ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১
একতরফা ভোট বয়কটের ডাক নির্বাচনের দরকার কি, ঘোষণা দিলেই তো হয় : নজরুল ইসলাম

বিএনপির র‌্যালিতে মানুষের ঢল

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম

২৮ অক্টোবর থেকে ১৬ ডিসেম্বর। দেড় মাসের বেশি সময় পর রাজপথে ফের বিএনপির ব্যানারে কর্মসূচি। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গতকাল শনিবার রাজধানীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি করেছে দলটি। আর এই র‌্যালিতে নেমেছিল হাজার হাজার মানুষের ঢল। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ ২০ হাজারের অধিক নেতা-কর্মী গ্রেফতারের এরকম অবস্থায় বিএনপি এই বিজয় র‌্যালি কর্মীদের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার করেছে। বেলা সাড়ে ১১টা থেকে নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনের কার্যালয়ে সড়কে অবস্থান নিয়ে সড়কে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল করে ‘একতরফা’ নির্বাচন ও সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে দেখা যায়। রঙ-বেরঙের ব্যানার-ফ্যাষ্টুনের পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের হাতে হাতে ছিলো লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকা। নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বেলা আড়াইটায় শুরু হওয়া র‌্যালি কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ মোড়ে ঘুরে আবার নয়া পল্টনে কার্যালয় সামনে এসে শেষ হয়। র‌্যালির প্রথম ভাগ যখন শান্তিনগর ঘুরে পল্টনের দিকে আসছিলো তখনও র‌্যালির শেষ ভাগ নয়াপল্টনের কার্যালয় অতিক্রম করেনি।

ফকিরারপুল বাজার থেকে শুরু করে নাইটেঙ্গল রেঁস্তোরা মোড় পর্যন্ত নয়াপল্টনের সড়কে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর উপস্থিতি বিজয় র‌্যালি একটা বড় সমাবেশে রুপ নেয়। ঢাকা মহানগর বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন থানা এবং ওয়ার্ড থেকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল মিছিল নিয়ে নয়া পল্টনের সড়কে সমবেত হয়। জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি সম্বলিত প্ল্যাকার্ড ছিলো নেতা-কর্মীদের হাতে হাতে। তারা ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া, লও লও লও সালাম’, ‘এক জিয়া লোকান্তরে, লক্ষ জিয়া ঘরে ঘরে’, ‘আজকের এই দিনে জিয়া তোমায় মনে পড়ে’, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি, মুক্তি চাই’, ‘শেখ হাসিনার গদিতে আগুন জ্বালাও এক সাথে’, ‘অবৈধ নির্বাচন মানি না মানব না’, ‘বন্দুক দিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না’ ইত্যাদি শ্লোগানে সরব-সোচ্চার ছিলো।

বিএনপির এই দীর্ঘ র‌্যালিতে মুক্তিযোদ্ধা দল, যুব দল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষক দল, মহিলা দল, ছাত্রদল, জাসাস, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল, শ্রমিক দল, উলামা দল, ঢাকা মহানগর বিএনপি উত্তর ও দক্ষিণ প্রভৃতি সংগঠন ছাড়াও সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ, ড্যাব, এ্যাব, শিক্ষক-কর্মচারি ঐক্যজোটসহ ঢাকা জেলা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশ নেন। র‌্যালি উপলক্ষে এই সড়কের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক পুলিশসহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়।

নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ২৮ অক্টোবরের পর থেকে তালাবদ্ধ। ওই বন্ধ কার্যালয়ের সামনে ছোট একটি ট্রাকের ওপরে অস্থায়ী মঞ্চে নেতৃবৃন্দ বিজয় র‌্যালি পূর্ব সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেন, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় হয়েছিলো গণতন্ত্রের। সেই গণতন্ত্রকে হত্যা করে আজকে বিজয় দিবসকে আওয়ামী লীগ সরকার পরাজয় দিবসে পরিণত করেছে। বিজয় দিবসে আমরা চেয়েছিলাম কি? পাকিস্তানের ২২ পরিবার যারা আমরা সোনালী আশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতাম সেই বৈদেশিক মুদ্রাকে কুক্ষিগত করে একটি লুটপাটের দেশে পরিণত করেছিলো পাকিস্তানকে। আমরা চেয়েছিলাম সেই ২২ পরিবারের পরিবর্তে এমন একটি স্বাধীন দেশ হবে বাংলাদেশ যেখানে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি হবে।

তিনি বলেন, আজকে আওয়ামী লীগ সরকার কি করেছে? তারা ২২ পরিবারের পরিবর্তে ২২০টি ধনী পরিবার দিয়ে একটি অলিগার্কি সৃষ্টি করে বাংলাদেশের সমস্ত সম্পদ লুন্ঠন করে দিচ্ছে। আজকে এখানে তারা বিজয় দিবসকে পরাজয় দিবসে পরিণত করেছে। আসুন আজকে আমরা শপথ গ্রহন করি যারা বাংলাদেশকে লুটপাট করছে তারা বাংলাদেশের আদর্শকে টেনে-হিচড়ে মেরেছে, যারা স্বাধীনতাকামী মানুষের গণতান্ত্রিক ভোটের অধিকার হরণ করেছে, যারা মামলা-হামলা দিয়ে গণতন্ত্রকামী মানুষকে জেলে ভেতরে আটকিয়ে রেখেছে, সেই সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ে নামি।

এই নির্বাচনের দরকার কি, ঘোষণা দিলেই তো হয় এমন মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের মহাসচিবসহ নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে, নেতাদের দণ্ডিত করা হচ্ছে। এসব কেনো করা হচ্ছে? নির্বাচন নামে একটি খেলা খেলা করার জন্য। কিসের নির্বাচন? বাংলাদেশে কোনো বিরোধী দল আজকে নির্বাচনে অংশগ্রহন করছে না। যারা নির্বাচনী খেলায় যোগ দিয়েছে তারা সবাই ক্ষমতাসীন দলের প্রধান তাকে পা ছুয়ে সালাম করে তার দোয়া নিয়ে নির্বাচনে নামতেছে। সবাই জানতেছে, পত্র পত্রিকায় ছাপা হচ্ছে কোন দল কয়টা আসন পাবে, কারা কোন এলাকা থেকে নির্বাচন করবে। এটা ভাবতে পারেন। এটা কি কোনো নির্বাচন, এটা কি কোনো ভোট? এই ডামি নির্বাচনের জন্য এই শীতের দিনে সাড়ে ৭ লাখ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকদেরকে নিয়োগ দেয়া হলো। কি কষ্ট করবেন তারা, কেনো ভাই? যেভাবে নির্বাচন সাজানো হচ্ছে তাতে তো সবাই জেনেই যাচ্ছে যে কোন আসনে কে নির্বাচিত হবেন। এটা ঘোষণা করে দিলেই হয়। এজন্য নির্বাচনী খেলার কি দরকার?

তিনি বলেন, যে দেশের মানুষ না খেয়ে থাকে, যে দেশের মানুষ ভূমিহীন, কর্মহীন, এতো কষ্টে আছে যেখানে গরীব শ্রেনীর কৃষক, শ্রমিক, সাধারণ মানুষ তারা দুই বেলা খেতে পারে না, সাপ্তাহে একদিন একটা ডিম খাবে সেটা পর্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে সেখানে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা খরচ করে এই নির্বাচন করার কি অর্থ থাকতে পারে। এই অপব্যয়ের কোনো প্রয়োজন আছে? ঘোষণা করে দিলেই হয় ওমুক এলাকায় ওমুক এমপি, মিটে গেলো।

নজরুল ইসলাম বলেন, এই রসিকতার জন্য আমরা দেশ স্বাধীন করিনি, এই নির্বাচন নির্বাচন খেলার জন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধ করিনি। আমরা চাই, বাংলাদেশে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হোক। আর সেই গণতান্ত্রিক নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহন করবে, প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে, জনগণ যাকে পছন্দ করবে তারা নির্বাচিত হবে, তারা সরকার গঠন করবে, তারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। আজকে সেই নির্বাচনের জন্য আমরা লড়াই করছি। এই লড়াই চলবে যতদিন না জনগণের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে। সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী।

এই র‌্যালীতে উপস্থিত ছিলেন- এজেডএম জাহিদ হোসেন, অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস, আফরোজা খানম রীতা, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শিরিন সুলতানা, কায়সার কামাল, আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নাজিম উদ্দিন আলম, সেলিম রেজা হাবিব, রেহানা আক্তার রানু, সৈয়দা আসিফা আশরাফী, নেওয়াজ হালিমা আরলি, রাশেদা বেগম হীরা, তাইফুল ইসলাম টিপু, সেলিমুজ্জামান সেলিম, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, হায়দার আলী লেলিন, রফিক শিকদার, নিপুণ রায় চৌধুরী, আমিরুজ্জামান শিমুল, মোরতাজুল করীম বাদরু, ওমর ফারুক শাফিন, বজলুল করীম চৌধুরী আবেদ, তারিকুল আলম তেনজিং, ইকবাল হোসেন শ্যামল, খোন্দকার আকবর হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা দলের ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, যুবদলের মামুন হাসান, মাহবুবুল হাসান ভূইয়া পিংকু, কামাল আনোয়ার আহমেদ, আবুল হাসান, আমিনুর রহমান আমিন, শ্রমিক দলের মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, ছাত্রদলের আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহিয়া প্রমুখ।
এর আগে বিজয় দিবসের দিন সকালে প্রথমে সাভারে জাতীয় স্মৃতি সৌধে এবং পরে শেরে বাংলা নগর দলটির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরে পুস্পমাল্য অর্পন করে বিএনপি নেতাকর্মীরা। এসময় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান একতরফা নির্বাচন বয়কটের ডাকা দিয়ে বলেন, নির্বাচনে যে প্রহসন যে খেলা হচ্ছে এই খেলায় দয়া করে কেউ যুক্ত হবেন না। এই ভোট দেয়ার কোনো অর্থ নেই। এই ভোট না দেয়ার জন্য এবং যারা এই ভোটের কার্যক্রমে অংশগ্রহন করতে যাবেন তাদের সেই কার্যক্রমে অংশগ্রহন না করার জন্য আমরা আহ্বান জানাই। আমরা আহ্বান জানাই যে, বাংলাদেশে সুষ্ঠু গণতন্ত্রের চর্চা হোক।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলের সাফল্য নিশ্চিত। জোর করে কিছুদিন ক্ষমতায় থাকা যায় কিন্তু চিরদিন ক্ষমতায় থাকা যায় না, গেলে হিটলার-মুসোলিনরাও ক্ষমতায় থাকত। থাকেনি, থাকে না। এই সরকারও ক্ষমতায় থাকবে না। বাংলাদেশে ইনশাল্লাহ আবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে। একবার শহীদ জিয়াউর রহমানের হাতে হয়েছে, একবার দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতে হয়েছে, এবার ইনশাল্লাহ আমাদের নেতা দেশনায়ক তারেক রহমানের হাতে হবে। এই বিজয়ের দিনে আমরা আশা করি, প্রত্যাশা করি- বাংলাদেশ থেকে স্বৈরাচার-ফ্যাসিবাদী সরকারের অবসান হবে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে।
এ সময়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নাজিম উদ্দিন আলম, তাইফুল ইসলাম টিপু, আমিরুজ্জামান শিমুল, রফিক শিকদার, সেলিম রেজা হাবিব, নিপুণ রায় চৌধুরী, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের কাদের গনি চৌধুরী, অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক গোলাম হাফিজ কেনেডি, অধ্যাপক শামসুল আলম, অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক হারুন আল রশিদ, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সহ অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। পরে দলের প্রতিষ্ঠাতার রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন নেতা-কর্মীরা।

এর আগে সকাল ৯টায় আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা-কর্মীরা সাভারে জাতীয় স্মৃতি সৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুস্পমাল্য অর্পন করেন। তারা কিছুক্ষণ মূল বেদীতে নিরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে বার্সার ছয়ে ছয়

গোল উৎসবে বার্সার ছয়ে ছয়

রোনালদোর দ্রততম শত গোলের রেকর্ড ছুঁলেন হল্যান্ড

রোনালদোর দ্রততম শত গোলের রেকর্ড ছুঁলেন হল্যান্ড

ঘটনাবহুল ড্রয়ে শেষ আর্সনাল-সিটি মহারণ

ঘটনাবহুল ড্রয়ে শেষ আর্সনাল-সিটি মহারণ

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী