ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ | ৯ কার্তিক ১৪৩১

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রশমনে ইসলাম

Daily Inqilab অধ্যক্ষ-মোঃ শাহাদাৎ হোসাইন

২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

শান্তি নিরাপত্তা উন্নয়ন ও মানবতা বিধ্বংসী কর্মকান্ডের অপর নাম হচ্ছে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ এখন একটি বৈশ্বিক সমস্যা। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিশ্ব সমাজকে তছনছ করে দিচ্ছে। এর কারণে মানব সভ্যতা আজ হুমকীর সম্মুখীন। জঙ্গিরা তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডকে জেহাদ বলে বিশ্বাস করে। এবং অন্যদেরও কথিত জেহাদে যোগ দিতে উদ্বুদ্ধ করছে। জঙ্গিদেরকে জোর করে যতই দমনের চেষ্টো করা হচ্ছে, ফাঁসি দেয়া হচ্ছে, ততই তাদের জঙ্গি তৎপরতা উগ্রতা দিন দিন অরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠছে। দীর্ঘ দেড় যুগের এত অপূরণীয় ক্ষয় ক্ষতির পর অবশ্যই এখন জ্ঞানীগুণী ও বিদগ¦জনেরা বুঝতে সক্ষম হচ্ছেন যে, শুধু শক্তি প্রয়োগ ও সামরিক কায়দায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দমন করা সম্ভব নয়। কারণ জঙ্গিবাদ কোন সাধারণ ও বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ড নয়। এটি একটি বিকৃত আদর্শ। এ আদর্শ যতদিন টিকে থাকবে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদও ততদিন টিকে থাকবে। তাই একে মোকাবেলা করতে হবে আদর্শ দিয়েই। গত ২৮ আগষ্ট ২০১৩ তারিখে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে বাংলাদেশে জঙ্গি তৎপরতার উপর একটি অনুষ্ঠানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের যুগ্ন কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেছিলেন- জঙ্গি কর্মকান্ডের পেছনে একটি আদর্শ থাকে। আদর্শকে আদর্শ দিয়েই মোকাবেলা করতে হবে।

এয়ার কমোন্ডার (অবঃ) ইশফাক ইলাহী বলেন, জঙ্গিবাদ হচ্ছে আদর্শগত যুদ্ধ। কোরআন হাদীসের অপব্যাখ্যার মাধ্যমে জঙ্গিবাদ নামক যে ভূল মতবাদের সৃষ্টি হয়েছে, সেই আদর্শিক যুদ্ধে জয়ী হতে হলে কোরআন হাদীসের উক্ত বিষয়গুলোর সঠিক ব্যাখ্যা মানুষকে জানাতে হবে।

জঙ্গিবাদীরা তাদের জঙ্গি তৎপরতাকে সঠিক বলে কোরআনের এই আয়াতকে ব্যবহার করে থাকে। আল্লাহর বাণী: তোমার মুশরিকদের যেখানে পাও তাদেরকে সেখানেই হত্যা কর। অথচ এ আয়াতের সঠিক ব্যাখ্যা তারা জানে না। জানলেও গোপন করেছে। আয়াতটি নাযিলের পটভূমি হচ্ছে, মক্কার মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের একটি শান্তিচুক্তি হয়েছিল। পরে মক্কার মুশরিকরা এ শান্তিচুক্তি ভেঙ্গে দিলে আল্লাহ পাক কুরআনের আয়াত নাযিল করেন এবং বললেন মুসলিমদের উদ্দ্যেশ্যে যে, যুদ্ধ ক্ষেত্রে তোমরা ভয় পেয়ো না। যখন তোমরা তোমাদের শত্রুদের দেখতে পাবে তখনেই তোমরা তাকে হত্যা করবে। এখানে যুদ্ধকালীন সময়ের কথা বলা হয়েছে। যুদ্ধের বাহিরে তাদেরকে হত্যা করা যাবে না।

উপরের আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারলাম যে, শুধু মাত্র শক্তি প্রয়োগে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমন করা সম্ভব নয়। ২০০৭ সালের গোড়ার দিকে সমর বিশেষজ্ঞ মিঃ আরকুইলা বলেন- It suggests we need to try a new approach অর্থাৎ আমাদেরকে একটি বিকল্প পথ খুজতে হবে।

২০০৯ সালে ২৮ মার্চ বারাক ওবামা বলেন- A compain against extremism will not succecd with bullets or bombs. চরম পন্থিদের বিরুদ্ধে শুধু বুলেট ও বোমা দিয়ে সফল হওয়া যাবে না।
সম্প্রতি ব্রিটিশ সেনাপতি বিগ্রেডিয়ার মার্ক কার্লটন স্মিথ বলেন The war against the Taliban can not be won. But should be prepared for a possible deal with the Taliban. অর্থাৎ তালেবানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জয়ী হওয়া যাবে না, যতদূর সম্ভব তাদের সাথে চুক্তি করতে হবে।
যেখানেই জঙ্গি দমনের জন্য বল প্রয়োগ করা হচ্ছে সেখানেই জঙ্গিদের হামলা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মার্কিন সমরবিদ মিঃ আরকুইলা আরো বলেন-It is most curious that the areas where we have military operations have the most attacks. অর্থাৎ এটা সংঘাতিক অনুসন্ধান জ্ঞাপন বিষয় যে, যেখানেই আমরা সামরিক অভিযান চালিয়েছি সেখানেই আমাদের উপর সবচেয়ে বেশি হামলা করা হয়েছে। উপরোল্লিখিত বিভিন্ন সমরবিদ ও উদ্বৃতি থেকে বোঝা গেলো শুধু মাত্র শক্তি প্রয়োগ করে এদের দমন করা আদৌ সমম্ভ নয়। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে ইহুদী ও খ্রিষ্টানেরা মুসলিম তরুনদেরকে পবিত্র কোরআন হাদীসের কিছু বিক্ষিপ্ত আয়াত শুনিয়ে জিহাদের অপব্যাখ্যা দিয়ে মগজ ধোলাই করে জঙ্গীবাদের প্রতি অনুপ্রাণিত করছে। তারা তরুণদেরকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছে যে, এ পথে জীবন দিতে পারলেই সরাসরি বেহেস্ত যাওয়া যাবে। অন্য পথে সেটা সম্ভব নয়। তাই তারা জীবন বাজি রেখে বোমা বুকে বেধে এ কিলিং মিশন চালিয়ে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে তারা বিশ্ববাসীকে বুঝাতে যাচ্ছে যে, মুসলিম জাতি একটি সন্ত্রাসী জাতি ও ইসলাম সন্ত্রাসের জন্ম দেয়, ইসলাম একটি সন্ত্রাসী ও জঙ্গীবাদী ধর্ম। তাই বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণে বিভ্রান্ত তরুণদের চিন্তার পরিশুদ্ধির পাশাপাশি নতুন প্রজন্মকে একই বিপর্যয় থেকে রক্ষার নিমিত্তে এখন থেকে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া জরুরী। আর এ লক্ষ্যে স্থায়ী সফলতার জন্য মিডিয়ায় সাময়িক প্রচারই যথেষ্ট নয়। বরং পাঠ্য বইতেও ইসলামের বিশ্বজননী রুপ ও শাশ্বত সৌন্দর্যের প্রতিফলন আবশ্যক।

এর অন্যতম আরেকটি কারণ হলো- নৈতিক শিক্ষার অভাবেই এটা হচ্ছে। আর নৈতিকতা অর্জিত হয় ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমে। ধর্মীয় শিক্ষা বিবর্জিত শিক্ষা ব্যবস্থা সমাজকে তেমন কিছু দিতে পারেনা। ধর্মীয় শিক্ষা বিবর্জিত শিক্ষিত লোকেরা সমাজের বোঝা স্বরুপ হয়ে থাকে।

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রশমনে ইসলাম ঃ
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের জন্য মদিনা সনদ “ঞযব পযধৎঃবৎ ড়ভ সধফরহধ” দিয়ে গেছেন। এখানে জাতি ধর্ম সম্প্রদায় ও গোত্র সকলের নিরাপদ সহাবস্থানের নিশ্চয়তা বা গ্যারান্টি প্রদান করা হয়েছে। এর পূর্বে নবী করীম (সঃ) ফজল ফাজেল ফায়াজেল ও মোফাজ্জল এ যুবকদের সমন্বয়ে একটি শান্তি সংঘ প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। যার মাধ্যমে সমাজ থেকে যাবতীয় অন্যায় অশান্তি মারামারি কাটাকাটি যুদ্ধ বিগ্রহ ইত্যাদি সমূলে দুর হয়ে যাবে, এ সংগঠনটির নাম হলো ‘হিলফুল ফুযুল’। এ সংগঠনের অন্যতম শর্ত ছিল- আল্লাহর কসম মক্কা নগরীতে কারো উপর অত্যাচার করা হলে আমরা সবাই মিলে অত্যাচারীর বিরুদ্ধে অত্যাচারীতকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সাহায্য করবো। চাই সে উঁচু শ্রেণির হোক বা নিচু শ্রেণির হোক। অত্যাচারীতের প্রাপ্য যতখন পর্যন্ত না আদায় করা হবে ততখন পর্যন্ত আমরা এভাবে থাকবো।

তিনি মদিনাকে একটি আদর্শ ও শান্তিপূর্ণ সমাজ হিসাবে গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু আজ যারা ইসলামিক স্টেট ও মুসলিম স্টেট প্রতিষ্ঠার নামে ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত ও বিনা বিচারে নিরপরাধ মানুষ হত্যার খেলায় মেতে উঠেছে তাদের কর্মকান্ডের সাথে ইসলামের কোন সর্ম্পক নেই। ইসলামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের কোন স্থান নেই। ইসলাম সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কখনও সমর্থন করে না। ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় ভাবে কাউকে হত্যা করা সম্পুর্ন রুপে নিষিদ্ধ। যেমন আল্লাহর বাণী, যে ব্যক্তি কোন ব্যক্তিকে হত্যা করে অন্য প্রাণের বিনিময় ব্যতীত, কিংবা তার দ্বারা ভূ-পৃষ্ঠে কোন ফিতনা ফাসাদ বিস্তার ব্যতীত, তাহলে সে যেন সমস্ত মানুষকে হত্যা করে ফেললো। আর যে ব্যক্তি কোন ব্যক্তিকে রক্ষা করল, তাহলে সে যেন সমস্ত মানুষকে রক্ষা করল। (সূরা মায়িদাঃ ৩১) পবিত্র কোরআনে আরো বলা হয়েছে যে, দুনিয়াতে শান্তি স্থাপনের পর তোমরা সন্ত্রাস সৃষ্টি করো না। (সূরা- আরাফ-৫৫) মানুষ হত্যার প্রতি হুশিয়ারী এবং হত্যা কারীর জন্য ভয়ংকর শাস্তির কথা উল্লেখ করে হাদিস শরীফে বলা হয়েছে যে, হযরত রাসুল (সঃ) বলেন, দুনিয়া ধ্বংস করে দেওয়ার চেয়েও আল্লাহর কাছে ঘৃনিত কাজ হলো নর হত্যা বা মানুষ হত্যা করা। (তিরমিযিঃ পৃষ্ঠা-৬৯ হাদিস,১৩৯৫)

রাসুল (স:) বলেন, একজন প্রকৃত মুমিন তার দ্বীনের ব্যাপারে সে পূর্ণ প্রশান্ত থাকতে পারবে, যে পর্যন্ত সে অবৈধ হত্যায় লিপ্ত না হয়। (বুখারী-৬৮৬২)

সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর বাণী- শেষ জমানায় এমন একটি গোষ্ঠির আবিভার্ব ঘটবে, যারা হবে বয়সে নবীন, বুদ্ধিতে অপরিপক্ক ও নির্বোধ। কুরান পাঠ করবে কিন্তু তা তাদের কন্ঠনালী অতিক্রম করবে না। তারা সৃষ্টির সেরা মানুষের কথাই বলবে, কিন্তু দ্বীন থেকে এমন ভাবে বেরিয়ে যাবে, যেমন ধনুক (তীর) শিকার ভেদ করে বেরিয়ে যায়। (তিরমিযি) ফিতান, বাব ২৪

হুজুর (সঃ) আরো বলেন, কিয়ামতের দিন সর্ব প্রথম যে বিষয়ে বিচার করা হবে তা হচ্ছে হত্যাকান্ড। (নাসায়ী)। মানুষ হত্যা করাতো দুরের কথা বিনা কারণে একটি পিপড়াকেও মারা যাবে না। এমনকি বিনা প্রয়োজনে গাছের একটি পাতাও ছেড়া যাবে না। রাসুল (সঃ) কোন মুসলমানের বিরুদ্ধে হাতিয়ার তুলে অহেতুক ইঙ্গিত করাও নিষেধ করেছেন।

রাসুল (সঃ) এর বাণী:
তোমাদের কেউ যেন তার ভাইয়ের প্রতি হাতিয়ার দিয়ে ইঙ্গিত না করে। কারণ তার অজান্তে শয়তান তার হাতে স্খলন ঘটাতে পারে। আর সে জাহান্নামের কুপে গিয়ে পতিত হবে। (বুখারী)।

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন- একটি পর্বত যদি অপর একটি পর্বতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে তাহলে আল্লাহ বিদ্রোহী পর্বতকে ছিন্ন বিছিন্ন করে দেন। তাহলে বুঝা গেল সন্ত্রাসী ও জঙ্গীবাদীরা কখনও বিজয়ী হয় না চুড়ান্ত পর্যায়ে। পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে, ইসলামের শাশ্বতরুপ ও সৌন্দর্যকে সমাজে ফুটিয়ে তুলতে হবে। এবং ১ম শ্রেণি থেকে এম.এ পর্যন্ত প্রত্যেক শ্রেণিতে ইসলামি পাঠ্য পস্তুক বাধ্যতামূলক করতে হবে। তাহলেই সমাজ থেকে আশা করা যায় সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ অনেকাংশে কমে যাবে, ইনশাল্লাহ।

লেখক : ইসলামি চিন্তাবিদ, কলামিষ্টি।


বিভাগ : ধর্ম দর্শন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় মুরাদনগরে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় মুরাদনগরে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

গুজব উড়িয়ে দিয়ে পুরোদমে অফিস করলেন প্রধান উপদেষ্টা

গুজব উড়িয়ে দিয়ে পুরোদমে অফিস করলেন প্রধান উপদেষ্টা

রাজশাহী থেকে চালু হচ্ছে কৃষিপণ্য স্পেশাল ট্রেন

রাজশাহী থেকে চালু হচ্ছে কৃষিপণ্য স্পেশাল ট্রেন

ফরিদপুরের পদ্মায় চলছে ইলিশ মাছ ধরার মহা উৎসব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরব নিথর।

ফরিদপুরের পদ্মায় চলছে ইলিশ মাছ ধরার মহা উৎসব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরব নিথর।

নোবিপ্রবি বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকদের সঙ্গে উপাচার্যের মতবিনিময়

নোবিপ্রবি বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকদের সঙ্গে উপাচার্যের মতবিনিময়

তথ্য ও সস্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নবনিযুক্ত সচিবের মতবিনিময়

তথ্য ও সস্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নবনিযুক্ত সচিবের মতবিনিময়

সরকারি ইন্ধনে তাণ্ডব হিন্দুদের, বাহরাইচে আতঙ্কে মুসলমানরা

সরকারি ইন্ধনে তাণ্ডব হিন্দুদের, বাহরাইচে আতঙ্কে মুসলমানরা

রাজশাহীতে রেড ক্রিসেন্টের পিপিপি প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা

রাজশাহীতে রেড ক্রিসেন্টের পিপিপি প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা

কেরানীগঞ্জে অবৈধ শিশা কারখানায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, জরিমানা ২ লক্ষ টাকা

কেরানীগঞ্জে অবৈধ শিশা কারখানায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, জরিমানা ২ লক্ষ টাকা

বন, বনভূমি, ডলফিন সংরক্ষণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

বন, বনভূমি, ডলফিন সংরক্ষণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

ইরানের সঙ্গে যৌথ নৌ মহড়া চালাতে চায় সৌদি

ইরানের সঙ্গে যৌথ নৌ মহড়া চালাতে চায় সৌদি

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের ২০ শয্যার বিপরীতে ভর্তি চার শতাধিক শিশু

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের ২০ শয্যার বিপরীতে ভর্তি চার শতাধিক শিশু

সুন্দরবনে ৯০ অফিসের ৮শতাধিক বনকর্মীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ জেলায় প্রস্তুত ৩৫৯ আশ্রয় কেন্দ্র

সুন্দরবনে ৯০ অফিসের ৮শতাধিক বনকর্মীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ জেলায় প্রস্তুত ৩৫৯ আশ্রয় কেন্দ্র

পুলিশের ৬ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন

পুলিশের ৬ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন

পাসপোর্ট জালিয়াতির মাধ্যমে যেভাবে নিউইয়র্কে পালিয়ে যান হারুন

পাসপোর্ট জালিয়াতির মাধ্যমে যেভাবে নিউইয়র্কে পালিয়ে যান হারুন

তবে কি ঐশী-শুভ'র প্রেমের গুঞ্জন সত্যি? সংসার জীবনের ইতি টানতে চলেছেন আরিফিন শুভ?

তবে কি ঐশী-শুভ'র প্রেমের গুঞ্জন সত্যি? সংসার জীবনের ইতি টানতে চলেছেন আরিফিন শুভ?

লক্ষ্মীপুরে ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে থেমে থেমে বৃষ্টি,লঞ্চঘাটে আটকা পড়েছে ভোলাগামী শতাধিক যাত্রী

লক্ষ্মীপুরে ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে থেমে থেমে বৃষ্টি,লঞ্চঘাটে আটকা পড়েছে ভোলাগামী শতাধিক যাত্রী

সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন গ্রেপ্তার

সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন গ্রেপ্তার

সাড়ে ৩ বছর পর ফিরে ওয়াশিংটনের রেকর্ড গড়া বোলিং

সাড়ে ৩ বছর পর ফিরে ওয়াশিংটনের রেকর্ড গড়া বোলিং

৮ম আন্তর্জাতিক সম্মেলন করতে যাচ্ছে রাবির পরিসংখ্যান বিভাগ

৮ম আন্তর্জাতিক সম্মেলন করতে যাচ্ছে রাবির পরিসংখ্যান বিভাগ