ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১

পৌষের শুরুতে হাড়কাঁপানো শীত

Daily Inqilab ইনকিলাব রিপোর্ট

১৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম

পৌষের শুরুতে হাড়কাঁপুনি শীতে কাঁপছে বিস্তীর্ণ জনপদ। তার সঙ্গে ঘন কুয়াশা মানুষের জীবনযাত্রা আরও বিপর্যস্ত করে তুলেছে। কুয়াশার কারণে নৌযান ও যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। শীতকে উপেক্ষা করে জীবিকার তাগিদে বের হচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষ। আবহাওয়া অফিস বলছে, আগামী পাঁচ দিনে তাপমাত্রা বেড়ে কমে আসবে ঠাণ্ডা। পৌষের শুরুতেই সারাদেশে বেড়েছে শীত। দশ জেলায় তাপমাত্রা নেমে এসেছে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। সেই সাথে ঘন কুয়াশার আবরণে ঢাকা পড়ছে বিস্তীর্ণ এলাকা। সারাদেশের মতো রাজধানী ঢাকাতেও তীব্র ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা সংবাদদাতা জানান, চুয়াডাঙ্গায় আট দিন হিমেল হাওয়া প্রবাহিত হওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। দিন দিন ক্রমাগত তাপমাত্রা কমতে থাকায় এ জেলায় শীতের মাত্রা বেড়েই চলেছে। চুয়াডাঙ্গা জেলায় গতকাল রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক আলতাফ হোসেন জানান, রোববার সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।

গত রোববার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ। ওই দিন সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস,বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সে সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। ওই দিন সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। কুয়াশার কারণে এদিন তাপমাত্রা ও বাতাসের আর্দ্রতা একই ছিল। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ ডিগ্রি সেলয়াসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ। এদিন সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। তিনি আরো বলেন, ডিসেম্বর মাসের শেষ দিকে এ জেলার ওপর দিয়ে মাঝারি থেকে তীব্র আকারের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

চুয়াডাঙ্গায় হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ার কারনে দুর্ভোগ বেড়ে গেছে খেটে খাওয়া মানুষের। রোববার সকালে রিকশাভ্যান চালক বশির জানায়, তিনি প্রতিদিন ভোর ৪টার সময় জীবিকার তাগিদে তার নিজের রিকশাভ্যান নিয়ে বেরিয়ে পড়েন। ক’দিন থেকে প্রচণ্ড শীত পড়ায় তার রিকশাভ্যানে কোন ভাড়া হচ্ছে না। সেকারণে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

শহরের শান্তিপাড়ার রিকশাচালক খোকন অভিন্ন ভাষায় বলেন, শীতে তার খোলা রিকশায় কেউ চড়তে চাচ্ছে না। সে জন্য তিনি ভাড়া পাওয়া দুরূহ হচ্ছে। তাছাড়া শীতে বেশিক্ষণ রিকশা চালানো যাচ্ছে না।
কুড়িগ্রাম জেলা সংবাদদাতা জানান, কুড়িগ্রামে এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা উঠানামা করছে। গতকাল জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকালে সূর্যের দেখা মিললেও শীতের দাপটে ব্যাহত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। ঠাণ্ডায় বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবি, ছিন্নমূল ও অতি দরিদ্র মানুষজন। ঠাণ্ডায় সময় মতো কাজে যেতে না পারায় দুর্ভোগ বেড়েছে তাদের।

গতকাল সকাল ৯ টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস। দিনের অধিকাংশ সময় মেঘে ঢাকা থাকছে সূর্য। গত এক সপ্তাহ ধরে এ অঞ্চলের তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি থেকে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে উঠানামা করছে। শীত নিবারনের জন্য গরম কাপরের অভাবে দুর্ভোগে পড়েছে নদী তীরবর্তী এলাকার দরিদ্র মানুষগুলো। এদিকে শীতার্ত মানুষের জন্য জেলা প্রশাসন থেকে ইতিমধ্যেই ৪৫ হাজার কম্বল সংশ্লিষ্ট উপজেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন শুরু করেছে।

উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. বাবলু মিয়া বলেন, আমার ইউনিয়নটি নদী বেষ্টিত। এখানে প্রচুর শীত ও কুয়াশা। এখানকার মানুষ শীতে কাবু হয়ে পড়েছে। এখন পর্যন্ত সরকারি ভাবে শীতবস্ত্র পাইনি। কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আগামী ২০ তারিখের পরে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামার সম্ভাবনা রয়েছে।

নোয়াখালী জেলা সংবাদদাতা জানান, পৌষের মাত্র তিন তারিখ। ঘন কুয়াশার সাথে প্রতিযোগিতা করে শীতও বেড়ে চলেছে। শীতের প্রকোপে এর সাথে বাড়ছে শীতকালীন নানা রোগের প্রাদুর্ভাব। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল গুলোতে নিউমোনিয়া, শ্বাস কষ্ট, জ্বর, সর্দি-কাশি, এলার্জি নিয়ে প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

উপজেলা হাসপাতাল গুলোর মেঝেতেও বৃদ্ধ, নারী, পুরুষ শিশুদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। এর মধ্যে বেশিরভাগ রোগী শিশু এবং বৃদ্ধ। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তরাই সরকারি হাসপাতালে ভীড় জমাচ্ছে বেশি। বিত্তবান এবং উচ্চবিত্তদের বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে।
সরেজমীনে নোয়াখালীর ২৫০ শয্যার হাসপাতালের গিয়ে দেখা যায় সুবর্ণচর উপজেলা থেকে শ্বাসকষ্ট নিয়ে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে বৃদ্ধ বাবাকে এনেছেন আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, উপজেলায় সিট না থাকায় ভালো চিকিৎসার জন্য এখানে এনেছি। কিন্তু এখানেও সিট না পেয়ে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছি।

পুরো শরীরে এলার্জি-ফাঙ্গাসে আক্রান্ত কোম্পানীগঞ্জ থেকে নোয়াখালী ২৫০ বেডের হাসপাতালে আসেন গোলশান আরা ও রাজধন বেগম। রোগীর উপচে পড়া ভীড় দেখে এক নিকটাত্মীয়ের পরামর্শে চট্টগ্রামের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপকের কাছে নিয়ে গেছেন গোলশানের ছেলে। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থান না পেয়ে সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য তার স্ত্রীকে নিয়ে আসেন পারভেজ। সিট না পেয়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালে সিটি স্ক্যান করে বাড়ি ফিরে যান। সেনবাগ, চাটখিল, সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকেও বেশ কয়েকজন নিজ নিজ এলাকায় সরকারি হাসপাতালে সিট না পেয়ে জেলা হাসপাতালে এসেও ভর্তি হতে না পেরে ফিরে যান।

নোয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. মহিউদ্দিন ফজলুল আজিম বলেন, প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ এর বেশি মানুষ অসুস্থ হয়ে এখানে চিকিৎসা নিতে আসেন। শয্যা সংখ্যার তুলনায় রোগীর অত্যাধিক্যের কারণে সরকারি বরাদ্দে সঙ্কুলান হচ্ছে না। জনবল সঙ্কট, ঔষধের প্রাপ্তি সীমাবদ্ধতাসহ অন্যান্য কারণে কাঙ্খিত সেবা দিতে পারছিনা। শীতজনীত কারণে রোগীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এদের মধ্যে শিশু এবং বৃদ্ধের সংখ্যা বেশি। তবে আতঙ্কিত হবার কিছু নেই। আমরাও সেবাপ্রার্থীদের সচেতন করছি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

মার্কিনিদের লেবানন ছাড়ার আহ্বান

মার্কিনিদের লেবানন ছাড়ার আহ্বান

সংঘাতের মধ্যে নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান

সংঘাতের মধ্যে নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান

ভারতকে পারমাণবিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ড্রোন দেবে ফ্রান্স

ভারতকে পারমাণবিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ড্রোন দেবে ফ্রান্স