ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
পুনরায় গাজা দখল করা ইসরাইলের জন্য বড় ভুল হবে : বাইডেন ইসরাইলি ‘সন্ত্রাস’ ফিলিস্তিনিদের ‘মৃত্যুর অপেক্ষায়’ রেখেছে স্কটিশ প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হামাস মানে ফিলিস্তিন নয়, বললেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস

গাজায় নিহত বেড়ে ২৭৫০

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক :

১৭ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৭ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর আগ্রাসনে ফিলিস্তিনে নিহতের সংখ্যা দুই হাজার ৭৫০ জন। এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১০ হাজার ৮১৪ জন। গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গাজার পাশাপাশি অধিকৃত পশ্চিম তীরেও অভিযান চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত পশ্চিম তীরে ইসরাইলের হামলায় ৫৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন ১ হাজার ২০০ জন ফিলিস্তিনি। পশ্চিম তীরে ব্যাপক ধরপাকড়ও করছে ইসরাইলি বাহিনী। সোমবার পর্যন্ত পশ্চিম তীরে ৬০০ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

অপরদিকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৪০০ জন ইসরাইলি নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আর আহত হয়েছেন প্রায় সাড়ে তিন হাজার ইসরাইলি। গত ১১ দিন ধরে গাজা উপত্যকায় বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে ইসরাইল। এছাড়া গাজাকে পুরোপুরি অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। জ্বালানি, বিদ্যুৎ, পানি, খাবার ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সেখানে। গাজায় বসবাসকারী ২৩ লাখ ফিলিস্তিনিকে পুরো বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে। গাজায় একযোগে স্থল, আকাশ ও নৌ হামলা চালানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ইসরাইল। ইতিমধ্যে এ হামলার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। তবে কবে থেকে এ অভিযান শুরু করা হবে, সে ব্যাপারে এখনো কোনো ঘোষণা দেওয়া হয়নি। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, চরম খাদ্য, সুপেয় পানি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট গাজা উপত্যকায়। তার ওপর ইসরাইলের হুমকিতে ছাঁড়তে হচ্ছে ঘরবাড়ি-জন্মভূমি।

উত্তর থেকে দক্ষিণাঞ্চলের দিকে সরে যাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। সেখানকার খান ইউনিস শহরের জনসংখ্যা রাতারাতি ছাড়িয়ে গেছে ১০ লাখ। ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট তো রয়েছেই, এমনকি স্কুল আর হাসপাতালগুলোও পরিণত হয়েছে অস্থায়ী আশ্রয় শিবিরে। এদিকে, ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তথ্য মতে, ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। আরও হাজারের বেশি মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন। তাদের উদ্ধারে নেই প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বা লোকবল। খালি হাতেই মাটি খুঁড়ছেন স্বজনরা। জাতিসংঘের হিসাবে, ২০১৪ সালের সংঘাতের তুলনায় ভয়াবহ বর্তমান পরিস্থিতি।

পুনরায় গাজা দখল করা ইসরাইলের জন্য বড় ভুল হবে -বাইডেন : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, হামাসকে অবশ্যই উপড়ে ফেলতে হবে এবং ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য কোন পথ অবশ্যই পাওয়া যাবে। সিবিসি সিক্সটি মিনিটস-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরান ও হেজবুল্লাহকে এই সংঘাতে জড়িয়ে তা আরো না বাড়ানোর জন্য সতর্ক করেন।

‘এই মুহূর্তে গাজায় ইসরাইলি দখলদারিত্ব সমর্থন করেন কিনা’ এমন প্রশ্নের উত্তরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, এটা হবে একটি ‘বড় ভুল’। বাইডেন বলেন, ‘হামাস এবং হামাসের অংশগুলো চরমপন্থি উপাদানগুলো পুরো ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। আর আমার মনে হয় আবারো গাজার দখল নেয়াটা ইসরাইলের জন্য একটি ভুল পদক্ষেপ হবে।’ ‘কিন্তু গাজায় প্রবেশ করে চরমপন্থিদের বের করে আনাটা...এখন জরুরি হয়ে দেখা দিয়েছে,’ তিনি সাক্ষাৎকারের একটি ক্লিপে বলেন যা গত রোববার রাতে সম্প্রচারিত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, তিনি ‘আত্মবিশ্বাসী যে, ইসরাইল অবশ্যই যুদ্ধের নীতি মেনেই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে’।

বাইডেন বারবারই বলেছেন, হামাসের বিরুদ্ধে নিজেকে রক্ষা করার অধিকার ও কর্তব্য রয়েছে ইসরাইলের। গত সপ্তাহে চালানো হামাসের হামলাকে তিনি ‘শয়তানের কাজ’ বলে অভিহিত করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জিম্মি হওয়া নাগরিক যারা এখনো জীবিত আছে তাদের ‘মুক্ত করতে’ সম্ভাব্য সব কিছুই করবেন বলে প্রতিজ্ঞা করেছেন। তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি বিস্তারিত কিছু বলতে চাই না, তবে এতটুকু বলছি যে, আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
এর আগে রোববার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর নিশ্চিত করেছে যে, ১৩ জন আমেরিকার নাগরিক নিখোঁজ রয়েছেন। তারা হামাসের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই নৃশংসতা থামানো এবং দায়ীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা’।

ইসরাইলি ‘সন্ত্রাস’ ফিলিস্তিনিদের ‘মৃত্যুর অপেক্ষায়’ রেখেছে -স্কটিশ প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী : স্কটল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বা ফার্স্ট মিনিস্টার হুমজা ইউসুফের স্ত্রী ইসরাইলের বিরুদ্ধে গাজায় ‘সন্ত্রাস’ চালানোর জন্য অভিযুক্ত করেছেন এবং বলেছেন যে, তার পরিবারসহ প্রতিটি বাসিন্দা ‘মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছে’। অ্যাবারডিনে এসএনপি সম্মেলনে দেয়া বক্তৃতায় নাদিয়া এল-নাকলা বলেছেন যে, গাজা শহরে তার আত্মীয়রা পরিকল্পিত ইসরাইলি স্থল আক্রমণের আগে ‘শেষবারের মতো’ একে অপরকে বিদায় জানাতে বাধ্য হচ্ছেন। তিনি বলেন যে, আইসক্রিম ট্রাকগুলো লাশ সংরক্ষণ করার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে এবং তার ডাক্তার ভাই আহতদের আর চিকিৎসা করতে পারছেন না, কারণ তার চিকিৎসা সরবরাহ শেষ হয়ে গেছে।

এ বক্তৃতার পর হুমজা ইউসুফ তার স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরেন, তারপর চোখের পানি মোছেন। নাদিয়ার বাবা-মা, এলিজাবেথ এবং ম্যাজেড এল-নাকলা, তার ৯৩ বছর বয়সী ‘বৃদ্ধ এবং অসুস্থ’ দাদীর সঙ্গে দেখা করতে এ মাসের শুরুতে গাজা ভ্রমণ করেন। সেখানে ইসরাইলের হামলায় তারা ‘আটকা’ পড়ে যান। নাদিয়ার ভাইও তার চার সন্তানের সাথে গাজায় থাকেন যার মধ্যে একটি দুই মাসের শিশু রয়েছে। তিনি বলেন যে, তিনি ভয় পান যে, শহরে তার পরিবারের যে বাড়ি রয়েছে তাও ‘ধ্বংস হয়ে যাবে’। মানবিক করিডোর স্থাপনের জন্য জাতিসংঘের দাবিগুলোকে সমর্থন করার জন্য যুক্তরাজ্য সরকারকে আহ্বান জানিয়ে সর্বসম্মতিক্রমে একটি জরুরি প্রস্তাব পাস করা হয়, যাতে লোকেদের গাজা ছেড়ে যেতে এবং সাহায্য পৌঁছানোর অনুমতি দেয়া হয়। পূর্ববর্তী বিতর্কে কথা বলতে গিয়ে নাদিয়া বলেছিলেন যে, তিনি ‘এ সপ্তাহটি অত্যন্ত ভয়ের সাথে শুরু করেছিলেন’ এবং এখন ‘সম্পূর্ণ হতাশায় সপ্তাহটি শেষ করছেন’। তিনি যোগ করেছেন, ‘আমি বড় হওয়ার সাথে সাথে গাজায় অনেক যুদ্ধ দেখেছি, তবে এর মতো কিছুই নেই।’

হামাস মানে ফিলিস্তিন নয়, বললেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস : গাজায় ইসরাইলে নৃশংস বিমান হামলার মধ্যে এবার মুখ খুললেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘হামাস যা করে তা ফিলিস্তিনের মানুষের মানসিকতা নয়।’ ফিলিস্তিনের সংবাদসংস্থা একথা রোববার প্রকাশ করেছে।

এখানেই শেষ নয়, তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের মানুষ ফিলিস্তিন লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা পিএলও-কে মর্যাদা দেয়। তারাই ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতিনিধি, হামাস নয়। ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সঙ্গে ফোনে গাজা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময় এ মন্তব্য করেছেন তিনি। গাজা স্ট্রিপে ক্ষমতার কেন্দ্রে হামাস। কিন্তু পিএলও-র সঙ্গে হামাসের সাপে-নেউলে সম্পর্ক। তবে গাজায় ইসরাইলের আক্রমণ শুরু হওয়ার পরেও পিএলও এ অবস্থান নেবে, তা অনেকেই ভাবেননি।

এদিকে গত শুক্রবারই গাজা সীমন্তে বিপুল সেনা জড়ো করেছিল ইসরাইল। তারা জানিয়েছিল, কয়েকঘণ্টার মধ্যে উত্তর গাজা খালি করে দিতে হবে সমস্ত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনের কর্মীদের। যদিও শুক্রবার শেষ পর্যন্ত তা সম্ভব হয়নি। অভিযোগ, উত্তর গাজা ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় একটি উদ্বাস্তু কনভয়ের ওপর রকেট হামলা হয়েছে। তাতে বেশ কিছু মানুষের মৃত্যু হয়। ইসরাইল অবশ্য জানিয়েছে, রোববার পর্যন্ত পুরোদস্তুর স্থল অভিযান তারা শুরু করেনি। জাতিসংঘের সংস্থা জানিয়েছে, গাজা থেকে ১০ লাখ মানুষকে নিজের বাসভূমি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে যেতে হয়েছে। সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ, ট্রিবিউন, ডয়চে ভেলে, বিবিসি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা