ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
৪৪ দলের মধ্যে ১৮ দলের সংলাপ বর্জন রাজনৈতিক সংকট নিরসনের সামর্থ্য কমিশনের নেই : সিইসি

সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবি সবার

Daily Inqilab পঞ্চায়েত হাবিব

০৫ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানাতে এবং মতামত নিতে সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসার জন্য চিঠি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে দুই ধাপে বিএনপিসহ ১৮টি রাজনৈতিক দল ইসির সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেয়নি। গতকাল শনিবার আওয়ামী লীগসহ ২২টি দলকে সকালে আর বিএনপিসহ ২২টি দলকে বিকেলে সংলাপে বসার জন্য চিঠি দেয় ইসি। সকালে আওয়ামী লীগসহ ২২ দল আলোচনায় অংশ নিলেও ৯টি দল অনুপস্থিত ছিল। একইভাবে বিএনপিসহ ২২টি দলের অংশগ্রহণের কথা ছিল বিকেলে। তবে সেখানে বিএনপিসহ সমমনা ৯টি দল অংশগ্রহণ করেনি। ফলে দুই ধাপে ৪৪টি দলের মধ্যে ১৮টি রাজনৈতিক দল ইসির ডাকে সাড়া দেয়নি। এদিকে সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন (ইসি) আয়োজিত সংলাপের এসে দলগুলোর কেউ চেয়েছে সুষ্ঠু নির্বাচন। আর কেউ চেয়েছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবি করেছেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতিসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনার জন্য ইসির ডাকে সাড়া দেয়নি সরকার পতনের ‘এক দফা’ আন্দোলনে থাকা বিএনপি। তবে ইসির আমন্ত্রণে বিএনপিসহ নয়টি দল অংশ নেয়নি। বর্তমান কমিশন দায়িত্ব নেয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই দফা সংলাপে বিএনপিসহ কয়েকটি দল অংশ নেয়নি। সে কারণে বিএনপি ও সমমনা দল এবং সিপিবি, বাসদসহ সংলাপ বর্জন করা নয় দলকে গত মার্চে অনানুষ্ঠানিক আলোচনার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, তাতেও সাড়া দেয়নি দলগুলো। ভোটের তফসিল ঘোষণার আগে নির্বাচন কমিশন যখন দলগুলোর সঙ্গে এই আলোচনা করছে, তখন সংলাপ বর্জন করা বিএনপি ও সমমনা দলগুলো রাজপথে। তারা নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচিতে ফিরে গেছে এবং কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

জাতীয় নির্বাচনের আগ দিয়ে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষ হয়। এরপর হরতাল ও অবরোধের ডাক দেয় দলটি। এই কর্মসূচি ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর ও বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার ও কাল সোমবারও অবরোধ ডেকেছে বিএনপি। ভোটের তফসিল ঘোষণার আগে নির্বাচন কমিশন যখন দলগুলোর সঙ্গে এই আলোচনা করছে, তখন সংলাপ বর্জন করা বিএনপি ও সমমনা দলগুলো রাজপথে। তারা নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা হয় গ্রেপ্তার অথবা আত্মগোপনে, দলটির কেন্দ্রীয় ও গুলশানের কার্যালয় বন্ধ, এই অবস্থায় ইসির চিঠি গ্রহণ করার মতো বিএনপির অফিসে একজন লোকও পাওয়া যায়নি। বিএনপির সব নেতা কারাগারে তারপরও কীভাবে সংলাপে আসবে তা বলতে পারেনি ইসির কর্মকর্তারা।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনের সম্মেলন কক্ষে সংলাপের বৈঠক শুরু হয়। সকাল সাড়ে ১০ টায় শুরু হয় প্রথম ধাপের আলোচনা। এতে অংশ নেয় ১৩টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। অংশ নেয়নি ৯টি দল। এর মধ্যে এলডিপি, বিজেপি এবং কল্যাণ পার্টি সংলাপে অংশ নেবে না বলে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে আগেই। বাকিরা অনুপস্থিত ছিল। যে ৯টি দল আসেনি সেই, রাজনৈতিক দলগুলো হচ্ছে, এলডিপি, বিজেপি, কমিউনিস্ট পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, গণতন্ত্রী পার্টি, মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, কল্যাণ পার্টি ও খেলাফত মজলিস।

অংশ নেয় আলোচিত তৃণমূল বিএনপি, এনডিএম ও গণফোরামের একাংশ। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লেফটেন্যান্ট কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত ফারুক খানের নেতৃত্বে দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনে আসে। আরও যেসব দল অংশ নেয় তাদের মধ্যে রয়েছেÑ বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি, ইসলামী ঐক্য জোটের একাংশ, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম। বিকেলে আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিসহ ২২টি দলের অংশগ্রহণের কথা ছিল। তবে বিএনপি ও সমমনা ৯টি দল ইসির আলোচনায় অংশগ্রহণ করেনি। নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো না এলেও ১৩টি দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে জাতীয় পার্টি (জেপি), বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), জাকের পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ), বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোট ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। তবে বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ও বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (বাংলাদেশ জাসদ) প্রতিনিধিরা অংশ নেননি। তবে যেসব দল নানা কারণে আলোচনায় বসতে পারেনি তারা চাইলে পুনরায় বসতে পারে বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
গতকাল সকালে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লেফটেন্যান্ট কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত ফারুক খানের নেতৃত্বে দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনে যায়। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গতকাল বিকাল সাড়ে ৩ টায় ১৩টি দলের সঙ্গে ইসির আলোচনা শুরু হয়। সেখানে বিএনপিসহ নয়টি দল অংশ নেয়নি। তবে এই দলগুলো চাইলে পরেও ইসি তাদের কথা শুনবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।

সিইসি বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের সামর্থ্য কমিশনের নেই। নির্বাচনের বড়জোর দুই মাস সময় আছে। আমাদের কিছু কাজ দ্রুততার সঙ্গে করতে হবে। নির্বাচন বিষয়ে যে প্রস্তুতিগুলো গ্রহণ করেছি তা আপনাদের অবহিত করা। কারণ রাজনৈতিক দলগুলোই হচ্ছে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় এবং নির্বাচনের প্রধান অংশীদার।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা কম সময় নিয়ে দাওয়াত দিয়েছি। যদি দ্রুততার কারণে কোনো দল অংশগ্রহণ না করে থাকেন, তারা ইচ্ছা পোষণ করলে কমিশন আলাপ করে তাদের কথা শোনার চেষ্টা করবে। কারণ আমরা সবার সঙ্গে মতবিনিময় করতে চাই।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আমরা সবার সঙ্গে মতবিনিময় করতে চাই। যারা সংলাপে অংশ নেননি, ইচ্ছা পোষণ করলে তাদের কথাও শোনার চেষ্টা করব। গতকাল শনিবার নির্বাচন ভবনে আয়োজিত দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে সিইসি বলেন, আমরা কম সময় নিয়ে দাওয়াত দিয়েছি। দ্রুততার কারণে কোনো দল অংশগ্রহণ নাও করতে পারে। তারা যদি ইচ্ছা পোষণ করেন, কমিশনে আলাপ করে তাদের কথা শোনার চেষ্টা করব। কারণ আমাদের ইচ্ছে আমরা সবার সঙ্গে মতবিনিময় করতে চাই। তিনি বলেন, নির্বাচনের বড়জোর দুমাস সময় আছে। আমাদের কিছু কাজ দ্রুততার সঙ্গে করতে হবে। নির্বাচন বিষয়ে যে প্রস্তুতিগুলো গ্রহণ করেছি, তা আপনাদের অবহিত করার জন্যই এই আয়োজন। কারণ রাজনৈতিক দলগুলোই হচ্ছে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় এবং নির্বাচনের প্রধান অংশীদার।

এদিকে সকাল ও বিকেলে দুই দফায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ ২৬টি দলের প্রতিনিধিরা দলীয় বক্তব্য তুলে ধরেছেন ইসির কাছে। তাদের বক্তব্য শুনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল আন্দোলনে থাকা দলগুলোকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে সফল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে নিজেদের সামর্থ্য অত্যন্ত সীমিত উল্লেখ করে দলগুলোকে সংকট নিরসনের জন্য সংলাপে বসার পরামর্শ দিয়েছেন। গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান বলেন, দুর্ভাগ্য হলেও সত্য দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী জনগণ সকল ক্ষমতার মালিক। ইসিকে আমরা বলেছি, এই নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যেন তার ক্ষমতা ফিরে পায়। সংলাপ শেষে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মোমিনুল আমিন সাংবাদিকদের বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর দায়িত্ব চাপিয়েছেন। আমাদের বক্তব্য হলোÑ আকাশ থেকে হযরত জিব্রাইলের (আ:) নেতৃত্বে বিশাল ফেরেশতা বাহিনী যদি পাঠানো না হয়, তাহলে কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে সম্ভব নয় আওয়ামী লীগের ক্যাডার বাহিনীর মোকাবিলা করে পোলিং সেন্টারে টিকে থাকা। রাজনৈতিক ঐক্যমত্য সৃষ্টি হওয়া না পর্যন্ত এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠন না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা স্থগিত রাখতে হবে।

সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয় এবং জনগণ যেন তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে, আমরা নির্বাচন কমিশনের সাথে সে বিষয়ে আলোচনা করেছি। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ হোসেন বলেন, নির্বাচন কমিশনের সংলাপে যে সমস্ত দল আসেনি সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে তাদেরকে নিজ উদ্যোগে নির্বাচনে আসা উচিত।
ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ছৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো প্রহসনের নির্বাচন বাংলাদেশের মানুষ আর দেখতে চায় না। অবাধ সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চাই।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, ভোটকেন্দ্র দলীয় প্রভাবমুক্ত হতে হবে এবং প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ডিসিদের পরিবর্তে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের নিয়োগ দিতে হবে।

জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হোক। সকল ভোটার যেন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে, নির্বাচনের ঐতিহ্য ফিরে আসুক।
বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আব্দুল মান্নান বলেন, একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করার পাশাপাশি, সব দল যেন অংশগ্রহণ করে নির্বাচন কমিশনকে সেই দায়িত্বটাও নিতে হবে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান