ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১

বিরোধী শিবিরে প্রশ্ন-  প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে কে?

Daily Inqilab বিশেষ সংবাদদাতা

২০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৭ এএম

সংবিধান অনুযায়ী এখন দেশের প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে কে? গত কয়েকদিন ধরেই এ প্রশ্নটি ঘুরে ফিরে আসছে। বিশেষত বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গত ১৮ অক্টোবর জনসভায় এ প্রশ্নটি তোলার পর বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক ওঠে। এখন এর পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিশ্লেষণ তুলে ধরছেন সংবিধান বিশ্লেষকরা। এর অবশ্য যৌক্তিকতাও রয়েছে। কারণ দেড় দশক ধরে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার সংবিধান নির্ভরতার বিষয়টি উচ্চারণ করছে সবচেয়ে বেশি। তত্ত¡াবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনরত বিরোধী রাজনীতিকদের সামনেও দোহাই দিচ্ছে সংবিধানের। সংবিধান থেকে এক চুল না নড়ার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করা হচ্ছে। ফলে অতিশয় সংবিধানাশ্রয়ী হিসেবে প্রতীয়মান সরকারের শাসনব্যবস্থা সংবিধান চ্যুতির মতো কিছু ঘটলে সেটি বিরোধীদের মাঝে বিতর্কের নতুন খোরাক যোগাবে-এ কথা বলাই বাহল্য।

বুধবার বঙ্গভবন থেকে প্রেস নোট দিয়ে জানানো হয়েছে যে, মহামান্য প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এখন সিঙ্গাপুর চিকিৎসাধীন। গত ১৬ অক্টোবর তিনি সিঙ্গাপুর যান। ১৮ অক্টোবরের তথ্য, কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডাক্তার কফিদিস থিওডোরোসের তত্ত¡াবধানে তাঁর ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছে। প্রেসিডেন্টের জ্ঞান ফিরেছে। তিনি এখন পোস্ট অপারেটিভ ইউনিটে পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।

প্রেসিডেন্টের আকস্মিক সিঙ্গাপুর যাত্রা নিয়ে নাগরিক সমাজের মাঝে যেমন সৃষ্টি হয়েছে নানা গুঞ্জন। তেমনি বিরোধী শিবিরের মাঝে উদ্রেক করেছে নানা প্রশ্নের। গুজবের ডালপালাও গজাচ্ছে বহু। কারণটি হচ্ছে, প্রেসিডেন্টের সিঙ্গাপুর যাত্রার আগে ১৪ অক্টোবর তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৫ অক্টোবর সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। সাধারণ দৃষ্টিকোণ থেকে রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে নির্বাহী বিভাগের প্রধান এবং বিচার বিভাগের প্রধানের ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ’ মামুলি বিষয়। কিন্তু বিশ্লেষকরা মনে করছেন, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এসব ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ’ও অত্যন্ত তাৎপর্যবহ। দু’টি বৈঠকের পরদিনই প্রেসিডেন্ট পাড়ি জমান সিঙ্গাপুর। যেদিন পৌঁছলেন তার পরদিনই হয়েছে ‘ওপেন হার্ট সার্জারি’। সেখানকার ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে তিনি এখন চিকিৎসাধীন। আরোগ্য কামনায় দেশবাসীর কাছে তিনি দোয়া চেয়েছেন। এসবের কোনো কিছুতেই সাংবিধানিক বিচ্যুতির প্রশ্ন তোলা অবান্তর। তবে প্রেসিডেন্টের ‘বিদেশ যাত্রা’, ‘চিকিৎসা’, অসুস্থতা’, ‘অনুপস্থিতি,’ এবং ‘অবর্তমান’র বিষয়ে সংবিধানে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। প্রেসিডেন্টের বিদেশ যাত্রা এবং চিকিৎসাকালীন এই ‘অনুপস্থিতি’ কি সংবিধানের আলোকে হয়েছে? সংবিধান বলছে, অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পিকার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করবেন। সংবিধানের ৫৪ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হইলে কিংবা অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কোনো কারণে রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হইলে ক্ষেত্রমত রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত কিংবা রাষ্ট্রপতি পুনরায় স্বীয় কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত স্পিকার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করিবেন’।

সংবিধানে এই বিধানটি শুধুমাত্র মহামান্য প্রেসিডেন্টের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। প্রধানমন্ত্রীর বিদেশযাত্রা, অনুপস্থিতি, অবর্তমান, অসুস্থতা সম্পর্কে এ ধরনের বিধান নেই। ফলে প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অনুপস্থিতিতে সংবিধানের ব্যত্যয় ঘটে না। কিন্তু প্রেসিডেন্টের ক্ষেত্রে ঘটে। তাঁর অনুপস্থিতি, অসুস্থতা ও অবর্তমানে জাতীয় সংসদের স্পিকারের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনের কথা সংবিধানে বলা আছে। তাই বাধ্যবাধকতা রয়েছে, প্রেসিডেন্টের অসুস্থতা কিংবা বিদেশযাত্রা জনিত অনুপস্থিতিতে স্পিকারকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব দিয়ে যাওয়ার। কিন্তু প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন অসুস্থতাজনিত অনুপস্থিতিতে স্পিকারকে সেই দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন বলে জানা যায়নি। তবে সংবিধানের ৫৪ অনুচ্ছেদের চর্চাটি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার আমলেই একাধিকবার হতে দেখা গেছে। ঘটনাটি ২০১৩ সালের। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষ করে দেশে না ফেরা পর্যন্ত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করেন তৎকালীন স্পিকার (পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট) মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ। ওই বছর ১৪ মার্চ তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভুইঞা এ সংক্রান্ত প্রশ্নে বলেছিলেন, ‘সংবিধানের ৫৪ ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি শারীরিক অসুস্থতার কারণে যদি দায়িত্ব পালনে সমর্থ না হন সে ক্ষেত্রে স্পিকার দায়িত্ব পালন করবেন। রাষ্ট্রপতি (জিল্লুর রহমান) ফুসফুসে মারাত্মক সংক্রমণে ভুগছেন’।
অবশ্য পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বহুবার চিকিৎসার্থে বিদেশ গেলেও কাউকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব দিয়েছেন বলে জানা যায়নি।

সুপ্রিম কোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার ও সংবিধান বিশ্লেষক ইকতেদার আহমেদের মতে, মহামান্য প্রেসিডেন্ট সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে যদি স্পিকারকে দায়িত্ব না দিয়ে থাকেন তাহলে তাতে সংবিধান লঙ্ঘিত হয়েছে। সংবিধানের অবমাননা হয়েছে। সরকার দলীয় লোকজন সারাক্ষণ বলে যাচ্ছেন যে, তারা সংবিধান থেকে এক চুলও নড়বেন না। তাহলে প্রেসিডেন্ট কেমন করে সংবিধান মানলেন? এ ক্ষেত্রে তারা সংবিধান থেকে নড়ে কেমন করে? সাবেক এই সিনিয়র বিচারক বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিদেশ গেলে কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাওয়ার কথা সংবিধানে উল্লেখ নেই। তাই এ ক্ষেত্রে অন্য কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাওয়ার মতো বিষয় নেই। রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারে উপ-রাষ্ট্রপতি থাকেন। সংবিধানে উপ-রাষ্ট্রপতির কোনো পদ নেই। বরং ৫৪ অনুচ্ছেদে স্পষ্ট করে বলা আছে স্পিকারের কথা। এবং এই দায়িত্ব স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্পিকারের হাতে চলে যাওয়ার কথা বলা নেই সংবিধানে। রাষ্ট্রপতি স্বয়ং স্পিকারের কাছে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন। তিনি যদি সেটি করে না থাকেন সেটি সংবিধানের বিচ্যুতি।

এদিকে বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালের মতে, সংবিধানের ৫৪ অনুচ্ছেদ এখানে গুরুতরভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে। সংবিধানের এই অনুচ্ছেদের আলোকেই বিএনপির সরকারের সময় তৎকালীন স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার ১১ দিন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমান প্রেসিডেন্ট যেহেতু সংবিধানের এই নির্দেশনা মানেননি সেহেতু এটি গুরুতর লঙ্ঘন। সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছেও বলা যেতে পারে।

এদিকে উভয়ের এই কথার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক। গতকাল বৃহস্পতিবার ইনকিলাবকে তিনি বলেন, প্রেসিডেন্টের দৈনন্দিন কোনো কার্যক্রম নেই। প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ, শপথ পাঠ করানো, প্রধান বিচারপতি, নির্বাচন কমিশন নিয়োগ, সংসদ অধিবেশন আহŸান, সংসদে পাসকৃত আইনে সম্মতি প্রদান ব্যতিত তার তেমন কার্যক্রম নেই। কিছু সামাজিক দায়িত্ব তিনি পালন করেন। এ মুহূর্তে কাউকে নিয়োগ কিংবা শপথবাক্য পাঠ করানোর বিষয় নেই। তাই তার কোনো রুটিন ডিউটিও নেই। স্বাস্থ্যগত প্রয়োজনে তিনি যদি কিছুদিন দেশের বাইরেও থাকেন তাতে সাংবিধানিকভাবে কোনো অসুবিধা নেই। তিনি বলেন, মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ যখন প্রেসিডেন্ট ছিলেন বহুবার চিকিৎসার্থে বিদেশ গিয়েছেন। তখনও কি স্পিকার শিরীন শারমিনকে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল? হয়নি। ড. মালিক আরও বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শাসিত সরকার। যুক্তরাষ্ট্র বা ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট শাসিত সরকার। সেখানে এক ঘণ্টার জন্য প্রেসিডেন্ট ছুটিতে গেলে অন্য কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যেতে হয়।

উল্লেখ্য, সরকারবিরোধী আন্দোলনের চ‚ড়ান্ত ধাপে গত বুধবার নয়াপল্টনের জনসভায় বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে সংবিধান লঙ্ঘন করার নতুন অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করছে। প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার আগে কাউকে দায়িত্ব দিয়ে না যাওয়ায় সংবিধান লঙ্ঘন হয়েছে। তিনি বলেন, সংবিধানে আছে যে, প্রেসিডেন্ট যদি বাইরে যান, তাহলে কাউকে দায়িত্ব দেয়ার কথা। আজকে এখন পর্যন্ত দেয়নি, দেয়া হয়নি। অর্থাৎ এখানেও তারা (সরকার) সম্পূর্ণভাবে বেআইনি কাজ করছে। অসাংবিধানিক কাজ করছে। পুরোপুরিভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে যাচ্ছে।

 

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা