বাড়ছে মানবজট

অচল হচ্ছে রাজধানী

Daily Inqilab বিশেষ সংবাদদাতা

২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০১ এএম

রাজধানীতে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা কত? সর্বশেষ জনশুমারি বলছে, ঢাকা উত্তর সিটির জনসংখ্যা ৫৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৩৭ জন। দক্ষিণ সিটিতে রয়েছে, ৪২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪৫। এ হিসাব ধরলে ঢাকা সিটির জনসংখ্যা ১ কোটি ২ লাখের বেশি। বিভাগ হিসেবে ঢাকার জনসংখ্যা ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন। জাতিসংঘের প্রতিবেদন বলছে, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল নগরীর তালিকায় ঢাকার স্থান ১১তম। গ্লোবাল সিটিজ ইনস্টিটিউশনের সমীক্ষা মতে, ২০৫০ সালে ঢাকার জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৫২ লাখ। আঁৎকে ওঠার মতো তথ্য বটে। দিনকে দিন বেড়ে চলা এই জনসংখ্যা খাদ্য সংস্থান, বাসস্থানসহ সবকিছুতেই বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে। সৃষ্ট বহুমাত্রিক সঙ্কটের মধ্যে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে রাজধানীর ‘মানবজট’।

নগর পরিকল্পনাবিদদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) বছর দুই আগে প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠি লিখে। তাতে রাজধানীর জনসংখ্যা ঘনত্বের চিত্র তুলে ধরে বলা হয়, ঢাকার চারটি এলাকার জনঘনত্ব বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এলাকাগুলো হচ্ছেÑ পুরান ঢাকার লালবাগ, বংশাল ও গেন্ডারিয়া এবং খিলগাঁওয়ের সবুজবাগ। এসব এলাকায় প্রতি একর আয়তনে ৭০০ থেকে ৮০০ মানুষ বসবাস করেন। সংস্থাটি চিঠিতে জানায়, মহানগর বা মেগাসিটির ক্ষেত্রে জনঘনত্বের মানদ- ধরা হয় একরপ্রতি সর্বোচ্চ ১২০ জন। অথচ ঢাকার ৬৩ শতাংশ এলাকায় প্রতি একরে ৩০০ জনের বেশি মানুষ বাস করছে। একরপ্রতি জনঘনত্ব ৪০০ জনের বেশি ঢাকার ৪০ শতাংশ এলাকায়। সবচেয়ে বেশি জনঘনত্বের চার এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধার সব মানদ-ে পিছিয়ে আছে। সংস্থাটি জানায়, ঢাকাকে বসবাস অযোগ্যতার হাত থেকে বাঁচাতে হলে জনসংখ্যা ও জনঘনত্ব নিয়ন্ত্রণের কোনো বিকল্প নেই। ঢাকামুখী মানুষের ¯্রােত বন্ধ করতে হবে। ঢাকার বাইরে কর্মসংস্থান ও অন্যান্য নাগরিক সুবিধা বাড়ানো জরুরি। বিআইপির এই তথ্যে ঢাকার অনিয়ন্ত্রিত জনসংখ্যার বিষয়টি স্পষ্ট। জন¯্রােত রাজধানীমুখী হওয়ার যৌক্তিক কারণও বিদ্যমান। যেমনÑ রাজধানীর ভেতর ও চার পাশে গড়ে ওঠা অপরিকল্পিত শিল্পায়ন, সরকারি-বেসরকারি প্রশাসন ঢাকায় কেন্দ্রীভূত রাখা, গ্রামে কর্মসংস্থানের অভাব, কৃষিজমি হ্রাস, উপজেলা এবং মফস্বল পর্যায়ে মানসম্মত স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে না ওঠা। জন¯্রােতের মাঝেই রয়েছে ঢাকায় অপরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণ, যানজট, অকার্যকর ট্রাফিক সিস্টেম, বেদখল ফুটপাথ। এছাড়া রাস্তার জায়গা দখল করে ফুটওভার, ফ্লাইওভার এবং মেট্রোরেলের পিলার স্থাপন সাম্প্রতিক সংযোজন। এসবের অনিবার্য পরিণতিই হচ্ছে ঢাকার মানবজট।

পথের প্রথম দাবিদার পথচারী। কিন্তু ঢাকার রাজপথ এবং ফুটপাথ পথচারীর দখলে নেই। এখানে ফুটপাথ মানেই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অলিখিত সম্পত্তি। ফুটপাথের দু’পাশ দখল করে সারি সারি বসানো হয়েছে দোকান। ফুটপাথ যত চওড়াই হোক, পথচারী চলাচলের জন্য রাখা হয় এক-দেড় ফিটের সরু গলি। এর মধ্যে গাদাগাদি করে চলতে হয় পথচারীকে। রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর, ১ নম্বর, ফার্মগেট, নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, মৌচাক, গুলিস্তান, মতিঝিল, পল্টন, আরামবাগ, ফকিরাপুল, শান্তিনগর, যাত্রাবাড়ী, মানিকনগর, সদরঘাট, নবাবপুর, কাপ্তান বাজার, আলুবাজার, নয়াবাজার, মহাখালী, বিমানবন্দর এলাকা, উত্তরা রাজলক্ষ্মী, জসিমউদ্দিন, হাউজ বিল্ডিং এলাকার ফুটপাথে লক্ষ করা যায় মানবজট। মেট্রোরেল চালু হলেও যানজটকে নিরসন-অযোগ্য নাগরিক সঙ্কট মনে করা হয়। তাই যানজট নিরসনে বিভিন্ন সময় নেয়া হয় একের পর এক প্রকল্প। অথচ মানবজট কতটা ভয়াবহ রূপ পরিগ্রহ করেছে সে নিয়ে ভাবনার উদ্রেক হয়নি কারও। যানজট নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে, এখনও হচ্ছে। বুয়েটের এক গবেষণায় দেখা যায়, ঢাকায় যানজটের কারণে গড়ে প্রতিদিন ৫০ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়। যার আর্থিক পরিমাণ ৩৭ হাজার কোটি টাকা। জাতীয় বাজেটের ১১ ভাগের এক ভাগ। ঢাকায় যানজটের কারণে পিক-আওয়ারে গণপরিবহনগুলোর গতিবেগ ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটারে নেমে এসেছে। ওই গবেষণায় পায়ে হেঁটে চলার গড় গতিও ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার বলে উল্লেখ করা হয়। গাড়ি এবং হাঁটার গতি সমান। তবে উভয়ের গতি ক্রমশই কমছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পথে আটকে থাকার কারণে ঢাকাবাসীর মধ্যে মানসিক চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এই চাপ কাজ করছে অন্যান্য রোগের কারণ হিসেবে। যানজট এবং মানব চলাচলের গতি কমে যাওয়ার কারণে ৯ ধরনের মানবিক আচরণকে প্রভাবিত করছে। মানুষের ধৈর্য এবং সহনশীলতা হ্রাস পাচ্ছে। মেজাজ খিটখিটে হচ্ছে। তুচ্ছ বিষয়েও মানুষ হয়ে পড়ছে উত্তেজিত। উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা জাতীয় নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। কর্মক্ষেত্রে পৌঁছানোর আগেই উদ্বেগের কারণে কর্মক্ষমতা, মনোযোগ, কর্মস্পৃহা হ্রাস পাচ্ছে। পরিবারেও ব্যক্তিগত সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আইন, রাষ্ট্র ও সরকারব্যবস্থার প্রতি অশ্রদ্ধার প্রবণতা বেড়েছে। রাস্তাঘাটে কোনো আইন মানুষ প্রতিপালন করতে অনাগ্রহী।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এআরআই) এবং রোড সেফটি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, রাজধানীর যানজট যদি ৬০ শতাংশ কমানো যায় তাহলে ২২ হাজার কোটি টাকা বাঁচানো সম্ভব।
অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ মনে করেন, ঢাকায় যনজটের একটি বড় কারণ প্রাইভেট কার। প্রাইভেট কার ব্যবহারের কারণে কম সংখ্যক মানুষ বেশি সড়ক ব্যবহার করছেন। মাত্র চারজনের জন্য একটি প্রাইভেটকার যে পরিমাণ সড়ক ব্যবহার করে, গণপরিবহন ওই একই পরিমাণ সড়ক দখল করে ৬০ জন যাত্রী পরিবহন করতে পারে। আমরা যদি গণপরিবহনব্যবস্থা উন্নত করতে পারি তাহলে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার কমবে, যানজট কমবে। হ্রাস পাবে মানবজটও।

যানজট নিয়ে ইত্যকার গবেষণা এবং পর্যবেক্ষণ থাকলেও ঢাকার মানবজট নিয়ে কোনো ‘স্টাডি‘ আছে বলে জানা যায় না। অথচ ঘনীভূত এই নাগরিক সঙ্কট দিনকে দিন ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। ঢাকার রাস্তা নগরবাসীর স্বাভাবিক হাঁটাচলারও উপযোগিতা হারিয়েছে। যানজটের কারণে কেউ পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করলেও সেই উপায় নেই। যান চলাচল নৈরাজ্যের সাথে রয়েছে বেদখল ফুটপাথ। হকারদের দোকান বসানোর পর যদি কিঞ্চিত ফাঁকা থাকলে তবেই চলাচল করতে পারছেন পথচারী। এর ফলে নগরীর ব্যস্ততম এলাকার রাস্তায়, ফুটপাথে সৃষ্টি হচ্ছে মানবজট। গায়ের সঙ্গে গা লাগিয়ে পিঁপড়ার মতো চলতে হচ্ছে মানুষকে। সামনের পথচারীকে ধাক্কা দিতে হচ্ছে। পেছন থেকে ধাক্কা দিচ্ছেন আরেক জন। গায়ে গায়ে লাগানো পথচারীর মিছিল শুধু ব্যস্ত নগরীর ধাবমান মানুষকেই শ্লথ করে দিচ্ছে না। নষ্ট করছে কর্মজীবী মানুষের সময়। সংক্রামক ব্যাধির বিস্তার তো ঘটাচ্ছেই।

বিশ্লেষকদের মতে, জনঘনত্বের তুলনায় অপরিসর রাস্তাই যানজট এবং মানবজটের প্রধান কারণ। এর মধ্যে নানা কারণে ফুটপাথ দখল, রাস্তা কাটাকাটি এবং রাস্তার ওপর অপরিকল্পিত স্থাপনা মানবজটকে বাড়িয়ে তুলছে। দুর্ঘটনা এড়াতে রাস্তা পারাপারে তৈরি করা হয়েছে বহু ফুটওভার। ফুটওভারে ওঠা-নামার সিঁড়ি দখল করছে হকার ও ভিক্ষুক। যানজট নিরসনে নির্মাণ করা হয়েছে ফ্লাইওভার, ইউ-লুপ। ফ্লাইওভার ও ইউ-লুপের পিলার স্থপিত হয়েছে মূল রাস্তার অনেকখানি জুড়ে। ফ্লাইওভারের মাধ্যমে কিছু যানবাহনকে যানজটের আওতার বাইরে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হলেও ফ্লাইওভারেও লেগে থাকছে যানজট। ফ্লাইওভারের পিলার স্থাপনের কারণে নিচের রাস্তা সংকুচিত হয়ে গেছে। নিচ দিয়ে পথচারী এবং যানচলাচল বিঘিœত হচ্ছে। এতে বেড়েছে মানবজট এবং যানজট।
জন চলাচল থেকে দ্রুত, সাশ্রয়ী, নিরাপদ ও আরামদায়ক করতে প্রকল্পের আওতায় চালু হয়েছে ‘বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট‘-বিআরটি। ঢাকার এয়ারপোর্ট থেকে গাজীপুর পর্যন্ত ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ বিআরটি চালু হয়েছে। কিন্তু এটি নির্মাণে গত এক যুগ ধরে অত্র এলাকার যাত্রী-পথচারীদের পোহাতে হয়েছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ। অনেক স্থানে বিআরটির পিলার স্থাপন করা হয়েছে রাস্তার মাঝখানে। এতেও রাস্তা সংকুচিত হয়েছে। বহুল আলোচিত ‘মেট্রোরেল‘ কতখানি নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করেছেÑ এই নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। ঢাকার যেসব এলাকার ওপর দিয়ে মেট্রোরেল গেছে সেসব এলাকার রাস্তা অনেকটা সংকুচিত করেছে মেট্রোরেলের পিলার। মেট্রোরেলের ল্যান্ডিং স্টেশনগুলো চালু হওয়ায় সংশ্লিষ্ট এলাকায়ও মানবজট সৃষ্টি হচ্ছে।

ক্রম ঘনীভূত মানবজটের অন্যতম কারণ ফুটপাথের অবৈধ দখলদারিত্ব। ফুটপাথের মালিকানা পথচারীকে ফিরিয়ে দেয়া গেলে ঢাকার মানবজট সহনীয় মাত্রায় থাকতে পারে বলে মনে করেন ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ‘-এর প্রেসিডেন্ট ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। একটি রিটের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, পথচারীর ফুটপাথ ভাড়া দিয়ে অর্থ উপার্জন করছেন প্রভাবশালীরা। মহামান্য হাইকোর্ট এই দখলদারদের তালিকা চেয়েছেন। তাদের দখলদারিত্ব থেকে ফুটপাথ মুক্ত করতে পারলে মানবজটের কিছুটা হলেও সুরাহা হতে পারে।

জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা চেয়ে রিটকারী ব্যারিস্টার মোকছেদুল ইসলাম মনে করেন, অনিয়ন্ত্রিত জনসংখ্যাই রাজধানীতে মানবজটের প্রধান কারণ। আমাদের নীতিনির্ধারকরা এটিকে কোনো সমস্যাই মনে করেন না। সত্যি বলতে, এরশাদ সরকারের পর জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আর কেউ কোনো কাজ করেননি। তিনি বলেন, রিটে আমরা জনসংখ্যার জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় চেয়েছিলাম। সেটি এখনও হয়নি। অপরিকল্পিত নগরায়ন, যত্রতত্র অবকাঠামো নির্মাণ, কার্যকর ট্রাফিক সিস্টেম না থাকাসহ বহুমাত্রিক কারণ রয়েছে ঢাকায় সৃষ্ট মানবজটের। লক্ষ করুন, যাদের ব্যক্তিগত গাড়ি আছে, তারা সরকারকে ট্যাক্স দিচ্ছেন। অথচ কারপার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গা রাখা হয়নি। সর্বত্র মানুষ গিজগিজ করছে। ভবিষ্যতে মানবজট কতটা ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে সেটি এখন কল্পনার অতীত।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গাজায় জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষী মোতায়েনের আহ্বান আরব লিগের

গাজায় জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষী মোতায়েনের আহ্বান আরব লিগের

আর‌ও এক বিরল রোগের ঝুঁকি, ফের কাঠগড়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকা

আর‌ও এক বিরল রোগের ঝুঁকি, ফের কাঠগড়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকা

‘অতিরিক্ত উৎপাদন ক্ষমতা’ তত্ত্ব একেবারে ভিত্তিহীন: চীন

‘অতিরিক্ত উৎপাদন ক্ষমতা’ তত্ত্ব একেবারে ভিত্তিহীন: চীন

উখিয়া টেকনাফের সীমান্ত এলাকা অবৈধ অস্ত্র, মাদক চোরাচালানের রোডম্যাপে পরিণত হচ্ছে

উখিয়া টেকনাফের সীমান্ত এলাকা অবৈধ অস্ত্র, মাদক চোরাচালানের রোডম্যাপে পরিণত হচ্ছে

এদেরসনকে হারানোর ধাক্কা সিটির, ব্রাজিলের জন্যও যা দুর্ভাবনার

এদেরসনকে হারানোর ধাক্কা সিটির, ব্রাজিলের জন্যও যা দুর্ভাবনার

জার্মানির ইউরো দলে ৪ গোলরক্ষক, নেই নাব্রি-হুমেলস

জার্মানির ইউরো দলে ৪ গোলরক্ষক, নেই নাব্রি-হুমেলস

আয়ে রোনালদো শীর্ষেই, পেছালেন মেসি

আয়ে রোনালদো শীর্ষেই, পেছালেন মেসি

ফের্মিন লোপেজের জোড়া গোলে জাভির শততম ম্যাচ জয়ে রাঙাল বার্সা

ফের্মিন লোপেজের জোড়া গোলে জাভির শততম ম্যাচ জয়ে রাঙাল বার্সা

১৫ কবি ও সাহিত্যিক পাচ্ছেন রাইটার্স ক্লাব পুরস্কার

১৫ কবি ও সাহিত্যিক পাচ্ছেন রাইটার্স ক্লাব পুরস্কার

ভূমিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ভারতীয় হাইকমিশনার

ভূমিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ভারতীয় হাইকমিশনার

হাতে চোট নিয়েও মেয়েকে নিয়ে কানে ঐশ্বরিয়া

হাতে চোট নিয়েও মেয়েকে নিয়ে কানে ঐশ্বরিয়া

ঢাকায় তিনদিনের কোল্ড চেইন ও অবকাঠামো প্রদর্শনী শুরু

ঢাকায় তিনদিনের কোল্ড চেইন ও অবকাঠামো প্রদর্শনী শুরু

ইট মারলে পাটকেল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন

ইট মারলে পাটকেল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন

মানুষের প্রতি শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও ভালোবাসা বিরল : নাছিম

মানুষের প্রতি শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও ভালোবাসা বিরল : নাছিম

দেশকে আরো এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

দেশকে আরো এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সোনালিকে ‘অপহরণ’ করতে চেয়েছিলেন শোয়েব আখতার!

সোনালিকে ‘অপহরণ’ করতে চেয়েছিলেন শোয়েব আখতার!

সরকারের লুটপাটে দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারায়: এমরান সালেহ প্রিন্স

সরকারের লুটপাটে দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারায়: এমরান সালেহ প্রিন্স

রাবিতে গাঁজা সেবনে বাঁধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারি

রাবিতে গাঁজা সেবনে বাঁধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারি

বাসে জাবি ছাত্রীকে যৌন হয়রানিতে জড়িতদের শাস্তির দাবি

বাসে জাবি ছাত্রীকে যৌন হয়রানিতে জড়িতদের শাস্তির দাবি

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ বাড়ানোর সুপারিশ

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ বাড়ানোর সুপারিশ