ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
অর্থনীতিতে এখন তিনটি সমস্যাÑ উচ্চ মূল্যস্ফীতি বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যহীনতা ও আর্থিক খাতের ভঙ্গুরতা- ড. জাহিদ হোসেন ডলার ও জ্বালানি সঙ্কট সমাধানের তাগিদ ব্যবসায়ীদের

নতুন সরকারের পুরনো চ্যালেঞ্জ

Daily Inqilab অর্থনৈতিক রিপোর্টার

০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম

উচ্চ মূল্যস্ফিতী, মিশ্র রফতানি প্রবৃদ্ধি, ডলার সঙ্কট ও অতিরিক্ত দাম, প্রবাসী আয় ও রিজার্ভ, খেলাপি ঋণ, রাজস্ব আদায় এবং বিদেশী ঋণ পরিশোধের চাপসহ আর্থিকখাতের সব সূচকেই অবনতি বা ঝুঁকিতে পড়ে গেছে। আর এসব পুরাতন চ্যালেঞ্জকে সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন দেশের ব্যবসায়ীসহ আর্থিকখাতের বিশ্লেষকরা। অবশ্য নানামুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যে এখনও সাফল্য তৈরি পোশাক খাত। বছর ব্যবধানে ২০২৩ সালে রফতানি আয় হয়েছে ১৬৮ কোটি ডলার বেশি। চলতি বছর এ আয় আরও বাড়াতে নতুন সরকারকে ডলার ও জ্বালানি সঙ্কট দূর করার তাগিদ দিলেন ব্যবসায়ীরা। যদিও বাংলাদেশের একতরফা নির্বাচনের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা, শ্রম অধিকার ক্ষুন্ন করার ইস্যুতে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি রয়েছে। নির্বাচনের পর এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে বলে ব্যাপকভাবে আলোচনা ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের এ ধরনের মনোভাবের কারণে তাদের মিত্র ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রশ্নের মুখে পড়ার আশঙ্কা আছে। বিশেষ করে রফতানি আয়ের প্রধান উৎস পোশাকখাতে নিষেধাজ্ঞার শঙ্কা বাড়ছে। সংশ্লিষ্টরা অবশ্য বরাবরই স্যাংশনের বিষয়টি রফতানিতে প্রভাব ফেলবেনা বলছেন, তবে অনেকেই এর প্রভাব দেশের জন্য ক্ষতিকর হবে বলছেন। বিশেষ করে রফতানি আয়ে প্রভাব পড়বে বলে মত দিয়েছেন। আর্থিকখাতের বিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন সরকার এসে সামষ্টিক অর্থনীতির যেসব সূচকে নজর দিতে হবে, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মূল্যস্ফীতি, রফতানি ও প্রবাসী আয়, ব্যাংক খাত, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, বিদেশি ঋণ, রাজস্ব আয় ইত্যাদি।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, উত্তরাধিকারসূত্রে বড় সঙ্কট নিয়ে আমরা ২০২৪ সাল শুরু করতে যাচ্ছি। তাই সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনাই নতুন বছরের লক্ষ্য হওয়া উচিত। জাহিদ হোসেনের মতে, মোটাদাগে অর্থনীতিতে এখন তিনটি সমস্যা আছে। এগুলো হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যহীনতা ও আর্থিক খাতের ভঙ্গুরতা।

অস্থির ব্যাংক খাত
ডলারের বিনিময় হার তথা দাম নিয়ে পুরো ব্যাংক খাত যেন অস্থির হয়ে আছে। ডলারÑসঙ্কট নিয়ে নতুন বছর শুরু হলো। ২০২৩ সালের শুরুতে ডলারের দাম ছিল ১০৩ টাকা। বছরের শেষে ডলারের আনুষ্ঠানিক দাম বেড়ে দাঁড়ায় ১১০ টাকা। যদিও আমদানি পর্যায়ে ব্যাংকগুলোতে ডলারের দাম ১২২-১২৩ টাকা উঠছে। খোলাবাজারে এই দাম আরও বাড়তি। এর ফলে আমদানিকারকদের বাড়তি দামে ডলার কিনে পণ্য আমদানি করতে হচ্ছে।
ব্যাংক খাতের ‘চিরন্তন’ সমস্যা খেলাপি ঋণ। গত বছরজুড়ে খেলাপি ঋণ ছিল লাগামছাড়া। সেই লাগামহীন খেলাপি ঋণ নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বছর। দেশের ব্যাংক খাতে ২০২২ সালের শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা, যা বিদায়ী ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৯ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা।

এদিকে তারল্যসঙ্কটে ভুগছে বেশিরভাগ ব্যাংক। ব্যাংক খাতের দুর্দশার প্রভাব পুরো অর্থনীতিতে পড়ছে। এর মধ্যে ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর অবস্থা বেশি খারাপ। দু’দিন পর পর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ধার করে চলতে হচ্ছে ব্যাংকগুলোর। বিশেষ করে ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি
নতুন বছরে মূল্যস্ফীতি নিয়ে বড় চিন্তায় থাকতে হবে নীতিনির্ধারকদের। কারণ, মূল্যস্ফীতি কিছুতেই ৯ শতাংশের নিচে নামছে না। বাজারেও ভোগ্যপণ্যের দাম খুব একটা কমেনি। গত মার্চ থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে ছিল। আর চার মাস ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের বেশি। ডিসেম্বর মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য এখনো প্রকাশ করেনি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। যদিও বিবিএস’র মূল্যস্ফীতির তথ্য নিয়ে ভিন্নমত আছে আর্থিক খাতের বিশ্লেষকদের। সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের প্রকাশিত ‘খাদ্যনিরাপত্তা’ সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাবারের ক্রমবর্ধমান দাম দেশের ৭১ শতাংশ পরিবারের জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী, দেশে এখন মোট পরিবার বা খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ। বিশ্বব্যাংকের হিসাব মানলে, খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তা ২ কোটি ৯০ লাখের বেশি পরিবারের জন্য উদ্বেগের বিষয়।

রিজার্ভ
বছরজুড়েই আলোচনায় ছিল রিজার্ভ ইস্যু। এক বছর আগে ২০২৩ সালের শুরুতে প্রায় ৩ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল। এই হিসাব অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গতানুগতিক হিসাবপদ্ধতি। তখন রিজার্ভ গণনায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি ছিল না। গত এক বছরে রিজার্ভ শুধু কমেছে। বছর শেষে ডিসেম্বরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিট রিজার্ভ ১৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে ২৮ ডিসেম্বর শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভ ছিল ২১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। নিট রিজার্ভ হিসাব করার সময়ে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) বকেয়া বিলসহ এক বছরের কম সময় মেয়াদের দায়গুলো বাদ দেয় আইএমএফ। গতকাল সোমবার আকু’র বিল পরিশোধের কথা রয়েছে।

প্রবাসী আয়
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম উৎস হলো বৈধ পথে আসা প্রবাসী আয়। কিন্তু ডলারের দামের পার্থক্যের কারণে বৈধ পথে ডলার আনার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো তেমন গতি আনতে পারেনি। গত বছর ডলার-সঙ্কট ছিল প্রকট। যে কারণে ডলারের দাম নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা, বেশি দামে প্রবাসী আয় কেনা, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়াতে অতিরিক্ত প্রণোদনা প্রদানসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরপরও বৈধ পথে প্রবাসী আয় কাক্সিক্ষত হারে বাড়েনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা গেছে, বিদায়ী ২০২৩ সালে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২ হাজার ১৯০ কোটি ডলার, যা ২০২২ সালে ছিল ২ হাজার ১৩০ কোটি ডলার। প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ৩ শতাংশ। এর আগে ২০২১ সালে ২ হাজার ২০৭ কোটি, ২০২০ সালে ২ হাজার ১৭৩ কোটি ও ২০১৯ সালে ১ হাজার ৮৩৩ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় এসেছিল।

রাজস্ব আয়
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরু থেকেই রাজস্ব আদায়ের নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলে রাজস্ব আদায়ে বড় ঘাটতির মুখে পড়তে যাচ্ছে এনবিআর। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে জুলাই-নভেম্বরে শুল্ক ও করসহ সব মিলিয়ে ১৬ হাজার ৪৫৯ কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে। এই সময়ে সব মিলিয়ে রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা। আর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৪৮ হাজার ৭৯৪ কোটি টাকা। আইএমএফ’র শর্ত অনুসারে, চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায় মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দশমিক ৫ শতাংশ বাড়াতে হবে। আগামী বাজেটের আগে ভ্যাট ও কাস্টমস শাখায় একটি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ইউনিট স্থাপন করার কথা ছিল। এনবিআর ইতিমধ্যে ইউনিট দুটি স্থাপন করেছে। তবে এখনো এগুলোর কাজ পুরোদমে শুরু করেনি।

বিদেশি ঋণ
বিদেশি ঋণ পরিশোধে ধীরে ধীরে চাপ বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে বিদেশি ঋণ পরিশোধ ৫১ শতাংশ বেড়েছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে বিদেশি ঋণের সুদাসল পরিশোধ করতে হয়েছে ১৩৩ কোটি ডলার, যা এর আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮৮ কোটি ডলার। গত জুলাই-নভেম্বরে সব মিলিয়ে ২১১ কোটি ডলারের বিদেশি সাহায্য এসেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ৩৩ কোটি ডলার কম।

দুই বছর ধরেই বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে। নতুন বছরেও এই চাপ অব্যাহত থাকবে। ইআরডির হিসাবে, চলতি অর্থবছরে প্রথমবারের মতো বিদেশি ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। গত বছর বিদেশি ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে ২৬৭ কোটি ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ৩২ শতাংশ বেশি। মূলত চীন ও রাশিয়ার ঋণের কারণেই বিদেশি ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বাড়ছে।

 

পোশাক খাত
বিশ্ব অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। মূল্যস্ফীতির কারণে চাপে পড়েছে পশ্চিমা বাজারগুলোর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে অনিশ্চিত করে রেখেছে। তাই দীর্ঘদিন থেকেই চাপে রয়েছে পোশাক খাত। সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে পোশাক রফতানির বিপরীতে অর্থপ্রাপ্তিতেও চ্যালেঞ্জ দেখছে খোদ বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষনা বিভাগ। অবশ্য দীর্ঘদিন ব্যয় সংকোচন নীতিতে চলা এ খাতের ক্রেতারা আবার ফিরতে শুরু করেছেন খুচরা দোকানে। এতে তৈরি পোশাকের বিশ্ববাজারে বাড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশি পণ্যের চাহিদা। এমন দাবি করে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত টানা তিন মাস নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে থাকলেও চলতি বছরের শুরু থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে আশাবাদী এ খাতের ব্যবসায়ীরা।

মার্কিন ডলার ও জ্বালানি সঙ্কট সমধানের তাগিদ দিয়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) পরিচালক প্রকৌশলী রাজীব হায়দার বলেন, আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, আমরা যে পরিমাণ ক্রয়াদেশ প্রত্যাশা করছি, সে পরিমাণ ক্রয়াদেশ আসা। এরপরই রয়েছে আমাদের অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ। দেশের জ্বালানি ও বৈশ্বিক মুদ্রার (ডলার) যে সঙ্কট রয়েছে, এগুলো আমি মনে করি নতুন সরকারকে শক্ত হাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে। কেননা, প্রত্যাশা অনুসারে ক্রয়াদেশ আসলো, কিন্তু আমাদের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধান হলো না - তাহলে আবার আমাদের কর্মদক্ষতা কমে যাবে।

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে বিশ্ববাজারে ভালো পরিমাণে তৈরি পোশাক বিক্রি হয়েছে। আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর খুচরা বিক্রি ভালো হয়েছে। অর্থাৎ, তাদের ইনভেন্টরিতে থাকা পণ্য অনেক কমেছে। তাছাড়া বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতিও কমছে। তাই ২০২৩ সালে আমরা যে কঠিন সময়টি পার করেছি, সেটির তুলনায় ২০২৪ আশা করি ভালো যাবে।
যদিও এখানেও পুরনো চ্যালেঞ্জকে বড় বাধা হিসেবে সামনে আনছেন আমদানি-রফতানিকারকরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাজারমুখী ক্রেতার হাতে বাংলাদেশি পোশাক পৌঁছে দিতে উৎপাদন পর্যায়ে জ্বালানি সঙ্কট আর দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে বিদ্যমান ডলার সঙ্কট দূর করতে নতুন সরকারের কাছে বিশেষ পদক্ষেপের আশা করছেন তারা।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা