ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১
‘সাংবাদিকদের যেতে বাধা নেই’ ডেপুটি গভর্নরের মিথ্যা প্রলাপ এতোদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে তথ্যের নৈরাজ্য চলছিল : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সেন্ট্রাল ব্যাংক অনেক তথ্যই ওয়েব সাইটে না দিয়ে গোপন রাখে : ড. ফাহমিদা খাতুন এক পি কে হালদার আট হাজার কোটি টাকা লুট করেছে : শ্যামল দত্ত

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রহস্যজনক লুকোচুরি

Daily Inqilab হাসান সোহেল

১৯ মে ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৯ মে ২০২৪, ১২:০২ এএম

দেশের আর্থিকখাতের বিশেষ করে ব্যাংকিংখাতের দৈন্যদশা দীর্ঘদিন থেকে আলোচনায়। এর পাশাপাশি নতুন করে আলোচনায় এসেছে গত প্রায় দু’মাস ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা। মূলতঃ দীর্ঘদিন থেকে ব্যাংকিংখাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব রয়েছে। যে কারনে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি, ভল্টের সোনা খোয়া যাওয়া, ঋণখেলাপি, ঋণ জালিয়াতি, অর্থপাচারসহ নানাবিধ অনিয়ম বেড়েছে। আর পেশাগত দায়িত্ব হিসেবে এই অনিয়ম গণমাধ্যমে তুলে ধরছে সাংবাদিকরা। বিশেষ করে ২০২২ সালের ১২ জুলাই আব্দুর রউফ তালকুদার দেশের ১২তম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আর্থিকখাতে বিশৃঙ্খলা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। আর্থিকখাতের কোন সূচকে অগ্রগতিতো নেই বরং তলানীতে। গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে মূল্যস্ফিতী নিয়ন্ত্রণে ভুল নীতি, ডলারের বিনিময় হার, ঋণের সুদহার, জোর করে চাপিয়ে দেয়া মার্জারের সিদ্ধান্তসহ সকল সিদ্ধান্তই ভুল প্রমাণ করেছে। এমনকি প্রণোদনা দিয়েও রেমিট্যান্সে সাফল্য মিলেনি। এ জন্য রিজার্ভ তলানীতে ঠেকেছে। ব্যবহারযোগ্য নিট রিজার্ভ বর্তমানে ১৩ বিলিয়নের ঘরে। যা দিয়ে ৩ মাসের আমদানি ব্যয়ও মেটানো সম্ভব নয়। আর আর্থিকথাতের এ সব ব্যর্থতা ঢাকতে এবং এই দৈন্যদশার তথ্য যাতে প্রকাশ না পায় সে জন্য শেষমেষ বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিশেধাজ্ঞা আনেন। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরকারের দু’একজনকে ভুল বুঝিয়ে এর পক্ষে সাফাই গাওয়ানোর চেষ্টা চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিশেধাজ্ঞা গত কিছুদিন থেকে টক অব কান্ট্রি অথচ প্রতিষ্ঠানটির ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম গতকাল এক অনুষ্ঠানে দাবি করে বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে যেতে বাধা নেই। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ করা হয়েছে - এটা মিথ্যা প্রচার। আমরা তথ্য দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। আর এর সাফাই হিসেবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন তুলে বলেছেন, পৃথিবীর কোন দেশে সেন্ট্রাল ব্যাংকে সাংবাদিকরা ঢুকতে পারছে অবাধে? কোন দেশে? ভারতের ফেডারেল ব্যাংকে কেউ কি অবাধে ঢুকতে পারছে? কেন ঢুকবে? ওয়েবসাইটে সব আছে। আপনার জানবার বিষয়, আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন? তবে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্ট্রার ফর পালিসি ডায়লগ-সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক তার স্বাধীন সত্তা হারিয়ে ফেলেছে। মেরুদণ্ড সোজা রেখে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারছে না। বাইরে থেকে আরোপিত সিদ্ধান্ত কার্যকর করার প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে না। আর তাই আর্থিক খাতের সুশাসন ফেরাতে রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন বলেও মনে করেন তিনি। তাছাড়া বিশ্বের কোনো দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো তথ্য নিয়ে এতো লুকোচুরি করে না। সব তথ্যই তারা ওয়েবসাইটে দিয়ে রাখে। আমাদের সেন্ট্রাল ব্যাংক অনেক তথ্যই ওয়েব সাইটে না দিয়ে গোপন রাখে। আর এ জন্য আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের অবাধ যাতায়াতের দরকার হয় বলে মনে করেন ড. ফাহমিদা খাতুন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঋণ জালিয়াতি, ঋণখেলাপি, অর্থপাচার বাংলাদেশের আর্থিক খাতকে অস্থিরতায় ফেলেছে। নানান আইনি সুবিধা দিয়ে ব্যাংকগুলোকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। সুশাসন ও জবাবদিহির ঘাটতি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে খাদের কিনারায় নিয়ে গেছে। আর আর্থিকখাতের বর্তমান দৈন্যদশার দায় বাংলাদেশ ব্যাংক এড়াতে পারে না। একই সঙ্গে সরকারের উন্নয়নে সহায়ক হিসেবে কাজ করে গণমাধ্যম। দেশের আর্থিক খাতের বড় বড় অনিয়মের সংবাদ প্রকাশ করে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন সাংবাদিকরা। বাজেটকে সামনে রেখে আর্থিক খাতের নানান তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে গণমাধ্যমে প্রকাশ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার নিয়ে যে বাধা রয়েছে তা অচিরেই দূর করা উচিত। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি, ভল্টের সোনা খোয়া যাওয়া, ঋণখেলাপি, ঋণ জালিয়াতি, অর্থপাচারসহ বিভিন্ন অনিয়ম গণমাধ্যমে তুলে ধরা তো সাংবাদিকদের অপরাধ নয়, বরং পেশাগত দায়িত্ব। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে বাধা দেয়ার ভুলনীতি থেকে দ্রুত বের হয়ে আসা উচিত। অবশ্য ব্যাংক খাতে চলমান অনিয়ম, লুটপাট ও অর্থপাচারের তথ্য চেপে রাখতেই বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে বলে মনে বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতারা। তাদের মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত প্রতিষ্ঠান ও দেশের স্বার্থে সাংবাদিকদের অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করা। তাই দ্রুতই এই প্রতিবন্ধকতা দূর করার তাগিদ দেন তারা।
বাংলাদেশ ব্যাংকে সংবাদিকদের প্রবেশে বিধি নিষেধ আরোপকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের নামান্তর বলে মনে করছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। সম্পাদক পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনাম ও নোয়াব সভাপতি এ কে আজাদ এক যৌথ বিবৃতিতে তাদের মতামত তুলে ধরেছেন। তারা বলেছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে অলিখিত নিষেধাজ্ঞাকে স্বাধীন সাংবাদিকতা, গণতন্ত্র এবং মৌলিক ও সাংবিধানিক অধিকারের পরিপন্থী।
সূত্র মতে, কয়েক মাস থেকে সর্বত্রই আলোচনায় আর্থিক খাতের দৈন্যতা। দীর্ঘ প্রায় ২ বছর ধরে ডলার সঙ্কট, নিয়ন্ত্রিত আমদানির পরও রফতানি আয়ে হতাশা, সর্বশেষ এপ্রিল মাসে লক্ষ্যমাত্রা এবং প্রবৃদ্ধি দুই অবস্থানেও পিছিয়ে। প্রণোদনাসহ নানমুখী সুবিধার পরও বাড়ছে না রেমিট্যান্স। এমনকি ঈদের মাস এপ্রিলেও কমেছে রেমিট্যান্স। রফতানি আয় ও রেমিট্যান্স কমায় তাই কমেছে রিজার্ভ। ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার (৪৮ বিলিয়ন)। বর্তমানে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে আছে। এর আগে ২০১৪ সালের শুরুর দিকে রিজার্ভ ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়ানোর পর এর নিচে কখনো নামেনি। এছাড়া রাজস্ব আয় বড় ধরনের ঘাটতিতে রয়েছে। এদিকে আর্থিকখাতের হৃদপিন্ড বলা হয় ব্যাংকখাতকে। দীর্ঘদিন থেকেই খেলাপি ঋণসহ একটি মাফিয়া চক্রের কাছে ব্যাংকগুলোর মালিকানা চলে যাওয়ায় এই খাত বিপাকে। এর সঙ্গে নতুন করে যোগ হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের জোর করে চাপিয়ে দেয়া একীভূতকরণ বা মার্জার। আর তাই দেশের আর্থিকখাতের দৈন্যদশার সঙ্গে আলোচনায় আসছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে মূল্যস্ফিতী নিয়ন্ত্রণে ভুল নীতি, ডলারের বিনিময় হার, ঋণের সুদহার, জোর করে চাপিয়ে দেয়া মার্জারের সিদ্ধান্তসহ সকল সিদ্ধান্তই ভুল প্রমাণ করেছে। আর তাই শেষে বাধ্য হয়ে আর্থিকখাতের দৈন্যদশার তথ্য যাতে প্রকাশ না পায় সে জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিশেধাজ্ঞা আনেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সিপিডি’র বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এত দিন সেখানে তথ্যের নৈরাজ্য চলছিল। এখন অপঘাত ঘটছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তার মানে কি বার্তা দিচ্ছে? ওখানে এমন কিছু ঘটছে তা যদি জনসম্মুখে আসে তাহলে বড় ধরনের নাশকতা হয়ে যাবে।
তথ্য লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না জানিয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আমাদের একটা গর্ব ছিল বিদেশি ঋণ নিয়ে, আমরা কখনও তা খেলাপি করিনি। কিন্তু সম্প্রতি প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার। বিদেশিদের মুনাফার নিতে পারছে না, এয়ারলাইন্স ব্যবসায়ীরা অর্থ পাচ্ছে না। তার মানে গর্বের জায়গায় ফাটল ধরেছে। এসব তথ্য উপাত্ত বাংলাদেশ ব্যাংক দেয়। সেখানে প্রবেশ নিষেধ। তার মানে সেখানে ‘ডাল মে কুচ কালা হে।’ এখন এটা কি মসুর ডাল না কি মুগ ডাল নাকি সব ডাল। এটাই এখন বুঝার বিষয়।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, ব্যাংক খাত থেকে একজন পি কে (প্রশান্ত কুমার) হালদার আট হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে নিয়ে যাবেন, অথচ কিছু বলা যাবে না, এটা তো হতে পারে না। একজন ব্যক্তি সাত-আটটি ব্যাংকের মালিক কীভাবে হলেন? আবার নতুন একটি ব্যাংকের মালিকানা তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হলো। তাঁদের নিয়ে লেখা যাবে না। তিনি বলেন, গণমাধ্যম হল-মার্কসহ সব কটি আর্থিক অনিয়মের সংবাদ প্রকাশ করে বরং সরকারকে সহযোগিতা করেছে। তাই সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে যে নৈরাজ্য চলছে, তারই একটি অংশ হচ্ছে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ করতে না দেওয়া।
আলোচনায় অংশ নিয়ে অন্যান্যরা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে এমন একজন গভর্নরকে বসানো হয়েছে, তিনি ওই পদের যোগ্যই নন। তার যে দুর্বলতা আছে, সেটি ঢাকার জন্যই তিনি সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। বর্তমান গভর্নরের আমলে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো সূচকেই সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। পূর্ব কোনো ঘোষণা ছাড়াই ডলারের দাম একলাফে সাত টাকা বাড়িয়ে দিলেন কীসের ভিত্তিতে? তারা বলেন, বিশেষ কিছু ব্যত্তিদের সুবিধা দিতে গিয়েই সাংবাদিকদের পথ রুদ্ধ করা হয়েছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

মার্কিনিদের লেবানন ছাড়ার আহ্বান

মার্কিনিদের লেবানন ছাড়ার আহ্বান

সংঘাতের মধ্যে নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান

সংঘাতের মধ্যে নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান

ভারতকে পারমাণবিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ড্রোন দেবে ফ্রান্স

ভারতকে পারমাণবিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ড্রোন দেবে ফ্রান্স