ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রভাব ঈদ বাজারে ভালো ব্যবসার আশায় দেশি ব্র্যান্ডগুলো ভারতের প্রতি মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ এই পণ্যবর্জনের ডাক-নূরুল কবীর

দেশি পোশাকে ঈদ

Daily Inqilab রফিক মুহাম্মদ

২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:০৫ এএম

‘ভারতীয় পণ্য বর্জনে’র আন্দোলন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে ইতোমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গণে ছড়িয়ে পড়েছে। গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাশাপাশি রাজনৈতিকভাবে এবি পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, ১২ দলীয় জোটসহ বেশকয়েকটি রাজনৈতিক দল ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান জানিয়ে আসছিল। শুধু তাই নয় দেশের বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের পক্ষ থেকে ভারতীয় পণ্য বর্জন এবং এ দেশে অবৈধভাবে কর্মরত ভারতীয়দের তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর দাবিও তুলেছেন। ধীরে ধীরে এ দাবি এখন রাজনৈতিক অঙ্গণেও বেশ জোরেশোরে শোনা যাচ্ছে।

দেশের রাজনীতিতে রাজপথের প্রধান বিরোধীদল বিএনপির মুখপাত্র রুহুল কবির রিজভী গত ২১ মার্চ নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভারতীয় শাল পুড়িয়ে ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’ আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। এরপর বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের নামে বিএনপি দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। এরপর বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক গত ২২ মার্চ একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন, ভারতীয় পণ্য বর্জন যে ডাক দেশের জনগণ দিয়েছে বিএনপি তার সাথে সংহতি প্রকাশ করেছে। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ।

দেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের এমন বক্তব্যের মাধ্যমে ‘ভারতীয় পণ্য বর্জনে’র আহ্বান এখন রাজনৈতিক অঙ্গণেও ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে। সেই সাথে আসন্ন ঈদ বাজারেও এর প্রভাব পড়ছে। দেশপ্রেমিক সচেতন ক্রেতারা বলছেন ‘এবার ঈদ হবে দেশি পোশাকে’। আজ থেকে শতাধিক বছর পূর্বে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সময় ভারতীয় নেতাদের স্লোগান ছিল ‘স্বদেশী পণ্য গ্রহণ কর আর বিদেশি পণ্য বর্জন কর’। সে সময়ের আন্দোলনের মতই এবার এদেশের সাধারণ মানুষ বলছে ‘দেশি পণ্য গ্রহণ কর ভারতীয় পণ্য বর্জন কর’। ঈদের জন্য পোশাক কিনতে গিয়ে ক্রেতারা বলছেন ‘দেশি পোশাকে এবার ঈদ’।

গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ধীরে ধীরে তা রাজনৈতিক আন্দোলনে রূপ নিতে শুরু করেছে। প্রকৃতপক্ষে এদেশের সাধারণ মানুষ মনে করে ভারত একটি ভোটারবিহীন যেনতেন নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতা এনেছে। এর আগেও ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে ভারত আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় থাকতে সহায়তা করেছে। ভারত এদেশের নির্বাচনে তাদের প্রভাব খাটিয়ে আওয়ামী লীগকে বার বার ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখছে। আর দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ কারণেই মালদ্বীপের মতো বাংলাদেশেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচারণা শুরু হয়। ধীরে ধীরে তা তরুণদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে সরকারের কয়েকটি সিদ্ধান্তও এ আন্দোলনের পালে আরও বাতাস দিয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন। সরকার রমজানে স্কুল খোলা রাখার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা ভারতের পরামর্শে নিয়েছে এমন ধারণা মানুষের মনে সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া ইফতার মাহফিল করতে নিরুৎসাহিত করছে সরকার। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ইফতার মাহফিলে বাধা দিচ্ছে। এতে তরুণরা আরো বিক্ষুব্ধ হচ্ছে। প্রতিবাদে তারা গণইফতারের আয়োজন করছে। আর এসব কারণে জনগণের মনে ভারতের প্রতি ক্ষোভও আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এ বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক নিউ এইজ সম্পাদক নূরুল কবীর বলেন, বাংলাদেশের মানুষের মনে ভারতের প্রতি ক্ষোভের অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম কারণ ফারাক্কা বাঁধ। এ বাঁধের কারণে বাংলাদেশের নদীগুলো মারা যাচ্ছে। ভারত বন্ধুত্বের কথা বলে অথচ বাংলাদেশকে পানি দিচ্ছে না। এছাড়া রয়েছে সীমান্ত হত্যা। ভারতীয় সীমান্তের কাঁটা তারে কিশোরী ফেলানীর ঝুলন্ত লাশ এখনো এদেশের মানুষের হৃদয়কে নাড়া দেয়। আর এখন এদেশের মানুষ মনে করছে ভারত প্রভাব খাটিয়ে এদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখছে। এতে দেশের সাধারণ মানুষের ভারতের প্রতি রাগ-ক্ষোভ আরো বাড়ছে। আর এই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বে এক দেশের পণ্য ছাড়া আরেক দেশ চলতে পারে না। তাই এখন এরকম আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে। তবে এ দেশের মানুষ তাদের ক্ষোভ থেকে এই পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে এবং তাতে সাধারণ মানুষের বেশ সারাও দেখতে পাচ্ছি।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের যে প্রচারণা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে রাজনৈতিক ময়দান পর্যন্ত চলছে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে ঈদের বাজারে। রমজানের ঈদের কেনাকাটা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। গত দু’দিন শুক্র ও শনিবার ছুটির দিন থাকায় রাজধানীর মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের উপস্থিতি ছিল প্রচুর। তারা নিজেদের পছন্দ মতো পোশাক কিনে নিচ্ছেন। তবে এবার বেশির ভাগ ক্রেতাই দেশি ব্যান্ডের পোশাক কিনছেন। ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাকে ক্রেতাও সারা দিচ্ছেন এমনটা বিক্রেতারাও মনে করছেন। রাজধানীর শান্তিনগরের ইস্টার্ন প্লাস মার্কেট। এ মার্কেটে বিদেশি তথা ভারতীয় ও পাকিস্তানি পোশাকই বেশি পাওয়া যায়। এবার এ মার্কেটে ভারতীয় পোশাক বিক্রি একবারেই কমে গেছে। এ মার্কেটের মেদেনী ফ্যাশন হাউজের বিক্রেতা মেহেদী বলেন, এবার ভারতীয় ড্রেস খুব একটা বিক্রি হচ্ছে না। আগে ভারতীয় জয়পুরী ড্রেস খুব চলতো এবার তেমন বিক্রি হচ্ছে না। ফেইসবুকে যারা ভারতীয় পোশাকের প্রচারণা করতেন তারাও এখন তা করতে আগ্রহী হচ্ছেন না। মনে হচ্ছে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাকে মানুষ সারা দিচ্ছে। মার্কেটে এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।

ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলনের কারণে দেশি ফ্যাশন হাউজগুলো এবার বেশ আশাবাদি। দেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্যাশন হাউজগুলোতে এবার ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য পুরোদমে হবে, এমন প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। এবার ঈদে বৈচিত্র্যময় ডিজাইন, নান্দনিকতা আর দেশীয় ভাবধারার পোশাকের সমারোহ রাখছে ফ্যাশন হাউজগুলো। ভারতীয় নিম্নমানের অনেক পোশাকের কাছে তাদের অনেক উন্নতমানের পোশাকেও মার খেয়ে যাচ্ছিল। এবার ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাকে সাধারণ মানুষ যদি দেশীয় পোশাক কিনে তাহলে ফ্যাশন হাউজগুলো আরো ভাল ভাল ডিজাইনের পোশাক মার্কেটে নিয়ে আসবে।

রাজধানীর নিউমার্কেটের এবি ফ্যাশন হাউজের মালিক সানাউল হক বাবুল গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, আমরা বিশ্বের বিভিন্ন বড় বড় ব্র্যান্ডের পোশাক কোম্পানিতে আমাদের পণ্য রপ্তানি করি। আমাদের দেশি পোশাক ভারত পাকিস্তানের চেয়ে অনেক ভাল ও উন্নত মানের। অথচ অনেকেই আছেন শুধু ভারত-পাকিস্তান হলেই নিম্নমানের পোশাকও ক্রয় করেন। ভারতের পণ্য বর্জনের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে এটা খুবই জরুরি। আমাদের দেশের জন্য দেশের অর্থনীতি, দেশীয় শিল্প সব কিছুর জন্য বিদেশি পণ্য বর্জন করা উচিত। আমাদের দেশীয় অনেক ফ্যাশন হাউজ আছে যারা অত্যন্ত ভাল মানের পোশাকে খুব নান্দনিক ডিজাইনের পোশাক তৈরি করেন। ভারতের পণ্য বর্জন করে আমাদের দেশীয় পোশাক ব্যবহার করলে ফ্যাশন হাউজগুলো আরও চমৎকার ডিজাইনের পোশাক তরুণ-তরুণীদের জন্য নিয়ে আসবে বলে আমি মনে করি।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাকে এবার ঈদ উৎসবে রাজধানীর ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় দেশীয় পোশাকের ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউজগুলো শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে। ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, সিলেট, বগুড়া, রাজশাহী, খুলনা, বরিশালের মতো বড় শহরগুলোতেও একই অবস্থা। রাজধানীর বেইলি রোড, খিলগাঁও ও এলিফ্যান্ট রোডের শোরুমগুলোতে দেখা গেছে, ঈদের আমেজ পুরোপুরি শুরু না হলেও ক্রেতা উপস্থিতি বেড়েছে। দুপুরের পর থেকে দোকানগুলোতে ক্রেতাদের কম-বেশি ভিড় থাকছে। অনেকেই দেখছেন কী ধরনের পোশাকের চল এবার, কেউ আবার আগেভাগেই কিনে ফেলছেন।

বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা ফজলুল হক পরিবার নিয়ে বেইলি রোডে কেনাকাটা করছিলেন। তিনি বলেন, রোজার শেষের দিকে মার্কেটে ভিড় বেড়ে যায়। সেজন্য একটু আগেভাগে কেনাকাটা করছি। বেইলি রোডে আর্টিসানের ম্যানেজার সবুজ হাসান বলেন, এবার ঈদ সামনে রেখে ছেলেদের পাঞ্জাবি ও মেয়েদের পার্টি ড্রেস বেশি চলছে। গরমের বিষয় মাথায় রেখে আরামদায়ক পোশাক ও দেশীয় ভাবধারার পোশাকের চাহিদা ভালো লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

অঞ্জনসের প্রধান নির্বাহী শাহীন আহমেদ মনে করেন, মানুষের ক্রয়ক্ষমতার পাশাপাশি এখন মানুষের মধ্যে সচেতনতা এসেছে। পাশাপাশি ‘বিদেশি পোশাক মানে ভালো’-এ ধারণা থেকে বেরিয়ে এসেছেন ক্রেতারা। এ কারণে যে কোনো উৎসবে এখন দেশি পোশাক প্রাধান্য পাচ্ছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা