ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১
হিমেল হাওয়ায় জবুথবু গ্রামীণ জনপদ নওগাঁয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৪ : কুড়িগ্রামে কুয়াশার দাপট : শীতজনিত রোগ বাড়ছে

উত্তরাঞ্চলে জেঁকে বসেছে শীত

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম

অগ্রহায়ণের শেষ সাপ্তাহেই সারাদেশে শীত জেঁকে বসেছে। রাজধানী ঢাকার চেয়ে দেশের উত্তরাঞ্চলের গ্রামাঞ্চলে বেশ শীত অনুভূত হচ্ছে। উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে সূর্যোদয়। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, এ মৌসুমে তাপমাত্রা কমে নামতে পারে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায় ১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নওগাঁর বদলগাছীতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিলো টেকনাফে ৩০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হিমেল বাতাসে রাতে বাড়ছে শীতের অনুভূতি। ঘন কুয়াশার কারণে সকালে সড়কে চলা যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে।

রংপুর বিভাগের জেলাগুলোতে কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশা। দেখা মিলছে না সূর্যের। এ অঞ্চল হিমালয় পর্বতের কাছে হওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। সন্ধ্যায় পর পরেই কোথাও কোথাও বৃষ্টি মতো কুয়াশা পড়ছে। দুপুর হলেও বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে ছিন্নমূল অসহায় দরিদ্রদের সীমাহীন কষ্টে দিন কাটছে।
রংপুর, লালমনির হাট, নিলফামারি, পঞ্চগড় জেলার বেশ কয়েকজন সাংবাদিক জানান, প্রচণ্ড ঠান্ডায় কৃষক, শ্রমজীবী মানুষ ঘর হতে বাইরে যেতে পারছেন না। অনেকে টাকার অভাবে কিনতে পারছেন না শীতবস্ত্র। গরম কাপড়ের অভাবে আগুনের তাপ দিয়ে শীত নিবারণ করছেন। শীতার্তরা তাকিয়ে আছেন সরকারি বেসরকারি সাহায্য সহযোগিতার দিকে।

রংপুরের তিস্তা পাড়ের উপজেলাগুলোতে গত দুই দিন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির পর তিন দিন ধরে বেড়েছে শীত ও কুয়াশার তীব্রতা। দিনের বেশির ভাগ সময় পথ-ঘাট-মাঠ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকছে। এতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। বিশেষ করে দরিদ্র দিনমজুর পরিবারগুলো পড়েছে বিপাকে। হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শীতজনিত রোগীদের ভিড়। রংপুরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শীতের তীব্রতার কারণে হাটবাজারে মানুষের উপস্থিতি কম। গ্রামের মোড়ে, বাড়ির উঠানে খড়কুটায় আগুন জ্বালিয়ে তাপ নিচ্ছেন অনেকে। কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর গ্রামের আলুখেতে কাজ করতে এসে কৃষক রবিউল ইসলাম ঠান্ডায় টিকতে না পেরে কিছুক্ষণ পরই বাড়ির পথে হাঁটা ধরেন। এ সময় কথা হলে তিনি বলেন, বৃষ্টির মতন কুয়াশা বাহে। হিম বাতাস, মাঘ মাসি শীতের মতন ঠান্ডা নাগেছে। মাঠোত টিকা যায়ছে না। হাত-পাও কোঁকড়া নাগেছে। এবার শীতোত বাঁচা কঠিন হয়া যাইবে। এবাদত হোসেন বলেন, শীতোত কাজ করা খুবই কষ্ট। গাওত কাপড় চোপড় থাকলে কিছুটা ভাল হতো।

এদিকে শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রংপুর বিভাগের জেলাগুলোতে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। আর এসব রোগের মধ্যে ডায়রিয়া আক্রান্তের সংখ্যাই বেশি। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শীত জনিত রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। নিউমোনিয়া, সর্দি, কাশি, ডায়েরিয়াসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে মানুষ। এদের মধ্যে শিশুরোগীর সংখ্যা বেশি। তবে শহর এলাকার চেয়ে তিস্তার পাড়ে প্রচুর শীত। লালমনিরহাট সদর হাসপাতালসহ পাঁচটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা।

তিস্তা ও ধরলা নদীর চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, ঠান্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে চরের মানুষের জীবন। চরম বিপাকে রয়েছেন শ্রমজীবী, ছিন্নমূল ও তিস্তা-ধরলা নদী পাড়ের হাজার হাজার হতদরিদ্র মানুষ। প্রচণ্ড শীতে চরম বিপাকে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা। কনকনে ঠান্ডায় শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষের পাশাপাশি সীমাহীন কষ্টে রয়েছেন চরাঞ্চলের হাজার হাজার হত দরিদ্র মানুষ। ঠান্ডা নিবারণে শীতবস্ত্র নেই তাদের। ঠান্ডায় থরথর করে কাঁপছেন তারা। সকালে আগুনে শরীর গরম করে অনেকে কাজে বের হচ্ছেন।

পীরগাছার সিবদেব গ্রামের নাসরিন বেগম বলেন, রাইতোত নদী থাকি হিয়াল বাতাস হু হু করি ঘরোত আসি ঢোকে। ঠান্ডাত হাত-পাও বাঁকা হবার নাগছে। ছেঁড়া কাঁথা, কম্বল কোনো রকম গাওত দিয়া আছি।’
শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। সন্ধ্যার পর জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। শীতে নাকাল হয়ে পড়েছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া কর্মজীবীরা। শীতবস্ত্রের অভাবে দরিদ্র-ছিন্নমূল মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। শীতে বোরো বীজতলা, ভুট্টা, আলু, সবজিখেতসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন অনেকে।

রংপুরের পীরগাছা উপজেলার রহমতের চরের এলাকার মো. আব্দুর আলীম জানান, শীত আসলে তাদের দুঃখ বেড়ে যায়। গরম সহ্য হলেও শীত এড়ানো কঠিন। এখন শীত জেঁকে বসেছে। ঠান্ডার কারণে সকালে ঘর থেকে বের হওয়া যাচ্ছে না। মানুষ খরকুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।

শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে জানিয়ে লালমনিরহাট সিভিল সার্জন ডা. নির্মলেন্দু রায় বলেন, শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন অনেকে। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি রোগীদের সেবা দিতে বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে। জেলা ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শীতজনিত নিউমোনিয়া আক্রান্ত বেশি শিশু ভর্তি হচ্ছেন।

কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা জানান, কুড়িগ্রামে শীত ও ঘন কুয়াশায় দাপটে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত বৃষ্টির মতো পড়ছে ঘন কুয়াশা। যার ফলে দুর্ভোগে পড়েছে এখানকার শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষগুলো। এদিকে ঘনকুয়াশা উপেক্ষা করে দিনের বেলাতেও হেড লাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করে। গতকাল সোমবার সকালে কুড়িগ্রামের কৃষি আবহাওয়া অফিস জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ১৪ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গত দু’দিন থেকে উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় জবুথুবু হয়ে পড়েছে গোটা জনপদ। কনকনে ঠান্ডায় শীতবস্ত্রের অভাবে শীত কষ্টে পড়েছে নদ-নদী তীরবর্তী চর ও দ্বীপ চরের মানুষগুলো। সদরের যাত্রাপুর নৌকা ঘাটের মাঝি বেলাল হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল থেকে নৌকা চালানো মুসকিল হয়ে পড়েছে। পথ চেনা যাচ্ছে না, ১ ঘন্টার পথ ৩ ঘণ্টা লাগছে। দিন ও রাতের অবস্থা এক। সড়ক পথে তো কুয়াশা হলেও গাড়ি চালানো যায়। নৌ পথে নৌকা চালানো যাচ্ছে না। খুব একটা সমস্যায় পড়ছি আমরা নৌকার মাঝিরা। সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের খাঁন পাড়া এলাকার তাজুল ইসলাম বলেন, রাত থেকে এতো পরিমাণে কুয়াশা পড়ছে যা গত ২ থেকে ৩ বছরে পড়েনি। রাতে বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ছে। একই ইউনিয়নের পোড়ার চরের জহুরুল ইসলাম বলেন, দুইদিন থেকে খুব ঠান্ডা ও কুয়াশা। ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে খুব চিন্তায় আছি। আমাদের চরে তো সবসময় বাতাস থাকে তাই খুব ঠান্ডা। বাড়ি থেকে বাহির হওয়া যাচ্ছে না। গতকালও সারাদিন কুয়াশায় ঢাকা ছিল আমাদের এলাকা। আজ কুয়াশা আরও বেশি।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, গতকাল সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে- ১৪ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এখন থেকে তাপমাত্রা কমতে থাকবে। তবে আগামী ২০ তারিখের পরে এ অঞ্চলের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
নওগাঁ জেলা সংবাদদাত জানান, নওগাঁয় জেঁকে বসতে শুরু করেছে শীত। উত্তরের হিমেল বাতাসে রাতে বাড়ছে শীতের অনুভূতি। ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে চারদিক। ঘন কুয়াশার কারণে সকালে সড়কে চলা যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। গতকাল নওগাঁর বদলগাছীতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত এটাই দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় হিমেল বাতাস। এরপর রাতভর বৃষ্টির মতো টিপটিপ করে ঝরা কুয়াশা ঝরে। সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢাকা থাকছে গোটা জনপদ। এতে করে দিনের বেলায়ও যানবাহনকে লাইট জ্বালিয়ে চলতে হচ্ছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা কমলেও বিকেল গড়াতেই আবারও শীত অনভূত হতে থাকে। কনেকনে শীতে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। হঠাৎ করে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় স্থানীয় মানুষ এ আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে হিমশিম খাচ্ছেন।

নওগাঁর সদরের খাস নওগাঁ এলাকার বাসিন্দা ছালাম বলেন, হঠাৎ খুব ঠান্ডা পড়ছে। সকাল থেকে ঘনকুয়াশা। কুয়াশার জন্য বেশি ঠান্ডা লাগছে। খুব সমস্যা পোহাতে হচ্ছে আমাদের। কয়েকদিন থেকে খুবই শীত। এরকম ঠান্ডা ও শীত হলে আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম করতে ব্যাপক সমস্যা হবে। জানিনা এরকম আবহাওয়া কতদিন থাকবে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা সংবাদদাতা জানান, চুয়াডাঙ্গায় অগ্রহায়ণের শেষে এসে শীত জেঁকে বসেছে। দ্রুত কমতে শুরু করেছে তাপমাত্রা। একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উত্তর দিক থেকে আসা শীতল বাতাস শীতের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। গত রোববার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ। ওই দিন সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সিরাজগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, সিরাজগঞ্জে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে। দুই দিন ধরে শীত আর ঘন কুয়াশা একত্রিত হয়ে দুর্ভোগ বয়ে এনেছে এখানকার মানুষের। তীব্র শীতে থমকে গেছে দিন মজুর, চাকরিজীবি ক্ষেত খামাররে কর্মরত কৃষকদের স্বাভাবিক কাজ কর্ম। অন্যদিকে ঘন কুয়াশা পাল্টে দিয়েছে যানচলাচলের দৃশ্যপটও। বিশেষ করে চরাঞ্চলের বাসিন্দারা শীতে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। এদিকে শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষার জন্য শহরের ফুটপাতের গরম কাপড়ের দোকানে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভীড় করছে। সদর উপজেলার চরবনবাড়িয়া গ্রামের কৃষক আমিনুল ইসলাম বলেন, ঠান্ডা বাতাস ও তীব্র শীত উপেক্ষা করে বেগুন ও কাঁচামরিচ ক্ষেতের পরিচর্য়া করতে হচ্ছে। আমরা গরীব মানুষ, শীতের কাপড় কেনার সামর্থ্য নাই। তাই ঠান্ডার মধ্যেও কাজ করতে হচ্ছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

স্কুলছাত্র মারুফ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার কাউন্সিলর গ্রেপ্তার, একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর

স্কুলছাত্র মারুফ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার কাউন্সিলর গ্রেপ্তার, একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করছে সরকার : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করছে সরকার : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

দোকান বরাদ্দের বিষয় খতিয়ে দেখতে কমিটি

দোকান বরাদ্দের বিষয় খতিয়ে দেখতে কমিটি

শুটিং ফেডারেশন চলছে অপুর নির্দেশেই!

শুটিং ফেডারেশন চলছে অপুর নির্দেশেই!

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে পোশাক কারখানায় ৪৩২ কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে পোশাক কারখানায় ৪৩২ কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ

আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি তাজওয়ার আউয়াল

আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি তাজওয়ার আউয়াল

সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ

সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ

রংপুর রেঞ্জের নতুন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম

রংপুর রেঞ্জের নতুন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম

গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার ৯৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি

গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার ৯৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি

বগুড়ায় সহযোগী সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাগরকে নৃশংস কায়দায় হত্যা

বগুড়ায় সহযোগী সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাগরকে নৃশংস কায়দায় হত্যা

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

গুজবে কান দেবেন না : জনপ্রশাসন সচিব

গুজবে কান দেবেন না : জনপ্রশাসন সচিব

কোয়াড সম্মেলনে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

কোয়াড সম্মেলনে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

এনজিও,নাস্তিকদের প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে সংগ্রাম চলবে- চরমোনাই

এনজিও,নাস্তিকদের প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে সংগ্রাম চলবে- চরমোনাই