ডেঙ্গু সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে
১২ জুলাই ২০২৩, ১১:২১ পিএম | আপডেট: ১৩ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু আক্রান্তে প্রায় প্রতিদিন আগের দিনের রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হচ্ছে। রাজধানী ঢাকাসহ কয়েকটি জেলায় ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। গত ২৪ ঘণ্টায় এবছরে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২৪৬ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অর্থাৎ প্রায় মিনিটে মিনিটে ডেঙ্গু রোগী আসছেন হাসপাতালে। আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৫৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এটা সরকারি হিসেব। বাস্তবে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কয়েকগুন বেশি। রাজধানী ঢাকার পাড়ায় মহল্লার ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোতে হাজার হাজার ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। কেউ কেউ পরীক্ষা করিয়ে বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। এসব রোগীর সংখ্যা সরকারি হিসেবে থাকছে না। বিভাগীয় শহর চট্ট্রগাম, রাজশাহী, খুলনা, রংপুরে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। অদৃশ্য মহামারি করোনা ভাইরাসের মতোই যেন এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু জ্বর ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে। রাজধানী ঢাকার মতোই দেশের অন্যান্য সিটি কর্পোরেশনগুলোতে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
গতকাল সারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত ডেঙ্গু বিষয়ক প্রতিবেদনে জানানো হয় জুলাই মাসের ১২ দিনে ৪১ জনের প্রাণহানি এবং হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা পৌঁছেছে ৮ হাজার ১৬৫ জনে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৮ জনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ হাজার ২৪৬ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৭০৯ জন এবং ঢাকার বাইরে ৫৩৭ জন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন ১ হাজার ২৪৬ জনসহ বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট ভর্তি থাকা ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৭৯১ জনে। ঢাকার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি আছেন ২ হাজার ৫৩০ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার ২৬১ জন।
চলতি বছরের এ পর্যন্ত ১৬ হাজার ১৪৩ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১২ হাজার ২৬৪ জন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানান, চট্টগ্রাম বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গত চব্বিশ ঘণ্টায় আরও ৯৯ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বুধবার সকাল ৮টার পূর্ববর্তী চব্বিশ ঘণ্টায় সরকারি হাসপাতালে ৪৫ জন আর বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৪ জন। বর্তমানে হাসপাতালগুলোতে ২৫৩ জন চিকিৎসাধীন আছেন। চট্টগ্রামে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট এক হাজার ১১৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ১৩ জন। সিভিল সার্জন অফিসের তথ্যমতে চলতি জুলাই মাসের ১২ দিনে ৬৪৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন চার জন। জুনে আক্রান্ত ২৮২, মৃত্যু ৬। মে মাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৩, এপ্রিলে ১৮, মার্চে ১২, ফেব্রুয়ারিতে ২২ এবং জানুয়ারিতে ৭৭ জন আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি মারা গেছেন তিন জন।
রাজশাহী ব্যুরো জানান, রাজশাহীতে বাড়ছে ডেঙ্গুর ঝুঁকি। নগরীর বিভিন্ন আবাসস্থল থেকে সংগ্রহ করা নমুনায় দেখা যায় ৭৫টি স্থাপনার মধ্যে ২৮টিই মিলেছে এডিস মশার লার্ভা। রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের কীটতত্ত্ব বিভাগের তথ্য বলছে, গত সপ্তাহে নগরীর পাঁচটি ওয়ার্ডে ৭৫টি স্থানের লার্ভা সংগ্রহ করা হয়েছে। সে অনুসারে নগরের ৩৮ শতাংশ স্থাপনায় রয়েছে এডিস মশার লার্ভা।
রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হাসিবুল আহসান তালুকদার জানান, আমরা একটি জরিপ চালিয়েছি। সেখানে প্রতিটি ওয়ার্ডে ১৫টি করে স্থাপনা থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব ওয়ার্ডে মোট ৭৫টি স্থাপনার মধ্যে ২৮টিতেই আমরা এডিস মশার লার্ভা পেয়েছি। যদিও এসব লার্ভার মাত্র ১৩ শতাংশ মশা ক্ষতিকর। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বেগম বলেন, নগরে এডিস মশার লার্ভা সংক্রান্ত একটি চিঠি পেয়েছি। চিঠি পাওয়ার আগেই আমরা বিভিন্ন ধরনের সভা করেছি। সবাইকে সচেতন করার জন্য প্রচারণা চালানো। কোনো জায়গায় যেন পানি জমে না থাকে, ড্রেনগুলোর পানি যেন প্রবাহ থাকে, লার্ভিসাইড ওষুধ ব্যবহারসহ সবকিছুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল ব্যুরো জানান, বরিশালে ডেঙ্গু ক্রমশ আগ্রাসী রূপ ধারই করছে। প্রতিদিনই শত শত নতুন আক্রান্ত রোগী সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসছে। গত ৪ দিনে বরিশাল বিভাগের সরকারী হসপাতালগুলোতে আরও প্রায় ৫০০ ডেঙ্গু আক্রান্ত ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে গত ৩ মাসে এ অঞ্চলের সরকারী হাসপতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগী ভর্তির সংখ্যা প্রায় দেড় হাজারের কাছে পৌছলেও এর সিংহভাগই ভর্তি হয়েছেন গত ঈদ উল আজহার পর থেকে। গতকাল সকাল পর্যন্ত এ অঞ্চলের সরকারী হাসপাতালগুলোতে পৌনে ৩০৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য দফতরের মতে, বিগত ঈদ উল আজহার সময় ঢাকা ও চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে যে বিপুল সংখ্যক মানুষ ঘরে ফিরেছেন, তাদের অনেকেই ডেঙ্গুর জীবাণু বহন করায় এ অঞ্চলে এসে রোগের উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসা শুরু করেছেন। অনেকই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। গত ঈদের পরে এসব রোগীর ভারেই এখন বরিশাল অঞ্চলের হাসপাতালগুলো নুহ্যমান।
খুলনা ব্যুরো জানায়, খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একদিনে ৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে হাসপাতালে মোট ২২ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৯ জন। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক কর্মকর্তা সুভাষ রঞ্জন হালদার এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, চলতি বছরে খুলনায় মোট ৯৮ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ জন রোগী ভর্তি হয়। বর্তমানে হাসপাতালে ২২ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী। কিন্তু রোগীদের চিকিৎসায় চালু করা হয়নি আলাদা কোনো ওয়ার্ড। এছাড়া নেই রক্তের প্লাটিলেট সেপারেটর মেশিন। এর ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রোগীদের। অন্যদিকে, নগরীতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিধন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম এ পর্যন্ত চোখে পড়ছে না। খুলনা সিটি করপোরেশন ও স্বাস্থ্য বিভাগ একাধিক সভা সমিতির মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধের কথা বললেও এখনো তারা মাঠে নামেননি।
গতকাল বুধবার দুপুরে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চারতলায় মেডিসিন বিভাগে গিয়ে দেখা গেছে, একটি ওয়ার্ডের একটি কক্ষে ১০ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। শয্যায় থাকা রোগীরা মশারির মধ্যে রয়েছেন। দোতলায় মেডিসিন বিভাগের আরেকটি ওয়ার্ডের বারান্দায় গিয়ে দেখা যায়, কয়েকজন রোগী মেঝেতে রয়েছেন। এছাড়া মেডিসিন বিভাগের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীদের কেউ মেঝেতে, কেউ শয্যায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। রোগীরা কেউ কেউ মশারির মধ্যে রয়েছেন। আবার কোনো কোনো রোগী রয়েছেন মশারির বাইরে। রোগী ও তাদের স্বজনরা জানান, রোগীদের শরীরে রক্তের প্লাটিলেট কমে গেলে তার রক্তক্ষরণ শুরু হয়। তখন তার শরীরে প্লাটিলেট দেয়ার প্রয়োজন হয়। কিন্তু প্লাটিলেট সেপারেটর মেশিন না থাকায় রক্তের প্লাটিলেট আলাদা করতে সমস্যা হয়। তাদের অভিযোগ, অনেক রোগীর এক সঙ্গে চিকিৎসা চলছে, পার্শ্ববর্তী টয়লেটের অবস্থা খুবই নোংরা।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার বলেন, ডেঙ্গু রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু করতে গেলে আলাদা জায়গা, শয্যা, চিকিৎসক ও নার্সসহ অন্যান্য জনবল প্রয়োজন। এমনিতেই এসবের সঙ্কট থাকায় এখনও আলাদা ওয়ার্ড চালু করা হয়নি। তবে প্রকোপ যদি আরও বাড়ে তখন আলাদা ওয়ার্ড চালু করা হবে। তিনি জানান, স্বাস্থ্য অধিদফতরে প্লাটিলেট সেপারেটর মেশিনের চাহিদা দেয়া হয়েছে। হাসপাতালের পরিচালক ডা. রবিউল হোসেন জানান, এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের মধ্যে ২০ ভাগের বাড়ি খুলনায়, আর ৮০ ভাগ রোগীর বাড়ি খুলনার বাইরে বিভিন্ন জেলায়। অধিকাংশই ঢাকায় গিয়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এলাকায় আসে। তিনি বলেন, ৫০০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে রোগী ভর্তি থাকে সাড়ে ১ হাজার ৩০০। শয্যা সংখ্যার অতিরিক্ত রোগীদের মেঝেতে রাখতে হয়। ওষুধের সরবরাহও অপ্রতুল।
সিলেট ব্যুরো জানায়, সারাদেশের ন্যায় সিলেটেও বেড়ে চলেছে ডেঙ্গুরোগী। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৫ জন আক্রান্ত হওয়ায় সিলেটে ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১০১ জনে। এর মধ্যে চলতি জুলাই মাসের ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ জন। সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ১৪ জন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সিলেটে চলতি মৌসুমে ডেঙ্গুতে মৃত্যু না হলেও আক্রান্ত ছাড়িয়েছে ১০১ জনে। এরই মধ্যে নগরীর বিভিন্ন স্থানে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাওয়ায় সিলেটে ডেঙ্গু ঝুঁকি ক্রমশ বেড়ে চলেছে। গেল সপ্তাহে সিসিক স্বাস্থ্য বিভাগের অভিযানে নগরীর সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ভিতরে নির্মাণাধীন ক্যান্সার ভবনে প্রচুর পরিমানে এডিসের লার্ভা পাওয়া যায়। এছাড়াও রাগিব রাবেয়া হাসপাতাল এলাকা, ২৬ নম্বর, ১০ নম্বর ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েকটি জায়গাও এডিসের লার্ভার সন্ধান পেয়েছে বলে জানিয়েছে সিসিক সূত্র। যদিও সাথে সাথে সেসব লার্ভা ধ্বংস করা হয়েছে। এরপরও সিলেটজুড়ে ছড়িয়েছে ডেঙ্গু আতঙ্ক। জানা গেছে, সিলেটে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত বেশির ভাগ রোগীরই ট্রাভেল হিস্ট্রি না থাকায় তারা স্থানীয়ভাবে আক্রান্ত হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা। ডেঙ্গুর কমিউনিটি ট্রান্সমিশনকে ঠেকাতে কাজ করছে সিসিকের স্বাস্থ্য বিভাগ। অন্যথায় পুরো নগরবাসী চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম ইনকিলাবকে জানান, ডেঙ্গুরোগী বৃদ্ধি পাওয়া ও নগরীর বিভিন্ন স্থানে এডিসের লার্ভা পাওয়ার বিষয়টি সিলেটে উদ্বেগজনক। আমাদের স্বাস্থ্যবিভাগ ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা প্রতিদিন নগরীতে অভিযানে রয়েছে। এডিসের লার্ভা পাওয়ায় অভিযান আরো জোরদার করেছি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৬৬ জন এবং মারা গেছেন ৬ জন, ফেব্রুয়ারিতে আক্রান্ত ১৬৬ জন এবং মারা গেছেন ৩ জন, মার্চে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১১১ জন এবং এপ্রিলে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪৩ জন এবং মারা গেছেন ২ জন। মে মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৩৬ জন এবং মারা গেছেন ২ জন। জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫৬ জন এবং মারা গেছেন ৩৪ জন। জুলাই মাসে শনাক্ত ৮ হাজার ১৬৫ জন এবং মারা গেছেন ৪১ জন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আরো বেশি হবে। কারণ অনেক ডেঙ্গু রোগী বাসায় থেকে চিকিৎসা নেন, তাদের হিসাব স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে নেই।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ব্রাজিলে সেতু ধস: নিহত ৪, নিখোঁজ ১০
যুদ্ধকালীন ইউক্রেনের ডাকটিকিট, সাহসিকতার ভাষায় দেশপ্রেম ও প্রতিবাদের প্রতীক
বিচ্ছেদ হতে না হতেই আবারও একসাথে তারকা জুটি বেন-লোপেজ
হাইতির হাসপাতালে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত তিনজন
ছাত্রদলের কমিটি : ঢাকা কলেজের সামনে ৭টি ককটেল বিস্ফোরণ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫
গুম হন কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক খালেদ হাসান
বিদেশি ভুল তথ্য ঠেকানোর মার্কিন সংস্থার কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডারের ঘটনায় মামলা
গাজায় বড়দিনে শান্তির জন্য প্রার্থনা, নিহতের সংখ্যা ছাড়লো ৪৫ হাজার
স্ত্রী-সন্তানসহ শাহরিয়ার আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মোজাম্বিকে বাংলাদেশিদের ৩শ' ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও ভাঙচুর
অতিসত্বর নির্বাচন হওয়ার দরকার : আমীর খসরু
দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে : মেজর হাফিজ
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার
ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের
শেখ হাসিনাসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
অভিযানের খবরে পালাল শ্রাবণধারা কারখানার পরিচালক-ম্যানেজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নেই আশানুরূপ সাড়া
একতাই পারবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে