ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার বামনকান্দা জংশন থেকে যশোরের রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে গেল উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি পরীক্ষামূলক ট্রায়াল ট্রেন। ভাগ্যের দুয়ার খুলে গেল পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে ভাঙ্গার বামনকান্দা জংশন থেকে ট্রেনটি ছেড়ে যায় যশোরের উদ্দেশ্য। ট্রেনটির চালক হিসেবে ছিলেন মো. সাখাওয়াত হোসেন। এ সময় পরীক্ষামূলক ট্রেনযাত্রায় উপস্থিত হয়ে পর্যবেক্ষণ করছেন রেল প্রকল্পে চায়না ইঞ্জিনিয়ার, সেনাবাহিনীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এদিকে নতুন রেললাইন চালু হওয়ার সংবাদে রেললাইনের আশপাশের মানুষের মধ্যে জনাকীর্ণ উৎসবের আমেজ। সকাল থেকে দীর্ঘ ২৫ কিলোমিটার জুড়ে তথা ভাঙ্গা বামনডাঙ্গা থেকে মুসুদপুট, নগরকান্দা সালথাবাসীর ছিল রেললাইনের দুই পাশে উপচেপড়া উপস্থিতি। দৃশ্যমান অবস্থা দেখে মনে হয়েছে ১০ দিন পরের উৎস চলছে ফরিদপুরে।

দৈনিক ইনকিলাবের সাথে কথা হয়, ভাঙ্গার রেলস্টেশন মাস্টার মো. জিল্লুর রহমানের সাথে তিনি জানান, উচ্চগতিসম্পন্ন এই পরীক্ষামূলক ট্রেনটি যশোরের রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। ওই ট্রেনটি ১২০ কিলোমিটার গতিতে যশোর পৌঁছাইতে সময় লাগবে মাত্র এক ঘণ্টা। পরের দিন আবারো ৩১ মার্চ সকালে রূপদিয়া রেলস্টেশনের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। আবার যশোর থেকে ভাঙ্গার উদ্দেশে ছেড়ে আসবে। এভাবে কয়েকবার পরীক্ষামূলক ট্রায়াল ট্রেন চলাচল করবে।

এ বিষয় ভাঙ্গা উপজেলার বামনকান্দা রেলওয়ে সেফটি ইনচার্জ শেখ নাছিম ইনকিলাবকে জানান, ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুর-রাজবাড়ী হয়ে যশোর পৌঁছাতে সময় লাগত ৪-৫ ঘণ্টা। সেখানে আজ (৩০ মার্চ) নতুন রেললাইন দিয়ে ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র এক ঘণ্টা। শনিবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে যশোর রূপদিয়া উদ্দেশে ৫টি মালবাহী ট্রেন ছেড়ে গেল। এবার যশোর থেকে ভাঙ্গা ফিরে আসবে। আজ দুপুর ১২টার দিকে ৫টি মালবাহী ও আরো ৫টি যাত্রীবাহী ট্রেন যশোর রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। রোববার সকাল থেকে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন আরেকটি ট্রায়াল ট্রেন যশোরের রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। আবার যশোর থেকে ভাঙ্গায় ফিরে আসবে। দুপুরে ভাঙ্গা থেকে পুনরায় আবার যশোর এবং যশোর থেকে ভাঙ্গায় আসবে।
ঈদের পর আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন রেলপথ উদ্বোধন করা হবে। নতুন রেলপথ চালু হলে দক্ষিণবঙ্গের মানুষের ভাগ্য আরেক ধাপ এগিয়ে থেকে যশোরে ১২০ কিমি বেগে ছুটল পরীক্ষামূলক ট্রেন। ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার বামনকান্দা জংশন থেকে যশোরের রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে গেল উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি পরীক্ষামূলক ট্রায়াল ট্রেন।

এ বিষয়ে ভাঙ্গার রেলস্টেশন মাস্টার মো. জিল্লুর রহমান ইনকিলাবকে জানান, উচ্চগতিসম্পন্ন এই পরীক্ষামূলক ট্রেনটি যশোরের রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। ওই ট্রেনটি ১২০ কিলোমিটার গতিতে যশোর পৌঁছাইতে সময় লাগবে মাত্র এক ঘণ্টা। পর দিন আবারো ৩১ মার্চ সকালে রূপদিয়া রেলস্টেশনের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। আবার যশোর থেকে ভাঙ্গার উদ্দেশে ছেড়ে আসবে। এভাবে কয়েকবার পরীক্ষামূলক ট্রায়াল ট্রেন চলাচল করবে।
এ বিষয় ভাঙ্গা উপজেলার বামনকান্দা রেলওয়ে সেফটি ইনচার্জ শেখ নাছিম ইনকিলাবকে জানান, ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুর-রাজবাড়ী হয়ে যশোর পৌঁছাতে সময় লাগত ৪-৫ ঘণ্টা। সেখানে আজ নতুন রেললাইন দিয়ে ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র এক ঘণ্টা। ভাঙা থেকে যশোর রূপদিয়া উদ্দেশে ছেড়ে গেল ৫টি মালবাহী। এবার যশোর থেকে ভাঙ্গা ফিরে আসবে। শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ৫টি মালবাহী ও আরো ৫টি যাত্রীবাহী ট্রেন যশোর রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। রোববার সকাল থেকে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন আরেকটি ট্রায়াল ট্রেন যশোরের রূপদিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। আবার যশোর থেকে ভাঙ্গায় ফিরে আসবে। দুপুরে ভাঙ্গা থেকে পুনরায় আবার যশোর এবং যশোর থেকে ভাঙ্গায় আসবে। ঈদের পর আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন রেলপথ উদ্বোধন করা হবে। নতুন রেলপথ চালু হলে দক্ষিণবঙ্গের মানুষের ভাগ্য আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে।