সীমিত ইন্টারনেটে চরম ভোগান্তি
২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:০৩ এএম
৫ দিন পর গত মঙ্গলবার রাতে সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট চালু করা হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রামে অগ্রাধিকারভিত্তিতে ব্যাংক, শিল্প প্রতিষ্ঠান, তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যমসহ বেশকিছু সেক্টরে ইন্টারনেট পরিষেবা সচল করা হয়। তবে এই সীমিত পরিসরের এই সেবায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে গ্রাহকদের। প্রয়োজনের তুলনায় স্বল্পগতি, কিছু সময় পর পর সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়াসহ নানা সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। ভুক্তভোগীরা বলেন, সীমিত পরিসরের নামে যে ইন্টারনেট সেবা মঙ্গলবার রাত থেকে চালু করা হয়েছে তা গ্রাহকদের আরো ভোগান্তিতে ফেলেছে। কচ্ছপ গতির ইন্টারনেটে যে কোন কাজ করতে বসে থাকতে হয়েছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। ব্যাংকগুলোতেও কাক্সিক্ষত সেবা পাননি ইন্টারনেটের কারণে। এছাড়া দেশজুড়ে গতকালও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফ্রিল্যান্সারসহ সাধারণ ব্যবহারকারীরা। যদিও বুধবার রাত থেকেই সারাদেশে পরিপূর্ণ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালুর কথা জানান ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তবে এখুনি চালু হচ্ছে না মোবাইল ফোনের ফোরজি নেটওয়ার্ক। আগামী রোববার এই সেবা চালুর ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
টানা পাঁচ দিন ধরে ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন ছিল সারাদেশ। মঙ্গলবার রাত ৮টার পর থেকে নির্দিষ্ট কিছু স্থানে সীমিত পরিসরে চালু করা হয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা। প্রতিমন্ত্রী জানান, এক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হয় ব্যাংকিং, কমার্শিয়াল, কূটনৈতিক, প্রযুক্তি, আউটসোর্সিং, বাণিজ্যিক, রপ্তানি, মিডিয়া অধ্যুষিত এলাকা, এয়ারলাইন্সগুলোতে। তবে ইউটিউব, ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম চালুর বিষয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি। এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশ ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। সরকার সংশ্লিষ্টরা জানান, মহাখালী, নারায়ণগঞ্জসহ কয়েকটি স্থানে ডাটা সেন্টারে অগ্নিসংযোগ, বিভিন্ন স্থানে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘ ৫ দিন ধরে অত্যন্ত জরুরি সেবায় পরিণত হওয়া ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় থমকে যায় সকল ধরণের ডিজিটাল কার্যক্রম। বিপর্যয় নেমে আসে ব্যবসা-বাণিজ্য, যোগাযোগসহ সার্বিক ক্ষেত্রে। বিশেষ করে রপ্তানিভিত্তিক ব্যবসা পড়ে হুমকির মুখে। বিদেশী ক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষায় ব্যর্থ হওয়া, তাদের বিভিন্ন বার্তার প্রতিত্তোর দিতে না পারা, নির্ধারিত সময়ে রপ্তানি পণ্য সাপ্লাই না দেয়াসহ সবকিছু মিলেই দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। রপ্তানিকারক ব্যবসার সাথে সংশ্লিষ্ট ও সফটওয়্যার এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্তদের তথ্য মতে বিগত ৫ দিনে শুধু ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ক্ষতি হয়েছে বিলিয়ন ডলারের বেশি।
তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সভাপতি এস এম মান্নান কচি বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় প্রতিদিন ১৬শ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। কয়েকদিনে ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে জানিয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, ৫ বিলিয়ন ডলারের যে লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে আমরা ফ্লাই করেছিলাম সেটাতে ঝামেলায় পড়বো। এছাড়া আমরা হয়তো অনেকগুলো জব হারাবো।
এর আগে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় দেশের অন্যতম রপ্তানিকারক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এপেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসিম মঞ্জুর বলেন, ডিজিটাল বেশি হয়ে যাওয়ায় আমরা বিপদে পড়েছি। ইন্টারনেট চালু না করলে কোন অর্ডার থাকবে না। অর্ডারগুলো অন্যদের হাতে চলে যাবে।
এর সত্যতা উল্লেখ করে গতকাল ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বলেন, কিছু ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে তারা বাংলাদেশের পরিবর্তে অন্যকোন দেশ থেকে আউটসোর্সিং করতে চাচ্ছেন। এর ফলে বড় সমস্যা দেখ দিতে পারে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
দেশে সীমিত পরিসরে ব্রডব্যান্ড সেবা চালু করার পর ১২ ঘণ্টায় ৪০ শতাংশ সংযোগে ইন্টারনেট পরিষেবা সচল হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এর সভাপতি ইমদাদুল হক। তিনি বলেন, বুধবার রাতের মধ্যে বাসাবাড়িসহ ৭০ শতাংশ ব্রডব্যান্ড সংযোগ সচল হতে পারে। ইতোমধ্যে অনেক এলাকায় বাসাবাড়িতে আপ হয়েছে। বাকি এলাকায়ও দেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। তারপরও কিছু জায়গায় বাকি থাকবে; কারণ আমাদের ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্কে অনেক জায়গায় সমস্যা। তা ঠিক করা হচ্ছে। এক-দুদিনের মধ্যে সব জায়গায় পুরোপুরি সচল হবে।
দ্রুতই সকলের জন্য ইন্টারনেট সেবা চালুর দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ১৩ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সাথে ইন্টারনেট সুবিধাভোগী আরো ৫ কোটি গ্রাহক ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এছাড়া ব্যাবসা বাণিজ্য, শিল্প কারখানা, চিকিৎসা, শিক্ষা, ব্যাংক- বীমা, সফটওয়্যার শিল্পে ধস নেমেছে। একই ভাবে টেলিযোগাযোগ শিল্পে ৩০ শতাংশ ব্যাবসা কমেছে। সরকারি সকল ইউটিলিটি গ্রাহকদের বিশেষ করে গ্যাস, বিদ্যুৎ, সুপেয় পানি, এটিএম বুথে টাকা উত্তোলন, মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় ব্যাপক বিপর্যয় নেমে এসেছে। সব মিলিয়ে দৈনিক গ্রাহকদের খতির পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা।
তিনি সারা দেশে দ্রুত মুঠোফোন ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, মনে রাখতে হবে ইন্টারনেট এখন শুধু কথা বলার জন্য না। এই মাধ্যম এখন আন্তর্জাতিকভাবে জাতিসংঘ ঘোষিত মৌলিক মানবাধিকার।
এদিকে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন ফ্রিল্যান্সাররা। কয়েক দিন ইন্টারনেট না থাকায় সারা দেশের ফ্রিল্যান্সাররা বিদেশ থেকে গ্রাহক বা বায়ারের পাঠানো বার্তার উত্তর দিতে পারেননি। আবার কারও কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার সময় পার হয়ে যাচ্ছে। ফলে ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা।
ঢাকার ফ্রিল্যান্সার শফিকুল ইসলাম বলেন, আপওয়ার্কে (ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ দেওয়া-নেওয়ার ওয়েবসাইট বা মার্কেটপ্লেস) তিনটি নতুন কাজ শুরু করেছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ায় গ্রাহকের সঙ্গে কোনোভাবেই যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। ফলে এখন কাজগুলো আছে কি না, তা বুঝতে পারছি না। কাজগুলো বাতিল হয়ে গেলে আমার ১৫ থেকে ২০ হাজার মার্কিন ডলার ক্ষতি হবে।
ঢাকার আরেক ফ্রিল্যান্সার নয়ন মিয়া বলেন, একসঙ্গে অনেক কাজ করছিলাম, সেগুলো শেষ পর্যায়ে থাকলেও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকার কারণে গ্রাহকদের বুঝিয়ে দিতে পারিনি। আমার মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্ট বাতিল হয়ে যায় কি না, সেই ভয়ে আছি। এ ক্ষতির পরিমাণ বুঝিয়ে বলা যাবে না।
কুড়িগ্রামের ফ্রিল্যান্সার ফজলে ইলাহি বলেন, অনেক কাজ সময়মতো গ্রাহককে বুঝিয়ে দিতে পারিনি। আর তাই ফাইভআরের (অনলাইন মার্কেটপ্লেস) “গিগ র্যাংক” হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। নেত্রকোনার রিমন হোসেন বলেন, অনেক গ্রাহক বার্তা পাঠালেও সেগুলোর উত্তর সময়মতো দিতে না পারায় ফাইভআরের রেসপন্স রেট বেড়ে যাবে। এ ছাড়া সময়মতো কিছু গ্রাহকের কাজ বুঝিয়ে দিতে না পারায় ফাইবারের “টপ রেটেড ব্যাজ” হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি চেয়ারম্যান তানজিবা রহমান বলেন, খুব খারাপ অবস্থা। আমাদের যদি একটু আগে ইন্টারনেট বন্ধের বিষয়টি জানানো হতো, তাহলে আমরা সে অনুযায়ী দ্রুত ফ্রিল্যান্সার ও গ্রাহকদের সতর্ক করে ই-মেইল বার্তা পাঠাতে পারতাম। ফলে ফ্রিল্যান্সাররা সতর্ক হওয়ার পাশাপাশি গ্রাহকেরাও জানতে পারতেন, বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারে সমস্যা হতে পারে। সে সুযোগও আমরা পাইনি। এখন আমাদের ফ্রিল্যান্সারদের পর্যালোচনা (রিভিউ) কমে যাবে। ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবেন ফ্রিল্যান্সাররা। আমরা পিছিয়ে পড়ব। আমাদের ফ্রিল্যান্সারদের রিভিউ কমে সব কাজ চলে যাবে ভারত ও পাকিস্তানের মতো দেশে।
দেশে সীমিত পরিসরে ব্রডব্যান্ড সেবা চালু করা হলেও ফেইসবুকের মত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুলে দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝুঁকি দেখছেন জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেন, তারা (ফেইসবুক) এসে যদি সেই প্রতিশ্রুতি দেয় যে তারা দায়িত্বশীল আচরণ করবে, তখন আমরা বিবেচনা করে দেখব।
মন্ত্রী বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরের বিভাগ ও জেলা শহরসহ সারা দেশে যাতে করে আজ (বুধবার) রাত থেকে ব্রডব্যান্ড কানেক্টিভিটা পুনঃস্থাপন করতে পারি, সেই চেষ্টা করছি। সেই সঙ্গে শুক্র ও শনিবার পরিস্থিত পর্যবেক্ষণ করে অ্যামটবের (মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন) সঙ্গে বৈঠকের পর রোববার থেকে মোবাইলের ফোরজি নেটওয়ার্ক চালু করারও আভাস দেন প্রতিমন্ত্রী।
কবে নাগাদ ফেইসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো খুলে দেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা খেয়াল করছি যে এই মুহূর্তে কিছূ সামাজিক মাধ্যম, বিশেষ করে ফেইসবুক, ইউটিউব, তারা যেহেতু আমাদের বাংলাদেশের আইনকে কোনোভাবে মানছে না, আমাদের ধর্মীয় মূল্যবোধ, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা কোনকিছূকেই তারা সম্মান দেখাচ্ছে না। এবং তারা তাদের নিজেদের পলিসি গাইডলাইন, প্রাইভেসি সেটিংস নিজেরাই ভঙ্গ করছে। তো এই মুহূর্তে আমরা এই ঝুঁকিটা কীভাবে নেব? তবে ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ফ্রিল্যান্সার এবং ই-কমার্স খাতের উদ্যোক্তারা যে সমস্যায় পড়েছেন, সে কথাও স্বীকার করেন পলক।
এফ-কমার্স খাতের উদ্যোক্তাদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখন ডট বিডি, ডট জিওভি ডোমেইনগুলো সুলভ ও সহজ করে দিয়েছে সরকার। এফ কমার্স খাতের উদ্যোক্তাদের নিজস্ব প্ল্যাটফরম তৈরি করতে পারে।
দেশীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোকেও এ ধরনের ডোমেইন ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ই-কমার্স খাতের উদ্যোক্তারা যেন নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেন, সেজন্য আমরা দেশীয় ডোমেইন সহজ করেছি।
ইন্টারনেট ব্যবহারে সবাইকে ‘সহনশীল’ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সত্য মিথ্যা যাচাই আগে, ইন্টারনেটে শেয়ার পরে। তা না হলে ব্যক্তি, পরিবার ও দেশ সবাই ক্ষতির শিকার হবেন।###
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
দেশের মানুষ আর ভোট বিহীন সরকার দেখতে চায় না - আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী
সর্বদলীয় সভায় অংশগ্রহণে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বিএনপি
কিশোরগঞ্জে ভূয়া মানবাধিকার চক্রের ৯ সদস্য আটক
ভারতের বক্তব্যে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তীব্র প্রতিক্রিয়া
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত নেতা ফয়েজ হত্যা : শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের নামে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ
ঢাকা-লক্ষ্মীপুর মহাসড়ক বালিতে বায়ু দূষণ, অতিষ্ঠ জনসাধারণ
‘কর্মের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে নিজেদেরকে মর্যদাশীল করা সম্ভব’
ডা. ফয়েজ হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল
সাইফের শরীরে একাধিক অস্ত্রোপচার, ডাকাত সন্দেহে আটক ৩
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদের গেজেট প্রকাশ
টুইটারের পর এবার টিকটক কিনছেন মাস্ক?
বর্ধিত ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে নরসিংদীতে রেস্তোরা মালিক সমিতির মানববন্ধন
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছে সউদী আরব
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার
বাম চোখের পরিবর্তে ডান চোখে অপারেশন, চিকিৎসক গ্রেফতার
টিউলিপকে দুর্নীতিবাজ বলে আখ্যা দিলেন ইলন মাস্ক
এনআইডি স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার আইন বাতিল করতে প্রস্তাব
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
ফুডি অ্যাপে ডোমিনোজের পিৎজা অর্ডার করলেই ৪০% ছাড়!
ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় গ্রেপ্তার নিয়ে যা জানালেন দুই উপদেষ্টা