ঢাকা   শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১

দেশে ফিরিয়ে বিচারের দাবিতে হাসিনার ‘চিতা দাহ’

Daily Inqilab অনলাইন ডেস্ক

০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩১ পিএম | আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩১ পিএম

 

 

শেখ হাসিনাকে পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম ভয়ানক মানবতাবিরোধী ও গণহত্যাকারী উপাধি দিয়ে তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবিতে ‘চিতা দাহ’ কর্মসূচি পালন করেছে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা মঞ্চ’ নামের একটি সংগঠন।

বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে কর্মসূচি পালিত হয়। এতে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

কর্মসূচিতে চিতা তৈরি করে তাতে শেখ হাসিনার কুশপুতুল পোড়ানো হয়। এর গায়ে ভারতীয় পতাকার আদলে শাড়ি পরানো ছিল। এসময় সংগঠনটির আহ্বায়ক জাকি সুমন ও সদস্য সচিব ডি কে সোলায়মানের নেতৃত্বে মঞ্চের সংগঠক নাসির হোসেইন, সাদমান সাকিব, সাঈদ নাসের, ফেরদৌস জিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সংগঠনটির আহ্বায়ক জাকি সুমন তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশকে করদ রাজ্যে পরিণত করেছিল ভারত। দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা তার থেকে মুক্তি পেয়েছি। আর কখনো যেন ভারত সেই সুযোগ না পায় আমাদের তা নিশ্চিত করতে হবে।

সদস্য সচিব ডি কে সোলায়মান বলেন, ভারত বাংলাদেশের মানুষের উপর গণহত্যা চালানো স্বৈরশাসক হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। এটা সব বাংলাদেশিকে হত্যার সমতুল্য। অবিলম্বে সরকার যদি ভারত থেকে হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের না ব্যবস্থা করে, সারাদেশে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

কবি রেদোয়ান নোমানি সংহতি প্রকাশ করে বলেন, হাসিনার বিচার করাটা বিশ্বের সভ্যতা এবং মানবতার জন্য সবচেয়ে জরুরি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সাইবার আক্রমণ: আসিফ-সাদিক-হান্নানের ফেসবুক আইডি সচল
সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের উদ্দেশে পত্র দিয়ে তথ্য উপদেষ্টার অনন্য দৃষ্টান্ত
ভিসা সত্যায়নের বেড়াজালে বিপুল সংখ্যক সউদীগামী কর্মী বায়রা নেতৃবৃন্দের সাথে বিএমইটির ডিজি
প্রধান উপদেষ্টার রাজবাড়ী সফর স্থগিত
আরও

আরও পড়ুন

আমরা একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই: হাসনাত আবদুল্লাহ

আমরা একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই: হাসনাত আবদুল্লাহ

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যাচার ও শিবির সভাপতির উপর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যাচার ও শিবির সভাপতির উপর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ

এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ

এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ

টাঙ্গাইলে ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

টাঙ্গাইলে ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

শিক্ষা ও গবেষণায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার

শিক্ষা ও গবেষণায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার

মানুষের দুর্দশা মোচনে সরকারকে মনোযোগ দিতে হবে

মানুষের দুর্দশা মোচনে সরকারকে মনোযোগ দিতে হবে

সেনাবাহিনী ক্ষমতার বিকল্প সত্তা নয়

সেনাবাহিনী ক্ষমতার বিকল্প সত্তা নয়

লিভ টুগেদার ইস্যুতে এবার স্বাগতাকে উকিল নোটিশ

লিভ টুগেদার ইস্যুতে এবার স্বাগতাকে উকিল নোটিশ

ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইস্তাম্বুলে লাখ লাখ মানুষের সমাবেশ

ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইস্তাম্বুলে লাখ লাখ মানুষের সমাবেশ

ব্যাপক গোলাগুলিতে নিউইয়র্কে আহত ১০

ব্যাপক গোলাগুলিতে নিউইয়র্কে আহত ১০

গাজায় জনসংখ্যা কমেছে ৬ শতাংশ

গাজায় জনসংখ্যা কমেছে ৬ শতাংশ

আইএসের পতাকা উড়িয়ে হামলা, নিহত বেড়ে ১৫

আইএসের পতাকা উড়িয়ে হামলা, নিহত বেড়ে ১৫

নোয়াখালীতে কৃষি জমির মাটি কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

নোয়াখালীতে কৃষি জমির মাটি কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

ইসরাইলি পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করলেন ইয়োভ গ্যালান্ট

ইসরাইলি পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করলেন ইয়োভ গ্যালান্ট

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত

আশা জাগানিয়া প্রত্যাশা করা বড়ই কঠিন : গুতেরেস

আশা জাগানিয়া প্রত্যাশা করা বড়ই কঠিন : গুতেরেস

মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে উন

মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে উন

শেনজেন অঞ্চলের পূর্ণ সদস্য হলো রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া

শেনজেন অঞ্চলের পূর্ণ সদস্য হলো রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া

প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫% ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করুন: মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ

১৫% ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করুন: মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ