ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
কয়েকদিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস পূবে ধীরে ধীরে নামছে পানি, এখনো পানিবন্দি হাজারো মানুষ

বাড়ছে উত্তরের নদ-নদীর পানি

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম

দেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বাড়ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত নদীগুলোয় স্বাভাবিক প্রবাহ বিরাজ করতে পারে এবং বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। সুরমা-কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে জানানো হয়, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার সঙ্গে যুক্ত নদ-নদীর পানি সমতল ধীর গতিতে বাড়ছে। অপরদিকে গঙ্গা-পদ্মার সঙ্গে যুক্ত নদীগুলোর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় এসব নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল থাকতে পারে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে আগামী তিনদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। তবে আপাতত নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করার বা বন্যা পরিস্থিতি অবনতির শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে বন্যা সতর্কীকরণ দফতর।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন,, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ অবস্থান করছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে। এছাড়া মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।

এর প্রভাবে আগামী ২৪ ঘণ্টা চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

এদিকে রামগতি-কমলনগরের বন্যা পরিস্থিতির এখনো উন্নতি হয়নি, এখনও বন্যার পানিতে তলিয়ে আছে ৩০ শতাংশ এলাকা। অপর দিকে ফেনীতে পানি নেমে গেলেও নোয়াখালীতে এখনো কাটেনি বন্যার রেশ। গত ১০ দিন ধরে পানিবন্দি নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ। ফলে সেখানকার বন্যার্ত মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই। পানিবন্দি এ অবস্থার জন্য বিভিন্ন খাল ও নদী দখলকে দায়ী করছেন স্থানীয় ব্যক্তি ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা। আমাদের সংবাদদদাতাদের পাঠানো তথ্যে প্রতিবেদন-

রামগতি (লক্ষ্মীপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, লক্ষ্মীপুরের রামগতি-কমলনগরের বন্যা পরিস্থিতির এখনো উন্নতি হয়নি। দুই উপজেলায় এখনও বন্যার পানিতে তলিয়ে আছে ৩০ শতাংশ এলাকা। খুবই ধীরে ধীরে পানি নামছে। বন্যার পানি প্রতিদিন কোথাও এক ইঞ্চি, কোথাও দুই ইঞ্চি আবার কোথাও তিন ইঞ্চি কমছে। এখনো পানিবন্দি প্রায় লক্ষাধিক মানুষ।

গত এক সাপ্তাহ ধরে বৃষ্টি না থাকলেও কমলনগর ও রামগতিতে বন্যা পরিস্থিতির তেমন একটা উন্নতি হয়নি। এর কারণ হিসেবে ভূলুয়া নদী ভরাট ও বেদখলকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানাযায়, কমলনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ, চরকাদিরা ও রামগতি উপজেলার চরবাদাম, চরআলগী এবং চরপোড়াগাছা ইউনিয়নের গ্রামগুলোর পানি নামার একটি মাত্র পথ হলো ভূলুয়া নদী। এই ভূলুয়া নদী দখল করে এটি এখন খালে পরিণত করেছে। এই নদী দিয়ে পানি নিষ্কাশনের পথগুলো ভরাট ও বেদখল হয়ে গেছে। ফলে বাড়ি-ঘর থেকে ভূলুয়া নদী দিয়ে পানি নামছে ধীরগতিতে।

গতকালএসব এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বন্যাকবলিত এলাকাগুলোর অধিকাংশ সড়কগুলোর কোথায়ও হাঁটুসমান বা কোথায়ও হাঁটুর পানির নিচে, কোথায়ও বুক সমান পানি। বেশিরভাগ বসতঘরে এখনো পানি। তবে কিছু কিছু বসতঘর থেকে পানি নামলেও সেগুলো এখনো বসবাস উপযোগী হয়নি। এ কারণে আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া লোকজনও এখনই বাড়ি ফিরতে পারছেন না।

রামগতির চরপোড়াগাছা ইউনিয়নের মধ্য কলাকোপা ডাক্তারপাড়া নোমানাবাদ সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয় আশ্রয় নেওয়া গৃহিণী শিরিন আক্তার বলেন, ‘বাড়ির উঠানে এখনো কোমর সমান পানি। ঘরের মেঝেতে হাঁটু পানি। ঘরের কাঁচা ভিটা পুরোটা নষ্ট হয়ে গেছে। থাকার উপায় নেই। তাই আরো কয়েকদিন আশ্রয়কেন্দ্রে থাকতে হবে।
কমলনগর উপজেলা চরকাদিরা ইউনিয়নের আউলিয়ানগর এলাকার সিরাজুল ইসলাম বলেন, এক মাসের বেশি আমরা ঘরের বাহিরে আশ্রয় নিয়ে আছি। ঘরে ডুকার মত অবস্থা এখনো হয়নি। কবে নিজের বসত ঘরে ফিরবে তা বলতে পারছিনা।

কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুচিত্র রঞ্জন দাস ও রামগতির ইউএনও সৈয়দ আমজাদ হোসেন বলেন, পানি নিষ্কাশনের জন্য ভূলুয়া নদীসহ খালগুলোতে অবৈধভাবে স্থাপিত বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ইতোমধ্যে অপসারণ করা হয়েছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা সুইজ গেইট খুলে দেওয়া হয়েছে। সব এলাকার পানি নামছে ধীরগতিতে। এতে লোকজনের কষ্ট যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে বন্যায় ক্ষতির পরিমাণও। তারা আরো বলেন, বন্যার পানিতে আটকে পড়া মানুষদের সরকারি-বেসরকারিভাবে ত্রাণ দেওয়া অব্যাহত রয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে এখনো প্রায় ১০ হাজারের মত মানুষ আছে। সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতায় তাদের প্রতিদিন দু’বেলা রান্না করা খাবার দেওয়া হচ্ছে।

নোয়াখালী : নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ৯ নম্বর দেউটি ইউনিয়নে গত বৃহস্পতিবার ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ রাস্তাঘাটে এখনো হাঁটুসমান পানি। কোথাওবা তার একটু নিচে। ইউনিয়নের নবগ্রামের ব্যাপারী বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, বাড়ির সাতটি পরিবারই পানিবন্দি। সবার রান্নাঘরে পানি এখনো থৈ থৈ করছে। বসতঘর থেকে পানি নেমে গেলেও কাদামাটির মধ্যেই বসবাস করছেন সাতটি পরিবারের প্রায় ৪০ জন সদস্য। কোনো ঘরেই নেই মাটির চুলায় রান্নার ব্যবস্থা। শিশু, বৃদ্ধ আর অসুস্থ মানুষদের নিয়ে এই পরিবারগুলো পানিবন্দি দিন কাটাচ্ছে।

বাড়ির ষাটোর্ধ্ব বয়সী নুরনবী বলেন, পানি আর কাদামাটিতে চলাচল করতে করতে পায়ে ক্ষত হয়ে গেছে। পানি নামছেই না। প্রতিদিন আধা ইঞ্চি করে নামলেও এই দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেতাম। আমার ঘরে সাতজন মানুষ। ঘরের ভেতর ইট, কাঠ আর পাটের বস্তা বিছিয়ে হাঁটাচলা করতে হচ্ছে। আশপাশের আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতেও এক অবস্থা। আপাতত অন্য কোথাও গিয়ে থাকার ব্যবস্থা নেই।

বন্যায় একই পরিস্থিতি জেলার চাটখিল ও সেনবাগ উপজেলায়ও। পানি না নামায় গত কয়েকদিনের দুর্ভোগে নাকাল বানভাসিদের জীবন। চাটখিল উপজেলার রাজারামঘোষ গ্রামের বাসিন্দা শাহাদাত হোসেন বলেন, কবে ভালো করে রান্না করেছি জানি না। খাটের ওপর আরেকটি চৌকি দিয়ে ঘুমাইছি সাতদিন। এখন ঘরের মেঝে থেকে পানি নামছে। কাদামাটিতে হাঁটায় বাচ্চাদের পায়ে ক্ষত হয়ে গেছে। পানিবাহিত রোগবালাইও বাড়ছে।

নোয়াখালী জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এখনো প্রায় ১৪ লাখ মানুষ পানিবন্দি। আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন এক লাখ ৩৮ হাজার মানুষ। জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা কিছু খাল পরিষ্কার করেছি। পানি ধীরে ধীরে নামছে। মাঝেমধ্যে বৃষ্টিও হচ্ছে, তাতে পানি বেড়ে যাচ্ছে। তবে সব জায়গায় এখনো আশ্রয়কেন্দ্র চালু আছে। পানি নেমে গেলে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু হবে।

সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা বলেন, শুরুতে উপজেলায় পানিবন্দি ছিল ৫০ হাজার, এখন সেটি ২০ হাজারে নেমেছে। আশ্রয়কেন্দ্র ছিল প্রায় ২০০টি, এখন তা কমে ১০০-এর নিচে। আমরা এখন পর্যন্ত বন্যার্তদের জন্য ওপর মহল থেকে সহায়তা পাইনি। তবে পুনর্বাসনের তালিকা তৈরি হচ্ছে, চিঠি এলে পাঠিয়ে দেবো। পানিবন্দি অবস্থার জন্য বিভিন্ন খাল ও নদীদখলকে দায়ী করছেন জেলার সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো। বন্যার পানি নিয়ে নোয়াখালী জেলা শহরে মানববন্ধন করেছেন তারা।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা