শোক পালন বা শোক দিবস : প্রেক্ষিত ইসলামের নির্দেশনা-২
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম
(দ্বিতীয় অংশ)
শোক পালনের পদ্ধতি
প্রশ্ন : ১. শোক পালনের সুন্নাত পদ্ধতি কি?
২. তার সময় বা মেয়াদ কত দিন পর্যন্ত?
৩. এ সময়কালে কোন্ কোন্ বাক্য দ্বারা শোক প্রকাশ করা চাই?
৪. দূরে অব¯’ানের কারণে অথবা অন্য কোন সমস্যার কারণে কোন ব্যক্তি যদি নিজে উপ¯ি’ত হয়ে শোক প্রকাশ করতে না পারে, সেক্ষেত্রে পত্রের মাধ্যমে শোক প্রকাশ করতে পারে কি না?
৫. এর বৈধতার কি কোন প্রমাণ আছে?
উত্তর : শোক জ্ঞাপনের সুন্নাত পদ্ধতি হ”েছ, দাফনকার্য সম্পাদনের পরে অথবা দাফনকর্মের পূর্বে মৃতব্যক্তির বাসা-বাড়িতে গিয়ে তাদেরকে শান্তনাদান, তাদের অন্তরকে খুশি করা, ধৈর্য ধারণের কথা বলা ও উৎসাহ প্রদান করা এবং তাদের জন্য ও মৃতব্যক্তির জন্য দোয়া-সম্বলিত বাক্য বলা। শোক প্রকাশ ও শান্তনাদানের বিষয়টি সম্পর্কে বিভিন্ন হাদীছে বেশ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীছে এসেছেÑ
“মহানবী স. থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেছেন, কোন মুমিন ব্যক্তি যদি তার ভাইকে বিপদে শোক প্রকাশ কওে শান্তনা দেয়; তা হলে মহান আল্লাহ্ কিয়ামত দিবসে তাকে সম্মানের চাদর পরিধান করাবেন”। অর্থাৎ যে ব্যক্তি বিপদ ও পেরেশান কালীন সময়ে নিজ ভাইকে শান্তনা প্রদান করে এবং শোক জ্ঞাপন করে; তা হলে মহান আল্লাহ্ তাকে কিয়ামতের দিন মর্যাদার পোশাক পরিধান করাবেন।
আরেকটি হাদীছে এসেছেÑ “যে ব্যক্তি কোন বিপদগ্রস্তকে শান্তনা প্রদান করে মহান আল্লাহ্ তাকে ওই পরিমাণ সওয়াব দিবেন যে-পরিমাণ বিপদগ্রস্ত লোকটিকে (তার বিপদে ধৈর্যধারণের কারণে প্রদান করবেন”।
এ ছাড়া, আরেকটি হাদীছে এসেছেÑ “রাসূলুল্লাহ্ স. ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এমন কোন নারীর বেলায় তাকে শোক প্রকাশ করে শান্তনা প্রদান করেÑ যার সন্তান মারা গেছে; তা হলে তাকে জান্নাতের চাদর পরিধান করানো হবে”।
শোক প্রকাশ বা শান্তনাদানের শব্দ-বাক্য নির্ধারণ করা নেই। পৃথক পৃথক আছে বা হতে পারে। সবুর ও ধৈর্যের এবং শান্তনাজ্ঞাপক প্রয়োজনীয় ও উপযোগী যে-কোন বাক্য হতে পারে। উত্তম হতে পারে এমনটি বলাÑ অর্থাৎ “যা নিয়ে গেছেন, তা-ও সেই আল্লাহ্র প্রদত্ত এবং যা কিছু দিয়ে রেখেছেন, তা-ও সেই তাঁরই মালিকানার। আর সব কিছুরই তাঁর কাছে রয়েছে একটা নির্দিষ্টকৃত সময় বা মেয়াদ। সুতরাং ধৈর্য রাখুন এবং মহান আল্লাহ্র কাছে তার বিনিময়ে সওয়াবের প্রত্যাশা করুন”।
নি¤েœাক্ত বাক্যগুলোও একটি হাদীছে এসেছেÑ
“মহান আল্লাহ্ আপনাকে বিরাট সওয়াব দান করুন; আপনার সবুরের কারণে আল্লাহ্ তা‘আলা আপনাকে অনেক প্রতিদান নসীব করুন! আপনার মৃতজনকে আল্লাহ্ মাগফিরাত দান করুন! তবে মৃতব্যক্তি যদি সাবালক না হয় এবং এমন হয় যার প্রতি শরীয়তের বিধি-বিধান প্রযোজ্য নয়Ñ সেক্ষেত্রে যেহেতু তার কোন পাপ বা হিসাবই নেই; সুতরাং তার বেলায় “আপনার মৃতকে আল্লাহ্ ক্ষমা করুন’Ñ বলারও প্রয়োজন নেই”!
জটিলতা বা দূরে থাকা অব¯’ায় নিজে স্বয়ং উপ¯ি’ত হতে না পারলে, সেক্ষেত্রে পত্রের মাধ্যমেও শোক-শান্তনা জানানো যেতে পারে। কারণ, এটিও মহানবী স. এর সুন্নাতের অন্তর্গত। কেননা হযরত মু‘আয ইবন জাবাল রা.-কে তাঁর পুত্রের ইন্তেকালজনিত কারণে প্রিয়নবী স. শান্তনাদায়ক পত্র লিখেছিলেন। তাঁর সেই চিঠি হিসনে-হাসীন গ্রšে’ বিদ্যমান। সেটি নি¤েœ দেখা যেতে পারেÑ
“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আল্লাহার রাসূল মুহাম্মদ স. এর পক্ষ হতে মু‘আয ইবন জাবাল রা. এর নামে। তোমার প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! আমি তোমার কাছে মহান আল্লাহ্র প্রশংসা করছি, যিনি ব্যতীত আর কোন উপাস্য নেই। অতপর, হামদ ও সানা’র পরে, মহান আল্লাহ্ তোমাকে বিরাট সওয়াব দান করুন! এবং ধৈর্য ধারনের তাওফীক দিন। আমাদেরকে এবং তোমাকে শোকর করার সৌভাগ্য দান করুন! কেননা নিঃসন্দেহে আমাদের প্রাণসমূহ্ ও সব সম্পদের; আমাদের বিধবা স্বামী হারাদের এবং আমাদের সন্তান-সন্ততি সব মহান ও সুউ”চ সত্তা মহান আল্লাহরই বরকতপূর্ণ মালিকানাধীন এবং অ¯’ায়ীভাবে আমাদের কাছে সোপর্দ করা বিষয়াদি- সেসব দ্বারা একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত উপকৃত হওয়ার সুযোগ আমাদেরকে প্রদান করা হয় মাত্র। নির্ধারিত সময়ান্তে মহান আল্লাহ্ তা ফেরত নিয়ে নেন। তা ছাড়া, আমাদের প্রতি ফরয দায়িত্ব অর্পন করা হয়েছে, যখন তা আমাদেরকে প্রদান করেন তখন যেন আমরা শোকর আদায় করি; আবার যখন তিনি তা ফেরত নেয়ার মাধ্যমে আমাদেরকে পরীক্ষার মুখোমুখী করেন তখন যেন আমরা ধৈর্য ধারন করি। তোমর পুত্রও মহান আল্লাহ্র সেসব আকর্ষণীয় অবদানের এবং সোপর্দকৃত আমানতের অন্যতম ছিল। আল্লাহ্ তা‘আলা তোমাকে তার সূত্রে একটা ঈর্ষণীয় ও সন্তোষযোগ্য পš’ায় উপকার প্রদান করেছেন; আর এখন বিরাট সওয়াব, রহমত, মাগফিরাত ও হিদায়েতের প্রতিদানে তাকে উঠিয়ে নিয়েছেন। তুমি যদি এখন সওয়াবের প্রত্যাশী হও তা হলে ধৈর্য ধারন করো। কোনভাবে যেন তোমার অধৈর্য বা কান্নাকাটি তোমার সওয়াবকে বিনষ্ট না করে; সেক্ষেত্রে তোমাকে লজ্জার সম্মুখীন হতে হবে। মনে রেখো! কান্নাকাটি কোন জিনিসকে ফিরিয়ে দিতে পারে না এবং চিন্তা-পেরেশানীকেও দফা করতে পারে না। আর যা হবার তা তো হয়েই যাবে এবং যা হওয়ার ছিল সেটাই হয়ে গেছে! সালামান্তেÑ”।
হযরত আব্বাস রা. এর যখন ইন্তেকাল হল তখন একজন বেদুঈন তাঁর পুত্র হযরত আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রা. এর প্রতি শোক ও শান্তনা জ্ঞাপন করে নি¤েœাক্ত পংক্তি লিখে পাঠায়Ñ অর্থাৎ “আপনি সবুর করুন! আমরাও আপনার সুবাদে সবুর করবো। কেননা বড়দের সবুর করতে দেখে ছোটরাও সবুর করতে শিখে। সবুর করার দ্বারা আপনি প্রতিদান পাবেন। সেটি আপনার জন্য হযরত আব্বাসের চেয়েও উত্তম হবে। আবার হযরত আব্বাস রা. এর মহান আল্লাহ্র যে নৈকট্য অর্জিত হয়েছে সেটি তাঁর জন্য আপনার তুলনায় অধিক উপকারী। বর্ণিত রয়েছে, এ পংক্তিগুলো দ্বারা হযরত আব্দুল্লাহ্র শান্তনা ও অন্তরের পরিতৃপ্তি অর্জিত হয়েছে।
শোক প্রকাশ বা শান্তনা প্রদানের সুন্নাত পদ্ধতি
প্রশ্ন- শোক প্রকাশের সহীহ পদ্ধতি কি? শোক প্রকাশের মেয়াদ বা এতে দিন-তারিখ নির্দিষ্ট করা এবং বাড়াবাড়ি করা সুন্নাত পরিপš’ী হবে কি না? কয়েকজন সঙ্গী মহল্লাবাসী প্রমুখ দলবদ্ধ হয়ে এসে গেলে একটি দোয়ার ব্যব¯’া করা হলে সকলের পক্ষ থেকে তা যথেষ্ট হবে কি না?
উত্তর : সহীহ পদ্ধতি হ”েছÑ “মহান আল্লাহ্ আপনাকে এ বিপদের বিনিময়ে বিরাট সওয়াব দান করুন; আপনার সবুরের কারণে আল্লাহ্ তা‘আলা আপনাকে অনেক প্রতিদান নসীব করবেন! আপনার মৃতজনকে আল্লাহ্ মাগফিরাত দান করুন!” Ñএ প্রকারের শান্তনাদায়ক কোন বাক্য বলা।
“তিন দিন পরে আর শোক প্রকাশ বা পালন করা জায়েয নয়। অবশ্য অনুপ¯ি’ত বা বিদেশে থাকা কেউ পরে আসলে, তিনি করতে পারেন। কিš‘ দলবদ্ধ হয়ে আসা বা সেটিকে জরুরী জ্ঞান করে শোক পালন করতে আসা ্ৈবধ নয়। ঘটনাক্রমে কয়েকজন একত্র হয়ে গেলে, তাতে সমস্যা নেই।
প্রত্যেকের জন্য পৃথক পৃথকভাবে শোক বা শান্তনা প্রদান সুন্নাত। তবে বড় কোন গোত্র বা দলের অধিকসংখ্যক লোকজন হলে, সেক্ষেত্রে দলীয় প্রধান বা নেতৃ¯’ানীয় এক বা দু’জন সকলের পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ বা শান্তনাদানই যথেষ্ট”।
শোক প্রকাশের জন্য সম্মিলিতভাবে বসা
প্রশ্ন : মৃতকে দাফনের পরে প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন যারা কাছে রয়েছেন তাদের জন্য সুন্নাত- তাঁরা মৃতব্যক্তির পরিবার-পরিজন ওয়ারিসগণের জন্যে খাবারের ব্যব¯’া করবেনÑ যেমনটি উপরে বর্ণিত হাদীসগুলোর সূত্রেও জানা যা”েছ। কিš‘ আশপাশের লোকজনের বা কাছের ও দূরের সকলের শোক প্রকাশের নামে সম্মিলিতভাবে মৃতের বাড়িতে বসে থাকা, খাবার বা আপ্যায়নে অংশগ্রহণ করা; বিশেষ করে যেক্ষেত্রে তাদের অব¯’া গরীব হয় কিংবা স্বজন ও প্রতিবেশীদের পরিবেশিত খাবারও সীমীত হয়। এমতাব¯’ায় মৃতের বাড়িতে বসে থাকা, খাবারে শরীক হওয়া কতটুকু বৈধ বা ভদ্রতা?
উত্তর : এমন প্রথা নিশ্চিতভাবে অবৈধ এবং চরম পর্যায়ের অভদ্রতা। এমন পরি¯ি’তিতে সম্ভব হলে বরং নিজেরা মৃতের পরিবার ও দূরের স্বজনদের খাবারের ব্যব¯’া করবে। অন্যথায় সুযোগমত দাফনের পূর্বে বা পরে তাদেরকে শান্তনা প্রদান করে চলে যাবে। খাবার বা আপ্যায়নের জন্য তাদের বাসা-বাড়িতে দলবেঁধে বা বোঝা হয়ে বসে থাকবে না। আল্লামা ইবনু আবেদীন শামী র. এ বিষয়ে বলেনÑ
“আর ইমদাদ গ্রšে’ও বিদ্যমান যে, আমাদের পরবর্তী সময়কার শরীয়াবিশেষজ্ঞ অনেক গবেষক বলেছেন, মৃতের বাড়িওয়ালাদের ওখানে দলবেঁধে বসে থাকা মাকরূহ্; বরং যখন কাফন-দাফন কার্য সম্পন্ন হবে সবাই বিক্ষিপ্তভাবে চলে যাবে এবং নিজ নিজ কাজে লেগে যাবে এবং মৃতের বাড়ির লোকজনও তাদের নিজ কাজে (আমল, বিশ্রাম ইত্যাদিতে) লেগে যাবে”।
মারাকিউল ফালাহ্ + হাশিয়াতুৎ তাহত্বাবী : আল্লামা আহমদ ইবন ইসমাঈল আত-ত্বাহত্বাভী র. তাঁর এ গ্রšে’ বলেনÑ“মৃত ব্যক্তির প্রতিবেশিদের জন্য এবং দূরবর্তী স্বজনদের জন্য মুস্তাহাব হ”েছ মৃতের পরিবার-পরিজনদের জন্য খাবারের ব্যব¯’া করা- যা (নূন্যতম) তাদের একদিন এক রাতের জন্য যথেষ্ট হয়। কেননা মহানবী স. বলেছেন, “তোমরা জা‘ফরের পরিবারের লোকজনের জন্য খাবার প্র¯‘ত কর; তারা এমন (মৃত্যুর-বিপদ) পরি¯ি’তির সম্মুখীন যা তাদেরকে তাতে ব্যস্ত করে রেখেছে। তাদেরকে খাওয়ার জন্য জোর দিতে হবে, কেননা দুঃখ-বিষণœতা তাদেরকে খেতে দিবে না; যার ফলে তারা দূর্বল হয়ে পড়বে। মহান আল্লাহ্ তাদের অন্তরে ধৈর্য (পর্যায়ক্রমে) ঢেলে দিবেন এবং তাদেরকে (ধৈর্যের) প্রতিদান প্রদান করবেন। শোক প্রকাশ করে শান্তনাদান করা হবে পুরুষদেরকে এবং সেসব নারী-মেয়েদেরকে যাদের ব্যাপারে ফিতনার (পর্দার খেলাফ ইত্যাদি) আশঙ্কা না হবে। কেননা প্রিয়নবী স. বলেছেন ..(উপরে বর্ণিত হাদীছগুলো)।
অতপর বলছেন, “শোক প্রকাশের মেয়াদ হ”েছ, মৃত্যুর সময় থেকে নিয়ে তিন দিন পর্যন্ত এবং এ তিনদিনের মধ্যে প্রথমদিকে তা উত্তম; তার পরে (তিন দিনের পর) মাকরূহ কেননা তা দুঃখ-চিন্তাকে নবায়ন করে- যা তাদের শোকের সঙ্গে শরীক হয়ে শোক পালনের মাধ্যমে শান্তনাদানের মূল লক্ষ্য-উদ্দেশ্য পরিপš’ী। কেননা শোক প্রকাশে শরীক হওয়ার মূল লক্ষ্য হল তাদের দুঃখ-বিষণœতাকে লাঘব করার জন্য প্রবোধদান করা এবং সেটিকে হাল্কাকরণ; তাদেরকে ধৈর্য ধারনে উৎসাহিতকরণÑ যে উদ্দেশ্যটির ব্যাপারে শরীয়ত প্রবর্তক মহানবী স. আমাদেরকে সতর্কভাবে নির্দেশনা প্রদান করেছেন”।
লেখক: মুফতী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
বিভাগ : ধর্ম দর্শন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
দেশের প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা তৈরিতে বাজারে অত্যাধুনিক ফিড নিয়ে এল আকিজ রিসোর্স
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আফগানিস্তানের টানা ষষ্ঠ সিরিজ জয়
কমিউনিটি ব্যাংকে ট্রাফিক মামলার জরিমানা দেওয়া যাবে
বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: দ্য ইকোনমিস্টকে ড. ইউনূস
‘ফ্যাসিবাদী প্রধানমন্ত্রী ও এমপিরা তাদের কৃত কর্মের জন্যে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে’
ব্রাহ্মণপাড়ায় ট্রাক্টরের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু, আহত ২
কুরআন শিক্ষা বোর্ড ঢাকা মহানগর উত্তরের নগর সম্মেলন অনুষ্ঠিত
এবি ব্যাংক পিএলসি. এর "বিজনেস রিভিউ মিটিং" অনুষ্ঠিত
উথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল সোনালী লাইফ
নেতাকর্মীদের রেখে লক্ষণ সেনের মত পালিয়ে গেছে স্বৈরাচার: ব্যারিস্টার সালাম
অভিনেতা অপূর্বকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যাচার
বরিশালে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অংশীজন সভায় প্রধান প্রকৌশলী
দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক উর্ধ্বগতিতে সাধারণ ক্রেতাদের নাভিশ্বাস
সংস্কারোত্তর পিআর পদ্ধতিতেই জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে
‘শিক্ষার সর্বস্তরে ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে’
‘রাষ্ট্রের সকল স্তরে ইসলামী সংস্কৃতির অনুশীলন নিশ্চিত করতে হবে’
মেট্রোকে থামিয়ে ফাইনালে রংপুর
৪৩ বছর পর কুয়েতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী
আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা করি, হাসিনার ভরসা ভারতে: দুলু
মন্ত্রিসভায় বড় রদবদল, কানাডায় কি ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবেন ট্রুডো?