প্রশ্নের মুখে সাবকে ফার্স্ট লেডি

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক :

১৪ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১১ এএম | আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১১ এএম

১৯০ মিলিয়ন পাউন্ড কেলেঙ্কারি মামলায় ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরোর (এনএবি) সামনে হাজির হন পাকিস্তানের সাবেক ফার্স্ট লেডি বুশরা বিবি। বুশরা বিবিকে ১১টি প্রশ্ন করেছে ন্যাব। সূত্র বলছে, প্রশ্নগুলো বুশরা বিবি জুলফি বুখারি এবং পাকিস্তান তাহরিকে ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান সম্পর্কিত, ৭টি প্রশ্ন ট্রাস্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত, এনএবি কর্তৃক জিজ্ঞাসা করা ১১টি প্রশ্নের উত্তর বুশরা বিবি দিয়েছেন।
বুশরা বিবিকে প্রথম প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, আপনি আপনার শিক্ষা কোথায় পেয়েছেন এবং আপনি কি ইসলামিক শিক্ষার কোর্স করেছেন? দ্বিতীয় প্রশ্নে আল-কাদির বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প ট্রাস্ট গঠনের উদ্দেশ্য কী ছিল? তৃতীয় প্রশ্নে বলা হয়, ট্রাস্টি হওয়ার পাশাপাশি তিনি শিক্ষক হিসেবেও কোনো দায়িত্ব পালন করছেন কিনা। চতুর্থ প্রশ্নে, এনএবি জিজ্ঞাসা করে, তিনি ট্রাস্টি বা শিক্ষক হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনো ধরনের বেতন বা সুবিধা পাচ্ছেন কিনা। পঞ্চম প্রশ্নে, এনএবি জিজ্ঞাসা করে, আল-কাদির বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির ধারণা কার ছিল এবং কে স্থান নির্ধারণ করেছিল? ষষ্ঠ প্রশ্নে আল-কাদির ইউনিভার্সিটিতে ট্রাস্টি হিসেবে আপনি কী কী দায়িত্ব পালন করছিলেন? অষ্টম প্রশ্নে ন্যাব বুশরা বিবিকে জিজ্ঞাসা করা হয়, ফারহাত রাজকুমারীকে আপনি কীভাবে চেনেন? আপনি তাদের আর্থিক এবং চরিত্রের সাথে সন্তুষ্ট?
সূত্র জানায়, বুশরা বিবিকে এনএবি কার্যালয়ের একটি পৃথক কক্ষে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তদন্তের সময় ন্যাব টিমে নারী সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
ন্যাব থেকে শেষ তিনটি প্রশ্ন হল অর্থ লেনদেন সম্পর্কে। বুশরা বিবি ১৯০ মিলিয়ন পাউন্ড কেলেঙ্কারির মামলায় ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত জামিনে রয়েছেন। সূত্র : জং নিউজ।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

এফএ কাপে সিটির গোল উৎসব

এফএ কাপে সিটির গোল উৎসব

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার