বিশ্বকাপে ভারতের পরাজয়ে বাংলাদেশে আনন্দ-উল্লাস
২১ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২১ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম
ভারতে বসেছিল বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আসর। জনগণের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন হরতাল-অবরোধ জনসমর্থনে বাংলাদেশের ক্রিকেটপাগল মানুষের এবার বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা নিয়ে তেমন আগ্রহ দেখা যায়নি। ব্যতিক্রম দেখা গেল ১৯ নভেম্বর ফাইনাল খেলার দিন। পুলিশী জুলুম-নির্যাতন, গ্রেফতার ও শাসক দলের লাঠিয়াল বাহিনীর ভয়ে হরতাল দিয়ে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে; রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে আইন-শৃংখলা বাহিনীর ব্যাপক প্রহরা এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের দলীয় মনোনয়ন ক্রয়ের হিড়িক। এর মধ্যে দুুপুরে আহমেদাবাদ নরেন্দ্র মোদী ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হয় ফাইনাল খেলা। অষ্ট্র্রেলিয়ার সঙ্গে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ক্রিকেটারদের সঙ্গে মেতে উঠেছিল গোটা ভারত। কিন্তু পাশের দেশ বাংলাদেশে খেলা নিয়ে ক্রিকেট প্রেমিদের নেই কোনো উচ্ছ্বাস-উদ্দীপনা। খেলায় প্রথমে ভারত ব্যাট করে কাক্সিক্ষত রান পায়নি। ভারত মাত্র ২৪০ রান করে প্রতিপক্ষকে ২৪১ রানের টার্গেট দেয়। গণমাধ্যম-সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এ খবর প্রচার হওয়ার পর ঢাকাসহ বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা টেলিভিশনমুখি হতে শুরু করেন। রাত ৮টার পর রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে মার্কেট, হাট-বাজারের দোকানে টিভির সমনে খেলা দেখা দর্শকদের ভীড় বেড়ে যায়। খেলায় ভারতের পরাজয় প্রায় নিশ্চিত এবং অষ্ট্রেলিয়া বিজয়ের পথে তখন বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমিরা উল্লসিত হয়ে উঠেন। অষ্ট্রেলিয়ার ব্যাটার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল যখন জয়সূচক শটটি খেলেন এবং দুই বার প্রান্ত বদল করে প্রয়োজনীয় দুই রান নিয়ে নেন সাথে সাথে ডাগ আউটের থাকা অস্ট্রেলিয়ার খেলোয়াররা ভো-দৌড় দিয়ে মাঠে প্রবেশ করেন। জড়িয়ে ধরেন একে অপরকে, আতশবাজিতে নীল সমুদ্রে শুরু হয় হলুদের উচ্ছ্বাস। একইসঙ্গে বাঁধভাঙ্গা উল্লাসে মেতে উঠে বাংলাদেশের কোটি কোটি ক্রিকেটপ্রেমি দর্শক। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ক্রিকেট দর্শকের মধ্যে হৈহৈ শুরু হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় আনন্দমিছিল বের হয়। ভারত পরাজিত হয়েছে এই আনন্দে অনেকেই মিষ্টি বিতরণ করেন। ফেসবুক, টুইটার (বর্তমানে এক্স) সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনদের পোস্ট, শেয়ার, মন্তব্য, বক্তব্যে ফুটে উঠে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পরাজয় বাংলাদেশের কোটি কোটি দর্শকের মধ্যে আনন্দের ফোয়ারা। ৭১৭১ কিলোমিটার দূরের দেশ অজিদের বিজয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট দর্শকদের মাথাব্যাথা নেই; ভারত পরাজিত হয়েছে সে জন্যই তারা খুশি। এক লাখ ৩০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার আহমেদাবাদের স্টেডিয়ামে ভারতের পরাজয়ে যখন লাখো ভারতীয় দর্শকের চোখে পানি, হৃদয়বিদারক দৃশ্য টিভি পর্দায় ভেসে উঠে তখন রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা বিজয়ের আনন্দে উদ্বেলিত। প্রশ্ন হচ্ছে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়ে বাংলাদেশের কোটি কোটি ক্রিকেটপ্রেমি উল্লোস-আনন্দ করছে কেন? বিজয়ে আনন্দ করা হয় কিন্তু পরাজয়ে আনন্দ!
বিশ্বকাপ ফাইনালে ৭ হাজার কিলোমিটার দূরের অষ্ট্রেলিয়ার সঙ্গে খেলায় আঞ্চলিকতার কারণে প্রতিবেশি ভারতীয় দলকে সমর্থন করার কথা বাংলাদেশের দর্শকদের। আঞ্চলিকতার টান সেটাই হওয়ার কথা। কিন্তু সেটা না হয়ে ভারতের পরাজয়ে উচ্ছাস কেন? এর কারণ হচ্ছে হিন্দুত্ববাদী ভারত সরকারের দাদাগিরি। ভারতের শাসকদের বিরুদ্ধে এটা বাংলাদেশের জনগণের তীব্র ক্ষোভ আর ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ। ভারতের জনগণের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের কোনো বিরোধ নেই। দুই দশের সীমান্তে এমনও গ্রাম রয়েছে যে, দুই দেশের মানুষ একই মসজিদে নামাজ পড়ে। তেঁতুলিয়ায় দেখেছি ভারতের মসজিদে দেয়া আজান শুনে বাংলাদেশের নদীপাড়ের মানুষ নামাজ পড়েন। ইদানিং কয়েকটি সীমান্তে সীমান্ত হাট বসে প্রতি সপ্তাহে। দুই দেশের মানুষে মধ্যে হাটে কেনাবেচার পাশাপাশি মিলনমেলা হয়। ঠাকুরগাঁওয়ের সীমানে প্রতিবছরই বসে সীমান্ত মেলা। যেখানে দুইপাড়ের মানুষ মিলিত হন। আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেন। কিন্তু বাংলাদেশের গণতন্ত্র এবং জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়ার সহায়তাকারী হিসেবে ভারতের শাসকদের দায়ী করেন কোটি কোটি মানুষ। তারা মনে করেন প্রতিবেশি হিসেবে ভারত সরকার বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে সম্পর্কের বদলে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। এতে করে বাংলাশের মানুষ ভোটের অধিকার থেকে বঞ্ছিত হয়েছে। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়ে সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের আনন্দ-উল্লাসে।
জন্মগতভাবে আঞ্চলিকতার টান মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তি। গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, বিভাগ, দেশ, মহাদেশসহ আন্তর্জাতিক পর্যায়েও এটা দেখা যায়। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে খেলা হলে বাংলাদেশের ক্রীড়ামোদীরা নিজের দলকে সমর্থন করেন। অন্য মহাদেশের অন্তর্ভূক্ত দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের খেলা না থাকলে প্রতিবেশি হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা এমনকি আফগানিস্তান যারাই খেলুক তাদের সমর্থন করে থাকে। এক সময় ক্রিকেটে ভারতীয় দলের সমর্থক ছিলেন লাখ লাখ বাংলাদেশী। অনেকের ঘরে এখনো শচিন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলির ছবি শোভা পেত। কিন্তু ভারত সরকারের দাদাগিরির কারণে সে অবস্থা আর নেই। এ ছাড়াও সীমান্ত হত্যা, তিস্তার পানি চুক্তি ঝুলিয়ে রেখে ফেনিনদীর পানি চুক্তি এবং দিল্লির ইচ্ছামত ট্রানজিট, সমুদ্রবন্দরের সুবিধাসহ সব ধরণের সুবিধা নিয়েছে। ফারাক্কা-গজলডোবা-টিপাইমুখ ও উজানে অসংখ্য বাঁধ এবং আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প দেশকে মরুভূমিতে পরিণত করছে। আবার বর্ষায় একসঙ্গে সীমাহীন পানি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশকে বন্যায় ভাসিয়ে দিচ্ছে। এমন শত্রুতা পৃথিবীতে নজিরবিহীন। অথচ সরকার আন্তর্জাতিক ফেরামে রহস্যজনক নিশ্চুপ! ভারতের মোদী সরকার ভোটের সময় পর্দার আড়াল থেকে একটি দলকে সমর্থন করার কারণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এক সময় বলেছিলেন, ‘ভারতকে যা দিয়েছি তা সারাজীবন মনে রাখবে’। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘ভারতকে বলেছি আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনতে যা যা করা দরকার দিল্লিকে তা করতে হবে’। গতকালও পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আমাদের আলোচনা হয়ে গেছে।’ যদিও ঢাকা থেকে বিদায় নেয়ার সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেছিলেন, ‘একদিন বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক সারাবিশ্বে রোল মডেল বিবেচিত হবে। বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গেই ভারতের সম্পর্ক’। চলতি বছরের ১৬ অক্টোবর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপত্র অরিন্দম বাগচি বলেছিলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কোনো নির্দিষ্ট দলের সঙ্গে নয়, বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে’। কিন্ত এখনকার বাস্তবতায় সেটা প্রমাণ করে না। বাংলাদেশের জনগণে ভোটের অধিকার ফিরে পেতে আন্দোলন করছে; অথচ ভারত একটি দলকে পাতানো নির্বাচনের সমর্থন দেয়ার লক্ষ্যে পর্দার আড়ালে কলকাঠি নাড়ছে। এমনকি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ভারত থেকে কিছু ভাড়াটে সংবাদিক ঢাকায় এসে ইতোমধ্যেই সভা-সেমিনার করে বেড়াচ্ছেন। বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের প্রতি পক্ষপাতিত্ব আচরণ এবং জনগণের ভোটের অধিকার হরণকারীদের সহায়তা করায় মানুষ ভারতের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ।
এক সময় ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু বর্তমানে হিন্দুত্ববাদীতার কারণে সে সুনাম হারিয়ে ফেলেছে। এ অভিযোগ তুলেছেন ভারতের বুদ্ধিজীবীরাই। আরএসএসের গর্ভ থেকে জন্ম নেয়া বিজেপির নেতা নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসার পর ভারতের অবস্থা এমন পর্যায়ে গেছে যে প্রতিবেশি কোনো দেশের সঙ্গে দেশটির সুসম্পর্ক নেই। ভারতের সঙ্গে চীন ও পাকিস্তানের সাপে-নেউলে সম্পর্ক। নেপাল সম্পর্ক ছিন্ন করেছে অনেক আগেই। ভুটানে প্রভাব কমে গেছে। আফগানিস্তান ভারতীয়দের নাকানি-চুবানি দিয়েছে। শ্রীলংকা, মিয়ানমার এখন চীনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এমনকি ক্ষুদ্র দেশ মালদ্বীপে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা মোহামেদ মুইজ্জু প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার পর ‘ভারতীয় সৈন্য হটাও’ ঘোষণা দিয়ে মালদ্বীপে থেকে ভারতীয় সৈন্য ফিরিয়ে নেয়ার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন। কেবল বাংলাদেশের বর্তমান ক্ষমতাসীন দলকে সমর্থন করায় বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্ব অন্যান্য উচ্চতায় বলা হয়ে থাকে।
১৯৯৭ সালে পাকিস্তানের পিণ্ডির শৃংখলমুক্ত হয়ে বাংলাদেশ এখন যেন দিল্লির দাসত্ববরণ করেছে। বাংলাদেশের জনগণ কাকে ভোট দিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসাবে সেটা যেন দিল্লিতে নির্ধারিত হয়ে থাকে। সে প্রমাণ দেখা গেছে ২০১৪ সালের প্রার্থী ও ভোটার বিহীন নির্বাচনে। দশম জাতীয় সংসদের ওই নির্বাচনের আগে একটি দলকে ক্ষমতায় আনতে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং ঢাকায় এসে জাতীয় পার্টিসহ অন্যান্য দলকে নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য চাপ দেন। ওই নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন এমপি নির্বাচিত হয়। ২০১৮ সালে ‘রাতে ভোট’ এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক মহল তখনো পাতানো নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্যতা দেয়নি; তখন ভারতের সরকার আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাতের ভোটে নির্বাচিত সরকারের পক্ষে দুতিয়ালি করে। যা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ভালভাবে নেয়নি। এখন বাংলাদেশে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশের মানুষ সেটাই প্রত্যাশা করেন। কিন্তু ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব দিল্লি সফরে যাচ্ছেন। আবার ভারতের কিছু দালাল শ্রেণির সাংবাদিক ঢাকায় এসে নির্বাচন নিয়ে মনগড়া খবর প্রচার করছেন। এসব কারণে ভারতের শাসক শ্রেণির প্রতি বাংলাদেশের ভোটের অধিকার হারনো মানুষ বিক্ষুব্ধ। সে কারণে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়ে ক্রিকেট দর্শকরা উল্লাস-উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে। প্রতিবেশি দেশের মানুষের এই ক্ষোভ-বিক্ষুব্ধতা ভারতের শাসকদের আমলে নেয়া উচিত। নাহলে বাংলাদেশের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষ এক সময় প্রভাবশালী প্রতিবেশি দেশকে শত্রুরাষ্ট্র হিসেবে ভারতে শুরু করবে। ভারতের শাসকরা যত দ্রুত এটা অনুধাবন করতে পারেন ততই মঙ্গল। ####
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ফায়ার ফাইটার নয়নের জানাজা সম্পন্ন
প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরী কলেজে রজতজয়ন্তী উদ্যাপন
‘সচিবালয়ে আগুনের পেছনে আওয়ামী দোসরদের ষড়যন্ত্র রয়েছে’
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ড : প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার দাবি ফখরুলের
আটঘরিয়া-চাঁদভা হাড়লপাড়া সড়কের ব্রিজ ভেঙ্গে দুর্ভোগে পথচারীরা
পুড়ে যাওয়া ২ মন্ত্রণালয় দেখে আসিফ মাহমুদ: ‘আমাদের সব শেষ হয়ে গেছে’
দেশে ফিরলেন মিজানুর রহমান আজহারী, অংশ নেবেন মাহফিলে
আরেকটি বিধ্বংসী দ্বিশতক হাঁকালেন রিজভি
অবৈধ শিসা তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর
সচিবালয়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন , বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
স্থানীয় প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তারা আজ স্বাবলম্বি
মনোহরগঞ্জে দারুল উলূম বান্দুয়াইন মাদরাসার বার্ষিক মাহফিললে-আল্লামা মামুনুল হক
ঈশ্বরগঞ্জে আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের মানববন্ধন
আ'লীগ দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়েছে- মির্জাগঞ্জে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বুমরাহকে অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড উপহার দেওয়া কনস্টাসের দিন
সাভারে বন্ধ থাকা টিএমআর কারখানা চালু করার নির্দেশনা উপদেষ্টার
ঐশ্বরিয়ার লেহেঙ্গা অস্কারের জাদুঘরে
কক্সবাজারে ছাত্রদল নেতা রাফির মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ, যানবাহন ভাঙচুর ও রাস্তা ব্লক
কুড়িগ্রামে দেখা মিলেছে বিপন্ন প্রজাতির শকুনের
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৪ জন নিহত