ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১
রাজধানীর কাওলার মহাসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

যেভাবে হোক দেশে নির্বাচন হবেই

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৫ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবির নামে বিএনপি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যেভাবে হোক এ দেশে নির্বাচন হবেই। নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে বিএনপি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে। বিএনপির দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগা স্বাভাবিক। তারা যে নির্বাচন করবে, তাদের নেতাটা কে? তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবেন? ওই দুর্নীতিবাজ পলাতক আসামি না এতিমের অর্থ আত্মসাৎকারী? সে (খালেদা জিয়া) নাকি যায় যায়। আরেকটা পলাতক। তাহলে কে করবে? এ জন্য তাদের চেষ্টা নির্বাচন বানচাল করার। তারা জানে নির্বাচন হলে নৌকা মার্কা ভোট পাবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে, দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। তাই তারা নির্বাচনকে নষ্ট করতে চায়, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিতে চায়। গতকাল শনিবার রাজধানীর কাওলার সিভিল এভিয়েশন মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের এক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন উপলক্ষে ৭ অক্টোবর এ সমাবেশ করার কথা থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে তারিখ পরিবর্তন করা হয়।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালে দেশের সম্পদ বিক্রির মুচলেকা দিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় এসেছিল। ওই গ্যাস বিক্রির প্রস্তাব আমার কাছেও এসেছিল। বলেছিলাম, আমি বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশের স্বার্থ কখনও বেচি না। ক্ষমতার লোভ আমার নেই। খালেদা জিয়া এসে গ্যাসতো দিতেই পারেনি, উল্টো বাংলাদেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান করেছে। আর বিদেশ থেকে টাকা এসেছিল এতিমখানার জন্য, এতিম একটা টাকাও পায়নি, সব টাকা মেরে দিয়েছে নিজে। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন উল্লেখও করেন তিনি। গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর কাওলায় সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকে প্রশ্ন করেন, রিজার্ভ গেল কোথায়? জনগণের সেবায় রিজার্ভের টাকা খরচ করেছি। করোনার টিকা কিনেছি। খাদ্য মন্দায় খাদ্য কিনেছি, এখনও কিনছি।
আওয়ামী লীগ জনগণের সেবক উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সরকার গঠনের পর দেশ দারিদ্রের হার ১৮ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। করোনায় বিশ্বের অনেক ধনী দেশও টাকা নিয়ে ভ্যাকসিন দিয়েছে। আমরা দিয়েছি বিনামূল্যে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে যখন যেটা প্রয়োজন হয়েছে, করেছি। তিনি বলেন, বিএনপির আমলে দেশ ছিল পিছিয়ে। আওয়ামী লীগের আমলে এগিয়েছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে। খালেদা জিয়ার আমলে ৬১ হাজার কোটি টাকার বাজেট ছিল। এবার আমরা ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট দিয়েছি।

বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন উল্লেখ করে তিনি বলেন, তার মনে তো ছিল, সেই পাকিস্তান। সে ওই পাকিস্তানের ধারাবাহিকতা নিয়েই চলতে চেয়েছিল। জাতির পিতার হত্যাকারীকে ভোট চুরি করে পার্লামেন্টে বসিয়েছিল। আর আল বদর, রাজাকারদের ক্ষমতায় বসিয়েছিল।
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে তিনি বলেন, কিছুদিন আগে আপনারা দেখেছেন, খালেদা জিয়ার নাইকো দুর্ণীতি মামলার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে কানাডার পুলিশ এবং আমেরিকা থেকে গোয়েন্দা সংস্থার লোক আসার জন্য তৈরি। যখনই তারা আসবে বলে, তখনই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।

বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতা থাকতে ক্ষমতার দাপট দেখিয়েছিল এমন মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতায় থাকতে সে বলেছিল, আওয়ামী লীগ ১০০ বছরেও ক্ষমতায় যেতে পারবে না। সে বলেছিল, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী দূরে থাক বিরোধী দলীয় নেতাও হতে পারবে না। আল্লার মাইর, দুনিয়ার বাইর, এখন তিনি না প্রধানমন্ত্রী, না বিরোধী দলীয় নেত্রী কিছু হতে পারেন নি। কিন্তু দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তিনি বলেন, তার বড় বোন, বোনের জামাই, ভাই আমার সঙ্গে গণভবনে দেখা করতে আসে। কান্নাকাটি করে। সরকার প্রধান হিসেবে আমি যতটুকু ক্ষমতা...। যদিও ক্ষমতায় থাকতে আমাকে হত্যার জন্য গ্রেনেড হামলা, কোটালিপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখা, বারবার হামলা করেছিল। যখন সে এক-একটা বক্তৃতা দিয়েছে, তারপরেই হামলা হয়েছে। আল্লাহ আমাকে রক্ষা করেছে। আমার নেতা-কর্মীরা জীবন দিয়ে রক্ষা করেছে। যখন তার বোন এসে কান্নাকাটি করলো, আমি তাকে বাসায় থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছি।

বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য বিএনপির অনশন কর্মসূচির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকে দেখি, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিএনপি নেতারা অনশন করে। আমি জিজ্ঞেস করি, তারা কয়টা থেকে অনশন শুরু করেছিল? বাসায় কী দিয়ে নাস্তা করে এসেছে? বাড়িতে কী দিয়ে ভাত খাবে? কয় ঘণ্টার অনশন? নাটক করারও একটা সীমা থাকে। (বিএনপি) এই নাটকই করে যাচ্ছে।

বিএনপি নেতাদের কাছে প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার (তারেক রহমান) মা-তো অসুস্থ। আপনারা অনশন করেন। তাহলে ছেলে কেন মাকে দেখতে আসে না। এটা কেমন ছেলে, সেটা আমার প্রশ্ন। মা-তো অসুস্থ মরে মরে। সে নাকি যখন তখন মরে যাবে। হ্যাঁ, বয়সও হয়েছে, অসুস্থও বটে। মাকে দেখতে আসে না কেন? আমিতো বলবো, মাকে দেখতে আসুক।

বিএনপি ভোট কারচুপি করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক সংগ্রাম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি। গণতান্ত্রিক ধারা থাকলে পরে একটা দেশের উন্নতি হয়, আর গণতান্ত্রিক ধারা যারা বিশ্বাস করে, তারা ক্ষমতায় থাকলে দেশের যে উন্নয়ন হয়, সেটা আজকে প্রমাণিত।

আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের আন্দোলন-সংগ্রাম জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার এবং জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য প্রতিটি সংগ্রামে আপনারা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে আন্দোলন চালিয়েছেন। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ভোট চুরি করে নিজেকে ঘোষণা দিয়েছিল, আবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। ওই ভোট চুরির অপরাধে এদেশের মানুষ ভোট চোরাকে কখনও ক্ষমতায় থাকতে দেয় না। সেই অপরাধে তাকে আন্দোলনের মাধ্যমে মাত্র দেড় মাসে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। সেই আন্দোলন আপনারাই চালিয়েছিলেন। সে জন্য আপনাদের সংগ্রামী অভিনন্দন জানাই।

জনগণের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনি ব্যবস্থার উন্নতি করেছি। যে বিএনপি ২০০১-০৬ সালে ক্ষমতায় থাকতে ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে ভোটার লিস্ট করেছিল। সেটি সরিয়ে দিয়ে ছবিসহ ভোটার তালিকা করা হয়েছে। নির্বাচন পরিচালানার জন্য আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছি, যাতে নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হয়। আর বিএনপি সে সময় নানা তালবাহানা করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে চেয়েছিল। আর হত্যা, ক্রু, ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে বন্দুকের নলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান অনেক সেনাবাহিনীর অফিসার হত্যা করেছিল এমন উল্লেখ করেন তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের হাতে হত্যা হয়েছিল এমন অনেক সেনা অফিসারের লাশ তাদের স্বজনরা পায়নি। বিএনপির জন্ম হয়েছে হত্যার মধ্য দিয়ে।

মহাসমাবশে বিএনপিকে ছাড়া হবে না বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, সব প্রস্তুত হয়ে যান। এদের ছাড়া হবে না। বিএনপি অবরোধ করবে ঘোষণা দিয়েছে, দেখি আসেন। আসেন না, দেখি। অবরোধ করতে গেলে নিজেরা অবরোধ হয়ে যাবেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঢাকা সিটি আওয়ামী লীগের দূর্গ হয়ে আছে। অবরোধ করলে নিজেরাই অবরুদ্ধ হয়ে যাবেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোয়াটার ফাইনাল খেলা শুরু হয়ে গেছে। এর পর কোয়াটার ফাইনাল, জানুয়ারীতে ফাইনাল খেলা হবে। বিএনপির বিরুদ্ধে, ভোট চুরি,সন্ত্রান ও ষড়যন্ত্র, দূনীতির বিরুদ্ধে খেলা হবে। খেলা হবে- লন্ডনে পালিয়ে ও লুকিয়ে আছে অর্থপাচারের হোতা তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, খবর জানেন, বিএনপির অনশনের। মির্জা ফখরুল মিডিয়াকে বলছে, তারা অনশন করছে। আর সকাল বেলা সোনাগাঁও থেকে খাবার এনে নাশতা করছে। আর করে অনশন। এর পর বাসায় গিয়ে কখন আবার রাজ খাবার খাবে সেই অপেক্ষায় আছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল নাকি শেখ হাসিনাকে আর সময় দেবে না। সময় দেওয়ার তুমি কে, সময় দেওয়ার মালিক এই দেশের জনগণ এবং আল্লাহতালা আর কেউ নন। ইদানিং আবার পিটার হাসের সঙ্গে কথা বার্তা বলে, বাইরে আসে আজরাইলের সঙ্গে কথা কয়। আজরাইল নাকি আমাদের মাথার চারপাশে ঘুরতেছে। শেখ হাসিনার মাথার চার পাশে আজরাইল। হেতু কি, সময় নাই। ফখরুল, শেষ পর্যন্ত আজরাইল আপনাকে আসর করছে। আজরাইলের সঙ্গে কথা কন, সরকারের পতনের জন্য। পদযাত্রায়, বিক্ষোভে কাজ হয় নি। এখন আজরাইলের সঙ্গে কথা বলছেন।

সমাবেশে আারো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রেকর্ডের মালা গেঁথে দ. আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

রেকর্ডের মালা গেঁথে দ. আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর, চীনকে ঠেকাতে কোয়াড কি এখনও প্রাসঙ্গিক?

মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর, চীনকে ঠেকাতে কোয়াড কি এখনও প্রাসঙ্গিক?

টেলর সুইফটের পর কমলাকে বিখ্যাত বিজ্ঞান ম্যাগাজিনের সমর্থন নিয়ে বিতর্ক

টেলর সুইফটের পর কমলাকে বিখ্যাত বিজ্ঞান ম্যাগাজিনের সমর্থন নিয়ে বিতর্ক

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন