বাংলাদেশের পাশে জাতিসংঘ
১৫ মার্চ ২০২৫, ১২:২০ এএম | আপডেট: ১৫ মার্চ ২০২৫, ১২:২০ এএম

‘তোমার কেনো জ্বলেরে বন্ধু/তোমার কেনো জ্বলে’ (শিল্পী সীমা সরকার)। জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ঢাকা সফরে আসায় এই ফোক গানের মতোই পলাতক শেখ হাসিনার অলিগার্কদের জ্বলতে শুরু করেছে। দিল্লি অনুগত হাসিনার দেশীয় মিডিয়া ফৌজ, হঠাৎ গজিয়ে উঠা আফসোস লীগ এবং বিগত ১৫ বছর সুবিধাভোগী অসৎ ব্যাক্তি, যারা অন্তর্বর্তী সরকার বিপদে ফেলার স্বপ্নে বিভোর; তাদের জ্বালাপোড়া মধ্যে শুরু হয়েছে। একই অবস্থা হিন্দুত্ববাদী ভারতের বিজেপি আর দিল্লির থিঙ্কট্যাঙ্কদের। ধর্ষণ, আইন শৃংখলার অবণতি, ভঙ্গুর অর্থনীতিতে যারা মনে করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার দেশি-বিদেশেী চাপের মুখে পড়ছে; এমনকি সামরিক অভ্যুত্থানের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। এ স্বপ্নে বিভোর ব্যক্তি-গোষ্ঠীর দিবাস্বপ্ন চূর্ণ হয়ে গেছে। শুধু তাই নয় সফরে আসা জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, ‘টেকসই এবং ন্যায়সঙ্গত ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ জাতিসংঘের ওপর নির্ভর করতে পারে’। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য বাংলাদেশের জনগণ এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। যেহেতু বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার এবং পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাই আপনারা টেকসই এবং ন্যায়সঙ্গত ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য জাতিসংঘের ওপর নির্ভর করতে পারেন’। অন্যদিকে জাতিসংঘের মহাসচিবকে প্রধান উপদেস্টা জানিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলো ‘সংস্কারের সংক্ষিপ্ত প্যাকেজ’ গ্রহণ করলে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই ত্রায়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর ‘বৃহত্তর প্যাকেজ’ গ্রহণ করলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী বছরের জুলাইয়ে’।
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে যাওয়ার পর দিল্লি নানাভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বিদেশে পাচার করা টাকা খবর করে যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছে বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণায়। শুধু তাই নয় প্রচুর অর্থ খরচ করে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে প্রভাবশালী দেশগুলোর নেতাদের কানভারি করা হচ্ছে। পাশাপাশি ড. ইউনূসের সরকারকে ব্যর্থ এবং বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির লক্ষ্যে নানা অপকর্ম করছে। ভারতের সাধারণ মানুষ বাংলাদেশের পক্ষে থাকলেও মোদী ও হাসিনার উচ্ছিষ্টভোগী ভারতের গণমাধ্যম কর্মীরা বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। হাজার হাজার এ্যাক্টিভিজ ভাড়া করে ড. ইউনূস ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় নামানো হয়েছে।
এদিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইন্টারপোলের মাধ্যমে খুনি শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের নির্দেশনা চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়া সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে দিল্লির কাছে ২০১২ সালে করা দুই দেশের বন্দী বিনিময় চুক্তি অনুযায়ী শেখ হাসিনাকে ঢাকায় ফেরত পাঠানোর জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের এই সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ। জাতিসংঘের মহাসচিব গতকাল প্রধান উপদেস্টার সঙ্গে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়েছেন এবং লাখ মুসলিম ধর্মাবলম্বী রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেছেন। সেখানে গুতরেস রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফেরত যেতে চায় এবং তিনি তাদের ফেরত পাঠানোর চাপ প্রয়োগের কথা বলেছেন। এসব দেখে আপাতদৃষ্টে আন্তনিও গুতেরেসের এ সফর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন ও রোহিঙ্গা বিষয়ক সংকট নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে মনে হলেও পরিবর্তিত বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এ সফর নতুন বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি নিজেই জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের উদ্যোগের সাথে জাতিসংঘের বিশেষ আগ্রহ ও অংশগহণ রয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিবের এই সফরের মাধ্যমে হাসিনার অলিগার্কদের হতাশার মধ্যে ফেলে দেশের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় নতুন গতি সঞ্চারিত হবে এমন বার্তা দিচ্ছে। বিগত হাসিনা রেজিমে ১৫ বছর দেশের জনগণ ভোট দিতে পারেনি। একের পর এক প্রশ্নবিদ্ধ ও দিল্লির নীল নকশায় পাতানো নির্বাচন, বিরোধী দলের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের উপর জুলুম-নির্যাতন, একের পর এক মানবাধিকার লংঘন, খুন-গুম, মত প্রকাশের স্বাধীনতহরণের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের দফতরগুলো সব সময় উচ্চকণ্ঠ ভূমিকা পালন করেছে। এমনকি জাতিসংঘের সর্বশেষ অধিবেশনে অংশ নেয়া প্রভাবশালী দেশগুলোর রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা ড. ইউনূসেরর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে সব ধরণের সহায়তা দেয়ার কথা জানিয়েছেন।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার রাজনৈতিক গুরু ভারত ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। প্রতিবেশি দেশ হয়েও বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছে। আন্তর্জাতিক মহলকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার বার্তা দিয়েছে। কিন্তু জাতিসংঘ প্রথম থেকেই বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুন:প্রতিষ্ঠার পক্ষ্যে। এমনকি জুলাই-আগষ্টের হাসিনার হত্যাযঞ্জের তদন্ত করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর)। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই-আগস্টে ১৪০০ জনকে হত্যা করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয় এটা হাসিনার টার্গেট কিলিং। ক্ষমতায় টিকে থাকতে গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ওপর শেখ হাসিনা সরকার ও আওয়ামী লীগ ব্যাপক দমন-পীড়ন এবং হত্যাকা- চালিয়েছিল। ওএইচসিএইচআরের হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক বলেন, ‘পুলিশ একাই এই হত্যাকা- ঘটায়নি। সশস্ত্র আওয়ামী লীগ সমর্থকদের একটি সম্প্রসারিত দল পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে বেআইনি হত্যা-সহিংসতায় লিপ্ত হয়েছিল।’
আন্তোনিও গুতেরেসের এ সফর নিয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেছেন, ‘এটি মহাসচিবের গুরুত্বপূর্ণ সফর। প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের আমন্ত্রণে তিনি রমজানে সংহতি জানাতে বাংলাদেশে এসেছেন। প্রতি বছর তিনি পবিত্র রমজান মাসে মুসলিম দেশগুলোতে সফর করে থাকেন। বাংলাদেশের সরকারকে জাতিসংঘের সহযোগিতা ও সংহতি চলবে। কী ধরনের সহযোগিতা চাওয়া হবে এবং অগ্রাধিকার বিষয়গুলো কী, তা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বা আগামীতে নির্বাচিত সরকার জাতিসংঘকে জানাবে’।
জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর নিয়ে কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশ সফর এবং তার কথাবার্তায় বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণাকারীরা হোঁচট খাবেন। তারা যতই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বলবেন; ততই তারা ব্যর্থতার পথে যাবেন।
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের জন্য দেয়া সহায়তা বাজেট যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বন্ধের ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও রোহিঙ্গাদের জন্য বাজেট কমছে নানা খাতে। এ বিষয়গুলো নিয়ে জাতিসংঘের মহাসচিবকে বাংলাদেশ তাদের শঙ্কার কথা জানাবে। তবে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বর্তমান মিয়ানমারের পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ থেকে ত্রাণ পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। এ ছাড়া রাখাইন সীমান্তে এখন সরকারি কোনো বাহিনী দায়িত্বে নেই। ফলে সেখানে কোনো ধরনের দরকষাকষি বা লেনদেনে ঝুঁকি রয়েছে।
প্রধান উপদেস্টা-জাতিসংঘ মহাসচিব বৈঠক : জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশ সফরের দ্বিতীয় দিন গতকাল শুক্রবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেস্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের মহাসচিবকে বাংলাদেশে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবহিত করেন এবং জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের বিষয়ে ইতিমধ্যে ১০টি রাজনৈতিক দল তাদের প্রতিক্রিয়া জমা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংস্কারের লক্ষ্য গঠিত ছয়টি কমিশনের সুপারিশ মেনে নেয়, তাহলে তারা জুলাই চার্টার বা জুলাই ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করবে, যা দেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের রূপরেখা হবে।
বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানান। আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘আমি আমাদের সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করতে চাই, এই সংস্কার প্রক্রিয়ার প্রতি। আমরা এখানে আপনার সংস্কারকে সমর্থন করতে এসেছি। আমরা আপনাদের সর্বোচ্চ সাফল্য কামনা করি। আমরা যা করতে পারি, আমাদের জানান।’ প্রফেসর ড. ইউনূসের সঙ্গে এক ঘণ্টার বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস আশা প্রকাশ করেন, এই সংস্কার প্রক্রিয়া অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং দেশের ‘প্রকৃত পরিবর্তন’ আনতে সহায়ক হবে।
জাতিসংঘ মহাসচিব কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া ১২ লাখ রোহিঙ্গার জন্য মানবিক সহায়তা কমে যাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘সহায়তা কমানো এক ধরনের অপরাধ।’ গুতেরেস রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি জাতিসংঘের ‘অপরিসীম কৃতজ্ঞতা’ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের প্রতি অত্যন্ত উদারতা দেখিয়েছে। রোহিঙ্গারা আমার কাছে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।’ জাতিসংঘ মহাসচিব আশ্বাস দেন, তিনি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবেন এবং তাদের জন্য সহায়তা সংগ্রহে অগ্রাধিকার দেবেন। গুতেরেস বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনীর প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশ শান্তিরক্ষী বাহিনী আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের কার্যক্রম অসাধারণ। বাংলাদেশ একটি ন্যায়সংগত বিশ্বের জন্য সামনের সারিতে কাজ করছে।’
নাগরিকদের সঙ্গে মতবিনিময় : কক্সবাজারের রোহিঙ্গ পল্লী থেকে ঢাকায় ফিরে আরো ব্যস্ত সময় পার করবেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আজ শনিবার ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয়ে যাবেন এবং সেখানে জাতিসংঘের সব কর্মীর সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এরপর সেখান থেকে দুপুরে হোটেলে ফিরে গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দেবেন আন্তোনিও গুতেরেস। পরে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখানে বাংলাদেশের যুবসমাজ ও নাগরিক প্রতিনিধির সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিবের একটি যৌথ প্রেস ব্রিফিং হওয়ার কথা রয়েছে। আর সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস আন্তোনিও গুতেরেসের সৌজন্যে ইফতার ও নৈশভোজের আয়োজন করেছেন। আগামী কাল রোববার সকালে ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে আন্তোনিও গুতেরেসের।
উল্লেখ্য, চার দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। প্রায় সাত বছরের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ সফরে এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

পর্তুগালে বাংলাদেশী নারী উদ্যোক্তাদের ঈদ মেলা

ঢাকা ছাড়ার আগে প্রধান উপদেষ্টাকে গুতেরেসের ফোন, যা বললেন

একদিন বন্ধের পরে আজ সকাল থেকে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

বাউফলে পিটুনিতে নিহত ডাকাতের পরিচয় পাওয়া গেছে

ব্যক্তি পর্যায়ে করমুক্ত আয়ের সীমা ৪ লাখ করার সুপারিশ সিপিডির

ট্রাম্পের আদেশে তিন গণমাধ্যমের কার্যক্রম বন্ধ

ইসরায়েলের সমর্থন বন্ধ করুন, ইয়েমেনে হত্যা থামান: ট্রাম্পকে ইরানের হুঁশিয়ারি

হঠাৎ বুকে ব্যাথা, হাসপাতালে এ আর রহমান

মশার কয়েল থেকে আগুন লেগে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

মাগুরায় সেনা বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

ভয়েস অব আমেরিকার ১৩ শতাধিক কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে

মে মাসে রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হবে 'ভয়েস অব জুনুন'

রাজশাহীর নিউমার্কেটে আগুন, ফায়ার সার্ভিস কর্মী আহত

আজ বিএনপি'র প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ১৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী

আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা : ২০ আসামিরই মৃত্যুদণ্ড বহাল

লাকসাম পৌরসভা জ্বলে না সড়কবাতি, সন্ধ্যা হলেই নামে ঘুটঘুটে অন্ধকার

মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামী ফিরোজ গ্রেপ্তার

খুলনায় গুলিতে হত্যা মামলার আসামি ও চরমপন্থি নেতা শাহীন নিহত

মিয়ানমারে জান্তার বিমান হামলায় নিহত ১২, আতঙ্কে স্থানীয়রা

আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় হাইকোর্টের রায় পড়া চলছে