ওয়েস্টার্ন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার্স

ভুয়া ঋণ সৃষ্টি করে আরো ৩০ কোটি টাকা পাচার

Daily Inqilab সাঈদ আহমেদ

২০ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম


ঋণখেলাপি হয়েও নতুন করে ‘ঋণ’ পেয়েছে আলোচিত ‘ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লি:’! পূর্বতন ঋণই পরিশোধ করছে না। এটি জেনেও প্রতিষ্ঠানটির অনুকূলে ঋণ মঞ্জুর করে ব্যাংক এশিয়ার পরিচালনা বোর্ড। প্রাপ্ত ঋণের অর্থ সমন্বয় না করে সেটি সরিয়ে নেয়া হয় কয়েকটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে। যে অ্যাকাউন্টে টাকা ডিসভার্স হয়েছে, পরবর্তীতে অবলোপন কিংবা তথ্য মুছে ফেলা হয়। খেলাপি প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ মঞ্জুর করে সেই অর্থ পে-অর্ডারের মাধ্যমে সরিয়ে নিচ্ছে ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ব্যাংক এশিয়ার অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষায় বিষয়টি ধরা পড়লেও সেটি ধামাচাপা দেয়া হয়।

জানা গেছে, খেলাপি ঋণ গ্রহীতার নামে ভুয়া ঋণ সৃষ্টি করে দীর্ঘ দিন ধরে এ পদ্ধতিতে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। বিষয়টিতে জেনেও নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে বিএফআইইউ এবং দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রতিবেদকের দীর্ঘ অনুসন্ধানে উদঘাটিত হয়েছে এ তথ্য।

অনুসন্ধানের তথ্য মতে, দেশের শীর্ষস্থায়ী ঋণখেলাপি চট্টগ্রামভিত্তিক জাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ‘ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লি:’। ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি মাল্টিপারপাস কার্গো ভেসেল, কার্গো ভেসেল, টাগ বোট, ট্যাংকার, ফেরি, পন্টুন, অয়েলি ওয়েস্ট কালেকশন ভেসেল, প্যাসেঞ্জার্স ভেসেল নির্মাণ করে। চট্টগ্রাম কর্ণফুলি নদীর তীরবর্তী ৪২ একর জায়গাজুড়ে প্রতিষ্ঠিত ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম। ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্যাপ্টেন সোহেল হাসান। এ যাবত ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লি:’ দেশি-বিদেশি ১৫০টিরও বেশি জাহাজ নির্মাণ করেছে। রফতানি করেছে ৩৩টি জাহাজ। দেশের বিকাশমান জাহাজ নির্মাণ শিল্পের পথপ্রদর্শক এই প্রতিষ্ঠানটি এখন বিভিন্ন ব্যাংক এবং নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে দুই হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ খেলাপি। ন্যাশনাল ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, এনসিসি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, মাইডাস ফাইন্যান্স, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ন্যাশনাল ফাইন্যান্স, উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের কাছ থেকে নেয়া দুই হাজার কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ করছে না ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড। এছাড়া ব্যক্তিগত সম্পর্কের খাতিরে বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছে যে ঋণ নিয়েছে সেগুলো পরিশোধেরও নাম নেই। প্রতিষ্ঠানটি এখন দেশের শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানের একটি। বেশ কয়েক বছর ধরে ওয়েস্টার্ন মেরিনকে ঋণ দিচ্ছে না কোনো ব্যাংক। ৫০৬ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে মামলা করেছে ব্যাংক এশিয়া কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় গত ২১ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহেল হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত। এমন বাস্তবতায় এক নজিরবিহীন ঘটনা ঘটে ব্যাংক এশিয়ার চট্টগ্রামস্থ আগ্রাবাদ শাখায়।

দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদকে) পাঠানো বিএফআইইউ’র একটি প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ব্যাংক এশিয়া শেখ মুজিব রোড শাখায় ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের অনুকূলে ৩০ কোটি টাকার একটি ঋণ মঞ্জুর করেছে। কিন্তু ঋণের অর্থ প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব কোনো খাতে ব্যয় করেনি। কয়েকটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে টাকাগুলো সরিয়ে নেয়া হয়েছে। আর পে-অর্ডারের গন্তব্য এবং সুবিধাভোগী ছিলেন ব্যাংক এশিয়ার মালিকপক্ষের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। অর্থাৎ খেলাপি প্রতিষ্ঠানের নামে ভুয়া ঋণ সৃষ্টি করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ নিজেরাই হাতিয়ে নেয় সেই অর্থ। যা মানিলন্ডারিং আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

প্রতিবেদন মতে, ‘শীর্ষ ঋণখেলাপি’ ঘোষিত হওয়ার পর ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ব্যাংক এশিয়ার আগ্রাবাদ শাখা (অ্যাকাউন্ট নং-০০৯৩৫০০৬৯৩৮) থেকে ৩০ কোটি টাকা পাঁচটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে ডিসভার্স হয়েছে। এর আগে ব্যাংকটির বোর্ড অব ডিরেক্টর ওই বছর ৩ জুন ঋণ অনুমোদন দেয়। যেদিন ঋণের অর্থ ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের অ্যাকাউন্টে জমা (ট্রানজেকশন কোড-উঈখউউ ঞখ-৬৯৩৮) হয়েছে, সেদিনই আবার চট্টগ্রাম শেখ মুজিব রোড শাখা থেকে পে-অর্ডারের মাধ্যমে বের করে নেয়া হয়। টাকা চলে যাওয়ার পর ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের অ্যাকাউন্টটি ‘রাইট অফ’ করা হয়। পুরো টাকা সরিয়ে নেয়ার পর ওই অনাদায়ী ঋণসমূহ ব্যাংকের স্থিতি থেকে ঋণ অবলেপনের মাধ্যমে বিলুপ্ত করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মন্দমানের খেলাপি ঋণ দীর্ঘদিন আদায় না হলে সেটি ব্যাংকের মূল ব্যালান্সশিট থেকে পৃথক করে অন্য একটি লেজারে সংরক্ষণ করা হয়। যা ব্যাংকিং পরিভাষায় এটি দঋণ অবলোপন ‘বা দরাইট অফ‘ নামে পরিচিত। ‘রাইট অফ’ করে ফেলার অর্থ হচ্ছে লুটেরা পুঁজিপতিকে গ্রাহকের আমানতের অর্থ আত্মসাতের ব্যবস্থা করা।

ব্যাংকটির একাধিক সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ব্যাংক এশিয়া এমসিবি শেখ মুজিব রোড শাখায় ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের নামে ৩০ কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর করা হয়। কি ধরনের ব্যবসায়িক কাজে ঋণটি মঞ্জুর করা হয়েছে সেটি উল্লেখ নেই। পরবর্তীতে ঋণের টাকা কয়েকটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে ধাপে ধাপে বেআইনিভাবে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। পে-অর্ডারগুলোর সুবিধাভোগী ছিলেন ব্যাংক মালিকপক্ষ। তারা খেলাপি প্রতিষ্ঠানের নামে ভুয়া ঋণ সৃষ্টি করে নিজেদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করেন।

ব্যাংক-সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এ ধরনের অর্থ স্থানান্তর প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ অবৈধ। কারণ, ঋণটি নির্দিষ্ট কোনো ব্যবসাখাতে ব্যয়ের জন্য মঞ্জুর করা হয়নি। ঋণের টাকা পে-অর্ডারের মাধ্যমে ব্যাংকের আগ্রাবাদ শাখা থেকে সরিয়ে নেয়া হয়। সঠিকভাবে যাচাইকৃত কিংবা অনুমোদিত কার্যক্রম বাবদ ব্যয় হয়নি। ঋণের অর্থ রিকভারির জন্য কোনো ব্যবস্থাও নেয়া হয়নি। ঋণটি এখন অনাদায়ী।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা না করে, ব্যাংক কর্তৃপ ঋণটি ‘রাইট অফ’ করে দেয়। এটি ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার দুর্বলতা এবং দুর্নীতির স্পষ্ট প্রতিফলন। ব্যাংক কর্তৃপক্ষের এ ধরনের কর্মকা-কে ধামাচাপা দেয়ার মাধ্যমে ব্যাংকটির প্রশাসনিক অস্বচ্ছতা ও সুষ্ঠু পরিচালনার অভাব স্পষ্ট হয়। ব্যাংকে করপোরেট গভর্ন্যান্সের অভাব একটি গুরুতর সঙ্কট। ব্যাংক পরিচালদের হাতে অত্যধিক ক্ষমতা কুক্ষিগতকরণ, শেয়ারহোল্ডারদের প্রতি দায়িত্বহীনতা এবং ব্যাংকিং নীতি প্রয়োগে স্বচ্ছতার অভাবের কারণে আমানতকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। যদিও ব্যাংকের মোট মূলধনের মাত্র ৫ শতাংশ পরিচালকদের হাতে। তা সত্ত্বেও ব্যাংকটির পুরো নিয়ন্ত্রণ এখনো পরিচালকদের হাতে। ফলে নানা কৌশলে তারা আমানতকারীদের অর্থ নির্বিঘেœ সরিয়ে নিচ্ছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক-সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, খেলাপি প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের অনুকূলে ৩০ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরের ক্ষেত্রে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের হুকুম তামিল করেন ব্যাংক এশিয়ার তৎকালীন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শফিউজ্জামান। অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষায় বিষয়টি ধরা পড়লেও ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দেয়। অবশ্য শুধু ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডই নয়, নামসর্বস্ব দুটি ট্রাভেল এজেন্সিকেও তিনি ৯ কোটি ঋণ দেন। প্রতিষ্ঠান দুটি বহু কায়ক্লেশে দুই কোটি টাকা ফেরত দিলেও অনাদায়ি রয়েছে সাত কোটি টাকা। খেলাপি প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ সৃষ্টি করে অর্থ সরিয়ে নেয়ার (স্থানান্তর/পাচার) বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় ঘটনার সময় অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বপালনকারী মো. শফিউজ্জামানের সঙ্গে। তিনি বলেন, লোনটি সম্ভবত ২০২৯ সালে স্যাংশন হয়েছে। তখন আমি ডিএমডি ছিলাম। এখন আর আমি ওই ব্যাংকে নেই। যতটা মনে পড়ে, ৩০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয়েছিল। আমাদের লোনটি ছিল ওয়েস্টার্ন শিপইয়ার্ডকে দেয়া। একটি ছিল ‘টেকওভার’। ‘টার্ম লোন’ ফর্মে দেয়া এটির একটি অংশ ছিল ফ্যাক্টরি রিনোভেশন পারপাস। ডিজবার্স হওয়ার পর একটি পোর্শন চলে যায় ‘ওয়েস্টার্ন ফিশারিজ’ এ। এটি তাদের ইন্টারনাল ট্রানজেকশন। যতটা মনে পড়ছে, এখান থেকে ১৫ কোটি টাকার মতো অ্যাডজাস্ট হয়েছে। ঋণের কো-লেটারাল ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের অডিটে বিষয়টি উঠে আসার কথা স্বীকার করে ব্যাংক এশিয়ার সাবেক এই কর্মকর্তা। তবে ব্যাংক এশিয়ার পরিচালনা পর্ষদের মঞ্জুরিকৃত ৩০ কোটি টাকা লেয়ারিং এবং পাচার হওয়ার তথ্য ‘মিথ্যা’ বলে দাবি করেন মো. শফিউজ্জামান।

এদিকে ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানের নামে নতুন ঋণ সৃষ্টি করে সেটি ব্যাংক কর্তৃপক্ষের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে সরিয়ে নেয়া স্পষ্টতই ‘মানিলন্ডারিং’ বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক মহাপরিচালক (লিগ্যাল) মো. মঈদুল ইসলাম। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, এ আইনে অপরাধ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্টরা সর্বনি¤œ চার বছর থেকে সর্বোচ্চ ১২ বছর পর্যন্ত কারাদ-ে দ-িত হওয়ার বিধান রয়েছে।

দুদক মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন বলেন, অর্থপাচারের অভিযোগগুলো কমিশন অগ্রাধিকার ভিত্তিক অ্যাজেন্ডা। আপনারা লক্ষ করে থাকবেন, এরই মধ্যে ঋণের নামে গ্রাহকের আমানতের অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে বেশ কিছু ব্যাংক মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। অনেক অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন। অর্থ পাচারের এমন সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে কমিশন নিশ্চয়ই সেটি অনুসন্ধানের আওতায় আনবে।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

চার দিনের সফরে সোমবার সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
নতুন দেশ গঠনে আনসার ভিডিপির প্রশিক্ষিত তরুণরা বড় শক্তি : আদিলুর রহমান
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী: সরকারের নতুন পদক্ষেপে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ সম্ভাবনাময়
স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে বিএনপি সবকিছু নতুনভাবে শুরু করতে চায়: আমিনুল হক
পাহাড় কাটা প্রতিরোধে উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের কঠোর বার্তা
আরও

আরও পড়ুন

ব্রাইটনের বিপক্ষেও বিপর্যস্ত ইউনাইটেড

ব্রাইটনের বিপক্ষেও বিপর্যস্ত ইউনাইটেড

‘ন্যায়বিচারকে হত্যা’ করা হয়েছে: পিটিআই

‘ন্যায়বিচারকে হত্যা’ করা হয়েছে: পিটিআই

নতুন ভূগর্ভস্থ নৌ ঘাঁটি উন্মোচন ইরানের

নতুন ভূগর্ভস্থ নৌ ঘাঁটি উন্মোচন ইরানের

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধ করছে অনেক আফ্রিকান সেনা

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধ করছে অনেক আফ্রিকান সেনা

পাওয়ার প্ল্যান্টের ৩৬০ মেট্রিকটন তেল ডাকাতি

পাওয়ার প্ল্যান্টের ৩৬০ মেট্রিকটন তেল ডাকাতি

বাংলাদেশি কর্মী নিতে প্রস্তুত রাশিয়া: রাষ্ট্রদূত

বাংলাদেশি কর্মী নিতে প্রস্তুত রাশিয়া: রাষ্ট্রদূত

রাজনৈতিক দলগুলো বেশি কিছু সংস্কার না চাইলে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন: প্রেস সচিব

রাজনৈতিক দলগুলো বেশি কিছু সংস্কার না চাইলে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন: প্রেস সচিব

এবার ওলমোর ইনজুরি দুঃসংবাদ বার্সার

এবার ওলমোর ইনজুরি দুঃসংবাদ বার্সার

কুড়িগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে ইমন ও আলামিন

কুড়িগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে ইমন ও আলামিন

এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারপার্সন মো. মুশফিকুর রহমান

এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারপার্সন মো. মুশফিকুর রহমান

বিয়ের ওপর কর বাতিলের দাবি

বিয়ের ওপর কর বাতিলের দাবি

শহীদ জিয়ার নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছে আ.লীগ : মির্জা ফখরুল

শহীদ জিয়ার নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছে আ.লীগ : মির্জা ফখরুল

নামাজের প্রথম কাতারে জামাত পড়াবস্থায় অজু ভেঙ্গে যাওয়া প্রসঙ্গে।

নামাজের প্রথম কাতারে জামাত পড়াবস্থায় অজু ভেঙ্গে যাওয়া প্রসঙ্গে।

কয়েক মিনিটে বাংলাদেশ দখল করে নিতে পারে ভারত: শুভেন্দু অধিকারী

কয়েক মিনিটে বাংলাদেশ দখল করে নিতে পারে ভারত: শুভেন্দু অধিকারী

নরসিংদীতে নিখোঁজের ৫ দিন পর নদীতে পাওয়া গেল স্কুল ছাত্রের লাশ

নরসিংদীতে নিখোঁজের ৫ দিন পর নদীতে পাওয়া গেল স্কুল ছাত্রের লাশ

বিএনপি : দেশবাদ যার রাজনীতির মূল কথা

বিএনপি : দেশবাদ যার রাজনীতির মূল কথা

পাহাড়ি উপজাতিরা আদিবাসী নয়

পাহাড়ি উপজাতিরা আদিবাসী নয়

সংস্কার প্রতিবেদন : জাতির নতুন অধ্যায়ে অভিযাত্রা

সংস্কার প্রতিবেদন : জাতির নতুন অধ্যায়ে অভিযাত্রা

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিনিয়োগে জোর দিতে হবে

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিনিয়োগে জোর দিতে হবে

ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ করে দেশে ফিরলেন স্বামী-স্ত্রী

ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ করে দেশে ফিরলেন স্বামী-স্ত্রী