বেচাকেনায় হতাশ বিক্রেতারা
০৭ এপ্রিল ২০২৩, ১২:২২ এএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৩:০২ পিএম
বোনাস-বেতনের টাকা মানুষের হাতে এলে মার্কেটগুলো ক্রেতায় ভরে উঠবে :: শপিংমলে বিক্রেতাদের অলস সময় কাটছেÑ দর্জির দোকানগুলোতে কর্মব্যস্ততা নেই
বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেটসহ ৬টি মার্কেট আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ায় হাজার হাজার ব্যবসায়ী ও দোকানের কর্মচারীর পরিবার বিপর্যস্ত। ঈদের স্বপ্ন তাদের চুরমার। কিন্তু বঙ্গবাজার ছাড়া রাজধানীর অন্য যে কয়েকটি পাইকারি ও কয়েকশ’ খুচরা মার্কেট ও বিপণি বিতান রয়েছে সেগুলোতেও বেচাকেনা তেমন জমেনি। রমজানের ১৫ দিন চলে গেলেও রাজধানীর ইসলামপুর পাইকারি মার্কেট, যমুনা ফিউচার পার্ক, গুলশান ডিএনসিসি মার্কেট, নিউমার্কেট, বসুন্ধরা শপিংমল ও আজিজ সুপার মার্কেট, মৌচাক মার্কেট, ফরচুন শপিংমল, আনারকলি, আয়েশা শপিং কমপ্লেক্স, রাজধানী সুপার মার্কেট, লিলি প্লাজাসহ আশপাশের ফুটপাথ ঘুরে দেখা গেছে, কোনো মার্কেটেই ক্রেতাদের ভিড় নেই। নিউমার্কেট, বসুন্ধরা শপিংমল ও মৌচাক মার্কেটে কিছু ক্রেতা দেখা গেলেও অন্য মার্কেটগুলোতে বেচাকেনা খুবই কম। বিক্রেতারা বলছেন, মানুষের হাতে টাকা-পয়সা নেই। রোজাদার পরিবারগুলোর সাহরি ও ইফতারের পণ্য ক্রয় করতেই ত্রাহি অবস্থা। ফলে ঈদের কাপড় ক্রয়ে তাদের সামর্থ্য নেই। তবে ঈদের আগে বোনাস এবং বেতন হলে মার্কেটে কেনাবেচা বেড়ে যাবে। ইসলামপুর ও কেরানীগঞ্জের বড় পাইকারি মার্কেটের ব্যবসায়ীরা জানান, ঢাকার মতোই সারাদেশের অবস্থা। এবার পাইকারি মার্কেটেও বেচাকেনা গতবারের চেয়ে কম হচ্ছে।
দেশের মানুষ সারা বছর পরিধানের যে জামা-কাপড় কেনেন তার অর্ধেক কেনেন ঈদুল ফিতরের আগে। নতুন কাপড় পরে ঈদ উদযাপন করা ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে রেওয়াজে পরিণত হয়ে গেছে। প্রতি বছর রমজান মাস শুরু হলেই রাজধানী ঢাকার কাপড়ের মার্কেটগুলো জমে উঠে। এবার রমজানের ১৪ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো জমে ওঠেনি ঈদের বাজার। ক্রেতারা মার্কেট ঘুরে ঘুরে দেখছেন, দাম সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। অনেকটা ধীরগতিতে চলছে বেচাকেনা। ঈদুল ফিতর সামনে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট ও শপিংমলে ক্রেতাদের চিরচেনা ভিড় নেই।
দু’সাপ্তাহ পর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। কিন্তু ঈদ প্রস্তুতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ নতুন পোশাক মিলাতে পারছেন না অনেকেই। করোনা মহামারির পর বিপর্যস্ত অর্থনীতিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবসহ নানাবিধ কারণে মানুষের হাতে টাকা নেই। পুঁজির অভাবে ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যে ব্যবসা বন্ধ করে পথে বসে গেছে। মূল্যস্ফীতির কারণে পণ্যের দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। দিন দিন পণ্যের দাম মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। এই ধারাবাহিকতায় ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো হরেক রঙের পোশাকে সাজানো হলেও এখনও জমে ওঠেনি বেচাকেনা। এমনকি ঈদে নারীদের অন্যতম চাওয়া জুয়েলারি বা গয়নার দোকানেও ভিড় নেই ক্রেতাদের। পবিত্র ঈদুল ফিতরে শপিংমলগুলোর সঙ্গে সমানতালে ভিড় থাকে দর্জির দোকানগুলোতে। গত কয়েক বছর করোনার কারণে সেই ভিড়ে ভাটা পড়লেও এবার পুরোদমে কাজ পাওয়ার আশা ছিল দর্জি দোকানিদের। আগের ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নেয়ার আশাও ছিল তাদের। কিন্তু এবার ঈদের আগে দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। দর্জির দোকানগুলোতে এখনো লাগেনি ঈদের আমেজ। অবশ্য পোশাক, গয়না বা দর্জির দোকানে ভিড় না থাকলেও ব্যাগ, কসমেটিকস ও জুতোর দোকানগুলোতে কিছুটা ভিন্ন চিত্র। এসব দোকানে ক্রেতাদের কিছুটা ভিড় লক্ষ করা গেছে। গয়নায় আগ্রহ কম হওয়ার কারণ হিসেবে জানা গেছে, গয়নার আকাশচুম্বি দাম। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতা উপস্থিতি বাড়বে বলে আশাবাদী ব্যবসায়ীরা। গতকাল রাজধানীর শপিংমলগুলো ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে রমজানের শুরু থেকেই বড় বড় শপিংমল ও ফ্যাশন হাউসগুলোতে হরেক পোশাকের পশরা।
রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্ক, গুলশান ডিএনসিসি মার্কেট, নিউমার্কেট, বসুন্ধরা শপিংমল ও আজিজ সুপার মার্কেট, মৌচাক মার্কেট, ফরচুন শপিংমল, আনারকলি, আয়েশা শপিং কমপ্লেক্স, লিলি প্লাজাসহ আশপাশের ফুটপাথ ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে, রমজানের ১৪ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো জমে ওঠেনি ঈদের বাজার। ক্রেতারা মার্কেট ঘুরে ঘুরে দেখছেন, দাম সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। অনেকটা ধীরগতিতে চলছে বেচাকেনা। ঈদুল ফিতর সামনে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট ও শপিংমলে ক্রেতাদের চিরচেনা ভিড় নেই। বছরের অন্যান্য সময়ের মতোই ক্রেতা উপস্থিতি ও কেনাবেচা অনেকটা ঢিলেঢালা। একই অবস্থা ফুটপাথের দোকানগুলোতেও। তবে ব্যবসায়ীদের আশা, ১৫ রমজানের পর থেকে জমজমাট হয়ে উঠবে ঈদের বাজার। কেনাবেচায়ও গতি ফিরবে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, ঈদে নারীদের কেনাকাটার তালিকায় এবার রয়েছে কুর্তি, টপস, ওয়ান-পিস, টু-পিস, নাইরা, সারারা, ঘারারা। তবে গরমের কথা মাথায় রেখেই পোশাক কেনাকাটা করছেন ক্রেতারা। গরমে আরামের কথা মাথায় রেখে তারা বেছে নিচ্ছেন নানা বুটিক, সুতি ও লিলেন জামা। ক্রেতারা জানান, পোশাকের দাম অনেক চড়া। গত বছরের তুলনায় দাম ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বেশি বলে অভিযোগ তাদের। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদ উপলক্ষে প্রতিদিনই বাজারে নতুন ডিজাইনের পোশাক আসছে।
ঈদকে সামনে রেখে মৌচাক-মালিবাগ এলাকার বিভিন্ন মার্কেটে এবার নানা ধরনের শাড়ির পশরা চোখে পড়েছে। এসব শাড়ির দাম ৭৫০ থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকার মধ্যে। থ্রি-পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে চার হাজার টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ওয়ান-পিস ৩০০ থেকে এক হাজার ৭০০ টাকা, টু-পিস ৮৫০ থেকে এক হাজার ৯০০ টাকা, প্লাজো ২০০ থেকে ৩৫০ টাকা, মেয়েদের প্যান্ট ৪৫০ থেকে ৭৫০ টাকা, পাঞ্জাবি ৩০০ থেকে তিন হাজার টাকা, শার্ট ৪৫০ থেকে এক হাজার ৫০০ টাকা এবং টি-শার্ট বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকার মধ্যে।
এছাড়া এসব মার্কেটে অনেক দোকানে শিশুদের জন্য বিভিন্ন আইটেমের পোশাক বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৬৫০ টাকায়। মেয়েদের জুতা (¯িøপার) বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা, হিল বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে। বিভিন্ন ব্যাগ পাওয়া যাচ্ছে ৩৫০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকায়। এছাড়া জুয়েলারি আইটেম যেমন চুড়ি, ব্রেসলেট, রিং, এয়ার রিংসহ নানা পণ্য ৩০ থেকে এক হাজার টাকার মধ্যে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
বিক্রেতারা জানান, ভারতীয় পোশাকের চাহিদা বেশি। এ বছর এখনও ক্রেতা উপস্থিতি তুলনামূলক কম। তবে ঈদ ঘনিয়ে এলে বিক্রি বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন তারা। এ ছাড়া শেষের দিকে ক্রেতারা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে গয়নার দিকেও ঝুঁকবেন বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
গতকাল কথা হয় আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সের ইতদা পাঞ্জাবির সেলস এক্সিকিউটিভ আবুল হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, এবার ঈদের বেচাকেনা অন্যান্য বছরের তুলনায় অর্ধেকও বলা যাবে না। এখন পর্যন্ত ক্রেতাদের ভিড় নেই। বছরের স্বাভাবিক সময়ের মতোই চলছে সবকিছু। অথচ গত বছরও ঈদুল ফিতরের শুরু থেকে ভালো বেচাকেনা ছিল। একই কথা জানালেন মৌচাক মার্কেটের পোশাক বিক্রেতা আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, ঈদের বেচাকেনা বলতেই নেই। শেষ পর্যন্ত কেমন বেচাবিক্রি হয় তা বলা যাচ্ছে না। তবে এখনো আশা করি, ১৫ রমজানের পর বেচাবিক্রি পুরোদমে শুরু হবে বলেন আব্দুর রহমান।
ঈদে শপিংমলগুলোর সঙ্গে সমানতালে ভিড় থাকে দর্জির দোকানগুলোতে। কিন্তু এবার ঈদের আগে দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। অন্যান্য সময়ে ১০ রোজার মধ্যে শার্ট, প্যান্ট ও মহিলাদের কাপড় তৈরির জন্য দর্জির দোকানগুলোর বুকিং শেষ হয়ে যেত। এবার ঈদে দর্জির দোকানগুলোতে এখনো লাগেনি ঈদের আমেজ। রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোড ও ধানমন্ডি, রমনা মার্কেট এলাকার দর্জি দোকানগুলো ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। ছোট ছোট দর্জির দোকানসহ বড় বড় টেইলর্সেও একই চিত্র। দোকানিরা জানান, এবারের ঈদে গ্রাহকের তেমন চাপ নেই।
এলিফ্যান্ট রোডের বেলমন্ড টেইলার্স অ্যান্ড ফেব্রিকসের ম্যানেজার সিফাত বলেন, এবারের ঈদে একেবারেই চাপ কম। ক্রেতা কম আসছেন। অনেকেই আবার বলেছেন, রেডিমেড পোশাকের দিকে ঝুঁকছেন ক্রেতারা। তাই ভিড় নেই দর্জির দোকানে।
টপটেন টেইলার্স অ্যান্ড ফেব্রিকসের ম্যানেজার হাসানও প্রায় একই ধরনের কথা জানান। তিনি জানান, যতটা ক্রেতা সমাগম আশা করেছিলেন, তেমন সাড়া পাচ্ছেন না। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, মানুষের আর্থিক সঙ্কট। একই অভিব্যক্তি প্রকাশ করলেন রাজধানীর রমনা ভবনের প্যারাডাইস টেইলার্সের স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম শাহীন। তিনি বলেন, আগে ১৫ রোজার মধ্যে বুকিং শেষ হয়ে যেত। আর এখনও বুকিংয়ের আশায় চাতক পাখির মতো কাস্টমারের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়। সাইফুল ইসলাম শাহীন বলেন, ঈদে ঘুরে দাঁড়ানোর পরিকল্পনা থাকলেও তা সম্ভব হচ্ছে না। তবে রোজার বাকি সময়ে গ্রাহকের চাপ বাড়বে বলে আশাবাদী তারা।
এদিকে ব্যাগ, কসমেটিকস ও জুতোর দোকানগুলোতে ছিল কিছুটা ভিন্ন চিত্র। এসব দোকানে ক্রেতার ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। জুতা বিক্রেতা কামরুল ইসলাম জানান, এবারের ঈদে নতুন নতুন জুতো-হিল এসেছে। দেখতে সুন্দর আর দামে তুলনামূলক কম হওয়ায় বিক্রি বেশ ভালো। ক্রেতাদের ভালো সাড়া পাচ্ছি। জুতার মতো কসমেটিকসের দোকানগুলোতেও কিছুটা ভিড় রয়েছে। যদিও বিক্রি অন্যান্য বছরের তুলনায় খুবই কম।
এদিকে বড় শপিংমলের মতো ফুটপাথের দোকানগুলোতেও তেমন বিক্রি নেই। মৌচাক মার্কেটের সামনে ফুটপাথের ব্যবসায়ীদের অনেকটা অলস সময় কাটাতে দেখা গেছে। সেখানকার দোকানগুলোতে ক্রেতা উপস্থিতি একেবারেই চোখে পড়েনি। ফুটপাথের ব্যবসায়ী ইসহাক হোসেন বলেন, গত ঈদে রমজানের শুরু থেকে ভালো বেচাকেনা ছিল। এবার ১৪ দিনে তিন হাজার টাকাও বিক্রি হয়নি। সামনের দিনগুলোতে কেমন বেচাবিক্রি হয় বুঝতে পারছি না। হাতের পুঁজি ভেঙে দোকানে মাল তুলেছি। ব্যবসা না হলে লোকসানে পড়তে হবে। আশায় আছি, ১৫ রোজার পর ভালো ব্যবসা হবে। তখন হয়তো দুই পয়সা লাভ হবে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
চাচাত ভাইয়ের মেয়ে কে বিবাহ করা প্রসঙ্গে।
কাপাসিয়ার ছাত্র জনতার উপর হামলার ঘটনায় আওয়ামীলীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান খোকন গ্রেফতার
ইসলামি বইমেলা হেরার জ্যোতির পথ দেখায় ধর্ম উপদেষ্টা খালিদ হোসেন
মৎস্য উৎপাদন গবেষণা আরো জোরদার করতে হবে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
১০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে প্রবাসীদের পাসপোর্ট পৌঁছানোর কাজ
১৪তম গ্রেডসহ পাঁচ দাবি ল্যাব সহকারী ঐক্য পরিষদের
বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ১২২ কোটি টাকার প্রকল্প ভেস্তে যেতে বসেছে
৭ এপিবিএন অধিনায়ক পরিদর্শন করলেন সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ক্যাম্প
মাদরাসা উদ্ধারের দাবি সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ
বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী হকি দল এশিয়া কাপে
ফেডারেশন কাপে একই গ্রুপে মোহামেডান-আবাহনী
বিসিবির অর্থ পুরস্কার হাতে পেলেন সাবিনারা
ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগের ৮ নেতা গ্রেপ্তার
ঝিকরগাছায় রাস্তার পাশে পড়ে ছিল যুবকের লাশ
সালমান খানকে হত্যার হুমকিদাতা বিষ্ণোই গ্যাংয়ের ছোট ভাই গ্রেফতার
আলী ইমাম মজুমদার-খোদা বকশ চৌধুরীরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন: রিজভী
৫৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর বর্ণাঢ্য মিলনমেলায় হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে চান এরদোগান
গণপূর্তে কর্মরত হত্যা মামলার আসামিসহ ১৬ জনকে অপসারণের দাবি
দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে আনসারদের নির্দেশনা দিলেন মহাপরিচালক