গ্রেফতার পাঁচ শতাধিক
২৭ জুলাই ২০২৩, ১১:১০ পিএম | আপডেট: ২৮ জুলাই ২০২৩, ১২:০১ এএম
মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে গত দু’দিন ধরে রাজধানীর আবাসিক হোটেল, মেস, বাসা ও বিভিন্ন অফিসে অভিযান চালিয়ে বিএনপির পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রাস্তা ও জনসমাগম স্থানেও অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে নেতা-কর্মীদের। তবে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, সমাবেশকে সামনে রেখে রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি করা হচ্ছে। ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মোট কতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি ডিএমপির পক্ষ থেকে।
এদিকে নয়াপল্টনের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কাছাকাছি মিডওয়ে হোটেল থেকেই দলটির শতাধিক নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। তবে গতকাল দুপুরে ডিএমপির একটি সূত্র জানায়, বুধবার রাতে ডিএমপি মোট ৪১১ জনকে গ্রেফতার করে। তাঁদের মধ্যে বিএনপির ৩৬৬ নেতাকর্মী রয়েছেন। এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে গ্রেফতার করা হয় ৭৫ নেতাকর্মী। যাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, তাদের মহাসমাবেশে যোগ দিতে আসা পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মীকে পুলিশ এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করেছে।
ডিবির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার রাজীব আল মাসুদ বলেন, গত বুধবার রাতে নয়া পল্টনস্থ হোটেল মিডওয়েতে অভিযান চালিয়ে অর্ধ শতাধিক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। তারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির জন্য জড়ো হয়েছিলেন। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সেখান থেকে আটকের সংখ্যা অনেক বেশি। আটকদের মধ্যে আছেন ফেনী বিএনপির সদস্যসচিব আলাল উদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক এয়াকুব নবী, জেলা যুবদলের সহসভাপতি শাহাদাত হোসেন (সেলিম), জেলা যুবদলের দাউদুল ইসলাম (মিনার), ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জাকের হোসেন (রিয়াদ), জাতীয়তাবাদী হেল্প সেলের প্রধান সমন্বয়ক সুমন আহসান, ফেনী উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মেজবাহ উদ্দিন মিয়াজী, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুর নবী, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন, বালিগাঁও ইউনিয়ন সদস্যসচিব কাজী কামরুল হাসান, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা শাহাব উদ্দিন, বালিগাঁও ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি আরিফুল ইসলাম, সদর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী শাকিল, তুহিন, সোহাগ, সাইফুর রহমান, রুবেল পাটোয়ারী ও সোনাগাজী ৭ নম্বর ইউনিয়নের সমির খান ও জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
বুধবার রাতে পুলিশের মিরপুর বিভাগের বিভিন্ন থানায়ও অভিযান চালিয়ে পাংশা উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ১৯ নেতাকর্মীকে আটক করা হয়। এরা হলেন, মুজাহিদুল ইসলাম, জিহাদুল ইসলাম, কাউসার প্রামাণিক, নবী উল্লাহ, মুকুল মিয়া, আবদুল রব, বদিউর রহমান, সামিউল আলম, রেজাউল ইসলাম, বক্কার প্রামানিক, তারিক প্রামাণিক, লিটন প্রামাণিক, আনিসুর রহমান, নজরুল ইসলাম, সজীব রাজা, ইমরান হোসেন, জাহিদ হোসেন, মো. কনক, ফজল হোসেন। কোতোয়ালি থানা পুলিশ ঘিউর উপজেলা ছাত্রদলের পাঁচ নেতা রবিউল দেওয়ান, আকাশ, মো. অমি, রাসেল মোল্লা ও মো. শাহরুখকে গ্রেফতার করেছে। ওসি শাহীনুর রহমান বলেন, বাবুবাজারে নিরাপত্তাচৌকিতে তল্লাশিকালে রবিউল মোল্লা ও আকাশ পালানোর চেষ্টাকালে গ্রেফতার করা হয়। লালমাটিয়ার ডি ব্লকের বাসা থেকে আবদুল কুদ্দুস আকন নামের বিএনপির এক নেতাকে পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে বলে তার পরিবার অভিযোগ করেছে। মোহাম্মদুর থানার ওসি মাহফুজুল হক ভূঁইয়া বলেন, কিছু ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সহসভাপতি মীর আশরাফ আলী আজম এবং তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর মুনতাহা আলীকে লালবাগের তাঁদের বাসা থেকে ডিবি গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের সময় পুলিশ পিটিয়ে আজমের পা ভেঙে ফেলেছে। তবে লালবাগ থানার ওসি হেলাল উদ্দিন বলেন, ডিবির লালবাগ বিভাগের সদস্যরা মীর আশরাফ আলীর বাসায় অভিযান চালায়। এ সময় তিনি জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন, এতে তার পা ভেঙে যায়। তিনি পুলিশ পাহারায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিএনপি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ধানমন্ডির ৬ নং রোডের একটি বাসা থেকে বিএনপি নেতা এড. সফিকুল ইসলাম মিলন, রাজশাহী জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জল, তানোর পৌরসভার সাবেক মেয়র মো. মিজানুর রহমানসহ ৯ জন, পবা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোস্তাক আহমেদ, পারুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল ওয়াহাব, বড়গাছি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আফজাল হোসেন, নবাবগঞ্জ থেকে কৈলাইল ইউনিয়ন বিএনপির নেতা আওলাদ মেম্বার, বাবুল আহম্মেদ, গালিমহর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা বদিউজ্জামান বদুসহ আরো ৮ থেকে ১০ জনকে গ্রেফতার করেছে। গুলশান থানা বিএনপির আহবায়ক দ্বীন ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানা ৬৫ নং ওয়ার্ড সদস্য নুরু মিয়া, ডেমরা থানা বিএনপি নেতা হাজী হযরত আলীর ছেলে হোসেন, কালাচাঁদপুর ব্যাবিলন গেস্ট হাউস থেকে মহেশখালী উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক রিয়াদ মো. আরাফাত, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল আলম পুতু, ধলঘাট ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সভাপতি মো. কাসেম, যশোরের নওয়াপাড়া পৌর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আকরাম আকতার কোরাইশি, অভয়নগর থানা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল বিশ^াস ও সদস্য সঞ্জয় সেনকে ঢাকায় আসার পথে বাবু বাজার ব্রিজ থেকে গতকাল ভোর ৬টায় বংশাল থানার পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
পোস্টার লাগানোর সময় গ্রেফতার হন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক দলের যুগ্ম আহবায়ক জসিম উদ্দিন ও ৫৬ নং ওয়ার্ড শ্রমিক দলের আহবায়ক মো. মোসলেম উদ্দিন, খিলগাঁও থানা শ্রমিক দলের যুগ্ম আহবায়ক রিয়াজ মাস্টার, সবুজবাগ থানা শ্রমিকদলের সদস্য সচিব জসিম উদ্দিন, মুগদা থানা ৭নং ওয়ার্ড শ্রমিকদলের সদস্য সচিব জলিল আহমেদ, যুগ্ম আহবায়ক ছগির আহমেদ ও কদমতলী থানা ৫৯ নং ওয়ার্ড শ্রমিকদলের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুস সামাদ, শ্র্যামপুর থানা ৪৭ নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য মোশারফ হোসেন, মো. খোকন এবং ৫৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য মোকসেদ হোসেন। উত্তর খান থানা বিএনপির মো. সুলতান মাহমুদ বকুল, নুরুজ্জামান নুরু, ওয়ার্ড বিএনপির মারজান, মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন গাজী ও জামাল, আদাবর থানা বিএনপির মনিরুজ্জামান মনির, মো. ইউসুফ মিয়া, সুনিবির হাউজিং বিএনপির মো. অহিদুল ইসলাম বাবু, মো. আনাকুল, মো. রহিজল ও মো. মুসলিম, তুরাগ থানা ৫৪ নং ওয়ার্ড এর সদস্য নাছির, ভাটারা থানার অহিদুজ্জামান মেম্বার, তাজুল ইসলাম তাজু ও নূর মোহাম্মদ এবং বালুঘাট ইউনিট সভাপতি আলাউদ্দিন, রবি, যুবদল নেতা মো. সুমন, মনসুর আলী, আল আমিন, মজিবুর রহমান, হাসান, যুবদল নেতা উজ্জল, কাফরুল থানা বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম লিটন, বিএনপির নেতা শহিদুল ইসলাম স্বপন, খিলক্ষেত থানার মো. সাইফুল ইসলাম সমাজ, থানা বিএনপি নেতা মো. শরিফুল ইসলাম শরিফ, থানা যুবদল নেতা মো. হাসেমসহ খিলক্ষেত থানার অন্তর্গত ১০/১২জন নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। মিরপুর্র বিএনপির সদস্য ইয়াকুব আলী, আব্দুল জলিল ও আকরাম, মো. শহিদুল, দেলোয়ার মৃধা, ডাক্তার সোহেল পারভেজ, ঢাকা উত্তর জাসাস এর যুগ্ম আহবায়ক ওমর ফারুখ, মো. হাসিনুর রহমান, মেহেদী হাসান, মাইদুল ইসলাম শাহীন, ইমতিয়াজ খান ফয়সাল, ওয়ার্ড যুবদল নেতা রাজন রাব্বি, রূপনগর থানা বিএনপি নেতা মো. ফরিদ মিয়া, ইউনিট সভাপতি মো. লতিফ, মো. রফিকুল ইসলাম, রূপনগর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো. হান্নান মিয়া ও ছাত্রদল নেতা মো. রূপক, ক্যান্টনমেন্ট থানা মো. জাহিদ খান রনি, বারনটেক ইউনিটের সভাপতি মো. আলাউদ্দিন, সহ সভাপতি অলিউল্লাহ ও নুরুন্নবী, উত্তরা পূর্ব থানার সাবেক সহ সভাপতি হেদায়েত আকবর বাদল, মোহাম্মদপুর থানা বিএনিপর যুগ্ম আহবায়ক জামাল হোসেন টয়েলকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
নরসিংদী জেলা ছাত্রদলের সম্পাদক মেহেদী হাসান রিফাত, মাধবদী থানা শ্রমিকদলের আহবায়ক আব্দুল লতিফ মিয়া, হাজিপুর ইউনিয়ন আহবায়ক মো. সমির ভূঁইয়া, রহিম খন্দকার, ইউনিয়ন যুবদলের বাবুল খন্দকার, শ্রমিকদলের আবু সাঈদ, চিনিশপুর ইউনিয়ন আহবায়ক স্বপন ভূঁইয়া, সদস্য সবুজ মিয়া, মিন্টু মিয়া, নজরপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক হালিম মেম্বার, শিলমান্দী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক শফিউল্লাহ মৃধা, পাঁচদোনা ইউনিয়ন যুবদল নেতা জহিরুল হক রাসেল, দুলালপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন নাজির ও মাধবদী পৌর ছাত্রদল নেতা রাইসুল, মনোহরদী উপজেলা নেবুতলা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাসুদ মিয়া, ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি অলিউর রহমান অলি, মুকুমদী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন, বড়চাপা ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি ফরিদ উদ্দিন, দৌলতপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা মো. জনি, বেলাবো থানা আমলবো ইউনিয়ন যুবদল নেতা সেন্টু মিয়াকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
ফকিরাপুল থেকে ফেনী জেলা দাগনভূঁইয়া উপজেলা ছাত্রদল নেতা সরোয়ার পারভেজ, নজরুল ইসলাম (অনিক), মিজানুর রহমান, নুরজাহান গেষ্ট হাউস থেকে চকরিয়া উপজেলা কাকরা ইউনিয় যুবদলের সভাপতি রানা, বিএনপি নেতা সোয়াইবুল ইসলাম, মো. মুসা ও মানিক নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলা ৭নং বিএনপির সভাপতি মো. শহিদুল্লা, উপজেলা বিএনপির সম্পাদক শহিদ সরকার, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ১নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা শাহ জালাল সরদারকে পুলিশ গ্রেফতার করে। এছাড়াও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের য্গ্মু আহবায়ক মো. সোলায়মান, উচিতপুর ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য মো. শাজাহান,মো. বাবুল, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবকদলের যুগ্ম আহবায়ক মো. শাহ আলম মাস্টার, ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ সভাপতি মো. শাহজাহান , ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. খন্দকার হুমায়ুন কবির, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মো. সেলিম চৌধুরী, সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. শহীদ সরকারকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
গ্রীন রোড থেকে জয়পুরহাট জেলা কৃষকদেলর সদস্য সচিব কাজী মুঞ্জুর মওলা পলাশ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মশিউর রহমান এলট, চট্টগ্রাম জেলা পটিয়া উপজেলা বিএনপি নেতা শাহজান, জাহেদ, শওকত, সাইফুর ও আব্দুর নুরসহ কলাবাগান থানা পুলিশ কারওয়ান বাজার থেকে ৫জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। কিশোরগঞ্জ জেলা হোসেনপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান রিদয়, ভৈরব থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক নিয়াজ মোর্শেদ আংগুরকে স্টেশন থেকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
লালমাটিয়া থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা কামরুজ্জামান জাপান, মাগুরা জেলা স্বেচ্ছাসেবক নুরুল ইসলাম সুমন, জেলা ছাত্রদলের আরমান হোসেন ও টুকু খানকে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ গ্রেফতার করেছে। সূত্রাপুর থানার শেখ আজিজুল ইসলাম আজিজ, তারেক আহমেদ জন, জিকরুল হাসান, বংশাল থানা নেতা সালাউদ্দিন সালু, ওয়ার্ড নেতা মফিজুর রহমান, আশরাফ, শহিদুল, মজির মাষ্টার, ইকবাল, জামান, আমুলিয়া ইউনিটের মজিবর রহমান, রমনা ওয়ার্ড নেতা আব্দুর রহমান ইসকাটন, আবুল বাশার, সেলিম মিয়া, ইলিয়াস হোসেন ও যুবদলের সাব্বির আহমেদ সুমন, ডাঃ মোহাম্মদ জহির, আহবায়ক নাসির উল্লাহ নাসির, খন্দকার টিপু সুলতান, দৈনিক বাংলা থেকে বরিশাল সদর উপজেলা ছাত্রদলের মো. আলামীন মৃধা, পাংশা থানার মুজাহিদুল ইসলাম, ছাত্রদল নেতা মো. সজিব রাজা, যুবদল নেতা মো. রেজাউল ইসলাম, বক্কার প্রামানিকসহ ১৫ জনকে গ্রেফতার করে। সিএমএম কোর্ট থেকে মোহাম্মদ তৌফিকুরকে ও ঝিনাইদহ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের লিটন মিয়া, মোহাম্মদ রিন্টু মুন্সীকে ফেনী জেলা বিএনপি নেতা আলাল উদ্দিন আলাল, এয়াকুব নবী, যুবদলের শাহাদাত হোসেন সেলিম, দাউদুল ইসলাম মিনার, ছাত্রদলের জাকের হোসেন রিয়াদকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এছাড়া মেজবাহ উদ্দিন মিয়াজী, কামরুল হাসান, নুর নবী, শাহাব উদ্দিন, ছাত্রদলের সভাপতি আরিফুল ইসলাম, শওকত আলী শাকিল, তুহিন, সোহাগ, সাইফুর রহমান রুবেল পাটোয়ারী, সামির, জাহিদুল ইসলাম হিরন, দাগনভূঁইয়া উপজেলা ছাত্রদল নেতা রুবেল, আশ্রাফুলকে নয়াপল্টন হোটেল মিডওয়ে থেকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
বাড্ডা থানা ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা মো. জাহাঙ্গীর আলম, রামপুরা থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা আলীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ভোলা জেলা চরফ্যাশন উপজেলা ছাত্রদল নেতা রিয়াজ ফরাজি, মুন্না হোসেন, রায়হান, রাহিব, নয়ন পন্ডিত, ফরহাদ, পৌর শ্রমিকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্না, শ্রমিকদল নেতা কাদেরসহ ২০ থেকে ২৫ জন নেতাকর্মীকে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
গত বুধবার রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবুল কালাম-এর ঢাকা উত্তরার বাসায় সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ অভিযান চালায়। তারা লোহার গেইট ভেঙে বাসার অন্যান্য লোকজনকে মারধর করে ও দরজায় হ্যামার, ড্রিল, হাতুড়ি দিয়ে ভেঙে প্রায় ৩ ঘন্টা অভিযান চালায়। পরে পূর্ব যুবদলের মিঠুন আহমেদ, ওয়ার্ড যুবদল নেতা রাজু হোসেন রোমানকে নিয়ে যায়।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
নোবিপ্রবির সঙ্গে নেদারল্যান্ডের ইউট্রিচ বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি স্বাক্ষর
৯ দফা দাবীতে নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালরে সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
এলজিইডির এক প্রকল্পে ৪০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
আবাসিক হোটেলের নামে মাদকের আড্ডা
নোয়াখালীতে মসজিদের ইমাম ও খতিবকে বিদায়ী সংবর্ধনা
খুলনাকে বিদায় করে ফাইনালে মেট্রো
কালিয়াকৈরে চাঁদাবাজের হামলায় চাঁদাবাজ কালামের মৃত্যু
বিরল উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত- ১
কামালপুর সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে মরণফাঁদ চরম দুর্ভোগে পথচারীরা
মেয়েদের ক্রিকেটে যুক্ত হলো যেসব সুযোগ-সুবিধা
বাড়ছে শীতের প্রকোপ, সাধারণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়
জকিগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
খালিশপুরে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
যুব এশিয়া কাপজয়ীরা পাচ্ছেন আর্থিক পুরস্কার
আদমদিঘীতে বিএনপি কার্যালয় উদ্বোধন
রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জে বিএনপির বহিস্কৃত ও আ. লীগ কর্মীদের নিয়ে বিএনপির ২ জেলা কার্যালয়
কালীগঞ্জে ভাইরাল চিতাবাঘ হত্যার ঘটনায় দুইজন গ্রেপ্তার বন বিভাগ ও প্রশাসনে তোলপাড়
আশুলিয়ায় স্ট্যান্ডে চাঁদার দাবীতে হামলার অভিযোগ; আহত-১৩