শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) : জীবন ও কর্ম

Daily Inqilab মাওলানা আব্দুল হান্নান তুরুকখলী

২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:২৮ পিএম | আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০১ এএম

ইলমে কিরাতের প্রচার-প্রসারে যে ক’জন মহান মনীষী এ পৃথিবীতে অনবদ্য অবদান রেখেছেন মক্কা শরীফের প্রখ্যাত বুজুর্গ, মালিকী মাজহাবের সুপ্রসিদ্ধ ফকীহ, হারামাইন শরীফের কারীগণের প্রধান ও ইমামগণের পরীক্ষক শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) তাদের মধ্যে একজন। ভারতীয় উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন, রঈসুল কুররা ওয়াল মুফাসসিরীন, উস্তাজুল মুহাদ্দিসীন, শামসুল উলামা আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী সাহেব কিবলাহ ফুলতলীর (১৯১৩-২০০৮ খ্রি.) কিরাতের উস্তাদগণের অন্যতম ছিলেন শায়খ আহমদ হিজাজী মক্কী (র.)। রঈসুল কুররা হযরত শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) সম্পর্কে নি¤েœ সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করা হলো-

জন্ম ও বংশ পরিচয় : হাফিজ ফকিহ শায়খ আহমদ হিজাজী ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মাহমুদ ইবনে আবু তালিহ আব্দুল আল আত-তাহতাওয়ী ১৩০৩ হিজরি (১৮৮৫ খ্রি.) সালে মিশরের সোহাগ প্রদেশের তাহতা শহরে একটি সম্ভ্রান্ত ধার্মিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পূর্বপুরুষগণ আরবের জুহাইনাহ গোত্রীয় ছিলেন, যারা হিজাজ থেকে মিশরে পাড়ি জমিয়েছিলেন। বংশসূত্রে তিনি ছিলেন হিজাজী। এজন্যই তিনি হিজাজী নামে সুপরিচিত। শৈশবেই তিনি তাঁর পিতা-মাতাকে হারান।

শিক্ষাদীক্ষা : শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) সোহাগ শহরেই প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং প্রথমে সাত কিরাতে পবিত্র কুরআন হিফজ করেন এবং পরে দশ কিরাতে পারদর্শিতা লাভ করেন। তিনি ইমাম হাফস (র.)-এর কিরাত অনুযায়ী তাজবীদ শাস্ত্রে অগাধ পা-িত্য অর্জন করেন। তিনি মিশরের বিশ্ববিখ্যাত জামে’ আল আজহার-এ ‘আল ফিকহ ওয়াল উলুমুদ দ্বীনিয়্যাহ’ অধ্যয়ন করেন এবং তাঁর শায়খ ও মুরব্বী শায়খ আল্লামা আজহারী আহমদ আদ-দরদের (র.)-এর তত্ত্বাবধানে একজন হাফিজ, কারী এবং ফকীহ হিসেবে ডিগ্রি লাভ করেন।

মক্কা শরীফে আগমন : বিভিন্ন বিষয়ে অগাধ পা-িত্য অর্জনের পর শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) হিজাজে ফিরে আসেন। তখন হিজাজ ছিল তুর্কী শাসনাধীন। বাল্যকালে তিনি কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে মরণাপন্ন হয়ে পড়েন। আল্লাহর অশেষ মহিমায় তিনি রোগমুক্ত হলে আল্লাহর ঘরের পাশে বসবাস করার মান্নত করেন তিনি। হজ আদায় এবং মক্কা শরীফের বাইতুল্লাহর পাশে বসবাস করার সংকল্প নিয়ে যখন তিনি মক্কা শরীফে আসেন তখন তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর।

ইলমে কিরাতের খেদমতে আহমদ হিজাজী (র.) : শায়খ আহমদ হিজাজী মক্কী (র.) ছিলেন অত্যন্ত সুললিত কন্ঠের অধিকারী। তাঁর সুমধুর কণ্ঠ যে কাউকে আকৃষ্ট করতো। তাঁর কণ্ঠে কুরআন তেলাওয়াত শোনার জন্য মক্কা শরীফের হারাম এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জনসাধারণ, শিক্ষার্থী এবং হারাম শরীফে হজ-ওমরাহকারীগণ প্রতিদিন আসর ও মাগরিবের নামাজের পর মসজিদে হারামে বাবে আজইয়াদের নিকটে তাঁর চতুর্পাশ্বে ভিড় জমাতেন। তাঁর সুমধুর কণ্ঠ এতই উচ্চ ছিল যে, মসজিদে হারামের বাইরে থেকে তাঁর কুরআন তেলাওয়াত শোনা যেত। অথচ তখন পর্যন্ত মাইক বা লাউড স্পীকারের সূচনা হয়নি। তাছাড়া তিনি মসজিদে হারামের বাবে বনি শাইবার সম্মুখে প্রতিদিন বিভিন্ন কিরাতে কুরআনে হাফিজগণের সবক গ্রহণ করতেন। তাজবীদের সাথে বিশুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াতে এবং হিফজে কুরআনে তাঁর দক্ষতা দেখে তৎকালীন মক্কা শরীফের তুর্কী গভর্নর আকৃষ্ট হন এবং তাঁর কাছে বিশুদ্ধভাবে কুরআন শিক্ষা গ্রহণ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) তুর্কী গভর্নরকে কুরআন শিক্ষা দিতে রাজী হলেন এবং ইমাম হাফস (র.)-এর কিরাত অনুযায়ী কুরআন শিক্ষা দিতে আরম্ভ করলেন। তুর্কী গভর্নরের প্রভাবে অনেক শিক্ষার্থী জড়ো হয়ে গেলে শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) তাদেরকেও কুরআন শিক্ষা দেন। কিছুদিন পর তুর্কী গভর্নর শায়খ আহমদ হিজাজী (র.)-কে তায়েফে অবস্থিত সেনাবাহিনীর হেড কোয়ার্টারের ইমাম মনোনীত করলেন এবং সেনাবাহিনী ও সাধারণ মানুষকে কুরআন শিক্ষা দেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করলেন। এর ফলে তায়েফবাসীগণ তাঁর হাতে কুরআন শিক্ষা ও হিফজ করার সুবর্ণ সুযোগ লাভ করলো। তাঁর এ নিরলস খেদমতের মাধ্যমে তিনি তায়েফবাসীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার পাত্রে পরিণত হলেন। কিন্তু শায়খ আহমদ হিজাজী (র.)-এর মন মসজিদে হারামে ফিরে আসার জন্য ছটফট করতে লাগল। ১৩৩১ হিজরির শেষ দিকে এবং ১৩৩২ হিজরির প্রথম দিকে (১৯১৩ খ্রি.) তুর্কী শাসনের অবসান হলে শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) মক্কা শরীফে ফিরে আসেন। পরবর্তীতে তিনি কুরআন শিক্ষা দানের জন্য পূর্ব এশিয়ায় সফর করেন। তিনি পূর্ব এশিয়ায় দীর্ঘদিন অবস্থান করে সেখানকার বিভিন্ন শহরে-গ্রামে গিয়ে কুরআন শিক্ষা দান করেন। তিনি যেখানেই যেতেন সেখানেই বিভিন্ন বয়সী কুরআন পিপাসু শিক্ষার্থীরা তাঁর পাশে এসে জড়ো হতেন।

হাশিমী শাসনকালে (১৯১৬-১৯২৫ খ্রি.) শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) মক্কা শরীফে তাঁর পরিবারের কাছে ফিরে আসেন এবং হারাম শরীফের অধিবাসী ও তাঁর কাছে আগত শিক্ষার্থীদের তিনি নিজ ঘরে কুরআন শিক্ষা দিতে থাকেন। এ সময় হিজাজের শাসক শরীফ হুসাইন বিন আলীর শাসনামলে তাকে জিদ্দা শহরের মাদ্রাসায়ে রুশদিয়ার প্রাথমিক শাখার প্রধান মনোনীত করা হয়। এ মাদ্রাসায় তাঁর সঙ্গে শিক্ষক হিসেবে ছিলেন-শায়খ সাদাকাহ মানসূরী, শায়খ আব্দুল হামিদ আতিয়াহ, শায়খ মোস্তফা দাগিস্তানী, সাইয়্যিদ হুসাইন যাইনী প্রমুখ। এ মাদ্রাসায় তাঁর কাছে কুরআন শিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছিলেন শায়খ ওমর ইবনে আফিন্দী মুহাম্মদ নাসিফ, শায়খ মুহাম্মদ নুর ইবনে শায়খ আহমদ নাসসহ হিজাজ ও জিদ্দার অনেক খ্যাতনামা ব্যক্তিবর্গ। তিনি জিদ্দার মাদ্রাসায়ে রুশদিয়াতে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ছয় বছরের বেশি সময় অতিবাহিত করেন। ১৩৪০ হিজরিতে তাঁর স্ত্রী মারা গেলে তাকে জিদ্দার মাদ্রাসার দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে মক্কা শরীফে ফিরে আসতে হয়। আগের মতোই তিনি মসজিদে হারামে এবং তাঁর নিজ ঘরে পবিত্র কুরআন শিক্ষা দিতে থাকেন। এ সময় সিঙ্গাপুর এবং মালয় থেকে কিছু কিরাতের শিক্ষার্থী মক্কা শরীফে আসেন এবং শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) কে তাদের সাথে যেতে অনুরোধ করেন, যাতে তিনি কুরআন শরীফের সে দরস পূর্ণ করেন যা তিনি পূর্বে আরম্ভ করেছিলেন। তাদের অনুরোধে পরিবারের কঠিন সময় থাকা সত্ত্বেও তিনি মহান আল্লাহর উপর ভরসা করে ১৩৪২ হিজরিতে (১৯২৩ খ্রি.) পূর্ব এশিয়া সফর করেন এবং তথায় বেশ কয়েক বছর অবস্থান করেন। ইতোমধ্যে আরবে হাশিমী শাসনের পতন হয় এবং বাদশাহ আব্দুল আজিজ সৌদি শাসনের গোড়াপত্তন করেন। শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) পূর্ব এশিয়ার দেশসমূহে অগণিত কারী, হাফিজ এবং ফকীহ তৈরি করে আবার মক্কা শরীফে ফিরে আসেন। শায়খ আহমদ হিজাজী আল ফকীহ (র.) ১৩৫৩ হিজরিতে (১৯৩৪ খ্রি.) ফিকহ বোর্ডের প্রধান (গ্রান্ড মুফতী) মনোনীত হন এবং শিক্ষা ও কিরাত বোর্ডের প্রধান মনোনীত হন। এরপরও শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) নিজেকে কুরআন শিক্ষা দানে ব্যস্ত রাখেন। তিনি তাঁর ঘরকে বিশুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত শিক্ষা ও হিফজ শিক্ষাদানের কেন্দ্রে পরিণত করেছিলেন। যেখানে তিনি দিনের বেশিরভাগ সময় স্থানীয় অধিবাসী ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভারত, বাংলা, বুখারা, তুরস্ক ইত্যাদি দেশ থেকে হজ্ব কিংবা উমরাহ আদায় করতে আসা কুরআন পিপাসুদের কিরাত, হিফজ ও ফিকহ শিক্ষা দিতেন। সাধারণত তিনি ইমাম হাফস (রা.)-এর কিরাত অনুযায়ী কিরাত শিক্ষা দিতেন। তবে কোনো কোনো বিশেষ শিক্ষার্থীকে তিনি ইমাম শাতিবী (র.)-এর পদ্ধতি অনুযায়ী সাত কিরাতও শিক্ষা দিতেন। শায়খ আহমদ হিজাজী (র.) কিরাত ও তাজবীদ শাস্ত্রের উপর কয়েকটি গ্রন্থ রচনা করেন। ‘আল-কাউলুস সাদীদ ফী আহকামিত তাজবীদ’-এর মধ্যে প্রসিদ্ধ গ্রন্থ। যা পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে।

আহমদ হিজাজী (র.)-এর প্রখ্যাত ছাত্রবৃন্দ : শায়খ আহমদ হিজাজী (র.)-এর নিকট অগণিত বিখ্যাত কারী ও মুজাবিবদ বিশুদ্ধভাবে কুরআন শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। তাঁর প্রখ্যাত ছাত্রবৃন্দের মধ্যে রয়েছেন-তাঁর দুই ছেলে মুহাম্মদ আমিন ও আব্দুল্লাহ, শায়খুল কুররা শায়খ আহমদ যাকী দাগিস্তানী, শায়খুল কুররা আব্বাস মাকাদিমী, শায়খুল কুররা জামিল আশী, শায়খুল কুররা মুহাম্মদ সালিহ বাহায়দারাহ, শায়খুল কুররা মুহাম্মদ কুহায়লী, শায়খ আব্দুল হামিদ হায়াত, শায়খ আহমদ সাদুল্লাহ, শায়খুল কুররা মুহাম্মদ আন-নুনু, শায়খ আব্দুল হামিদ গুন্দুরাহ, শায়খুল কুররা জাফর জামিল আল-বারমাকী প্রমুখ। তাঁর কাছে অগণিত কুররা ও উলামায়ে কেরাম ফিকহ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেছেন। তাঁদের মধ্যে শায়খুল কুররা ওয়াল ফকীহ শায়খ মুহাম্মদ নূর আবুল খায়র, শায়খ উমর আল-ফকীহ, শায়খ সিরাজ কারুত আল-ফকীহ প্রমুখের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। অনেক অনারব আলেমও তাঁর কাছে বিশুদ্ধভাবে কুরআন শিক্ষাগ্রহণ করে সনদ লাভ করেছেন। তাঁদের মধ্যে শামসুল উলামা আল্লামা আব্দুল লতিফ সাহেব কিবলা ফুলতলী (র.) সর্বাধিক খ্যাতি লাভ করেছেন। আল্লামা সাহেব কিবলা ফুলতলী (র.)-এর মাধ্যমে বাংলাদেশ, ভারত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইলমে কিরাত শিক্ষা প্রসারিত হয়েছে। এছাড়া আরবের বাইরে তাঁর ছাত্রদের মধ্যে শায়খ মুহাম্মদ মাসুম, শায়খ মুহাম্মদ তাহের জাওয়া, শায়খ আশহাদ আলী বিন মুহাম্মদ সাদির বাঙ্গালী, শায়খ মুস্তফা রাওয়াস প্রমুকের নাম উল্লেখযোগ্য। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ তাঁর নিকট থেকে ইলমে ফিকহও শিক্ষা লাভ করেছেন। (অসমাপ্ত)

লেখক : প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বড়দিনের ধর্মীয় ইতিহাস ও তাৎপর্য
ইসলামি অর্থনীতির স্বরূপইসলামি অর্থনীতির স্বরূপ
হাজারো পীর-আউলিয়ার শিরোভূষণ সৈয়দ সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ঘুষ : দেয়া-নেয়া দুটিই অপরাধ
আরও

আরও পড়ুন

মাগুরার শালিখায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

মাগুরার শালিখায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু

আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি আর হাসিনার ভরসা ভারতে -দুলু

বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন

বাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের

ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকায় ‘হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.আ.) বিশ্বের নারীদের আদর্শ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা

চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন