ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১
রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভরা মৌসুমেই পর্যটনে ধস-৩

চরম ঝুঁকিতে স্থানীয় অর্থনীতি

Daily Inqilab ফয়সাল আমীন/ রতন বৈষ্ণব ত্রিপুরা

০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম

নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত দর্শনার্থীসহ দেশি বিদেশি পর্যটক হ বাতিল অগ্রিম হোটেল-মোটেল বুকিং হ লোকসান প্রতিদিন প্রায় তিন শত কোটি টাকা হ ভরা মৌসুমে খাঁ-খাঁ পর্যটন স্পট হ খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ পার্ক ও রিছাং ঝরনায় কোনো দর্শনার্থী নেই
পর্যটনের এখন ভরা মৌসুম চলছে। অথচ টানা অবরোধ হরতাল ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো একেবারে পর্যটনশূন্য। এতে চরম ধস নেমেছে পর্যটন ব্যবসায়। পর্যটন খাতে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। মারাত্মক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীসহ এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েক লাখ মানুষ। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, পটোয়াখালী, সিলেট মৌলবীবাজারসহ বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় পর্যটক নেই বললেই চলে। হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট প্রায় ফাঁকা। ৬০ থেকে ৭০ শতাংশের বাম্পার ছাড়েও সাড়া নেই পর্যটকদের। প্রতিদিনই বুকিং বাতিল। বিদেশি পর্যটক প্রায় শূন্য, মিলছে না সিকিউরিটি ছাড়। তাদের রয়েছে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১ হাজার ৪০০ পর্যটন স্থান রয়েছে। এর মধ্যে ২৮১টি স্থানে পর্যটকরা নিয়মিত যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিবছর এসব পর্যটন কেন্দ্রে প্রায় দুই কোটি দেশি পর্যটক ভ্রমণ করেন। কিন্তু চলতি এই মৌসুমে এর অর্ধেকের চেয়েও কম পর্যটক উপস্থিতি আশঙ্কা করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে পর্যটন ব্যবসায় চরম মন্দা চলছে। বেকার হয়ে পড়ে হাজারো কর্মী। দৈনিক ক্ষতি হচ্ছে শত শত কোটি টাকা। রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে সারাদেশে পর্যটন শিল্পের এই নাজুক অবস্থা কয়েকটি পর্বে তুলে ধরা হচ্ছে। আজ তৃতীয় পর্বে সিলেট ও খাগড়াছড়ি এলাকার অবস্থা তুলে ধরা হলো।

চলমান অবরোধ, হরতালে নিঃশেষের পথে সিলেটের বিপুল সম্ভবনার পর্যটন খাতের প্রাচুর্য। অথচ এখন ভরা মৌসুম। দশনার্থীসহ দেশি-বিদেশি পর্যটকের পদচারনায় মুখরিত থাকার কথা ছিল সিলেটের পর্যটন স্পটগুলো। কিন্তু বাস্তবতা ঠিক তার উল্টো। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রাচুর্যে ভরা চা বাগান, জলাবন, পাথুরে নদী, পাহাড়ের কোল থেকে নেমে আসা ঝরনা, দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি হাওরসহ বিভাগজুড়ে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন সব পর্যটন কেন্দ্র। প্রকৃতিকে কাছে থেকে দেখার মতো রয়েছে বহু পর্যটন স্পট।

পর্যটনের এ ভরা মৌসুমে সিলেটে বাগড়া দিয়েছে হরতাল অবরোধ। ফলে খরা যাচ্ছে এ শিল্পে। প্রতিদিন লোকসান গুনতে হচ্ছে শতকোটি টাকার। প্রবাসীদের এই অঞ্চলের মানুষের বিনিয়োগের অনাগ্রহও দীর্ঘদিনের। বিনিয়োগহীনভাবে ব্যাংকে অলস টাকা রাখার প্রবণতা রয়েছে এখানে। তবে গত এক থেকে দেড় দশকে এই অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন এনেছে পর্যটন খাত। এ খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছেন বেসরকারি উদ্যোক্তারা। গড়ে উঠেছে অসংখ্য হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট। গত এক দশকে পর্যটক সমাগমও বেড়েছে। ছুটির দিনগুলোতে কোনো হোটেল-মোটেলে কক্ষ খালি পাওয়া যেত না। পর্যটন খাতকেই সিলেট অঞ্চলের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ও বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ খাত হিসেবে আখ্যায়িত করে আসছিলেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। সেটিই এখন সবচেয়ে বড় সংকটে। বিষয়টি এখানেই থেমে নেই, উদ্যোক্তাদের মতো বিপাকে পড়েছেন পর্যটন খাতের কর্মীরাও। কারণ পরিবেশ পরিস্থিতি প্রতিকূল। সেকারণে তাদের মধ্যে বিরাজ করছে হাহাকার। পর্যটককে কেন্দ্র করে গত এক দশকে সিলেটে ব্যাপকভাবে প্রসার ঘটেছে রেস্টুরেন্ট ব্যবসারও। প্রায় ৫০০ ছোট বড় রেস্টুরেন্ট গড়ে উঠেছে সিলেট নগরীতে। হরতাল অবরোধে সব রেস্টুরেন্টই কমে গেছে বিক্রি। এতে কপালে চিন্তার ভাঁজ। দেশের জনপ্রিয় একটি পর্যটন কেন্দ্র সাদা পাথর। যার জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বাহিরেও। নভেম্বর থেকে শুরু হয় মূলত পর্যটন কেন্দ্রে ভিড়। প্রতিদিন এই সময়ে ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষের সমাগম হয়। কিন্তু দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বর্তমানে পর্যটকশূন্য সাদা পাথর। যার ফলে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এ খাতের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। এদিকে শ্রীমঙ্গলের পর্যটন নগরীতে রয়েছে সুনসান নীরবতা।
শ্রীমঙ্গল পর্যটন সেবা সংস্থার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও গ্র্যান্ড সেলিম রির্সোটের স্বত্বাধিকারী সেলিম আহমেদ বলেন, নভেম্বরের শুরু থেকেই শ্রীমঙ্গলের পর্যটন শিল্প বেশ জমে ওঠেছিল। কিন্তু হরতাল অবরোধের কারণে চলতি বছরের শুরুতেই বিশাল আর্থিক লোকসানের মুখোমুখি হলাম আমরা।

মূলত চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অবরোধের কারণে সিলেটের পর্যটন খাতের এ দুরবস্থা। চলছে না দূরপাল্লার বাস, অবরোধ কেন্দ্রিক অজানা শঙ্কায় জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত ঘরের-বাইরের মানুষ। তাই এই অস্থির সময়ে মানুষ ভ্রমণ করতে অনিচ্ছুক। সেকারণে হোটেল-রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট ও পর্যটন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো এখন প্রায় গ্রাহকহীন। চলমান অচলাবস্থা অব্যাহত থাকলে এ খাতে আরও বিপর্যয় নেমে আসার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

সিলেটের অর্থনীতিও এখন প্রায় পর্যটননির্ভর। সারাবছরই সিলেটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে পর্যটকরা আসেন। কিন্তু বর্তমান এই পরিস্থিতিতে লাগাতার অবরোধে খা-খা করছে সিলেটের হোটেল-রিসোর্টগুলো। হোটেল-রিসোর্টগুলোতে দেওয়া থাকে অগ্রিম বুকিং। রেস্টুরেন্টগুলোতে থাকে উপচে পড়া ভিড়। চলমান রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে পর্যটননির্ভর এই ব্যবসাগুলো। অনেকেই বাতিল করেছেন হোটেল-রিসোর্টের বুকিং। এছাড়া সিলেটের রেস্টুরেন্টগুলোতেও নেই ভিড়।

সিলেট ট্যুরিজম ক্লাবের সভাপতি হুমায়ুন কবীর লিটন বলেন, স্থানীয় পর্যটক নেই, বিদেশি পর্যটকরাও বাতিল করেছে তাদের নির্ধারিত সফর। বাতিল করা হয়েছে হোটেল-মোটেলের অগ্রিম বুকিং। এখন বুঝে নেন, মুখে ভাত কেড়ে নেয়ার পর কি হতে পারে সিলেটের পর্যটন খাতের বর্তমান অবস্থা। সিলেট হোটেল-মোটেল অ্যান্ড গেস্ট হাউজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েব বলেন, পর্যটনের সঙ্গে কেবল হোটেল নয়, অনেক বিষয় জড়িত। এর সঙ্গে পরিবহণ, রেস্টুরেন্ট, শপিং মল ও নৌকার বিষয়টিও জড়িত। অর্থাৎ পর্যটকরা যেদিকে যাবেন, সেদিকে আর্থিক বিষয় সম্পৃক্ত। পর্যটক না আসায় সব খাতেই এর প্রভাব পড়েছে বলে জানান এ ব্যবসায়ী। সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ও নির্ভানা ইনের স্বত্বাধিকারী তাহমিন আহমদ বলেন, নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক সহিংসতা শুরু হয়েছে। সহিংসতার কারণে ব্যবসায়ীদের দোকানপাট বন্ধ রাখতে হচ্ছে। এবারের অবরোধে সিলেটে প্রতিদিন প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।

বর্তমানে রাজনৈতিক অস্থিরতায় শীত মৌসুমের শুরুতেই খাগড়াছড়িতে পর্যটন খাতে ধস দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধে দর্শনার্থীশূন্য হয়ে পড়েছে জেলা সদরসহ ৯ উপজেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলো। এতে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীসহ এ খাতের সঙ্গে জড়িতরা। এদিকে শুরুতে অবরোধ হরতালের কারণে খাগড়াছড়িতে ঘুরতে এসে অনেক দর্শনার্থী আটকা পড়ে। সম্প্রতি খাগড়াছড়ির প্রধান পর্যটন কেন্দ্র আলুটিলায় গিয়ে দেখা গেছে দর্শনার্থীশূন্য, একেবারে শুনশান নীরবতা। কয়েকদিন আগেও পর্যটকদের আগমনে মুখরিত থাকলেও এখন একেবারেই নীরব। পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে কোথাও নেই দর্শনার্থীদের কোলাহল।
আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক চন্দ্র কিরণ ত্রিপুরা বলেন, এসময় বছরের প্রথম শীত মৌসুমে চোখে পরার মতো দর্শনার্থী থাকে। কিন্তু বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈনিক দলের ডাকা অবরোধ-হরতালের কারণে পর্যটকশূন্য বললেই চলে।

প্রতিদিন প্রায় হাজারেরও বেশি পর্যটক এখানে ভ্রমণে আসেন। কিন্তু এখন সারাদিনে ১০ জন পর্যটক ও আসেনি। এভাবে চলতে থাকলে পর্যটন খাতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
রামগড় পর্যটন লেক সংলগ্ন কারিহাউজ রেস্টুরেন্টের ব্যবস্থাপক মিঠু ত্রিপুরা ও গোধূলি রেস্তোরাঁর মালিক রুবেল বড়ুয়া বলেন, অবরোধের কারণে আমাদের রেস্টুরেন্ট ব্যবসা ক্ষতির মুখে। আশা করি, অবরোধ বন্ধ হবে এবং আমাদের ব্যবসা সচল হবে।

একই অবস্থা খাগড়াছড়ির ৯ উপজেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলোতেও। খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ পার্ক ও রিছাং ঝরনায় কোনো দর্শনার্থী দেখা যায়নি। অবরোধের কারণে অনেকেই ট্যুর বাতিল করেছেন। এতে আগাম বরাদ্দ হওয়া কক্ষ বাতিল হয়ে গেছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

খাগড়াছড়ির অভিজাত আবাসিক হোটেল গাইরিং-এর ব্যবস্থাপক প্রান্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, সম্প্রতি কয়েকদিন আগেও আমাদের হোটেলের ৪৩টি কক্ষের পর্যটকদের আগমনে অধিকাংশই বুকিং ছিল। বর্তমানে অবরোধের কারণে হোটেল শূন্য বললেই চলে। আমরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। কারণ পর্যটক না এলেও হোটেলের নিয়মিত খরচ বহন করতে হচ্ছে।

এদিকে প্রতিদিন বিভিন্ন কোম্পানির বাস ঢাকায় যাওয়া-আসা করে। সরেজমিনে দেখা গেছে আজকে একটাও ছাড়েনি। অনেক পর্যটক আটকা পড়েছেন। রাতে বাস ছাড়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু কোম্পানির নির্দেশে যাত্রা বাতিল করে যাত্রীদের টিকেটের টাকা ফেরত দিয়েছেন অনেক কাউন্টার।

ঢাকা থেকে এক সপ্তাহের জন্য আসা পর্যটক জসিম ও সহধর্মিনী রুবিনা বলেন, অবরোধ ঘোষণার আগেই সাজেকে আসছিলাম। এখন অসহায় হয়ে দুইদিন পর সাজেক থেকে ফিরতে হলো ঢাকায়।
খাগড়াছড়ি আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, ভরা মৌসুমে পর্যটক না থাকায় হতাশ ব্যবসায়ীরা। রাজনৈতিক অস্থিরতা দীর্ঘ হলে আমরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

'নিরাপদ চাঁদপুর' চাই দাবিতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

'নিরাপদ চাঁদপুর' চাই দাবিতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ মাসেরও বেশি সময় পর ঢাবিতে ক্লাস শুরু

৩ মাসেরও বেশি সময় পর ঢাবিতে ক্লাস শুরু

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৩৫ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ সদস্য আটক, চলছে সমালোচনা

৩৫ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ সদস্য আটক, চলছে সমালোচনা

ইবিতে ভিসির দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত, মহাসড়ক অবরোধ

ইবিতে ভিসির দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত, মহাসড়ক অবরোধ

অভিনেত্রী বাঁধনকে নিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য

অভিনেত্রী বাঁধনকে নিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য

আ.লীগ নেতাদের সম্পর্কে চাঞ্চল্য তথ্য দিলেন যুব মহিলী লীগ নেত্রী

আ.লীগ নেতাদের সম্পর্কে চাঞ্চল্য তথ্য দিলেন যুব মহিলী লীগ নেত্রী

পরিচয় লুকানো ঢাবি শিবিরের সভাপতি কে এই সাদিক কায়েম?

পরিচয় লুকানো ঢাবি শিবিরের সভাপতি কে এই সাদিক কায়েম?

‘হিন্দুপ্রধান’ জম্মু দিয়ে বিজেপির পক্ষে ‘মুসলিম প্রধান’ কাশ্মির জেতা কি সম্ভব?

‘হিন্দুপ্রধান’ জম্মু দিয়ে বিজেপির পক্ষে ‘মুসলিম প্রধান’ কাশ্মির জেতা কি সম্ভব?

গাজীপুরে হাজিরা বোনাস বৃদ্ধির দাবিতে সড়ক অবরোধ

গাজীপুরে হাজিরা বোনাস বৃদ্ধির দাবিতে সড়ক অবরোধ

আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় আসছে চীনের মেডিক্যাল টিম

আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় আসছে চীনের মেডিক্যাল টিম

মীলাদুন্নবী মাহফিল থেকে আমরা ঈমানকে পুনর্জ্জীবিত করতে পারি  -সায়্যিদ মাআন আল হাসানী আল মক্কী

মীলাদুন্নবী মাহফিল থেকে আমরা ঈমানকে পুনর্জ্জীবিত করতে পারি -সায়্যিদ মাআন আল হাসানী আল মক্কী

কলাপাড়ায় নবজাতককে রেখে পালিয়ে গেলেন মা

কলাপাড়ায় নবজাতককে রেখে পালিয়ে গেলেন মা

প্রথম সেশনেই বাংলাদেশের গলায় পরাজয়ের মাল্য

প্রথম সেশনেই বাংলাদেশের গলায় পরাজয়ের মাল্য

সিলেটে একদিনে ৫ থানার ওসি বদলি

সিলেটে একদিনে ৫ থানার ওসি বদলি

সংখ্যালঘু কমিউনিটি থেকে ভিসি-প্রোভিসি নিয়োগের দাবি

সংখ্যালঘু কমিউনিটি থেকে ভিসি-প্রোভিসি নিয়োগের দাবি

তেজগাঁও থানার হত্যা মামলা ইনু-মেনন-পলক-দীপু মনি, মামুন-রুপা-শাকিল গ্রেপ্তার

তেজগাঁও থানার হত্যা মামলা ইনু-মেনন-পলক-দীপু মনি, মামুন-রুপা-শাকিল গ্রেপ্তার

নিজ বাড়িতে কোয়াড নেতাদের আমন্ত্রণ জানালেন বাইডেন

নিজ বাড়িতে কোয়াড নেতাদের আমন্ত্রণ জানালেন বাইডেন

ফিরলেন লিটনও, সঙ্গী পাচ্ছেন না শান্ত

ফিরলেন লিটনও, সঙ্গী পাচ্ছেন না শান্ত

থিতু হয়ে ফিরলেন সাকিব

থিতু হয়ে ফিরলেন সাকিব