ঢাকা   মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১

অনিবার্য মৃত্যু যখন আসবে

Daily Inqilab জাফর আহমাদ

৩০ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৫১ পিএম | আপডেট: ৩১ আগস্ট ২০২৩, ১২:০২ এএম

“প্রত্যেক ব্যক্তি মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।” আল কুরআনের অনেক সুরায় এ আয়াতটির উল্লেখ রয়েছে। মৃত্যু এক অনিবার্য সত্য। প্রত্যেকের জীবনে সেটি একবারই আসবে। স্বাভাবিক মৃত্যুর যন্ত্রণা তো প্রত্যেককে ভোগ করতেই হবে। কিন্তু এরপরও আল কুরআন মুত্তাকী ও জালিমদের মৃত্যুর ভিন্ন ভিন্ন অবস্থা বর্ণনা করেছে। নি¤েœ উভয়ের মুত্যুর অবস্থা বর্ণনা করা হলো।

জালিমদের মৃত্যুর অবস্থা: আল্লাহ তা’আলা বলেন,“সে সময় কি অবস্থা হবে যখন ফেরেশতারা তাদের রূহ কবজ করবে এবং তাদের মুখ ও ফিটের ওপর আঘাত করতে করতে নিয়ে যাবে। এসব হওয়ার কারণ হচ্ছে, তারা এমন পন্থার অনুসরণ করেছে যা আল্লাহর অসন্তুষ্টি উৎপাদন করে এবং তাঁর সন্তুষ্টির পথ অনুসরণ করা পছন্দ করেনি। এ কারণে তিনি তাদের সব কাজ-কর্ম নষ্ট করে দিয়েছেন।”(সুরা মুহাম্মদ:২৭-২৮)

“আর সেই ব্যক্তির চেয়ে বড় জালিম আর কে হবে যে আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ রটায় অথবা বলে আমার কাছে অহী এসেছে অথচ কেন তার ওপর কোন অহী নাযিল করা হয়নি অথবা যে আল্লাহর নাযিল করা জিনিসের মোকাবেলায় বলে, আমিও এমন জিনিস নাযিল করে দেখিয়ে দেবো। হায়! তুমি যদি জালেমদেরকে সে অবস্থায় দেখতে পেতে যখন তারা মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতরাতে থাকবে এবং ফেরেশতারা হাত বাড়িয়ে বলতে থাকবে। নাও, তোমাদের প্রাণ বের করে দাও। তোমরা আল্লাহর প্রতি অপবাদ আরোপ করে যেসব অন্যায় ও অসত্য কথা বলতে এবং তাঁর আয়াতের বিরুদ্ধে যে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করতে তারি শাস্তি স্বরূপ আজ তোমাদের অবমাননাকর শাস্তি দেয়া হবে। দেখো এবার তোমরা ঠিক তেমনি নিসংগ ও একাকী আমার সামনে হাযির হয়ে গেছো যেমনটি তোমাদের প্রথম সৃষ্টি করেছিলাম, যা কিছু তোমাদের দুনিয়ায় দিয়েছিলাম তা সব তোমরা পিছনে রেখে এসেছো এবং এখন তোমাদের সাথে তোমাদের সে সব সুপারিশকারীদেরকেও দেখছি না যাদের সম্পর্কে তোমরা মনে করতে তোমাদের কার্য সম্পাদান করার ব্যাপারে তাদেরও কিছুটা অবদান আছে। তোমাদের মধ্যকার সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গেছে এবং তোমরা যেসব ধারণা করতে তা সবই তোমাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।”( সুরা আনআম:৯৩-৯৪)

“হায়! যদি তোমরা সেই অবস্থা দেখতে পেতে যখন ফেরেশতারা নিহত কাফেরদের রূহ করয করেছিলো। তারা তাদের চেহেরায় ও পিঠে আঘাত করছিল এবং বলে চলছিল নাও এবং জ্বালাপোড়ার শাস্তি ভোগ করো।”(সুরা আনফাল:৫০)

“হ্যাঁ, এসব কাফেরদের জন্য, যারা নিজেদের ওপর জুলুম করতে থাকা অবস্থায় যখন ফেরেশতাদের হাতে পাকড়াও হয় তখন সাথে সাথেই আত্মসমর্থন করে এবং বলে,“আমরা তো কোন দোষ করছিলাম না” ফেরেশতারা জবাব দেয়“কেমন করে দোষ করছিলে না! তোমাদের কার্যকলাপ আল্লাহ খুব ভাল করেই জানেন। এখন যাও, জাহান্নামের দরজা দিয়ে জাহান্নামে ঢুকে পড়ো, ওখানেই তোমাদের থাকতে হবে চিরকাল। সত্য বলতে কি, অহংকারীদের এ ঠিকানা বড় নিকৃষ্ট।”(সুরা আন নাহল:২৮-২৯)

“যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছিল ফেরেশতারা তাদের জান কবজ করার সময় জিজ্ঞেস করলো: তোমরা কি অবস্থায় ছিলে? তারা জবাব দিল, আমরা পৃথিবীতে ছিলাম দুর্বল ও অক্ষম। ফেরেশতারা বললো: আল্লাহর যমীন কি প্রসস্ত ছিল না? তোমরা কি সেখানে হিজরত করে অন্যস্থানে যেতে পারতে না? জাহান্নাম এসব লোকের আবাস স্থিরীকৃত হয়েছে এবং আবাস হিসেবে তা বড়ই খারাপ জায়গা।”(সুরা আন নিসা:৯৭)

“এমনকি যখন এদের কারোর মৃত্যু উপস্থিত হবে তখন বলতে থাকবে,“হে আমার রব! যে দুনিয়াটা আমি ছেড়ে চলে এসেছি সেখানেই আমাকে ফেরত পাঠিয়ে দাও। আশা করি এখন আমি সৎকাজ করবো। কখনোই নয়, এটা তার প্রলাপ ছাড়া আর কিছু আর নয়। এখন এ মৃতদের পেছনে প্রতিবন্ধক হয়ে আছে একটি অন্তরবর্তীকালীন যুগ-বরযখ যা পরবর্তি জীবনের দিন পর্যন্ত থাকবে।”(সুরা আল মু’মিনুন:৯৯-১০০)

আল কুরআনের বহু জায়গায় এ বক্তব্যটি উচ্চারিত হয়েছে। অপরাধীরা মৃত্যুর সীমারেখায় প্রবেশ করার সময় থেকে নিয়ে আখিরাতে প্রবেশ করে জাহান্নামে দাখিল হওয়া পর্যন্ত বরং তার পরও বারবার এ আবেদনই করতে থাকবে: আমাদের আর একবার মাত্র দুনিয়ায় পাঠিয়ে দেয়া হোক। এখন আমরা তাওবা করছি, আর কখনো নাফরমানি করবো না, এবার আমার সোজা পথে চলবো। যেমন: আল্লাহ তা’আলা বলেন,“হায়! যদি এমন কোন উপায় হতো যার ফলে আমরা আবার দুনিয়ায় প্রেরিত হতাম তখন আমাদের রবের নিদর্শনগুলোকে মিথ্যা বলতাম না এবং মু’মিনদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যেতাম। আসলে একথা নিছক এ জন্য বলবে যে, তারা যে সত্যকে ধামাচাপা দিয়ে রেখেছিল তা সে সময় আবরণমুক্ত হয়ে তাদের সামনে এসে যাবে। নয়তো তাদেরকে যদি আগের জীবনের দিকে ফেরত পাঠানো হয় তাহলে আবার তারা সে সবকিছুই করে যাবে যা করতে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল। তারা তো মিথ্যুক।”(সুরা আনয়াম:২৭-২৮) আল্লাহ বলেন,“হে মুহাম্মদ! সেই দিন সম্পর্কে এদেরকে সতর্ক করো, যেদিন আযাব এসে এদেরকে ধরবে। সে সময় এ জালেমরা বলবে, “হে আমাদের রব! আমাদের একটুখানি অবকাশ দাও, আমরা তোমার ডাকে সাড়া দেবো এবং রাসুলদের অনুসরণ করেবা।” তোমরা কি তারা নও যারা ইতিপূর্বে কসম খেয়ে খেয়ে বলতে আমাদের কখনো পতন হবে না।”(সুরা ইবরাহিম:৪৪) “ হায় যদি আমাদের আবার একবার ফিরে যাওয়ার সুযোগ মিলতো, তাহলে আমরা মু’মিন হয়ে যেতাম।”(সুরা শুয়ারা:১০২) “যারা কুফরী করেছে কিয়ামতের দিন তাদের ডেকে বলা হবে,“আজ তোমরা নিজেদের ওপর যতটা ক্রোধান্বিত হচ্ছো, আল্লাহ তোমাদের ওপর তার চেয়েও অধিক ক্রোধান্বিত হতেন তখন যখন তোমাদেরকে ঈমানের দিকে আহবান জানানো হতো আর তোমরা উল্টো কুফরী করতে।” তারা বলবে: হে আমাদের রব! প্রকৃতই তুমি আমাদেরকে দু’বার মৃত্যু দিয়েছো এবং দু’বার জীবন দান করেছো। এখন আমরা অপরাধ স্বীকার করছি। এখন এখান থেকে বের হওয়ার কোন সুযোগ কি আছে?”(সুরা মু’মিন:১০-১১)

কিয়ামতের দিন কাফেররা যখন দেখবে যে, তারা পৃথিবীতে শিরক, নাস্তিকতা, আখিরাত অস্বীকৃতি এবং নবী নাসুলদের বিরোধীতার ওপর নিজেদের গোটা জীবনের তৎপরতা ভিত্তিস্থাপন করে যারপর নাই নির্বুদ্ধিতার কাজ করেছে এবং সে নির্বুদ্ধিতার কারণে এখন চরম অকল্যাণকর ও অশুভ পরিণামের সম্মুখীন হয়েছে তখন তারা নিজেদের আঙ্গুল কামড়াতে থাকবে এবং বিরক্ত হয়ে নিজেরাই নিজেদেরই অভিশাপ দিতে থাকবে। তখন ফেরেশতারা তাদের ডেকে বলবে, আজ তোমরা নিজেরাই নিজেদের ওপর অত্যন্ত ক্রোধান্বিত হচ্ছো। কিন্তু ইতিপূর্বে পৃথিবীতে তোমাদেরকে এ পরিণাম থেকে রক্ষা করার জন্য আল্লাহ তা’আলা এবং সৎকর্মশীল লোকেরা সঠিক পথের দিতে আহবান জানাতেন আর তোমরা সে আহাবান প্রত্যাখ্যান করতে তখন আল্লাহ তা’আলার ক্রোধ এর চেয়েও বেশী করে প্রজ্জলিত হতো।

মুত্তাকীদের মৃত্যুর অবস্থা: “অন্যদিকে যখন মুত্তাকীদেরকে জিজ্ঞেস করা হয়, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে কি নাযিল হয়েছে, তারা জবাব দেয়, “সর্বোত্তম জিনিস নাযিল হয়েছে।” এ ধরনের সৎকর্মশীলদের জন্য এ দুনিয়াতেও মংগল রয়েছে এবং আখিরাতের আবাস তো তাদের জন্য অবশ্যি উত্তম। বড়ই ভালো আবাস মুত্তাকীদের। চিরন্তন অবস্থানের জান্নাত, যার মধ্যে তারা প্রবেশ করবে। পাদদেশে প্রবাহিত হতে থাকবে নদী এবং সককিছু সেখানে তাদের কামনা অনুযায়ী থাকবে। এ পুরস্কার দেন আল্লাহ মুত্তাকীদের।”(সুরা আন নাহল:৩০-৩১)

মৃত্যু নিছক দেহ ও রুহের আলাদা হয়ে যাবার নাম। তবে সম্পূর্ণ বিলুপ্ত ও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার নাম নয়। দেহ থেকে আলাদা হয়ে যাবার পর রুহ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় না বরং দুনিয়াবী জীবনের অভিজ্ঞতা এবং মানসিক ও নৈতিক উপার্জনের যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি হয়েছিল তার সবটুকু সহকারে জীবিত থাকে। এ অবস্থাটি অনেকটা ন্বপ্নের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। একটি অপরাধী রুহকে ফেরেশতাদের জিজ্ঞাসাবাদ. তারপর তার আযাব ও যন্ত্রণার মধ্যে পড়ে যাওয়া এবং তাকে দোযখের সামনে উপস্থাপিত করা-এসব কিছু এমন একটি অবস্থার সাথে সাদৃশ্য রাখে যেমন একজন খুনের আসামীকে ফাঁসী দেবার একদিন আগে একটি ভয়ংকর স্বপ্নের আকারে তার কাছে উপস্থিত হয়। অনুরূপভাবে একটি পবিত্র পরিচ্ছন্ন ও নিষ্কুলস রুহের সম্বর্ধনা, তারপর তার জান্নাতের সুখবর শোনা এবং জান্নাতের বাতাস ও খোশবুতে আপ্লুত হওয়া-এসব কিছুও এমন একজন কর্মচারীর স্বপ্নের সাথে মিলে যায় যে সুচারুরূপে নিজের কাজ সম্পন্ন করার পর সরকারের ডাকে হেড কোয়ার্টারে হাযির হয় এবং সাক্ষাতকারের জন্য চুক্তিবদ্ধ তারিখের একদিন আগে ভবিষ্যত পুরস্কারের প্রত্যাশাদীপ্ত একটা মধুর স্বপ্ন দেখে।

শিংগার দ্বিতীয় ফুৎকারে এ স্বপ্ন হঠাৎ ভেংগে চুরমার হয়ে যাবে। এবং অকস্মাৎ নিজেদেরকে দেহ ও রুহ সহকারে হাশরের ময়দানে জীবিত অবস্থায় পেয়ে অপরাধীরা অবাক হয়ে বলবে: আরে, আমাদের শয়নগৃহ থেকে আমাদের উঠিয়ে আনলো কে? কিন্তু ঈমানদাররা পূর্ণ নিশ্চিন্ততার সাথে বলবে:‘করুণাময় আল্লাহ এ জিনিসেরই ওয়াদা করেছিলেন এবং রাসুলদের বর্ণনা সঠিক ছিল।

লেখক: গবেষক, কলামিষ্ট


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীর সাথে সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সৌজন্য সাক্ষাৎ

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যশোরে ৪ দিনের বৃষ্টিপাতে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা, বিপর্যস্ত জনজীবন

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

৪ ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমালো পাকিস্তান

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

তারাকান্দায় সাবেক এমপি শরীফসহ ৫৯ আ’লীগ নেতাকর্মীর নামে মামলা

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

শার্শায় বাবার কোদালের আঘাতে ছেলে নিহত

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

গোলাপগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

কিশোরগঞ্জে ঈদে মিলাদুন্নবীর র‌্যালিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, মসজিদ-মাজার ভাঙচুর, নিহত- ১

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাবিব-বিপ্লব গংদের নির্দেশে পুলিশ নেতা সেজে বিভ্রান্ত করেছিলেন কনস্টেবল জয়

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠা হলে ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জগতবাসী দেখতে পাবে -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

যানজটের সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা-মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

মসজিদ-মাদরাসা কমিটি থেকে ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগীদের বিতাড়িত করতে হবে: আজিজুল হক ইসলামাবাদী

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

প্রশাসক হতে চান শিক্ষকরা, ঠেকাতে একাট্টা ৪ সংগঠন

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা

বাংলাদেশের এই দলকে সেরা বললেন হার্শা