হেদায়তের আলোকবর্তিকা খাজাবাবা ইউনুছ আলী এনায়েতপুরী
০৬ জুন ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৬ জুন ২০২৪, ১২:০৩ এএম
ইসলামের শাশ^ত বাণী প্রচারে যে কয়জন বাঙ্গালী বিশ^ দরবারে অসামান্য অবদান রেখেছেন তাঁদের মধ্যে ভারতীয় উপমহাদেশের অবিসাংবাদিত আধ্যাত্মিক ইমাম, জামানার মুজাদ্দিদ, তাপসকুল শিরোমণি শাহ্সূফি খাজা ইউনুছ আলী রহ.’র নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য; তাঁর সান্নিধ্যে শতশত মানুষ খুঁজে পেয়েছেন সিরাতুল মুস্তাকিম। তাসাউফ চর্চার প্রাণকেন্দ্র উত্তরবঙ্গের সিরাজগঞ্জ জেলার এনায়েতপুর গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন। তৎকালীন সময়ে এনায়েতপুর পাক দরবার শরীফ ছিলো আদর্শিক ও কামেল মানুষ বানানোর অপ্রাতিষ্ঠানিক মহাবিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে শতশত মানুষ সিনা-ব-সিনা জ্ঞান শিক্ষা নিয়ে আলোকিত মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁর হাত ধরে বহু পীর-আউলিয়া ও জ্ঞানী-গুণীর জন্ম হয়েছেন। অনুসারীদের সিংহভাগ বাংলা-ভারতের হলেও বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন কয়েক কোটি ভক্ত-আশেক। ১৮৮৬ সালের শনিবার সুবহে সাদিকের সময় তিনি এ ধরণীতে আগমণ করেন। পিতার দিক দিয়ে ফাতেমী বংশের এবং মায়ের দিক দিয়ে হজরত আবু বকর ছিদ্দিক রাদ্বি.’র বংশের। পাঁচ বছর বয়সেই পিতৃবিয়োগ হওয়ায় বিদূষী মাতার তত্ত্বাবধানে অপ্রাতিষ্ঠাতিকভাবে পৈতৃক পাঠাগারে সংরক্ষিত কুরআন-হাদিস-ফেকাহ ও অন্যান্য কিতাবাদি অধ্যয়নসহ আরবী ও ফারসি ভাষার বিশেষ জ্ঞান লাভ করেন। অল্প বয়সেই ছোটখাটো কাজ করে সংসার চালাতে মাকে সাহায্য করতেন। মা টুপি সেলাই, সবজি বাগান ও এলাকার শিক্ষার্থীদের নিজগৃহে পাঠদান করে সংসার চালাতেন। সুন্নাতে নববীর এ তাবেদার; এগারো বছর বয়সে রংপুর, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, কুষ্টিয়া, নদীয় ও মালদাহসহ নানান জায়গায় ব্যবসায়িক সফরে বেরিয়ে পড়েন। এক পবিত্র রজনিতে মা স্বপ্নে দেখতে পেলেন, ‘দক্ষিণ আকশে এক উজ্জ্বল আলো উদিত হচ্ছে’। এ স্বপ্নের কিছুদিন পর বুযুর্গ মা সকালে শুনতে পেলেন, ভারতের প্রখ্যাত পীর রাসূলনোমা সৈয়দ ফতেহ আলী ওয়াসীর বিশিষ্ট খলিফা সৈয়দ ওয়াজেদ আলী মেহেদিবাগী শাহজাদপুর উপজেলার চিনা ধুকুরিয়ায় ইসলাম প্রচারে আগমন করেছেন। সংবাদটি শোনা মাত্রই পুত্র ইউনুছ আলীকে এলাকার মুরব্বিদের সাথে সৈয়দ ওয়াজেদ আলীর সান্নিধ্যে পাঠান। তখন তিনি ১৭/১৮ বছরের যুবক। মায়ের আদেশ অনুযায়ী ওয়াজেদ আলীর স্বাক্ষাৎ নিয়ে মুরিদ হন এবং তথায় সৈয়দ ওয়াজেদ আলীর সাথে সাতদিন অবস্থান করেন। সাতদিন পরে সৈয়দ ওয়াজেদ আলীর অনুমতিক্রমে নিজগৃহে ফিরে যান। এরপর থেকেই তাঁর অন্তরে মুর্শিদের মুহাব্বতের ফয়েজ অতিমাত্রায় জারি হতে থাকে। তাসাউফের ভাষায় এ মুহাব্বতকে ‘ফানাফিশ শায়খ’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এ স্তরে তরীক্বতপন্থীগণ আপন পীরের খাছলত আয়ত্ত করতে শুরু করেন। এ প্রসঙ্গে খাজা বাবা এনায়েতপুরী রহ. বলেছিলেন, ‘‘পীরের খাছলত ধরো; তবেই ত্রাণ ও মুক্তি।’’ একদা তিনি মুর্শিদের স্বাক্ষাৎ লাভের জন্য মায়ের অনুমতিক্রমে কলকতায় সফর করেন। অল্পদিনের মধ্যেই সৈয়দ ওয়াজেদ আলীর তত্ত্বাবধানে ক্বলবে ফয়েজ জারি হয়ে লতিফাসমূহে সুলতানুল আজকার জারি হয়ে যায়। এভাবে দায়রা-ই এমকানের স্তর আলমে নাছুত (বস্তুজগৎ) ও আলমে আরোয়ার (রুহের জগৎ) যাবতীয় মাকাম অতিক্রম করে ফানাফিশ শায়খের মাকামে উপনীত হন। এ দায়রা থেকে রূহানি জগতের রহস্যময় ও মহাবিস্ময়কর জ্ঞানের পথচলা শুরু হয়। এরপর তিনি দায়রায়ে জেলালের মঞ্জিল সম্পন্ন করেন। দায়রায়ে জেলালের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর সমস্ত গুপ্তরহস্য ও সিফাতের জ্ঞান অর্জন করে থাকেন। এ দায়রাতে রয়েছে- বেলায়াতে ছোগরা, বেলায়াতে কোবরা, বেলায়াতে আউলিয়া, দায়রায়ে মহব্বত, দায়রায়ে মাইয়াত, আল্লাহর কুওত (আল্লাহর শক্তি), আল্লাহর ছামাদিয়াত (ছামাদ অর্থ- আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, অবিনশ^র, চিরন্তন, স্বয়ংসম্পূর্ণ, সূত্র- সূরা আর রাহমান ২৯, সূরা আল-ইখলাস ১-২)। এভাবে তিনি মাকামে মুসাবী, মাকামে ইব্রাহীম, মাকামে ঈসাবী, দায়রায়ে বেলায়তে মুহাম্মদী, দায়রায়ে হাকিকতে কুরআন, দায়রায়ে হাকিকতে সালাত, দায়রায়ে হাকিকতে সাওমসহ প্রভৃতি মাকামসমূহ হাসিল করেন। এভাবে তিনি সুদীর্ঘ এগার বছর সৈয়দ ওয়াজেদ আলী মেহেদীবাগী (রহ.)’র দয়ার পরবশে নিসবতে মুজাদ্দেদীয়ার চব্বিশ দায়রা, নিসবতে চিশতিয়া, নিসবতে মাদারিয়া, নিসবতে সোহরাওয়ার্দীয়া, নিসবতে কাবরূইয়া, নিসবতে মোসাফিয়া, নিসবতে রাসূল করিম (দ.)’র আল আজহাব ও আজওয়াজে মোতাহেরাত রপ্ত করে হজরত মুহাম্মদ (দ.)’র আখাছুল খাছ মাকামের উরূজ, ফানা, বাকা ও নিসবতে জামেয়ার সমস্ত ছুলুক হাসিল করেন এবং ছায়েরে ইলাল্লাহ (তওবা, মোহাছেবা, মোয়াতেবা, মোয়ামেলাত, ইস্তেকামাত), ছায়েরে মা’আল্লাহ (ময়েল, উলফৎ, উন্স, মহব্বত, ইশক), ছায়েরে ফিল্লাহ (আলমে নাছূত, আলমে মালাকুত, আলমে জবরুত, আলমে লাহুত, আলমে ছেউদ/হাহুদ) এবং আবেদিয়াতের মাকামসমূহ হাসিল করে ২৭ বছর বয়সে ১৯১৩ সালে সৈয়দ ওয়াজেদ আলী মেহেদীবাগী রহ. কর্তৃক তরীক্বতের খেলাফত লাভ করেন। তিনি নকশেবন্দীয়া-মুজাদ্দেদীয়া তরিকা বেশি চর্চা করতেন। খাজা ইউনুছ আলীর মাকাম সর্ম্পকে সৈয়দ ওয়াজেদ আলী মেহেদীবাগী (রহ.) বলেছিলেন: (১) আল্লাহ তা’লা তাঁকে ইমামতির সনদ দিয়ে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন (২) ইউনুছ তরিকতের গউস (৩) ইউনুছের দ্বারা হেদায়াতের নূর এতোদূর প্রসারিত হবে যে, সারাবিশে^ লক্ষ লক্ষ লোক হেদায়াতের নূর লাভ পূর্বক মুক্তি লাভ করবে’’। আল্লাহর এ মহান ‘গউস’ নানান প্রতিকূলতা ও নানান ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যদিয়ে আল্লাহর দ্বীন ও রাসুলুল্লাহ দ.’র সত্য তরিকা প্রচার করে মানুষের অন্তরে হেদায়াতের নূরের আলোক রশ্মি জ¦ালিয়ে দিয়েছেন। খাজা ইউনূস আলী (রহ.) ১৯১৪-১৯৩৯ সাল পর্যন্ত বাংলা ও আসামের বিভিন্ন অঞ্চলে নকশেবন্দীয়া-মুজাদ্দেদীয়া তরিকা প্রচারে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। তন্মধ্যে- ময়মনসিংহ, আসাম (বঙ্গাইগাঁও, উদালগড়ি), জামালপুর জেলার (খোপাবাড়ী, শীতলকূর্শা, মাছিমপুর, তিতপল্লা, ঢেঙ্গারগড়, রায়েরচর, মামাভাগিনা, সাতকোড়া, রাঙ্গামাটিয়া, সুবর্ণেরচর, জঙ্গলদী, কুমড়ারচর, বঘাবাইদ, মেলান্দহ, খাসিমারা, পুইটারচর, টুপকারচর, গোপীনপুর), রাজশাহী জেলার (খুগজীপুর, গুরুদাসপুর, শ্রীপুর) উল্লেখযোগ্য । পূর্ববঙ্গে যে কয়েকজন ইসলাম প্রচার ও প্রসারে অবদান রেখেছেন তন্মধ্যে খাজাবাবা এনায়েতপুরী রহ. অন্যতম। খাজা বাবার আধ্যাত্মিক কার্যকলাপের কারণে বিশে^র বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দিনদিন লোকজনের যাতায়াত বাড়তে থাকলে এলাকার কিছু ঈর্ষান্বিত অসাধু কুচক্রী মহল তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করলেও আল্লাহ তা’আলা তাঁকে সবসময় সুরক্ষিত রেখেছেন। যাঁতে তিনি দ্বীনের কাজ সুষ্ঠ ও সুচারুরূপে সমাধা করতে পারেন। আল্লাহ তা’লা পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেন, ‘‘আল্লাহ সর্বোত্তম হেফাজতকারী ও সাহায্যকারী’’। বর্তমান সময়ে ভন্ড নামধারী পীররা তাদের নিরাপত্তার জন্য সিকিউরিটি ফোর্স তথা রক্ষীবাহিনী সাথে রাখেন। যা কুরআন-হাদিসের সাথে সর্ম্পূণ সাংঘর্ষিক। এনায়েতপুর পাক দরবার শরীফে আসা-যাওয়ার পথে আল্লাহর দুশমনরা তাঁর মুরিদানদের নানানভাবে অপদস্থ করতো। এমনকি তাঁদের সাথে থাকা টাকা-পয়সা এবং মূল্যবান জিনিসিপত্র কেড়ে নিয়ে ঠাট্ট-বিদ্রুপসহ নানানভাবে অপমানিত করতো। খাজা বাবা ইউনুছ আলী (র.) কে মুসলিম লীগে যোগদানের জন্য প্রেসার ক্রিয়েট করা হলে তিনি তাদের প্রস্তাব নাকচ করে দিলে; তাঁর উপর নেমে আসে জালিমদের অমানবিক নির্যাতন। এক পর্যায় এ সংবাদটি মাও. আবদুল হামিদ খান ভাসানী জানতে পান। ভাসানী সাহেব এ নির্যাতন বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ পূর্বক বলেছিলেন, “রাজনীতি শিখতে হলে আমার কাছে এসো; ধর্ম শিখতে হলে এনায়েতপুরে যাও”। বর্তমান আসামের (মওগাঁও, দরং, কামরূপ, গোয়ালপাড়া), অরুণাচল ও মেঘালয় প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গের (মালদাহ, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ), ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশ ও পশ্চিম পাঞ্জাব এবং বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, সিলেট, ঢাকা, চট্টগ্রাম, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, রাজশাহী, কুমিল্লা, বরিশাল, যশোর, খুলনাসহ ৬৪ জেলায় ও বিশে^র রন্দ্রে রন্দ্রে এই সিলসিলা জারি আছে। এই সিলসিলা সম্পূর্ণ শরীয়তের পাবন্দির মাধ্যমে আল্লাহ ও তাঁর প্রিয় হাবীবের খুশি-রেজামন্দি হাসিলের লক্ষে তরিকতের অজিফা মতে কঠিন-কঠোর রিয়াজত সাধানার উপর প্রতিষ্ঠিত। তরিকতের নামে ভন্ডামীকে তিনি কখনও আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতেন না। এ সিলসিলার কেউ শরীয়তকে অমান্য বা অবমূল্যায়ন করলে বুঝতে হবে সে খাজাবাবা এনায়েতপুরীর অনুসারী নয় বরঞ্চ সে ভন্ড, মিথ্যুক, ধোঁকাবাজ ও ধর্ম-ব্যবসায়ী। খাজা সাহেব তদ্বীয় বাণীতে ফরমান- ‘যে শরীয়তের বিরুদ্ধ চলে, সে আমার মুরিদ না’। মুসলিম উম্মাহর ঈমানী চেতনাকে উজ্জীবিত রাখাতে খাজা বাবা ইউনুস আলী ১৯১৬ সালে রাসূলে করিম (দ.)’র নির্দেশে ওরস মাহফিল চালু করলেও; আজ অবধি তথা- ১০৯ বছর ধরে ভাবগার্ম্ভীযের সাথে পালিত হয়ে আসছে। এ ওরসে বিশে^র বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইলমে মারিফতের সুধা পানকারী লক্ষ লক্ষ মানুষের গণ জামায়েত হয়। এ অনুষ্ঠানে সমস্ত নবী-রাসূল (আ.), আহলে বায়তে রাসূল (দ.), নবী করিম (দ.)’র বিবিগণ, সাহাবায়ে ক্বেরাম, আলেম-ওলামা, পীর-দরবেশ এবং সমস্ত মুসলমান নর-নারীর জন্য বিশেষ দোয়া মুনাজাত করা হয়। খাজা বাবা (র.) সরাসরি রাজনীতির সাথে সম্পৃত্ত না থাকলেও তিনি ছিলেন বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। সমসাময়িক বিশ^ পরিস্থিতি, বৈশি^ক রাজনীতি, সমাজনীতি ও অর্থনীতির সবসময় খবরাখবর রাখতেন। রাষ্ট্রের কঠিন পরিস্থিতি সমাধানের জন্য এবং মুসলিম জাতির বিজয়ের জন্য সবসময় আল্লাহর দরবারে দোয়া করতেন। রাষ্ট্রীয় কাঠামোর বিশেষ পরিবর্তনে আল্লাহর কুওতের ফয়েজ জারি করে সমস্যা নিরসন করতেন। আধ্যাত্ম জগতের এ মহান সূর্যপ্রভা ২রা মার্চ ১৯৫২ সালের রবিবার বেলা ১২টা ১৫ মিনিটে ৬৪ বছর বয়সে বেছালে হ্ক্ব লাভ করেন।
লেখক: সূফি লেখক, গবেষক ও কবি।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
নওগাঁর আত্রাই পৈসাতা গ্রামে ৩জনকে পিটিয়ে জখম আহতদের উদ্ধার করে ৯৯৯ পুলিশ
মাদারীপুরে গুড়ি বৃষ্টি আর হিমেল বাতাসে জনজীবন স্থবির
দুমকীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার লাশ দাফনে বাঁধা
দুবাই মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে বাংলাদেশি মেধাবী শিক্ষার্থীর অ্যাওয়ার্ড লাভ
'বরবাদ' সিনেমা শতকোটির গন্ডি পেরিয়ে যাবে! কি বললেন শাকিব?
রাজশাহীর পুঠিয়ায় বাস চাপায় মা ছেলেসহ একই পরিবারের তিনজন নিহত
দোয়ারাবাজারে ভারতেীয় সীমান্তে ৩০০ বস্তা রশুন আটক করেছে টাস্কফোর্স
রাজশাহীতে নেসকোর ভৌতিক বিল বন্ধসহ নানারকম হয়রানীর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
শ্যামনগর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফা অবহিতকরণে আলোচনা সভা
এমাজউদ্দীন আহমদের গ্রহণযোগ্যতা ছিল সর্বজনীন
বাংলাদেশে সা'দ পন্থিদের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে: হাটহাজারীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে বক্তারা
ভারত বাধা পেরিয়ে শিরোপা জিততে মরিয়া বাংলাদেশ
দোয়ারাবাজারে ভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গারো পাহাড়ের পানি হাতায় ঘুরতে এসে ভোগা নদীতে ডুবে ২ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সিলেট-তামাবিল চার লেন উন্নতিকরণে অনিয়ম-দূর্নীতির অভিযোগ
১০ বছর আগে উধাও মালয়েশিয়া বিমানের নতুন করে খোঁজ শুরু
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের, বন্ধ বিমানবন্দর
আজ ঐতিহ্যবাদী লেখক হোসেন মাহমুদের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী
দ. আফ্রিকাকে প্রথমবার হোয়াইটওয়াশের অভিযানে পাকিস্তান