মরণদশায় চট্টগ্রামের নদ-নদী
০৫ এপ্রিল ২০২৩, ১০:১৯ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:১৪ পিএম
পানি হচ্ছে নদীর প্রাণ। সেই পানির জন্য হাহাকার করছে দেশের প্রতিটি নদী। অথচ কেউ শুনছে না নদীর কান্না। নদীকে জীবন্তসত্ত্বা ঘোষণা করে নদীর প্রাণ ফিরিয়ে দিতে দেশের সর্বোচ্চ আদালত নির্দেশ দিলেও তা কার্যকর হচ্ছে না। দখলে-দূষণে মরছে নদী। অপর দিকে ভারতের ফারাক্কা ও গজল ডোবায় বাঁধ দিয়ে এবং উজানে তৈরি করা ৪০টি ড্যাম ও ব্যারাজ পানির গতি পরিবর্তন করে এদেশের নদীগুলোকে কার্যত হত্যা করা হয়েছে। ভারত এখন নতুন করে আবারও ফারাক্কার উজানে আরও দুটি খাল খনন করে পানি অন্যত্র নিয়ে যেতে চাচ্ছে। এতে তিস্তাসহ উত্তরাঞ্চলের অনেক নদী একেবারেই পানিশূন্য হয়ে পড়ারর আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারতের এক তরফা পানি প্রত্যাহার ছাড়া নানা ধরনের শিল্প বর্জ্যরে দূষণে নদীর প্রাণবৈচিত্রও এখন হুমকির মুখে। পাশাপাশি নদীর পাড় দখল করে, কিংবা নদীর বুকেই চলছে অবৈধ নির্মাণ। নদী মরে যাওয়ায় নদীকেন্দ্রিক জীবন-জীবিকাও মারাত্মক হুমকির মুখে। নদী শুকিয়ে যাওয়ায় হুমকিতে মৎস্যসম্পদ। সেই সাথে এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্রের উপর।
ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ, অপরিকল্পিত উন্নয়ন কর্মকা- আর দখল রাজত্ব নদীকে তিলে তিলে মারছে। নদীর সঙ্গে মরছে নদীর ওপর নির্ভরশীল বাংলাদেশও। কৃষিপ্রধান উত্তরাঞ্চলে মরুকরণ দেখা দিয়েছে, সেচ চাহিদা মেটাতে হচ্ছে মাটির নিচের পানি তুলে। তাতে বিপদ আরও বাড়ছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নামছে, মাটির গুনাগুন নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশগত বিপর্যয় ঘটছে। নদীভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা হারিয়ে যাচ্ছে। নদীর মাছ হয়ে উঠছে অমূল্য পণ্য। নদীতে মাছ ধরা, নৌকায় নদী পারাপার করা জেলে-মাঝিদের জীবনধারা বাস্তব থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।
সারাদেশের নদ-নদীর বর্তমান মরণ দশা নিয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদন কয়েকটি পর্বে ছাপা হচ্ছে। আজ তৃতীয় পর্বে চট্টগ্রাম অঞ্চলের নদীর মরণদশা নিয়ে শফিউল আলমের লেখা রিপোর্টটি ছাপা হলো।
পাহাড়ি রাজকন্যার শখের কানফুল কেড়ে নেয় নিঠুর নদীর স্রোত। তাই নামকরণ ‘কর্ণফলী’। পাহাড়ি খরস্রোতা কর্ণফুলী নদী। সেই তীব্র স্রোত এখন বছরের বড় অংশজুড়েই থাকে না। নদী হারাচ্ছে তার যৌবন। অতীতের সঙ্গে মিলিয়ে চেনা যাবে না। হাজার বছরের পথ পরিক্রমায় গড়ে উঠা দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামের ধারক কর্ণফুলী। স্বচ্ছ সবুজ-নীলাভ ছিল এই নদীর পানি। মিঠা পানি ছিল সুপেয়। ২০০-এর বেশি প্রজাতির সুস্বাদু মাছে ভরপুর এ নদী ইতিহাসখ্যাত। সাম্প্রতিককালে বেপরোয়া দখল, দূষণ, ভরাট, বালু উত্তোলনের কারণে নদীর অবস্থা করুণ বেহাল। ছোট হয়ে আসছে নদী।
‘সমৃদ্ধির স্বর্ণদ্বার- চট্টগ্রাম বন্দর’-এর ঠিকানা ‘জাতীয় অর্থনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ’ কর্ণফুলী বন্দরনগরীর নাগরিক পয়োঃবর্জ্য থেকে শুরু করে প্রায় ৩০ ধরনের বর্জ্য, ময়লা-আবর্জনা, পোড়া তেল, প্রতিদিন অজস্র প্লাস্টিক-পলিথিন, কল-কারখানা ও ফসলি জমিতে ব্যবহৃত বিষাক্ত রাসায়নিকসহ তাবৎ বর্জ্যরে শেষ ঠিকানা অর্থাৎ ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। বিষিয়ে উঠেছে পানি। কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু ও কালুরঘাট সেতুকে ঘিরে আশপাশে বিভিন্ন জায়গায় চর জেগেছে।
ছোট অস্থায়ী চরভূমি যথেচ্ছ দখল করে ক্ষমতাসীনদের মদদপুষ্ট দখলবাজরা দোকানপাট, বসতঘর, ঝুপড়ি, গুদাম-আড়তসহ অবৈধ স্থাপনা গড়ে তুলেছে। নাব্য রাখতে নদীতে নেভিগেশনাল চ্যানেলের ড্রেজিং অব্যাহত রয়েছে। তা সত্ত্বেও দৈনিক শত শত টন পলিথিন, প্লাস্টিকসহ কঠিন বর্জ্যাদি নিক্ষেপের কারণে কর্ণফুলীর তলদেশে স্থানভেদে ৫ থেকে ১০ ফুট পুরো আস্তর জমে গেছে। ড্রেজিং পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে।
ভারতের আসাম-মেঘালয়ের লুসাই পর্বত থেকে উৎসারিত ‘লুসাই কন্যা’ কর্ণফুলী বাংলাদেশ-ভারত আন্তঃসীমান্ত নদী। যা দেশের দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অববাহিকার প্রধান নদী। এর গতিপথের দৈর্ঘ্য ৩২০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৫৩ মিটার। পার্বত্য রাঙ্গামাটি থেকে ক্রমেই ভাটির দিকের বিশাল অংশে কর্ণফুলীর বুকে, এমনকি বঙ্গোপসাগর মোহনা পর্যন্ত এবং উভয় তীরে চলছে দখল-দূষণ-ভরাটসহ নদীঘাতি কর্মকা-। সাগরের লোনা পানি বিস্তৃত হয়েছে উজানভাগে। বিপর্যয় ঘটছে নাব্যতা, পরিবেশ-প্রতিবেশের। ধ্বংস হচ্ছে মূল্যবান মৎস্যসম্পদ, জীববৈচিত্র্য, প্রাণ-প্রকৃতি। অর্ধশত প্রজাতির মাছ বিলুপ্তির মুখে। ডলফিনের লাফালাফি খেলার দৃশ্য ইতোমধ্যে হারিয়ে গেছে।
দেশের ৪টি নদ-নদী অববাহিকা হচ্ছেÑ ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা-পদ্মা, মেঘনা এবং দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্যাঞ্চল। পার্বত্য অববাহিকায় অর্থাৎ বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলে প্রবাহিত নদ-নদীগুলো খরস্রোতা পাহাড়ি নদী হিসেবে খ্যাত। এ অঞ্চলের প্রধান নদ-নদী হচ্ছে কর্ণফুলী, হালদা, ফেনী, মাতামুহুরী, শঙ্খ বা সাঙ্গু, কাসালং, ইছামতী, মুহুরী, ডলু, ধুরং ইত্যাদি। পঞ্জিকার পাতায় গ্রীষ্মকাল আসার আগেই এবার নদ-নদী-খাল শুকিয়ে তলানিতে বইছে। বিগত চার-পাঁচ মাসের টানা খরা-অনাবৃষ্টির জেরে নদী-খাল-বিল-ছরাসহ উৎসগুলোতে এবং ভূগর্ভস্থ পানির সঙ্কট পূরণ হয়নি। চট্টগ্রামের নদীগুলোর উৎসে ও অববাহিকায় প্রবাহ ক্ষীণ। পাহাড়ি ঝিরি-ঝরণাগুলো ইতোমধ্যে শুকিয়ে গেছে। মূল নদী শুকিয়ে যাওয়ার ফলে খাল-ছরা, বিল-জলাশয় ক্রমেই পানিশূন্য হয়ে যাচ্ছে। রুক্ষ হয়ে উঠেছে পরিবেশ-প্রকৃতি। পানির অভাবে হাজার হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি রয়েছে।
দখল, ভরাট, দূষণ ও বালু তুলে নদী তছনছ করা হচ্ছে। এর পরিণতিতে চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রতিটি নদ-নদী-খাল মরণ দশায় রয়েছে। অবাধে পাহাড়-টিলা, বন-জঙ্গল ধ্বংস, তীরভূমি পরিবর্তন, অপরিকল্পিত বাঁধ ও রাস্তাঘাট হচ্ছে নদী ঘেঁষে। নদীর স্বাভাবিক গতি রোধ করা হচ্ছে। নদীতীরে বিষাক্ত তামাক চাষ, বর্জ্য-আবর্জনা নিঃসরণে ভয়াবহ দূষণ অব্যাহত রয়েছে। পার্বত্য অববাহিকায় নদীগুলোর সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় ফল-ফসল উৎপাদন, সেচব্যবস্থা, মৎস্যসম্পদ, পর্যটন, নৌ-পরিবহন, পরিবেশ, প্রাণ-প্রকৃতির ওপর মারাত্মক বিরূপ প্রভাব পড়েছে।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা তথা দেশের অভ্যন্তরে পাহাড়ের উৎস থেকে সৃষ্ট এ অঞ্চলের অন্যতম ও ‘মাছের ব্যাংক’ খ্যাত হালদা নদী। এটি চট্টগ্রামের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ১০৬ কিলোমিটার গতিপথ নিয়ে কর্ণফুলী মোহনায় মিশেছে। এশিয়ায় রুই-কাতলা-মৃগেল জাতীয় মিঠাপানির বড় মাছের সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক প্রজনন ও বিচরণক্ষেত্র ‘বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ’ হালদা নদীর ভেতরে উজানের দিকে লবণাক্ততার আগ্রাসন বিস্তৃত হয়েছে বঙ্গোপসাগর উপকূল থেকে। এর পাশাপাশি দূষণ থামেনি। থামেনি বনাঞ্চল ধ্বংস, বালু তোলা এবং মা-মাছ নিধনে চোরা শিকারিদের উৎপাত। হালদার মৎস্যসম্পদ ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে রয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলার পাহাড়ের গোড়ায় উৎপত্তি হওয়া পার্বত্য অঞ্চলের অপর গুরুত্বপূর্ণ ফেনী নদীর ১৫৩ কি.মি. গতিপথ এবং গড়ে ১৫৯ মিটার চওড়া। এটি খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম ও ফেনী জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত। নদীর ওপাশ ঘেঁষে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য। নদীর অস্তিত্ব সঙ্কটাপন্ন। পরিণত হচ্ছে মরা গাঙে। এর কারণ খাগড়াছড়ির রামগড়, উত্তর চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি, মীরসরাই সীমান্তবর্তী এলাকার অপর গ্রান্তে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে ফেনী নদী ঘেঁষে অসংখ্য পাম্পহাউজ স্থাপন করা হয়েছে। অবিরাম ফেনী নদীর পানি শুষে নিচ্ছে ভারত। তাছাড়া বেপরোয়া বালু উত্তোলনের ফলে নদীর প্রবাহ বিপর্যস্ত।
চট্টগ্রাম অঞ্চলের নদ-নদীর বুকে অনেক জায়গায় চর পড়ে গেছে। নাব্য হারিয়ে নদীতে লঞ্চ, ট্রলার, নৌকা-সাম্পান চালাতে হিমশিম অবস্থা। পার্বত্য জেলায় নৌপথে যাত্রী ও মালামাল পরিবহণ ব্যাহত হচ্ছে। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে উৎপাদিত হরেক কৃষিজ পণ্য শহর-বাজার-গঞ্জে আনা-নেয়া কঠিন। চট্টগ্রামের নদীগুলোর অনেক প্রজাতির মাছ হারিয়ে গেছে। হাজারো জেলে বেকার অথবা পেশা পরিবর্তনে বাধ্য হয়েছে। পানির অভাবে এ অঞ্চলে ফল-ফসল উৎপাদন, জীবন-জীবিকা ব্যাহত হচ্ছে। গ্রীষ্মকাল ঘনিয়ে আসার সাথে বাড়ছেই সঙ্কট।
দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অববাহিকার নদ-নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি বিজ্ঞানী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মো. মনজুরুল কিবরীয়া গতকাল দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, দেশের সমতলের তুলনায় বৃহত্তর চট্টগ্রাম পার্বত্যাঞ্চলের ভূপ্রাকৃতিক ভিন্ন অবস্থান রয়েছে। পার্বত্য অববাহিকায় প্রবাহিত নদ-নদীগুলো বিশেষ ও পৃথক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন। পাহাড়ের ঝিরি-ঝরণা, গিরিখাদ, খাঁজ ও ভাঁজ থেকেই পার্বত্য নদ-নদীর সৃষ্টি বা উৎস। দেখা গেছে সেসব স্থানে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ, জুম ও কৃষিকাজ করা হচ্ছে। বহুজাতিক টোবাকো কোম্পানিগুলোর পৃষ্ঠপোষকতায় বিষাক্ত তামাক চাষ হচ্ছে অবাধে। বনাঞ্চল ধ্বংস হচ্ছে। এর ফলে মাটি আলগা হয়ে বৃষ্টির পানির সাথে ধুয়ে যাচ্ছে। পাহাড় ধস নামছে।
তিনি জানান, শঙ্খ বা সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর উৎসস্থল বান্দরবান ও উজানের অন্যান্য জায়গায় নির্বিচারে পাথর খুঁড়ে তুলে নেয়া হচ্ছে। এসব পাথরের তলদেশ দিয়ে নদীর উৎপত্তি। পাথর তোলার কারণে পানির প্রবাহ বন্ধ হয়ে নদীগুলোর সর্বনাশ ঘটছে। দক্ষিণ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও পার্বত্য বান্দরবান জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত ২৯৪ কি.মি. দীর্ঘ সাঙ্গু এবং ২৩৮ কি.মি. দীর্ঘ নদী মাতামুহুরী। বিভিন্নভাবে গতিপথ ও প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ, বাধা-প্রতিবন্ধকতার মাধ্যমে এসব নদ-নদীকে জন্মস্থানেই ধ্বংস করা হচ্ছে। এতে করে পাহাড়ি খরস্রোতা নদীগুলো ক্রমেই মরে যাচ্ছে। দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অববাহিকার নদ-নদী সুরক্ষার জন্য সরকারকে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের পরিকল্পনা নিতে হবে।
ফেনী নদী থেকে ভারত পানি শুষে নেয়া প্রসঙ্গে ড. মনজুরুল কিবরীয়া বলেন, এ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ নদী ফেনী। সীমান্তের ওপারে অন্তত ২৮টি শক্তিশালী পাম্পমেশিন বসিয়ে পানি তুলে নিয়ে যাচ্ছে ভারত। মাটির নিচে বাঙ্কারের মতো করে নির্মিত আন্ডারগ্রাউন্ড পাম্প বসিয়ে একতরফাভাবে পানি তুলে নিচ্ছে। ফেনী নদী নামেই আছে আমাদের। স্বাভাবিক প্রবাহ হারিয়ে পানি শুকিয়ে মরে যাচ্ছে ফেনী নদী।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সুদ-ঘুষের বিরুদ্ধে বয়ান করায় ইমামকে চাকরি ছাড়তে বললেন মসজিদের সভাপতি!
সময় টিভির সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতি: ওই দিনের প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরলেন হাসনাত
চট্টগ্রামের প্রবীণ আলেম আল্লামা জালাল উদ্দীনের ইন্তেকাল
ইসকন নিয়ে পোস্ট: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুই বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
সংস্কার প্রশ্নে পিছপা হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসবে না: পরিবেশ উপদেষ্টা
সদরপুরে জাসাসের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র্যালী ও শোভাযাত্রা
বেগমগঞ্জে যুবদল নেতা সুমনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে চরম অচল অবস্থা, সহিংস ঘটনার আশংকা
জকিগঞ্জে জামায়াতের সেক্রেটারিকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ
থার্টি ফাস্ট নাইট নিষিদ্ধ করতে হবে আইন করে জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ান
মেলবোর্নে স্মিথ-কামিন্সের অনন্য কীর্তি
মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
নেত্রকোনায় এ আর খান পাঠান স্মৃতি উন্মুক্ত ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার শুভ উদ্বোধন
এবার তিন অঙ্কে মুর্শিদা
আগুনে পুড়েছে সবচেয়ে বিতর্কিত ফাইলগুলো: রিজভী
সখিপুরে বনবিভাগের বিরুদ্ধে বিএনপি’র বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল
হাটহাজারী উপজেলার গড়দুয়ারা ইউনিয়নে লিফলেট বিতরণ
বিসিএফের কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনায় ফ্রান্স প্রবাসীদের প্রাণবন্ত মিলনমেলা
পরিস্থিতি বিবেচনায় স্থগিত পরিচালক সমিতির নির্বাচন
সিলেটে আজহারীর তাফসির মাহফিল আলিয়া মাঠের পরিবর্তে এমসি কলেজ মাঠে