরিকতা। শিক্ষক শ্রেণি কক্ষের পাঠদানে মেশান নতুনত্ব। চিকিৎসক তার কর্তব্য কাজে মেধার পাশাপাশি ঢেলে দেন মমতা-যতœ। বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় দিনরাত বুঁদ হয়ে থাকেন পরীক্ষাগারে। এভাবে আমলা থেকে কর্মচারী আর কুলি থেকে কৃষক সবাই দেশ গঠনে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। সামনে থেকে একজন সত্যিকারের নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিতে থাকেন আমাদের রাখাল রাজা। সে হিসেবে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা শহীদ জিয়ার কর্ম-জীবনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সঙ্গতিপূর্ণ।

 

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সেই বৈষম্য নিরসনের ডাক এলো এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আবালবৃদ্ধবণিতা। যে যার অবস্থান থেকে স্বৈরাচার বিদায়ের আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়লো। এমন অভূতপূর্ব সম্মিলন অতীতে কখনোই দেখেনি এই দেশ। মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের অভ্যন্তরের গণশত্রুও যে এতোটা ভয়ানক হতে পারে সেই সত্য নিশ্চয়ই কেউ আগে কোনোদিন ভাবেনি। কিন্তু চব্বিশ আমাদের সেই কঠিন সত্যকে সামনে এনে আমাদের বিস্ময়ে হতবাক করে দিয়েছে। এদেশের মানুষ যে কোনোদিন ফ্যাসিবাদ মেনে নেবে না সেটি তারা প্রমাণ করেছে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে। তারা চায় একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেই দেশে কোনো শ্রেণি বৈষম্য থাকবে না এবং সবার জন্য সমতা ও ন্যয্যতা নিশ্চিত করা হবে। আজ থেকে কয়েক দশক আগে ঠিক এমন বাংলাদেশেরই গোড়পত্তন করেছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শহীদ জিয়াউর রহমানকে সশ্রদ্ধ সালাম ও জন্মদিনের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। তার চির শান্তি কামনা করছি এবং শুভ জন্মদিন।


বিভাগ : মহানগর


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে : তারেক রহমান

ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল

ঋণখেলাপিরা যাতে মনোনয়ন না পায় চেষ্টা করবো : মির্জা ফখরুল

অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না হলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই হবে না : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না হলে রাজনৈতিক সংস্কার টেকসই হবে না : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

টিসিবি’র এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা

টিসিবি’র এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা

ভোজ্যতেলের সরবরাহ নিশ্চিতে কারখানা পরিদর্শন ভোক্তা অধিকারের

ভোজ্যতেলের সরবরাহ নিশ্চিতে কারখানা পরিদর্শন ভোক্তা অধিকারের

গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলায় কাউন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা

রাজধানীর তিন পার্কে ভেন্ডারের চুক্তি : শর্ত ভঙ্গের তদন্তে ডিএনসিসি

রাজধানীর তিন পার্কে ভেন্ডারের চুক্তি : শর্ত ভঙ্গের তদন্তে ডিএনসিসি

বাবা-মায়ের পুরোনো বাড়িতে যাই : শফিকুল আলম

বাবা-মায়ের পুরোনো বাড়িতে যাই : শফিকুল আলম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা অনুদান

২০২৪ সালে ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২০২৪ সালে ৩১০ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

ভারতীয় ৭২ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অপতথ্য প্রচার

ভারতীয় ৭২ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অপতথ্য প্রচার

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৪৭

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৪৭

প্লাটফর্ম বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

প্লাটফর্ম বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

শক্তিশালী অর্থনীতি ও গর্বিত জাতি গড়তে শহীদ জিয়ার দর্শন ধারণ করতে হবে : আমির খসরু

শক্তিশালী অর্থনীতি ও গর্বিত জাতি গড়তে শহীদ জিয়ার দর্শন ধারণ করতে হবে : আমির খসরু

কী আছে তৌফিকার লকারে?

কী আছে তৌফিকার লকারে?

ঘটনার তিনদিন পর থানায় মামলা

ঘটনার তিনদিন পর থানায় মামলা

অনিয়ম ঢাকতে তড়িঘড়ি করে নির্বাচনের পাঁয়তারা

অনিয়ম ঢাকতে তড়িঘড়ি করে নির্বাচনের পাঁয়তারা

শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের দুরবস্থা

শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের দুরবস্থা

৯৬টি সিএনজি ভাঙ্গাড়ি হিসাবে সাড়ে ১১ লাখ টাকায় বিক্রি

৯৬টি সিএনজি ভাঙ্গাড়ি হিসাবে সাড়ে ১১ লাখ টাকায় বিক্রি

৩১ দফা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জে বিএনপির সমাবেশ

৩১ দফা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জে বিএনপির সমাবেশ