ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
জাতিসংঘসহ সকল দূতাবাসে বিবৃতি রাষ্ট্রীয়-আওয়ামী লীগের মদদে অগ্নিসন্ত্রাসের ১০টি করে উদাহরণ

রাষ্ট্রীয় মদদে চলমান অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতা : বিএনপি

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম

শেখ হাসিনার অধীনে আন্তর্জাতিকভাবে কলঙ্কিত ও ধিকৃত ২০১৪ ও ২০১৮ সালের দু’টি নির্বাচনের পটভূমিতে, আবারও আগামী ৭ জানুয়ারি, নির্বাচনের নামে একটি প্রহনসনমূলক ও সহিংস কারচুপির দিকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে বিএনপি। দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তথাকথিত এই “ডামি নির্বাচন” সামনে রেখে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় যে নাশকতা চলছে, তাতে শুধু গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরাই নন, নিপীড়ন-নিষ্পেষণের শিকার হচ্ছেন খেটে খাওয়া, প্রান্তিক মানুষ। সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান-কাঠামোতে, বিশেষত বাস-ট্রেনে পরিকল্পিত হামলার মাধ্যমে, জনগণের জান-মাল ও নিরাপত্তা-স্বাধীনত বিনষ্ট করছে আওয়ামী লীগ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাংশ। চলমান অগ্নিসংযোগের প্রতিটি ঘটনায় একটি সুনির্দিষ্ট প্যাটার্ন লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যার একমাত্র বেনেফিশিয়ারি আওয়ামী লীগ ও তার অধীনস্থ রাষ্ট্রযন্ত্র আর প্রধান ভুক্তভোগী বিএনপি।

শেখ হাসিনাসহ ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্ব ও পুলিশের উধ্ব তন কর্মকর্তাবৃন্দ কোনো তদন্ত, তথ্য বা সুত্র ছাড়াই, প্রতিটি ঘটনার পরপর অবলীলায় ও একই সুরে, অগ্নিসন্ত্রাসের দায় বিএনপি›র উপর চাপিয়ে দিচ্ছেন। গতকাল রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন। বিবৃতিটি বিএনপি জাতিসংঘসহ বাংলাদেশে অবস্থিত সকল দূতাবাসে পাঠিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, নিজেদের সুপরিকল্পিত এই ধ্বংসযজ্ঞকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে অপব্যবহার করে তাঁরা রাষ্ট্রীয় দমন-নিপীড়ণকে উস্কে দিচ্ছেন, যা শেখ হাসিনার প্রতিহিংসামূলক বক্তব্যে বারবার প্রমাণিত হয়েছে। আমরা ইতোপূর্বে তাঁর কিছু সহিংস দিক-নির্দেশনা দেখেছি, যার মাঝে রয়েছে বিএনপির সকল নেতা-কর্মীর হাত পুড়িয়ে ফেলা ও ভেঙে দেওয়া, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পদ্মা সেতু থেকে ফেলে দেওয়া, নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পদ্মা নদীতে চুবিয়ে আনা; এবং এমন বহুবিধ বয়ান।

তেজগাঁওয়ে ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার বিষয়ে বলা হয়, গত ১৯ ডিসেম্বর ঢাকায় চলন্ত ট্রেনের তিনটি বগিতে অগ্নিসংযোগ করা হয় এবং চারজন যাত্রী মারা যান। ঘটনার বিশ্লেষণে প্রতীয়মান রাষ্ট্রযন্ত্রের একটি চিহ্নিত অংশের যোগসাজশে এই নাশকতা সংঘটিত হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের দুই দিন আগেই, ১৯ ডিসেম্বরের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে বিশেষভাবে সরকারী হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত শয্যা, জরুরি পরিষেবা, ডাক্তার এবং অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ-ডিএমপি’র নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। আমাদের বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এই নির্দেশনাটি কোনো কাকতালীয় বিষয় নয়। ডিএমপির এই প্রস্তুতিমূলক উদ্যোগ কেন নেওয়া হয়েছিল, নাশকতার সুস্পষ্ট তথ্য ও পরিকল্পনা তাঁদের কাছে কিভাবে এলো এবং তারপরেও এটি রোধে কেন তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নিলেন না, জনমনে এসব প্রশ্ন রয়েছে। অথচ, ঘটনার পরপরই ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান দাবি করে বসলেন, বিদেশে অবস্থানরত নেতাদের নির্দেশে এই হামলা হয়েছে এবং এর জন্য বিএনপিই দায়ী। কোনোরূপ তদন্ত বা প্রমাণ ছাড়াই, নিজেদের ব্যর্থতা বা সম্পৃক্ততাকে আড়াল করতে, পুলিশের একজন দায়িত্ববান ব্যক্তি কিভাবে আওয়ামী লীগের সাজানো বক্তব্যের প্রচারণায় অংশ নেন, তাতে দেশবাসী হতবিহ্বল। তাঁর এই আপত্তিকর বক্তব্য মূলত শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল, রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম, অর্থাৎ আওয়ামী লীগের জিঘাংসাসূচক বক্তব্য তথা একই অভিযোগেরই প্রতিধ্বনি। দুর্ভাগ্যক্রমে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; বরং রাষ্ট্রযন্ত্রের সমর্থনে আওয়ামী লীগের যে চিরন্তন “ব্লেইম” গেম পলিটিক্স, তাকেই আরও একবার জনমম্মুক্ষে নিয়ে এসেছে।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, বিগত বছরগুলোতে বিএনপি যতবার জনগণকে সাথে নিয়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে, আওয়ামী লীগও একই দিনে পরিকল্পিত নাশকতার উদ্দেশ্যে কর্মসূচি আহবান করেছে। আমরা দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সর্বদা একটি অহিংস আন্দোলন বজায় রাখার উপর জোর দিয়েছি এবং সকল উষ্কানি এড়ানোর আহবান জানিয়েছি। গত ২৮ অক্টোবর আমরা ঢাকায় একটি মহাসমাবেশের আয়োজন করেছিলাম, যেখানে সারাদেশ থেকে গণতন্ত্রকামী লক্ষ-লক্ষ মানুষ যোগ দিয়েছিলেন। নানা প্রতিকূলতা-প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে, জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আবারও প্রমাণ করেছিল, বিএনপি›র পক্ষে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে এবং একটি সত্যিকারের নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের বিব্রতকর পরাজয় অনিবার্য। আর তাই, আমাদের মহাসমাবেশকে বানচাল ও চলমান শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে, সেদিন একটি ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে শেখ হাসিনার আজ্ঞাবহ পুলিশের চিহ্নিত অংশ। মুখোশধারী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা পুলিশের সহায়তায়, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা চালায় এবং পুলিশ হাসপাতালের সামনে বাস ও গাড়িতে আগুন দেয়। তারা প্রকাশ্য দিবালোকে একজন পুলিশ সদস্যকে হত্যাও করে, কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে পুলিশের কেউ তাঁকে উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেনি, যা ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যায়। এই নৃশংসতার পর, বিএনপির নেতৃত্বে গণতন্ত্রের পক্ষের রাজনৈতিক দলসমূহ, ফ্যাসিবাদী অপশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে জোরদারের প্রস্তুতি নিলে, আওয়ামী লীগ ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো দেশজুড়ে যানবাহনে অগ্নিসংযোগের এক নোংরা কৌশল অবলম্বন করে। অগ্নিসংযোগের ঘটনা বন্ধ করতে বা প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তারে ইচ্ছাকৃত নিষ্ক্রিয়তা প্রমাণ করে যে, পুলিশের সহযোগিতায় ও
পরিকল্পিতভাবে এই হামলাগুলো চালানো হচ্ছে। অগ্নিসন্ত্রাসের সময় নীরব দর্শক হিসেবে পুলিশের মৌন সহযোগিতা, নাশকতা শেষে অপরাধীদের অবলীলায় ঘটনাস্থল থেকে সটকে পড়া এবং পরবর্তীতে এর দায়ে বিএনপি›র লক্ষ-লক্ষ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, প্রায় ২৫ হাজার গণগ্রেফতার ও ২৭ জন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা- গত দুই মাসের ঘটনাপ্রবাহের বিশ্লেষণে আওয়ামী লীগের একটি বৃহৎ ষড়যন্ত্রের আলামত স্পষ্ট।
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিজেরা তালিকা করে ধারাবাহিকভাবে, আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের আটক করছে। বিশেষত অগ্নিসন্ত্রাসের বানোয়াট অভিযোগে তারা ছাত্রদল ও যুবদলের সদস্যদের টার্গেট করছে, মিথ্যা মামলায় ফাঁসাচ্ছে। পুলিশের দাবি করা তথাকথিত সহিংসতার স্পট থেকে অনেক দূরে, ভিন্ন কোনো এক জায়গা থেকে গ্রেফতারের পর, প্রতারণামূলকভাবে সেই গায়েবি ঘটনার সাথে আমাদের ছেলেদের সম্পৃক্ত করে অভিযোগ বানাচ্ছে।

বিবৃতিতে রিজভী বলেন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ সম্প্রতি জানিয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের কিভাবে কঠোর আঘাত, বৈদ্যুতিক শক, ওয়াটারবোর্ডিং, পঙ্গু করার জন্য গুলি, হাঁটুতে মারাত্মক প্রহার, ইত্যাদি বিভীষিকাময় নির্যাতন করে মিথ্যা স্বীকারোক্তি ও সাক্ষ্য আদায় করা হয়। এভাবেই পুলিশি হেফাজতে অবর্ণনীয় নির্যাতন ও ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বিএনপির সদস্যদের কাছ থেকে জবরর্দস্তিমূলক মিথ্যা স্বীকারোক্তি আদায়ের চেষ্টা করা হচ্ছে। পরবর্তীতে একটি পরিকল্পিত মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সংঘটিত নাশকতায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের তথাকথিত সংশ্লিষ্টতার জোরপূর্বক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। পাশাপাশি, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নিয়মিত মিডিয়ায় হাজির হচ্ছেন এবং বিএনপি অগ্নিসংযোগে লিপ্ত রয়েছে এমন বানোয়াট গল্প ছড়াচ্ছেন।

বিএনপির বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, আওয়ামী লীগের এই অপরাজনীতি আজ দেশে-বিদেশে সকলের কাছে স্পষ্ট। বানোয়াট অভিযোগ ও গায়েবি মামলাসমুহ সাজানো হচ্ছে বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার পুনরুদ্ধারে বিএনপি›র আন্দোলনকে বাধাগস্ত করবার জন্য। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগের যৌথ এই উদ্যোগ আসলে সরকারের মাস্টার প্ল্যানেরই অংশ। এটি আজ দৃশ্যমান যে, অবৈধ সরকার একটি সিস্টেম্যাটিক ফরমুলা অনুসরণ করছে। প্রথমে তারা মিডিয়া কভারেজ দিয়ে নাশকতার ঘটনা তৈরি করে। এরপর বিএনপিসহ গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তিসমূহের উপর দায় চাপিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের গণগ্রেফতার করে। পরবর্তীতে তারা রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রায় প্রদান করে, ও আমাদের চলমান আন্দোলনকে বিতর্কিত করার একটি হীন প্রচারণা চালায়। এই পরিকল্পনারই অবিচ্ছেদ্য অংশ হল, দেশব্যাপী অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি এবং এই নাশকতাগুলোকে একটি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে আন্দোলনকে বিতর্কিত করে দেয়া। বিবৃতিতে ২৮ অক্টোবর থেকে রাষ্ট্রযন্ত্রের অগ্নিসন্ত্রাসের ১০টি উদাহরণ, আওয়ামী লীগের অগ্নিসন্ত্রাসের ভয়াবহ ১০টি উদাহরণ, নির্বাচনী সহিংসতা এবং ভোটারদের ভয়-ভীতি প্রদর্শনের ১০টি উদাহরণ তুলে ধরা হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতার অস্বীকৃতি, দুঃশাসন, দুর্নীতি এবং
নৃশংসতার কারণে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ থেকে আওয়ামী লীগ আজ বিচ্ছিন্ন। আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রযন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য মরিয়া চেষ্টা করছে, কেননা জনগণ আজ একটি অর্থবহ, অন্তর্ভুক্তি এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনে সকলের অংশগ্রহণ চায়। আসন্ন প্রহসনমূলক নির্বাচনের তথাকথিত প্রচারণার সময় আওয়ামী লীগ নেতারা খোলাখুলি স্বীকার করছেন যে, তাঁরা ২০১৪ ও ২০১৮ সালে ভোট কারচুপির সাথে জড়িত ছিল। পুনরায় একই নাটক মঞ্চস্থ করতে তাঁদেরকে রাষ্ট্রযন্ত্রের দ্বারস্থ হতে হচ্ছে, এটিই স্বাভাবিক। অন্যদিকে বিএনপি›র রাজনৈতিক শক্তি জনগণের সমর্থন। বিএনপি›র শান্তিপূর্ণ ও অহিংস আন্দোলন এই বিশ্বাসের সাথে বিকশিত হয়েছে যে, প্রতিটি জীবন মূল্যবান এবং আমরা জনগণের নিরাপত্তা রক্ষা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আমরা আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক অগ্নিসন্ত্রাসের ঘটনায় নিরীহ মানুষের প্রাণহানির তীব্র নিন্দা জানাই এবং নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করি। আমরা বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগ এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোর নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে
সৃষ্ট চলমান যে নৈরাজ্য, ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার এই অপকৌশল বাংলাদেশে সফল হবে না। ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে জনগণের অনিবায় বিজয় সন্নিকটে, ইনশাআল্লাহ।###


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা