ঢাকা   শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
শিগগিরই বেসিক ব্যাংক মামলার প্রতিবেদন

বাচ্চুবিহীন চার্জশিট?

Daily Inqilab বিশেষ সংবাদদাতা

১৬ মে ২০২৩, ১১:০৮ পিএম | আপডেট: ১৭ মে ২০২৩, ১২:০০ এএম

বেসিক ব্যাংকের আলোচিত চরিত্র শেখ আব্দুল হাই বাচ্চুকে বাদ দিয়েই দাখিল হচ্ছে চার্জশিট। দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত কর্মকর্তারা এ লক্ষ্যে রাত-দিন কাজ করে যাচ্ছেন। শিগগির প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে কমিশনের। তবে ওই প্রতিবেদনে থাকছে না বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির বহুল আলোচিত চরিত্র শেখ আব্দুল হাই বাচ্চুর নাম। প্রণয়নাধীন প্রতিবেদনে থাকছে না বেসিক ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের নামও। যেভাবে এজাহার দায়ের করা হয়েছিল প্রতিবেদন দাখিল করা হচ্ছে সে অনুযায়ী। তথ্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের।

সূত্রটি জানায়, দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসের বৃহৎ এই আত্মসাতের ঘটনার যবনিকা টানার উদ্যোগ নিয়েছে দুদক। প্রতিবেদন দাখিলে হাইকোর্ট থেকে বারবার সময় নেয়া, আদালতের তীর্যক মন্তব্য, মামলা তদন্তের নামে যুগ পার করে দেয়াসহ বেসিক ব্যাংক নিয়ে নানামুখি সমালোচনার মুখে এখন দুদক। সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখেও বিব্রত হতে হয় কমিশনকে। তদন্তের নামে ২টি কমিশন গত হলেও এ বিষয়ে ‘সিদ্ধান্তহীন’ অবস্থা রেখে যেতে চায় না বর্তমান কমিশন। এছাড়া বহুল আলোচিত এ মামলার পরিসমাপ্তি টানার মতো সাহসিকতা দেখিয়ে এ কমিশন কৃতিত্বও নিতে চাইছে। তিন সদস্যের এই কমিশনের এক কমিশনারের মেয়াদকাল শেষ হচ্ছে আগামি জুলাই মাসে। তিনি দায়িত্বে থাকা কালেই বেসিক ব্যাংক ইস্যুতে কিছুই না করার অভিযোগ থেকে দায়মুক্ত হতে চায় কমিশন। এছাড়া ক্রমে ঘনিয়ে আসছে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। এর আগেই বেসিকের বোঝা নামিয়ে হালকা হতে চায় সংস্থাটি। এ ধরনের বহুমাত্রিক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির মামলাগুলোর বিহীতকরণে উদ্যোগ নেয় দুদক। এ প্রক্রিয়ায় মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তাদেরকে কমিশন প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা দেয়। গত ঈদুল ফিতরের আগে প্রতিবেদন দাখিলের একটি সময়সীমাও বেঁধে দেয়া হয়। সে’টি সম্ভব না হওয়ায় এখন চলছে প্রতিবেদন প্রণয়নের তোড়জোড়। প্রতিবেদন প্রণয়ন এখন শেষ পর্যায়ে। আগামি সপ্তাহে দাখিল হতে পারে প্রতিবেদন। তবে এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না সংস্থাটির দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা।

সর্বশেষ গত ২১ মার্চ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বেসিক ব্যাংক ইস্যুতে দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈন উদ্দীন আব্দুল্লাহকে প্রশ্ন করা হয়। জবাবে তিনি ‘তদন্ত চলমান’ বলে গতানুগতিক উত্তর দেন। যদিও এ জবাবের একটি তাৎপর্য ছিল। এরপর এ ইস্যুতে প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কোনো কর্মকর্তাকে কথা বলতে দেখা যায় নি।

উচ্চ আদালতের চাপ : বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির পর ২০১৫ সালের ২১, ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর পৃথক ৫৬টি মামলা দায়ের করে দুদক। রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও গুলশান থানায় মামলাগুলো দায়ের করা হয়। এতে ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ বিভিন্ন স্তরের ১২০ জনকে আসামি করা হয়। এরমধ্যে ঋণ গ্রহিতা ৮২ জন, ২৭ জন ব্যাংকার এবং ১১ জন ল্যান্ড সার্ভেয়ার রয়েছেন। এ মামলায় ব্যাংকটির তৎকালীন ডিএমডি ফজলুস সোবহানসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়।

তদন্তের নামে বিনা বিচারে তাদের কারাগারে আটকে রাখা হয় ৩ বছরের বেশি। এর মধ্যে বদলি, পদোন্নতি, অবসর ও মৃত্যুজনিত কারণে মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তার পরিবর্তন হয় বহুবার। এ প্রেক্ষাপটে ২০১৮ সালের ৩০ মে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ দুদকের ১০ তদন্ত কর্মকর্তাকে তলব করেন। বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি সহিদুল করিমের তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ তদন্ত কর্মকর্তাদের প্রতি উষ্মা প্রকাশ করেন। সেইসঙ্গে বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির হোতাসহ দায়ীদের আসামি করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা দেন। এ প্রেক্ষিতে কেলেঙ্কারির পেছনের কারিগরদের এড়িয়ে দুই মামলার চার্জশিট দাখিল করে দুদক। কিন্তু ‘অসম্পূর্ণ’ উল্লেখ করে সেই প্রতিবেদন গ্রহণ করেননি হাইকোর্ট। এর মাঝে কমিশন পুনর্গঠিত হয়। তবে বেসিক ব্যাংক দুর্নীতি মামলাগুলোর কোনো হিল্লে হয় নি। আদালতের কাছ থেকে বারবার সময় নেয়া হয়। পরিস্থিতি এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছে যে, যেনতেন প্রকারে প্রতিবেদন দাখিলেও প্রতিষ্ঠানটি এখন মরিয়া। তদন্ত কর্মকর্তারা কাজ করছেন রাত-দিন।

প্রতিবেদন দাখিলে গোপনীয়তা : দুদকের বিদ্যমান আইনে মামলার তদন্ত সম্পন্ন করার সর্বোচ্চ সময়সীমা ১৮০ কার্যদিবস। তবে তদন্তের ব্যাপকতা ও জটিলতা বিবেচনায় বাড়তি সময় নেয়ার বিধানও রয়েছে। কিন্তু বেসিক ব্যাংক মামলাগুলো তদন্তের সবধরনের সময়সীমা অতিক্রম করেছে। মামলা দায়েরের পর পেরিয়ে গেছে ৮ বছর। সংস্থাটির হাতে সময়ক্ষেপণের আর কোনো অজুহাত অবশিষ্ট নেই। দীর্ঘ সময় নেয়ার যুক্তিই ছিল, ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের দায়-দায়িত্ব নিরূপণ, লোপাটকৃত অর্থের সুবিধাভোগী, লোপাট হওয়া অর্থের গন্তব্য যথাযথ উদঘাটন এবং বিচারার্থে দায়ীদের আদালতে সোপর্দ করা। এ’টি যেকোনো দুর্নীতি মামলারই স্বাভাবিক পরিণতি। কিন্তু বেসিক ব্যাংকের মামলাগুলোর ক্ষেত্রে স্বাভাবিকতার বিচ্যুতি ঘটছে-মর্মে আভাস রয়েছে। তাই প্রতিবেদন দাখিলের পূর্বমুহূর্তে কমিশন সতর্কতা দেখানোর পরিবর্তে অবলম্বন করছে কঠোর গোপনীয়তা। তদন্ত প্রতিবেদনের ধরণ, আসামির নাম-তালিকা, নথিভুক্ত না-কি চার্জশিট এসব বিষয়ের আগাম তথ্য প্রদানে এই গোপনীয়তা অবলম্বন করা হচ্ছে। গোপনীয়তার অংশ হিসেবে ঈদুল ফিতরের পর থেকে রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিক প্রবেশে পুনরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। নিয়মিত যারা দুদক কাভার করেনÑ সেসব সাংবাদিকদেরও প্রবেশ করতে হচ্ছে নাম-ঠিকানা-ফোন এন্ট্রি করে। কোনো কর্মকর্তার কাছে যাবেন-রিসিপশনের এন্ট্রিখাতায় উল্লেখ করতে হচ্ছে সেটিও। ইস্যু করা হচ্ছে প্রবেশপত্র। কোন সাংবাদিক কোন কর্মকর্তার টেবিলে যাচ্ছেন-সে’টি মনিটর করাই এর উদ্দেশ্য বলে জানা গেছে। বেসিক ব্যাংকের তদন্ত সংক্রান্ত সর্বশেষ তথ্য ঠেকাতেই সাংবাদকর্মীদের প্রবেশে হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে বলে দুদক সূত্রটি জানায়।

বাদ দেয়া হচ্ছে বাচ্চুকে ? : বেসিক ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারি উদঘাটিত হওয়ার শুরু থেকেই লোপাটের মূল হোতা হিসেবে চিহ্নিত করা হয় ব্যাংকটির তৎকালীন চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চুকে। তিনি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কত টাকা হাতিয়েছেন, তার বিস্তারিত বিবরণসহ বহু অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও আলোচিত এই ব্যক্তিকে ৫৬ মামলার একটিতেও আসামি করা হয়নি। অথচ জাতীয় সংসদ অধিবেশন, সংসদীয় কমিটি, উচ্চ আদালত, সংবাদ মাধ্যম, অর্থ মন্ত্রণালয়, ব্যাংক ও অর্থনীতি সেক্টরে বাচ্চুর সংশ্লিষ্টতা তুলে ধরা হয়েছে। তা সত্ত্বেও বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারিতে শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু প্রশ্নে দুদককে এখন পর্যন্ত সুরক্ষাই দিতে দেখা গেছে। প্রথমত ২০১৩ সালে অনুসন্ধান চলাকালে শেখ আবদুল হাই বাচ্চুকে দুদক ন্যূনতম জিজ্ঞাসাবাদই করেনি। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে হাইকোর্টের একটি আদেশের প্রেক্ষিতে দুদক তাকে প্রথমবারের মতো তলব করে। পরবর্তীতে পরিচালক (বর্তমানে মহা-পরিচালক) সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে একটি টিম শেখ আবদুল হাই বাচ্চুকে অন্তত ৫ বার জিজ্ঞাসাবাদ করে। প্রতিটি জিজ্ঞাসাবাদের পর বাচ্চুকে দেখা গেছে হাসিমুখে দুদক কার্যালয় ত্যাগ করতে। এরপর বেসিক ব্যাংক প্রশ্নে দুদকের বিগত চেয়ারম্যানকে দেখা গেছে এক প্রকার সাফাই গাইতে। প্রতিষ্ঠানটির সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ মুখে বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের কোনোরকম ছাড় না দেয়ার ঘোষণা দেন। বাস্তবতা হচ্ছে, বেসিক ব্যাংকের মামলায় আর কোনো আসামিকে গ্রেফতার করা হয়নি। সার্বিক গ্রেফতার অভিযানও স্তিমিত হয়ে পড়ে।

২০১৩ সালের মার্চে বেসিক ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ৩৭৩ কোটি টাকা। শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু ব্যাংকটির দায়িত্ব পালনকালীন ৪ বছর ৩ মাসে ব্যাংকটি ৬ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকা ঋণ দেয়। এর মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয় সম্পূর্ণ নিয়ম ভেঙ্গে। এ তথ্যের বিপরীতে দুদকের সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ দাবি করতে থাকেন যে, বেসিক ব্যাংকের লোপাটকৃত অর্থের মধ্যে ১ হাজার ৩২২ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যাংকে ফেরত এসেছে। ঋণ পুনঃতফসিল করা হয়েছে ৪ হাজার ৫৫৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যার শানে নুযূল হচ্ছে, লোপাটকৃত টাকা এরই মধ্যে ব্যাংকে ফেরত এসেছে। পুনঃতফসিল হওয়ায় গ্রাহকদের এখন তাই ‘ঋণ খেলাপির তালিকায় ফেলা যাচ্ছে না। অর্থাৎ, ইনিয়ে-বিনিয়ে এ কথাই বলার চেষ্টা করা হয় যে, বেসিক ব্যাংকে কোনো অর্থ লোপাট হয়নি!

নিষ্পত্তি ইকবাল মাহমুদ-তত্ত্বে : দুদকের নির্ভরযোগ্য সূত্রটি জানায়, ইকবাল মাহমুদের এই তত্ত্বের ভিত্তিতেই বর্তমান কমিশন তদন্ত প্রতিবেদন প্রণয়নের নির্দেশনা দিয়েছে। প্রতিবেদন দাখিল করা হবে এজাহার অনুযায়ী। এজহারে লোপাটের হোতা শেখ আব্দুল হাই বাচ্চুর নাম-গন্ধ নেই। কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ মঞ্জুরের পর উত্তোলিত অর্থ কোথায় গেছেÑ সেই তথ্য নেই এজাহারে। লোপাট হওয়ার অর্থের সুবিধাভোগী বা বেনিফিশিয়ারি এবং চূড়ান্ত গন্তব্যের কোনো তথ্যও ছিল না। বাচ্চুর ছোট ভাই শেখ শাহরিয়ার পান্নার স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে অর্থ স্থানান্তরের কোনো তথ্য নেই এজাহারে। এ হিসেবে প্রতিবেদনে পান্নার নামও থাকার কথা নয়। এ প্রেক্ষাপটে পুরো ঘটনার জন্য ব্যাংকটির তৎকালীন এমডি মো: ফখরুল ইসলাম, কয়েকজন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, এজাহারভুক্ত মধ্যম পর্যায়ের কিছু কর্মকর্তা, ঋণ গ্রহিতা, ব্যাংকের সার্ভেয়ার এবং এজাহারের বাইরে কতক ব্যক্তিকে দায়ী করে একটি ‘ব্যালেন্সড প্রতিবেদন’ দাখিল হতে যাচ্ছে। দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিম, মো: মোনায়েম হোসেন, রাশেদুর রেজা, গুলশান আনোয়ার প্রধান, মো: সালাহউদ্দিন, সেলিনা মনি, সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীনসহ এক ডজন কর্মকর্তা প্রতিবেদন প্রণয়ন করছেন বলে জানা গেছে।
তবে শুধুমাত্র শেখ আব্দুল হাই বাচ্চুর সুরক্ষায় ‘লোপাটকৃত অর্থ ব্যাংকে ফেরত এসেছে’ দেখিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হলে সেটি দুদক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন সংস্থাটির সাবেক মহাপরিচালক (লিগ্যাল) মো: মঈদুল ইসলাম। তিনি বলেন, টাকা যখন নিয়েছে অপরাধটা তখনই সংঘটিত হয়েছে। এরপর টাকা ফেরত দেয়ার প্রশ্ন আসে না। টাকাটা নিয়েছিল কি না সে’টিই হচ্ছে অপরাধ। টাকা ব্যাংকে ফেরত দেয়ার মধ্য দিয়ে লোপাটের অভিযোগ বরং মজবুত হলো। কোনোভাবেই অপরাধ মার্জনা হয়ে যায় নি। সে ক্ষেত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট হতে পারে। বিচারে আদালত এ ক্ষেত্রে অর্থদ- হয়তো মওকুফ করতে পারেন। কিন্তু আসামিকে কারাভোগতো করতেই হবে। সাবেক এই দুদক কর্মকর্তার জিজ্ঞাসা, দুদক কেন এমনটি করছে? এ’টিতো দুর্নীতিকেই উৎসাহিত করবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সরকারের জনপ্রিয়তা থাকলেও প্রশাসনিক অসহযোগিতা রয়েছে: তথ্য উপদেষ্টা
সময় টিভির সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতি: ওই দিনের প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরলেন হাসনাত
সংস্কার প্রশ্নে পিছপা হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসবে না: পরিবেশ উপদেষ্টা
মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
শেখ হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
আরও

আরও পড়ুন

পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করে যাচ্ছেন :  আলহাজ্ব সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক

পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করে যাচ্ছেন :  আলহাজ্ব সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক

বিরলে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বিরলে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বড় পর্দায় প্রথম তাঁরা, কেমন ছিল অনুভূতি

বড় পর্দায় প্রথম তাঁরা, কেমন ছিল অনুভূতি

সরকারের জনপ্রিয়তা থাকলেও প্রশাসনিক অসহযোগিতা রয়েছে: তথ্য উপদেষ্টা

সরকারের জনপ্রিয়তা থাকলেও প্রশাসনিক অসহযোগিতা রয়েছে: তথ্য উপদেষ্টা

সুদ-ঘুষের বিরুদ্ধে বয়ান করায় ইমামকে চাকরি ছাড়তে বললেন মসজিদের সভাপতি!

সুদ-ঘুষের বিরুদ্ধে বয়ান করায় ইমামকে চাকরি ছাড়তে বললেন মসজিদের সভাপতি!

সময় টিভির সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতি: ওই দিনের প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরলেন হাসনাত

সময় টিভির সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতি: ওই দিনের প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরলেন হাসনাত

চট্টগ্রামের প্রবীণ আলেম আল্লামা জালাল উদ্দীনের ইন্তেকাল

চট্টগ্রামের প্রবীণ আলেম আল্লামা জালাল উদ্দীনের ইন্তেকাল

ইসকন নিয়ে পোস্ট: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুই বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

ইসকন নিয়ে পোস্ট: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুই বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

সংস্কার প্রশ্নে পিছপা হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসবে না: পরিবেশ উপদেষ্টা

সংস্কার প্রশ্নে পিছপা হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসবে না: পরিবেশ উপদেষ্টা

সদরপুরে জাসাসের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র‍্যালী ও শোভাযাত্রা

সদরপুরে জাসাসের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে র‍্যালী ও শোভাযাত্রা

বেগমগঞ্জে যুবদল নেতা সুমনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ

বেগমগঞ্জে যুবদল নেতা সুমনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে চরম অচল অবস্থা, সহিংস ঘটনার আশংকা

ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে চরম অচল অবস্থা, সহিংস ঘটনার আশংকা

জকিগঞ্জে জামায়াতের সেক্রেটারিকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ

জকিগঞ্জে জামায়াতের সেক্রেটারিকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ

থার্টি ফাস্ট নাইট নিষিদ্ধ  করতে হবে আইন করে জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ান

থার্টি ফাস্ট নাইট নিষিদ্ধ করতে হবে আইন করে জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ান

মেলবোর্নে স্মিথ-কামিন্সের অনন্য কীর্তি

মেলবোর্নে স্মিথ-কামিন্সের অনন্য কীর্তি

মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নেত্রকোনায় এ আর খান পাঠান স্মৃতি উন্মুক্ত ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার শুভ উদ্বোধন

নেত্রকোনায় এ আর খান পাঠান স্মৃতি উন্মুক্ত ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার শুভ উদ্বোধন

এবার তিন অঙ্কে মুর্শিদা

এবার তিন অঙ্কে মুর্শিদা

আগুনে পুড়েছে সবচেয়ে বিতর্কিত ফাইলগুলো: রিজভী

আগুনে পুড়েছে সবচেয়ে বিতর্কিত ফাইলগুলো: রিজভী

সখিপুরে বনবিভাগের বিরুদ্ধে বিএনপি’র বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল

সখিপুরে বনবিভাগের বিরুদ্ধে বিএনপি’র বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল