ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১
যারা ৭ মার্চের ভাষণকে প্রেরণা মনে করে না, তারা স্বাধীন বাংলাদেশই চায় না

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের ব্যাখ্যা খুঁজতে খুঁজতে পাকিস্তানিদের সময় চলে যায় : প্রধানমন্ত্রী

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৮ মার্চ ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৮ মার্চ ২০২৪, ১২:০৬ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের ব্যাখ্যা খুঁজতে খুঁজতেই পাকিস্তানীদের সময় গেছে। শেখ হাসিনা বলেছেন, ৭ মার্চের ভাষণের পর জাতির পিতা সে দিন কি বলেছিলেন বার বার তার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছিল এমনকি পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা যারা পরবর্তীতে বই লিখেছেন তারাও তাদের বইতে লিখেছেন ‘উনি যে কি বলে গেলেন আমরা স্তব্ধ হয়ে থাকলাম আমরা কোন অ্যাকশনই নিতে পারলাম না।’ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এর ব্যাখ্যা খুঁজতে খুঁজতে পাকিস্তানিদের সময় চলে যায়। বঙ্গবন্ধু কি বলে গেলেন আর কি হয়ে গেল, বাঙালিরা যুদ্ধে নেমে পড়ল। গতকাল বুধবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ওই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাধারে যেমন স্বাধীনতার জন্য জাতিকে প্রস্তুত করেন তেমনি তাঁকে যেন বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে চিহ্নিত হতে না হয় এবং জনগণ তৎক্ষণাৎ যেন পাকিস্তানি বাহিনীর সরাসরি আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত না হয় সেব্যাপারেও প্রজ্ঞার পরিচয় দেন। তিনি বলেন, একজন নেতার একটি ভাষণ মানুষকে শুধু উদ্বুদ্ধ ও গেরিলা যুদ্ধের জন্য শুধু প্রস্তুতই করেনি, যুদ্ধে বিজয়ও এনে দিয়েছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, পাকিস্তানি সেনারা তখন সেখানে কর্মরত ছিল তারা অনেক বই লিখেছে। তারা লিখেছে, উনি যে কি বলে গেলেন, আমরা স্তব্ধ হয়ে থাকলাম আমরা কোনো অ্যাকশনে নিতে পারলাম না। ৭ মার্চের ভাষণের পর আমাদের মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুকে যখন বন্দি করে রাখা হয় তখন রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা দেওয়া হয়। ওই মামলা চলাকালে আমাদের এখান থেকে অনেক সাংবাদিক, অনেককেই নিয়ে যায় সাক্ষী দেওয়ার জন্য। আমাদের একজন সাংবাদিক ছিলেন নাজমুল হক, বঙ্গবন্ধু যখন পাকিস্তানে বন্দি ছিলেন উনাকেও সাক্ষী দিতে নিয়ে যায়। আমার স্বামী অ্যাটমিক এনার্জিতে কর্মরত ছিলেন, ওই সময় নাজমুল হকের সঙ্গে তার দেখা হয়েছে এবং সে বলল ৭ মার্চের ভাষণের শেখ মুজিব কি কথা বলেছিল, সেটার ব্যাখ্যা চেয়েছিল। এ ভাষণের ব্যাখ্যা খুঁজতে খুঁজতেই তাদের সময় গেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, এখনো মনে আছে আমার, সেই সময় আমাদের ছাত্র নেতারা-আব্দুর রাজ্জাক, সিরাজুল আলম খান তারা সবাই এসেছেন। এসে বলছেন লিডার কাল স্বাধীনতার ঘোষণা দিতেই হবে, না দিলে চলবে না। মানুষ সেটাই চায়। প্রধানমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে স্মৃতিচারণ করে বলেন, আব্বা দুই হাত দুই নেতার কাঁধে রেখে বললেন, সিরাজ লিডার শ্যুড লিড দা ল্যাড, ল্যাড শুড নট লিড দ্যা লিডার।

তিনি এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, পরের দিন মিটিং। আমাদের বাড়ি ভরা লোকজন, নেতা-কর্মীরা যাচ্ছেন, আসছেন। পরামর্শ দিচ্ছেন, লিখিত কাগজ বস্তাকে বস্তা হয়ে যাচ্ছে। আমার মা সবগুলো নিয়ে গুছিয়ে রেখে দিলেন। যে কোনো জনসভায় যাবার আগে তিনি একটু আলাদা করে বাবাকে সময় করে দিতেন। তেমনি আলাদা করে তাকে ১৫ মিনিট বিশ্রাম নেয়ার সুযোগ করে দেন। আমি, রেহানা ও মা সেখানে ছিলাম। আমি বাবার মাথার কাছে বসে মাথায় হাত বোলাচ্ছিলাম। মা কাছে এসে মোড়া টেনে বসে বললেন, তোমাকে কয়েকটা কথা বলতে চাই- ‘অনেকে অনেক কথা বলবে। তোমার কারো কথা শোনার দরকার নেই। তাঁর অনেক কথার মধ্যে এটাই মূল কথা ছিল। এদেশের মানুষের জন্য তুমি সারাজীবন সংগ্রাম করেছ, তাই, তুমি জানো তোমাকে কি বলতে হবে। তোমার মনে যে কথা আসবে তুমি শুধু সেই কথা বলবে। আর কোন কথা নয়।’

তিনি বলেন, আমাদের কাছে খবর এসেছিল পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী তখন হেলিকপ্টার থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ে তৈরি। এদিকে লাখো জনতা ছুটে এসেছে কি নির্দেশনা দেবেন নেতা তা জানতে। একজন নেতার দায়িত্ব মানুষগুলোর যে আকাঙ্খা তাদেরকে সেই আকাঙ্খার বাণী শোনানো। আবার শত্রæপক্ষকে বিরত রাখা। ৭ মার্চের ভাষণে সেটাই স্পষ্ট ছিল। তিনি কিন্তু সব কথা বলেছিলেন, গেরিলা যুদ্ধের দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন, ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তুলতে বলেছিলেন, যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রæর মোকাবেলা করতে বলেছিলেন। পাশাপাশি, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সমগ্র বাংলাদেশে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তুলতে বলেছিলেন। যে কথা বলার তা বলা হয়ে গিয়েছিল। আর তা হচ্ছে ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম।’

শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকেই তিনি (বঙ্গবন্ধু) সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আর পরাধীন থাকা যাবে না। বাঙালি জাতিকে রাজনৈতিক অর্থনৈতিক সামাজিক সাংস্কৃতিক মুক্তি দিতে হবে। এ চিন্তা থেকেই তিনি ধাপে ধাপে এদেশের মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন স্বাধীনতার চেতনায়। প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে। তারই একটি অংশ হচ্ছে ৭ মার্চ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনের আগে ৬৯ সালের অক্টোবর মাসে আমার বাবা লন্ডনে গিয়েছিলেন। লন্ডনে থাকার সময় ওইখানে টরকি নামক একটি জায়গা সমুদ্র সৈকত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের নিয়ে সেখানে চলে যান কিছু আলোচনা করার জন্য। ফেরার পথে সেখানে কিছু মডেল ভিলেজ, সেই মডেল ভিলেজগুলো দেখেন। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি এ বাড়িঘর কেন দেখেন। আমাকে বলেছিলেন বুঝলি না আমাদের দেশ একদিন স্বাধীন হবে, আমাদের প্রত্যেকটা গ্রামকে এভাবে সুন্দরভাবে সাজাবো। স্বাধীনতা হঠাৎ করে আসেনি দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার মধ্যে ছিল। তিনি সেটা তখনো বলেননি তিনি কাজ করে গেছেন জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর তিনি (বঙ্গবন্ধু) যখন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন তখন তাকে হত্যা করা হয়। হত্যার পর জাতির পিতার নামটা মুছে ফেলা হয়েছিল। ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ, জয় বাংলা ¯েøাগান নিষিদ্ধ। এমনকি ইতিহাস লিখতে গেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নাম আসবে। একটা পেয়ে অনেক ছবি, আমার এখনো মনে আছে তার মাঝখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ছবি সেটাকে কাগজ দিয়ে ঢেকে আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরে দেখানো হচ্ছে টেলিভিশনে। কিন্তু ওই ছবিটা দেখানো যাবে না, নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। ইতিহাস মুছে ফেলা যায় না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সত্যকে কখনো মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না সেটাই আজ প্রমাণ হয়েছে ৭ মার্চের ভাষণ আজ আন্তর্জাতিক প্রামাণ্য দলিলে স্থান পেয়েছে। জয় বাংলা ¯েøাগান আজকে আমাদের জাতীয় ¯েøাগান। ৭ মার্চের এ ভাষণ শুধু বাঙালি বা আমাদের না এটা ইতিহাসে জেনে তারা ভাষণের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা চেতনায় মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে সে ভাষণগুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবেই আজ স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশকে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ক্ষুধা দারিদ্র্য মুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলবো এ দিনে সে প্রতিজ্ঞা আমরা নিচ্ছি।
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, প্রধানমন্ত্রী সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন প্রমুখ।

এ দিকে গতকাল বিকেলে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলের এক আলোচনা সভায় দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা জয়বাংলা ¯েøাগানে বিশ্বাস করে না, ৭ মার্চের ভাষণকে যারা প্রেরণা বলে মনে করে না, তার অর্থ তারা স্বাধীন বাংলাদেশই চায় না। তারা দেশের উন্নয়ন চায় না। দেশের মানুষের অর্থ-সামাজিক উন্নতি চায় না। বিএনপির সমালোচনা করে এ সময় তিনি বলেন, তাদের কেন মানুষ ভোট দেবে। সে জন্যই তারা বারবার ইলেকশন বানচাল করে কীভাবে মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে, বারবার অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টি করে দেশটাকে ধ্বংস করতে চায়।

শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল দেশের স্বাধীনতার কথা আপনি কখন থেকে চিন্তা করেন। তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ১৯৪৮ সালে যখন মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার পাকিস্তানিরা কেড়ে নিয়েছিল সে দিন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ওদের সঙ্গে আর থাকবো না।

তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই কিন্তু স্বাধীনতা। একজন নেতা নিজের জীবনের সব বিসর্জন দিয়ে একটি জাতির জন্য দিনের পর দিন অধিকার বঞ্চিত-শোষিত মানুষের কথা বলতে গিয়ে বারবার কারাবরণ করেছেন। জেলজুলুম-অত্যাচার সহ্য করেছেন। যে লক্ষ্য তিনি স্থির করেছিলেন, সেই লক্ষ্য সামনে রেখে একটার পর একটা পদক্ষেপ নিয়েছেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু ৫৪ সালে নির্বাচনও করেছেন, ৫৬ সালে তিনি জাতীয় পরিষদে ছিলেন। নিয়ম মেনেই কিন্তু এগিয়ে গেছেন। একটি লক্ষ্য স্থির রেখে। যেটা কখনও তিনি মুখে উচ্চারণ করেননি। কিন্তু একটি জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করা বা তাদের সংগঠিত করা, ঐক্যবদ্ধ করা এটা একটি কঠিন কাজ ছিল। সেই কঠিন কাজ তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে করে যান।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে বার্সার ছয়ে ছয়

গোল উৎসবে বার্সার ছয়ে ছয়

রোনালদোর দ্রততম শত গোলের রেকর্ড ছুঁলেন হল্যান্ড

রোনালদোর দ্রততম শত গোলের রেকর্ড ছুঁলেন হল্যান্ড

ঘটনাবহুল ড্রয়ে শেষ আর্সনাল-সিটি মহারণ

ঘটনাবহুল ড্রয়ে শেষ আর্সনাল-সিটি মহারণ

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী