ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২ মাঘ ১৪৩১

চলে গেলেন পিটার হাস

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম

বাংলাদেশ থেকে চলে গেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস্। গত সোমবার মধ্যরাতে নির্ধারিত মিশন শেষে ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়ে যান বহুল আলোচিত এই মার্কিন কূটনীতিক। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ১৭তম রাষ্ট্রদূত হিসেবে বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করেন ২ বছর ৪ মাস। মূলত পিটার হাসের ৮৬২ দিনের ঢাকা মিশন ছিল। ২০২২ সালের মার্চে দায়িত্ব নেয়ার মুহূর্ত থেকে বিদায়ের দিন অবধি ঘুরেফিরে আলোচনায় ছিলেন পিটার ডি হাস্। নগর বিচ্ছিন্ন চায়ের দোকান কিংবা ঢাকায় পার্টি হেডকোয়ার্টার, কূটনৈতিক আড্ডা কিংবা রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি সর্বত্রই আলোচনায় ছিলেন তিনি। মার্কিন কূটনীতিক হিসেবে বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন নীতি ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও সব দলের অংশগ্রহণে নিরপেক্ষ নির্বাচন’ ইস্যুতে রাজনীতিক ও আমলাদের অফিস-বাসায় এবং গণমানুষের কাছে পিটার হাস ছুটে চলেছেন সকাল-বিকাল। শুনেছেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা, নিজেও বলেছেনও। তার হাঁটা-চলা যেন সবার মুখস্থ হয়ে গিয়েছিল। এমনকি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরাগভাজন হয়েছিলেন।
কিন্তু দৃঢ়চেতা পিটার হাস তার নিজের কথায় অবশ্য তেমন পরিবর্তন হয়নি। মানবাধিকার লংঘনের দায়ে র‌্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে দুই দেশের সম্পর্ক যখন তলানিতে, ঠিক সেই সময়ে ঢাকায় দায়িত্ব বুঝে নেন পিটার হাস্। তার আমলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এগোলেও টানাপড়েনের মধ্যদিয়ে গেছে। পেশাদার কূটনীতিকদের ভাষায় ‘বন্ধুত্বে এসব স্বাভাবিক ঘটনা’। পিটারের ঢাকা আগমনের মুহূর্তটি ছিল দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য খুবই অস্বস্তিকর। আর তার বিদায়ের দিনে গোটা বাংলাদেশে ছিল দমবন্ধ অবস্থা কারফিউ। গণতান্ত্রিক সরকারের আমলে নজিরবিহীন অনিদৃষ্টকালের জন্য কারফিউয়ের মধ্যে বিমানবন্দরে যেতে হয়েছে পিচার হাসকে। অবশ্য বিদায়ের দু’দিন আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আমন্ত্রণে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত জরুরি কূটনৈতিক ব্রিফিংয়ে অংশ নেন তিনি। যে ব্রিফিংয়ে সহিংসতার ১৫ মিনিটের একটি ভিডিও দেখিয়ে সরকারের তরফ থেকে নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল করে সহিংসতা ও এতোগুলো শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের ধ্বংসের জন্য বিরোধী মত বিশেষত বিএনপি-জামায়াতের ওপর দায় চাপানো হয়। যেখানে ঢাকায় কর্মরত বিদেশী কূটনীতিকদের পর্যবেক্ষণ ছিল ভিন্ন।

পররাষ্ট্রন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আয়োজিত ওই ব্রিফিংয়ে পিটার হাস্ বলেন, যে ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়েছে তা একপক্ষীয়। আন্দোলন দমনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অ্যাকশন বিশেষত যেভাবে নিরস্ত্র মানুষের ওপর গুলি-টিয়ারশেল ছোড়া হয়েছে তার তো কোনো ফুটেজ নেই। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সেই বক্তব্যের সঙ্গে সহমত পোষণ করেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত বৃটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। ওই ব্রিফিংয়ে পিটার হাস্ কেবল বলেছেন তা কিন্তু নয়, তিনি তার সহকর্মী সিনিয়র কূটনীতিকদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে সহমত ভিন্নমতও করেছেন বলে জানায় ব্রিফিং সূত্র। ঢাকায় পিটার হাস্-এর কার্যক্রম বিষয়ে সেদিন এক আড্ডায় পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলছিলেন- ‘পিটার হাস্-এর অবস্থানে কোনো অস্পষ্টতা ছিল না। তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাই বলতেন। সরকারি মহলে সমালোচনা সত্ত্বেও তিনি ভোটের আগ পর্যন্ত একটি অবাধ, স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলেছেন। বাংলাদেশের জনগণের ভোটের অধিকার আদায় যেন তার ব্রত হয়ে গিয়েছিল। তিনি সরব ছিলেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, নাগরিক সমাজের ভূমিকা নিয়ে। তিনি কখনোই তার সমালোচনায় ‘রা’ করেননি।’ ঢাকায় ১৭তম মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে যোগদানের আগে পিটার হাস্ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অর্থনৈতিক ও ব্যবসা বিষয়ক ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির দায়িত্বে ছিলেন। ভারতের মুম্বইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কনসাল জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। লন্ডন, বার্লিন, জাকার্তা, ওয়াশিংটনেও মার্কিন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকার মাটিতে পা রাখার আগেই পিটার হাস্-এর বিষয়ে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক অঙ্গনে কৌতূহল তৈরি হয়। নিষেধাজ্ঞাকে পাশ কাটিয়ে সম্পর্কে গতি ফেরাতে তিনি কী ভূমিকা রাখতে পারেন তাতে নজর ছিল সবার।

পিটার হাসের ২০২২ সালের ১৫ মার্চ ঢাকা মিশন শুরুর ৪ দিনের মাথায় স্টেট ডিপার্টমেন্টের চতুর্থ সর্বোচ্চ পদধারী রাজনীতি বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ডকে ঢাকায় স্বাগত জানান পিটার হাস্। মার্কিন সরকারের পক্ষ্যে পার্টনারশিপ ডায়ালগে নেতৃত্ব দিতে এসেছিলেন নুল্যা-। র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর এটাই ছিল জো বাইডেন প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের কোনো প্রতিনিধিদলের প্রথম ঢাকা সফর। ওই টিমে দক্ষি এশিয়া বিষয়ক মার্কিন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডনাল্ড লুও ছিলেন। ব্যক্তি জীবনে পিটার এবং লু’ বন্ধু। তাদের ৩০ বছরের বন্ধুত্ব। র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আলোচনা জোর পেলেও সেই বৈঠকেই প্রথম দ্বাদশ নির্বাচন ইস্যুতে জনগণের ভোটের অধিকার আদায় নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনা হয়। দায়িত্ব গ্রহণের এক মাসের মাথায় গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক: বর্ধিত সহযোগিতা ও অগ্রসর অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক এক সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পিটার হাস্। সেখানে মোটা দাগে ‘র‌্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা’ এবং ‘অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন’ নিয়ে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান খোলাসা করেন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ওয়াশিংটনের হস্তক্ষেপ সংক্রান্ত কানাঘুষা দৃঢ়তার সঙ্গে নাকচ করেন।

র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের তোড়জোড় প্রশ্নে মার্কিন দূত পিটার হাস সেদিন জানিয়েছিলেন, মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগের সুরাহায় সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ এবং বাহিনীর জবাবদিহিতা নিশ্চিত না হলে কোনো অবস্থাতেই র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হবে না! তবে সেদিন তিনি সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় র‌্যাবের কার্যক্রমের প্রশংসা করেছিলেন। ওই সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন। বিশ্বের দেশে দেশে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে বাইডেন প্রশাসনের সর্বাত্মক সহায়তার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে ঢাকায় দেয়া প্রথম মিটিংয়ে রাষ্ট্রদূত নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরেছিলেন। দায়িত্বের পুরো সময়ে পিটারের বয়ান ছিল পরিস্কার। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরাগভাজন ও বিএনপির সঙ্গে বন্ধুতের প্রচার থাকলেও কোনো দল বা জোটের প্রতি তার বিশেষ পছন্দ প্রমাণ করতে পারেনি সমালোচকরা। বরং ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ‘পিটার হাস বিএনপির মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন’ বক্তব্য কান্ডজ্ঞানহীন প্রমান হয়েছে। পিটার হাসের দায়িত্ব পালন নিয়ে বহু জন বহু কথা বলেছেন। কিন্তু পিটার হাস্ ঢাকায় তার শেষ কর্মদিবস অবধি মার্কিন কূটনীতিক হিসেবে ‘পক্ষপাতহীনভাবে’ কাটিয়ে গেছেন। পিটার হাস্ আওয়ামী লীগ অফিসে গিয়ে দলটির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি মাঠের বিরোধী দল বিএনপির এবং ভিন্নমতের কথাও শুনেছেন। এমনকি গৃহপালিত বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত জাতীয় পার্টির সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। যেমনটা কূটনীতিতে খুবই রুটিন ঘটনা। সর্বত্র তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট নিয়ে সমান উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তবে সেটি যে রাজনৈতিক দলগুলোকেই নির্ধারণ করতে হবে খোলামেলা ভাবেই সেটা বলেছেন। তার কথায় কোনো রাখঢাক ছিল না।

পিটার হাসের কাছে গণতন্ত্র আইনের শাসন ছিল সবার ওপরে। রাজনৈতিক দল, মিডিয়া, সুশীল সমাজ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সবার যে ভূমিকা রয়েছে সেটি প্রায়শই স্মরণ করিয়ে দিতেন। তিনি বলতেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জনগণ এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে গুরুত্ব দেয়। এটা নিশ্চিত করতে হবে যেন জনগণ তার পছন্দ-অপছন্দের বিষয়টি ভয়ভীতি ছাড়া প্রকাশ করতে পারে। যেটা বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রে খুবই জরুরি। তিনি বলতেন- উন্নয়ন ও নিরাপত্তা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এটি কোনো ভাবেই গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের ঊর্ধ্বে স্থান পেতে পারে না।

গণতন্ত্র, মানবাধিকারসহ নানা ইস্যুতে নিরন্তর কাজ করা পিটার হাস্ ঢাকায় একাধিকবার অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতিতে পড়েছিলেন। গুম হওয়া নাগরিকদের পরিবারের সদস্যদের সংগঠন ‘মায়ের ডাকের’ সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ কর্মসূচিতে গিয়ে রাজধানীর শাহীনবাগে তিনি বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার গাড়ি ঘিরে বিভিন্ন কথা বলতে ছিল সরকার আর্শিবাদপুষ্ট কিছু ব্যাক্তির ‘মায়ের কান্না’ নামের আরেকটি সংগঠনের সদস্যদের রোষানলে পড়েন। এর আগে মার্কিন আরেক রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট হামলার শিকার হয়েছিলেন। পিটার হাসের আগে আরো ১৬ জন রাষ্ট্রদূত ঢাকায় দায়িত্ব পালন করে গেছেন। কিন্তু ঢাকায় দায়িত্ব পালনকালে পিটর হাসের মতো বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে এভাবে মিশেছেন তেমনটা দেখা যায়নি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

কিশোরগঞ্জে ভূয়া মানবাধিকার চক্রের ৯ সদস্য আটক

কিশোরগঞ্জে ভূয়া মানবাধিকার চক্রের ৯ সদস্য আটক

ভারতের বক্তব্যে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তীব্র প্রতিক্রিয়া

ভারতের বক্তব্যে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তীব্র প্রতিক্রিয়া

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতা ফয়েজ হত্যা : শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের নামে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতা ফয়েজ হত্যা : শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের নামে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ

ঢাকা-লক্ষ্মীপুর মহাসড়ক বালিতে বায়ু দূষণ, অতিষ্ঠ জনসাধারণ

ঢাকা-লক্ষ্মীপুর মহাসড়ক বালিতে বায়ু দূষণ, অতিষ্ঠ জনসাধারণ

‘কর্মের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে নিজেদেরকে মর্যদাশীল করা সম্ভব’

‘কর্মের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে নিজেদেরকে মর্যদাশীল করা সম্ভব’

ডা. ফয়েজ হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল

ডা. ফয়েজ হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল

সাইফের শরীরে একাধিক অস্ত্রোপচার, ডাকাত সন্দেহে আটক ৩

সাইফের শরীরে একাধিক অস্ত্রোপচার, ডাকাত সন্দেহে আটক ৩

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদের গেজেট প্রকাশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদের গেজেট প্রকাশ

টুইটারের পর এবার টিকটক কিনছেন মাস্ক?

টুইটারের পর এবার টিকটক কিনছেন মাস্ক?

বর্ধিত ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে নরসিংদীতে রেস্তোরা মালিক সমিতির মানববন্ধন

বর্ধিত ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে নরসিংদীতে রেস্তোরা মালিক সমিতির মানববন্ধন

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছে সউদী আরব

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছে সউদী আরব

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার

বাম চোখের পরিবর্তে ডান চোখে অপারেশন, চিকিৎসক গ্রেফতার

বাম চোখের পরিবর্তে ডান চোখে অপারেশন, চিকিৎসক গ্রেফতার

টিউলিপকে দুর্নীতিবাজ বলে আখ্যা দিলেন ইলন মাস্ক

টিউলিপকে দুর্নীতিবাজ বলে আখ্যা দিলেন ইলন মাস্ক

এনআইডি স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার আইন বাতিল করতে প্রস্তাব

এনআইডি স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার আইন বাতিল করতে প্রস্তাব

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

ফুডি অ্যাপে ডোমিনোজের পিৎজা অর্ডার করলেই ৪০% ছাড়!

ফুডি অ্যাপে ডোমিনোজের পিৎজা অর্ডার করলেই ৪০% ছাড়!

ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় গ্রেপ্তার নিয়ে যা জানালেন দুই উপদেষ্টা

ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় গ্রেপ্তার নিয়ে যা জানালেন দুই উপদেষ্টা

ভোরে মিলল রাস্তার পাশে শিশু সাফওয়ানের লাশ

ভোরে মিলল রাস্তার পাশে শিশু সাফওয়ানের লাশ

রেস্তোরাঁ, ওষুধ ও আইএসপিতে ভ্যাট আরোপ থেকে পিছিয়ে আসতে পারে সরকার

রেস্তোরাঁ, ওষুধ ও আইএসপিতে ভ্যাট আরোপ থেকে পিছিয়ে আসতে পারে সরকার